শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৬, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

প্রচারের অভাব

সুফল মিলছে না গ্রাম আদালতের

► সচেতনতা বাড়াতে পরামর্শ আইনজ্ঞদের ► রয়েছে ১০-২০ টাকায় মামলা করার সুযোগ ► নিষ্পত্তিও ৯০ দিনের মধ্যে
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
সুফল মিলছে না গ্রাম আদালতের

প্রচারের ঘাটতি ও সচেতনতার অভাবে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে সহজ ও স্বল্প খরচে বিচার প্রাপ্তির সুযোগ করে দিতে প্রতিষ্ঠিত গ্রাম আদালতে কাক্সিক্ষত সুফল মিলছে না। শুধু না জানার কারণে স্থানীয় মানুষ বিরোধে জড়ালে ইউনিয়ন পরিষদে থাকা এই বিকল্প বিচারব্যবস্থার বদলে গ্রাম্য সালিশ বা থানা পুলিশের দ্বারস্থ হচ্ছেন। এর ফলে গ্রাম্য সালিশে যেমন কাক্সিক্ষত ন্যায়বিচার বঞ্চিত হওয়ার শঙ্কা থাকছে, অন্যদিকে থানা পুলিশ করলে বাড়ছে মামলাজট। একই সঙ্গে বাড়ছে ভোগান্তিও।

জানা গেছে, দেশে ইউনিয়ন পরিষদ পর্যায়ে গ্রাম আদালত গঠনের পর থেকে মামলার নিষ্পত্তির হার ধীরে ধীরে বাড়লেও তা এখনো প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম। অনেক ইউনিয়নে এখনো আদালত কার্যক্রম নিয়মিত নয়। সংশ্লিষ্টরা বলেন, গ্রাম আদালতের উদ্দেশ্যই ছিল মানুষকে আদালতের জটিলতা থেকে মুক্তি দিয়ে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা। কিন্তু প্রচারের অভাবে সাধারণ মানুষ এ সুবিধা সম্পর্কে জানেন না।

আইনজ্ঞরা বলছেন, গ্রাম আদালতের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, প্রশিক্ষণ ও প্রচার বৃদ্ধি করলে এ ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে। এতে শুধু গ্রামের মানুষই উপকৃত হবেন না, পাশাপাশি দেশের আদালত ব্যবস্থার চাপও কমবে। তারা বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা যথাযথ প্রশিক্ষণ না পাওয়ায় অনেক জায়গায় আদালত কার্যকরভাবে পরিচালিত হচ্ছে না। আবার কোথাও বিচারপ্রার্থীরা প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানেন না বলে মামলাই হয় না।

গ্রাম আদালতকে আরও কার্যকর করতে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনও বেশ কিছু সুপারিশ দিয়েছে তাদের প্রতিবেদনে। এই সুপারিশে আইনগত সংস্কারের কথা বলা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৯৭৬ সালে গ্রাম আদালত অধ্যাদেশের মাধ্যমে দেশে গ্রাম আদালতের প্রচলন হয়। এরপর বেশ কয়েকবার সংশোধন হয়েছে এই আইন। ২০০৬ সালে গ্রাম আদালত আইন পাসের পর গ্রাম আদালত ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, ইউএনডিপি ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন যৌথভাবে প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ শুরু করে। বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ পাইলট প্রকল্প ২০০৯ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত ৩৫১টি ইউনিয়নে প্রথম পর্যায়ে বাস্তবায়ন করা হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১ হাজার ৮০টি ইউনিয়নে বাস্তবায়িত হয় ২০১৬ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত। বর্তমানে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ তৃতীয় পর্যায়ের প্রকল্প চলছে। চলবে ২০২৭ সাল পর্যন্ত। এই প্রকল্পের আওতায় বর্তমানে পার্বত্য তিন জেলা বাদে দেশের ৪ হাজার ৪৫৩টি ইউনিয়নে  গ্রাম আদালত সক্রিয়করণের কাজ চলমান রয়েছে।

জানা গেছে, গ্রাম আদালতে ফৌজদারি মামলা করতে ১০ টাকা এবং দেওয়ানি মামলা করতে ২০ টাকা আবেদন ফি দিতে হয়। আর আদালত থেকে কোনো মামলা পাঠানো হলে তার জন্য কোনো ফি নেই। আইন অনুযায়ী, এই আদালতে অভিযোগ করতে হয় ঘটনার ৩০ দিনের মধ্যে। আর কোনো অভিযোগ দাখিল হওয়ার সর্বোচ্চ ৯০ দিনের মধ্যে তা নিষ্পত্তি করতে হয়। আইনে এই আদালত থেকে সরাসরি শাস্তির বিধান না থাকলেও সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণের আদেশ দিতে পারে। এই আদালতের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ পক্ষ এখতিয়ার সম্পন্ন সহকারী জজ আদালতে আপিল করতে পারেন। জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী প্রশান্ত কুমার কর্মকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্রাম আদালত সস্পর্কে এখনো দেশের সাধারণ মানুষ খুব বেশি জানে না। এখনো তারা এই আদালতকে গ্রাম্য সালিশের সঙ্গে মিলিয়ে ফেলেন। তাই তাদের ভুল ভাঙতে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। একই সঙ্গে এই আদালত সম্পর্কে গ্রামের মানুষদের আগ্রহ তৈরিতে প্রচার প্রচারণার ব্যবস্থাও রাখতে হবে। তিনি বলেন, গ্রাম আদালত পুরোপুরি কার্যকর করা গেলে শুধু গ্রামের মানুষই উপকৃত হবেন না, পাশাপাশি দেশের আদালত ব্যবস্থার চাপও কমবে। একই সঙ্গে এই আদালতে যারা বিচারিক প্যানেলের সদস্য থাকবেন তাদেরও যথাযথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলেই সুফল মিলবে।

যা আছে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সুপারিশে : বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন গ্রাম আদালত পুরোপুরি কার্যকর করতে চলতি বছরের জানুয়ারিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ করেছিল। কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, গ্রাম আদালতের বিদ্যমান কাঠামোর অতিরিক্ত হিসেবে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের বিচক্ষণ, অভিজ্ঞ এবং সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য শিক্ষিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে পাঁচ সদস্যের উপদেষ্টা প্যানেল গঠন করতে হবে। আদালত গঠনের ক্ষেত্রে অসুবিধা সৃষ্টি হলে চেয়ারম্যান কোনো উপদেষ্টাকে সদস্য করতে পারবেন। সুপারিশে আরও বলা হয়েছে, এজলাস কক্ষের কর্ম পরিবেশসহ সব কার্যক্রমে বিচারিক পরিবেশ, বিচারিক মূল্যবোধ এবং বিচারিক পদ্ধতির যথাযথ অনুশীলন নিশ্চিত করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়সূচি ধার্য করতে হবে। জেলা লিগ্যাল এইড অফিসারের সভাপতিত্বে একটি তদারকি কমিটি গঠন করতে হবে। যেখানে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাও থাকবেন। গ্রাম আদালতের বিচারিক কার্যক্রম স্বচ্ছ, কার্যকর ও গতিশীল করার জন্য প্রয়োজনীয় সার্কুলার, নির্দেশনা ইত্যাদি জারির উদ্যোগ গ্রহণ করা। গ্রাম আদালত আইন, ২০০৬ এর ৬(গ)(২) ধারায় উল্লিখিত ৯০ দিনে নিষ্পত্তির সময়সীমা কমানো। আদালত বা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামলা গ্রহণকালে প্রাথমিক যাচাইবাছাইয়ে বিরোধটি গ্রাম আদালতে বিচার্য মনে হলে সেখানে পাঠানোর জন্য আইন সংশোধন। আদালতের কার্যক্রম চলাকালে নিরাপত্তার জন্য গ্রাম পুলিশের দলকে নিয়োজিত করা বা পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ অক্টোবর)

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
শাবিপ্রবিতে জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল
বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সুপারি খোলের রাজ্যে কলা গাছের গেট, কাঁঠাল পাতার পাসপোর্ট!
সুপারি খোলের রাজ্যে কলা গাছের গেট, কাঁঠাল পাতার পাসপোর্ট!

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভার্জিনিয়া গিফ্রের স্মৃতিকথা থেকে কিছু বিষয়
ভার্জিনিয়া গিফ্রের স্মৃতিকথা থেকে কিছু বিষয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

১০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা