শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া

‘শীর্ষ সন্ত্রাসীর সহযোগী পরিচয়ে অর্ধকোটি টাকা চাঁদা চেয়ে আমাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে। টাকা না দিলে পরিবারের কাউকে ছাড়বে না বলে শাসিয়েছে। আমার বাড়িতে এসে দুই দফায় গুলি করেছে। আতঙ্কে পরিবার নিয়ে আমি এখন অনেকটা ঘরবন্দি।’

গতকাল মঙ্গলবার কাছে এভাবে নিজের এই দুরবস্থার কথা তুলে ধরেন আবাসন ব্যবসায়ী মনির হোসেন। তিনি মোহাম্মদপুর চন্দ্রিমা হাউজিং লিমিটেডের পরিচালক। গত ২৮ এপ্রিল চাঁদার দাবিতে শেরশাহ শূরি রোডে তাঁর বাসার গ্যারেজে ঢুকে গুলি ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে মোটরসাইকেলে আসা দুই সন্ত্রাসী।

এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা হয়েছে।

এ ব্যাপারে মনির হোসেন বলেন, ‘আমি কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নই। কারো কোনো ক্ষতিও কখনো করিনি। হত্যার হুমকিতে এখন ঘর থেকে বেরোতে পারছি না।’ 

মামলার তদন্তে পুলিশ অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে আলামত জব্দ করা হয়েছে। মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ বলছে, জামিনে থাকা শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি হেলাল গ্রুপের সন্ত্রাসীরা এই হামলায় জড়িত থাকতে পরে।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) খোরশেদ আলম বলেন, ব্যবসায়ী মনিরকে ৫০ লাখ টাকা চাঁদার দাবিতে হুমকি দেওয়া হয়। এক মাস আগেও একবার তাঁকে হুমকি দিয়ে গুলির ঘটনায় জাবেদ নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ঘটনার একটি ভিডিও এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

শুধু ব্যবসায়ী মনিরের ঘটনা নয়, রাজধানীতে সম্প্রতি এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলা ও চাঁদাবাজির ঘটনা বেড়ে গেছে। বিশেষ করে শীর্ষ ছয় সন্ত্রাসী বিভিন্ন মামলায় জামিনে বেরিয়ে আসার পর এসব অপতৎপরতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বেড়েছে।

তথ্য রয়েছে, ২০০১ সালের ২৫ ডিসেম্বর তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকার ২৩ জন শীর্ষ সন্ত্রাসীর নাম ঘোষণা করে। তাঁদের মধ্যে ছয় শীর্ষ সন্ত্রাসী কারাগার থেকে বর্তমানে জামিনে রয়েছেন। সবাই ১৫-২০ বছর জেল খেটেছেন।

পুলিশ বলছে, মোহাম্মদপুর এলাকায় উঠতি সন্ত্রাসীদের তৎপরতা বেড়েছে। তাদের বেশির ভাগই কিশোর-তরুণ গ্যাংয়ের সদস্য।

ঢাকা মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার এ কে এম মেহেদী হাসান বলেন, ‘মোহাম্মদপুরে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের তথ্য পাওয়া গেছে। আমরা এরই মধ্যে অভিযান চালিয়ে অনেক সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছি।’

ব্যবসায়ী মনিরের বাসায় হামলার বিষয়ে তিনি বলেন, তাঁর বাসার গ্যারেজে ঢুকে ফের গুলি করেছে সন্ত্রাসীরা। এতে কেউ হতাহত হয়নি। এক মাস আগে ২৪ মার্চ একই ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে। দুটি ঘটনারই তদন্ত চলছে।

গত ১৯ এপ্রিল হাতিরঝিলে আরিফ সিকদার নামে রাজধানীর যুবদলের ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ক্রীড়া সম্পাদক সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন।

আরিফ হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শ্যুটার মাহফুজুর রহমান বিপুকে গত শুক্রবার গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। র‌্যাব জানায়, হাতিরঝিল ও মগবাজার এলাকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও তাঁর সহযোগী বিপুর সহযোগীদের চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে এলাকার সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ।

গ্রেপ্তার বিপুর বিরুদ্ধে মিরপুর মডেল থানায় অস্ত্র মামলা (পরোয়ানাভুক্ত) এবং হাতিরঝিল থানায় হত্যাসহ চারটি মামলা রয়েছে। পুলিশের তথ্য মতে, আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও জিসান গ্রুপের বিরোধে যুবদল নেতা আরিফকে হত্যা করা হয়।

তদন্তসংশ্লিষ্ট এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, রাজধানীতে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের সহস্রাধিক সদস্য রয়েছে। তাঁদের বেশির ভাগই এখনো অধরা। তাঁরাই মূলত চাঁদাবাজি ও হত্যাকাণ্ডে জড়িত।

ডিবি সূত্র জানায়, শীর্ষ সন্ত্রাসী দুবাইপ্রবাসী মশিউর রহমান মশি গ্রুপের হুদা মামুন, অরিন ও সোহেলের নেতৃত্বে একটি গ্রুপ দীর্ঘদিন ধরে মিরপুরের পল্লবী এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে চাঁদা আদায় করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। গত ১১ থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত মিল্লাত বিহারি ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার, মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ ও চাঁদাবাজির ঘটনাকে কেন্দ্র করে পর পর তিন দিন গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে।

জামিনে যেসব শীর্ষ সন্ত্রাসী : জামিনে মুক্তি পাওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মধ্যে রয়েছেন হাজারীবাগ এলাকার সানজিদুল ইসলাম ওরফে ইমন, কিলার আব্বাস হিসেবে পরিচিত মিরপুরের আব্বাস আলী, মোহাম্মদপুরের ইমামুল হাসান হেলাল ওরফে পিচ্চি হেলালসহ ঢাকার অপরাধজগতের আরো দুই সদস্য খন্দকার নাঈম আহমেদ ওরফে টিটন ও খোরশেদ আলম ওরফে রাসু ওরফে ফ্রিডম রাসু।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পূর্ব রাজাবাজার এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী শেখ আসলাম ওরফে সুইডেন আসলাম ১৯৯৭ সালে গ্রেপ্তার হন। তাঁর বিরুদ্ধে ২২টি মামলার মধ্যে তেজগাঁও এলাকায় গালিব হত্যা মামলা রয়েছে। রাসুর বিরুদ্ধে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যাসহ ১৩টি মামলা রয়েছে। পিচ্চি হেলালের বিরুদ্ধে চারটি হত্যা মামলাসহ আটটি মামলা রয়েছে। এ ছাড়া ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকায় ২ নম্বরে টিটনের নাম রয়েছে। ২০০৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ক্যান্টনমেন্ট থানা এলাকার একটি বাসা থেকে ডিবি একটি পিস্তলসহ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।

গত ১৩ আগস্ট কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান কিলার আব্বাস। রাজধানীর কাফরুল, কচুক্ষেত ও ইব্রাহিমপুর এলাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডন ছিলেন আব্বাস। তাঁর বিরুদ্ধে ছয়টি হত্যা মামলাসহ ১০টি মামলা বিচারাধীন। তবে এই ১০টি মামলায় একে একে তিনি জামিন পান।

এর মধ্যে কাশিমপুর কারাগার থেকে বের হয়ে গুলশান এলাকার একটি বাসায় ওঠেন কিলার আব্বাস। তাঁর সঙ্গে দেখা করেছেন মিরপুর এলাকার অনেক রাজনৈতিক ও চিহ্নিত অপরাধী। কারাগার থেকে সহযোগীদের মাধ্যমে তিনি এলাকার আধিপত্য নিয়ন্ত্রণ করে আসছিলেন বলে ডিবি সূত্রে জানা যায়।

শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন জামিন পেয়ে মালয়েশিয়া চলে যান। তিনি দেশে ফিরেছেন, না মালয়েশিয়াতেই আছেন, বিষয়টি স্পষ্ট নয়। এ ছাড়া আরো দুজন শীর্ষ সন্ত্রাসী দেশ ছেড়েছেন বলে গোয়েন্দা সূত্র জানায়।

জিসান দীর্ঘদিন ধরে মতিঝিল, রামপুরাসহ আরো কয়েকটি এলাকায় ব্যাপকভাবে চাঁদাবাজি করছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মতিঝিল এলাকার এক ব্যবসায়ী বলেন, জিসান তাঁর সহযোগী দিয়ে তাঁর কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে। পুলিশকে জানালে তাঁকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন।

আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর তথ্য মতে, জামিনে থাকা শীর্ষ সন্ত্রাসীরা এরই মধ্যে অনেক ব্যবসায়ীকে চাঁদার জন্য হুমকি দিয়েছেন। দখলবাজিতে বাধা পেয়ে এক সাংবাদিককে হত্যা করেছেন। এসব সন্ত্রাসী তৎপরতার সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন গণ-অভ্যুখানের সময় কারাগার থেকে পালানো অন্তত ৭০০ আসামি।

যশোরে এক মতবিনিময়সভায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জামিনে মুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের গতিবিধির ওপর নজর রাখতে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।

ডিএমপি কমিশনার যা বলছেন : শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন বাতিলের আবদন করা হবে বলে জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, ‘সুব্রত বাইন, সানজিদুল ইসলাম ইমন ও কিলার আব্বাসের মতো তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের কর্মকাণ্ড নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে পুলিশ। এত বছর জেল খেটেও নিজেদের তারা সংশোধন করেনি। তারা এমনভাবে চাঁদাবাজি ও গ্যাং তৎপরতা চালাচ্ছে, যেন কিছুই বদলায়নি।’

সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা
উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা
দেশে প্রথমবারের মতো দুইটি ‘জলাভূমি নির্ভর প্রাণী অভয়ারণ্য’ ঘোষণা
দেশে প্রথমবারের মতো দুইটি ‘জলাভূমি নির্ভর প্রাণী অভয়ারণ্য’ ঘোষণা
পুলিশের ৯ অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
পুলিশের ৯ অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ ১০ মে
প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ ১০ মে
পাক-ভারত সংঘাত : সীমান্ত জেলাগুলোতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাক-ভারত সংঘাত : সীমান্ত জেলাগুলোতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ভাবনা নেই সরকারের : জ্বালানি উপদেষ্টা
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ভাবনা নেই সরকারের : জ্বালানি উপদেষ্টা
শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার দুদকে তলব
শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার দুদকে তলব
‘নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে’
‘নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে’
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে আসা সবাইকে ধন্যবাদ তারেক রহমানের
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে আসা সবাইকে ধন্যবাদ তারেক রহমানের
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
সর্বশেষ খবর
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ মামলার আসামি গ্রেফতার
দশ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা
সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ
ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৬৭ টেস্ট, ৪৩০১ রান: বিদায় বললেন রোহিত শর্মা
৬৭ টেস্ট, ৪৩০১ রান: বিদায় বললেন রোহিত শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড
দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা
উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক
ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু
বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা
ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান
কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু
দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড
প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সম্পাদকীয়

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ