শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৫, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

নানক : রাজনীতি মানেই দুর্নীতি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

২০১৮ সালের নির্বাচনে জাহাঙ্গীর কবির নানককে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। তাঁর মতো হেভিওয়েট নেতা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন কেন পেলেন না, এ নিয়ে বিভিন্নমুখী আলোচনা-পর্যালোচনা শুরু হয়। অনুসন্ধানে দেখা যায়, মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটের গাড়িবহরে হামলার কারণে নানকের বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ করেছিল মার্কিন দূতাবাস। সম্ভবত মার্কিন চাপেই শেখ হাসিনা শেষ পর্যন্ত নানককে মনোনয়ন দেননি। তবে মনোনয়ন না দিলেও খুব শিগগিরই নানক পুরস্কৃত হন। তাঁকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক থেকে প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়। ওই সময় মোহাম্মদপুরে মনোনয়ন পান সাদেক খান। ২০১৮ সালে রাতের ভোটের নির্বাচনের পর অনেকে মনে করেছিল নানকের রাজনৈতিক অধ্যায়ের অবসান ঘটবে। মোহাম্মদপুরে নানকের দুর্নীতি এবং লুণ্ঠন অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটবে। কিন্তু লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, জাহাঙ্গীর কবির নানক প্রমাণ করে দিয়েছিলেন কিছু না থেকেও একজন মানুষ যদি দুর্নীতিবাজ, দুর্বৃত্ত হয় তাহলে তিনি যেখান থেকে যেভাবে ইচ্ছা দুর্নীতি করতে পারেন। নানক প্রসঙ্গে প্রয়াত সৈয়দ আশরাফ একটি গল্প বলেছিলেন। এ প্রসঙ্গে সেই গল্পটি অত্যন্ত যুক্তিসংগত। সৈয়দ আশরাফ বলেছিলেন, ‘একজন সরকারি কর্মচারী, তাকে যেখানেই বদলি করা হয়, সেখানেই তিনি দুর্নীতি করেন। এ রকম ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ যখন তার বিরুদ্ধে উঠল, তখন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তার ওপর ক্ষুব্ধ হলেন। ক্ষুব্ধ হয়ে বললেন তাকে এমন এক জায়গায় বদলি করে দাও যেখানে ঘুষ খাওয়ার কোনো পথ নেই। সবাই মিলে পরামর্শ করে তাকে নদী এলাকায় বদলি করে দিলেন। সেখানে তার কাজ হলো চেয়ার-টেবিল বসিয়ে নদীর ঢেউ গণনা করা। সবাই মনে করল এখন তার আর ঘুষ খাওয়ার কোনো পথ নেই। নদীর ঢেউ গুনে তো আর উপরি আয় হবে না। কিন্তু যিনি দুর্নীতি করেন, তিনি জানেন কীভাবে দুর্নীতি করতে হয়। যে কোনো জায়গায়, যে কোনো পরিস্থিতিতে তিনি দুর্নীতি করেন। কদিন পর ট্রলার মালিক, লঞ্চ মালিক, ফেরির মালিকরা সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের কাছে গিয়ে আকুল আবেদন করল যেন ওই ব্যক্তিকে ওখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তো হতবাক। তারা জানতে চাইলেন, তার তো কোনো কাজ নেই। তাকে দেওয়া হয়েছে ঢেউ গণনার জন্য। সেখান থেকে অর্থ উপার্জনের কোনো উপায় নেই। তখন নৌযান মালিকরা বললেন, ওই কর্মকর্তা চলাচলে বাধা দিচ্ছেন। নৌযান চলাচল করলে তার ঢেউ গণনার সমস্যা হয়। এ অভিযোগে তিনি আমাদের নৌযান চলাচলে বাধা দিচ্ছেন। টাকা দিলেই তবে নৌযান চলাচল করতে দিচ্ছেন। এভাবে টাকা দেওয়া তো সম্ভব নয়।

জাহাঙ্গীর কবির নানক ছিলেন এই প্রজাতির। তিনি ২০০৯ সালে প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। বেশুমার দুর্নীতি করেছেন। প্রতিমন্ত্রিত্ব হারিয়েছেন। ২০১৪ সালে এমপি থেকে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। আর ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর তিনি মন্ত্রী-এমপি কিছুই নন। কিন্তু দুর্নীতি থেকে তাঁকে রুখবে কে? নানক যেখানেই যাবেন সেখানেই দুর্নীতির নিত্যনতুন পথ আবিষ্কার করবেন। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হওয়ার পরপরই তিনি শুরু করলেন কমিটি বাণিজ্য, মনোনয়ন বাণিজ্য। একের পর এক কমিটি এবং মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট শুরু করলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরই স্থানীয় সরকার নির্বাচন শুরু হয়েছিল। আওয়ামী লীগ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল দলীয় প্রতীকে এ নির্বাচন হবে। সে অনুযায়ী দলের ভিতর শুরু হয়ে যায় অবাধ মনোনয়ন বাণিজ্য। যে যেভাবে পেরেছেন, লুটপাট করে অর্থ গ্রহণ করেছেন। এ সময় যেহেতু বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তারা এ সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না, সে রকম বাস্তবতার বিবেচনায় আওয়ামী লীগের মধ্যে এমন একটি ধারণা তৈরি হয়েছিল যে যারাই মনোনয়ন পাবেন, তারাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান বা পৌরসভার মেয়র হিসেবে আপনাআপনি নির্বাচিত হবেন। জনগণের ভোট প্রাপ্তি কোনো বিষয় নয়। আর এ রকম বাস্তবতায় জাহাঙ্গীর কবির নানকের জন্য সৃষ্টি হয় একটি সুবর্ণ সুযোগ। তিনি যেন এক স্বর্ণভান্ডারের সন্ধান পান। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিও ১ কোটি টাকা দিতে রাজি হন। আওয়ামী লীগের নেতারা জানতেন শুধু একজনকে টাকা দিলে হবে না। মনোনয়ন বোর্ডের অন্য সদস্যদেরও টাকা দিতে হবে। আর সে কারণেই মনোনয়ন বোর্ডের যাঁরা সদস্য, তাঁদের সবাইকে অর্থ দেওয়া শুরু করেন। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার কারণে শেখ হাসিনা নানককে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য করেছিলেন। এ সদস্য হওয়ার কারণে নানককে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। তিনি অবাধে মনোনয়ন বাণিজ্য করেছেন।

শুধু মনোনয়ন বাণিজ্য করেই ক্ষান্ত হননি। এ সময় বিভিন্ন কমিটির নতুন সম্মেলনের আয়োজন শুরু করা হয়। সম্মেলনের পর জেলা পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়। যেহেতু নানক, বাহাউদ্দিন নাছিম, আবদুর রহমানসহ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতাকে নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি, সেহেতু শেখ হাসিনা কমিটি গঠন করার জন্য বিশেষভাবে তাঁদের দায়িত্ব দেন। আর এ সুযোগে তাঁরা শুরু করেন কমিটি বাণিজ্যের সিন্ডিকেট। ‘টাকা যার কমিটি তার’ এ নীতি চালু করেন। আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়া লুটেরা কোটিপতি, যারা হাইব্রিড আওয়ামী লীগ হিসেবে পরিচিত, বিভিন্ন ব্যবসাবাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত, যারা আওয়ামী লীগে এসেছেন দুর্নীতি-লুটপাট করার জন্য, নিজেদের অবৈধ ব্যবসার বৈধতা দেওয়ার জন্য; তারা নানকের সিন্ডিকেটের কাছে কোটি কোটি টাকা দিয়ে কমিটির অনুমোদন নেন। অনেকেই মনে করেন আওয়ামী লীগ ধ্বংসের সূচনা হয়েছিল এ কমিটি বাণিজ্যের মাধ্যমে। দলের সঙ্গে সম্পৃক্তহীন, কোনো দিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না এ রকম ব্যক্তিরাও আওয়ামী লীগের কমিটিতে ঢোকেন। ফলে আওয়ামী লীগের কমিটি অকার্যকর হয়। কিন্তু আওয়ামী লীগের কমিটি অকার্যকর হলে কী হবে? জাহাঙ্গীর কবির নানক ফুলেফেঁপে ওঠেন। তাঁর বিত্তবৈভব আরও বাড়তে থাকে। এ সময় তিনি এমপি-মন্ত্রী নন বিধায় কারও নজরদারির মধ্যে ছিলেন না। গণমাধ্যম বা সরকার কেউই তাঁর দিকে দৃষ্টি রাখেনি, ফলে নানক বেপরোয়া লুণ্ঠন এবং লুটপাট শুরু করেন। একাধিক সূত্র বলছেন, এ সময় নানক বিদেশে বিনিয়োগ শুরু করেন। ইতোমধ্যে নানকের বড় ছেলে সড়ক দুর্ঘটনায় অকালমৃত্যু বরণ করেন। লন্ডনে অবস্থানরত নানকের মেয়ে স্বামীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেলে দেশে ফিরে আসেন। এরপর তাঁর মেয়ে রাখি নানকের এসব অবৈধ লুণ্ঠন তদারকি শুরু করেন। রাখির তত্ত্বাবধানে এবার লুটের টাকায় নানক বিদেশে বিনিয়োগ শুরু করেন। তবে মজার ব্যাপার হলো, আওয়ামী লীগের অন্য নেতারা যেমন লন্ডন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ করেছেন, নানক সে পথে যাননি, বরং নানক তাঁর অবৈধ অর্থের একটি বড় অংশ বিনিয়োগ করেছেন ভারতে। যোগাযোগের মাধ্যমে ভারতের বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছে তিনি অর্থ পাঠিয়েছেন। সেই অর্থ বেনামে ভারতে বিনিয়োগ হয়েছে। কাগজে কলমে নানকের কোনো সম্পদ সেখানে নেই। তাঁকে ধরারও উপায় নেই। কিন্তু এই ব্যবসায়ীরা মাসে মাসে নানককে লভ্যাংশের টাকা দেন। উল্লেখ্য, এখন কলকাতার নিউটাউনে নানক যে বিলাসবহুল বাড়িতে থাকেন, সেটি তাঁর কেনা। বাংলাদেশ থেকে যে অর্থ লুটপাট করে তিনি পাঠিয়েছেন, সেই অর্থ থেকেই তিনি বাড়িটি কিনেছেন বলে জানা গেছে। নানক হলেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সেই ধুরন্ধর ব্যক্তি, যিনি বিপুল অর্থসম্পদ বানিয়েছেন কিন্তু কাগজে কলমে তাঁর কোনো কিছুই নাই। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, নানকের বেশ কিছু বিশ্বস্ত অনুসারী এবং ক্যাডার রয়েছে। তিনি সব সময় ক্যাডার পরিবেষ্টিত থাকতে পছন্দ করতেন। জমিজমা, টাকাপয়সা সবকিছুই তিনি তাঁর ক্যাডারদের নামে রাখতেন। নিজের নামে কিছুই রাখতেন না। যার কারণে দুর্নীতি দমন কমিশন যখন তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত করছে তখন দেখা যাচ্ছে তাঁর অর্থসম্পদের পরিমাণ খুব সামান্য। কিন্তু গত ১৫ বছরে নানক প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা লুণ্ঠন করেছেন। মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডির অলিগলিতে রয়েছে নানকের সম্পদ। স্থানীয় মানুষ জানে এসব সম্পদের মালিক নানক। কিন্তু তাঁকে আইনের দৃষ্টিতে ধরা, তাঁর মালিকানা প্রমাণ করা দুরূহ কাজ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রিটের রায় আজ
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রিটের রায় আজ
সোনার দাম আরও বাড়ল, প্রতি ভরি ১৭৫৭৮৮ টাকা
সোনার দাম আরও বাড়ল, প্রতি ভরি ১৭৫৭৮৮ টাকা
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
চিকিৎসকের ভুলে রোগী মৃত্যুর অভিযোগ
চিকিৎসকের ভুলে রোগী মৃত্যুর অভিযোগ
কলকাতায় ‘বাংলা ভাষা মঞ্চ’ খুলে ফেলল সেনাবাহিনী
কলকাতায় ‘বাংলা ভাষা মঞ্চ’ খুলে ফেলল সেনাবাহিনী
প্রতিবন্ধীদের ৪৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন পুতুল
প্রতিবন্ধীদের ৪৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন পুতুল
সাংবাদিক বুলুর দাফন, উদ্ঘাটন হয়নি মৃত্যুরহস্য
সাংবাদিক বুলুর দাফন, উদ্ঘাটন হয়নি মৃত্যুরহস্য
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি কেবিনে স্থানান্তর
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি কেবিনে স্থানান্তর
আন্দোলনে অনড় বাকৃবি শিক্ষার্থীরা, হল ছাড়ার নির্দেশনা প্রত্যাখ্যান
আন্দোলনে অনড় বাকৃবি শিক্ষার্থীরা, হল ছাড়ার নির্দেশনা প্রত্যাখ্যান
রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন
রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার এগোতে সম্মিলিত উদ্যোগ নিতে হবে
সংস্কার এগোতে সম্মিলিত উদ্যোগ নিতে হবে
আরও সাত দলের সঙ্গে আজ প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
আরও সাত দলের সঙ্গে আজ প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন পেনাং গ্লাডিয়েটর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন পেনাং গ্লাডিয়েটর

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা উঠতেই হাজার জেলে সুন্দরবনে
নিষেধাজ্ঞা উঠতেই হাজার জেলে সুন্দরবনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
কুমিল্লায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!
আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই-সংগ্রামে বিএনপি নেতাকর্মীরা খাঁটি সোনা হয়েছে: আসাদুল হাবীব দুলু
লড়াই-সংগ্রামে বিএনপি নেতাকর্মীরা খাঁটি সোনা হয়েছে: আসাদুল হাবীব দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় জাল ফেলা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হামলা, জেলে নিহত
মেঘনায় জাল ফেলা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হামলা, জেলে নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন
সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খাগড়াছড়ির রামগড়ে পানিতে ডুবে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির রামগড়ে পানিতে ডুবে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নীলফামারীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে কিশোরকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে এসে নির্যাতনের অভিযোগ
চুরির অপবাদে কিশোরকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে এসে নির্যাতনের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক
চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু
বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি
নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা
নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড
নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’
‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা
ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু
ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি
দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না থাকলে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে: ট্রাম্প
শুল্ক না থাকলে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যানসার হাসপাতালকে ১ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর জামায়াতের
ক্যানসার হাসপাতালকে ১ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর জামায়াতের

নগর জীবন

রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন
রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই
ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

ছাদ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ছাদ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

নগর জীবন