শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৩, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫

আলমারিবন্দি সম্পদের হিসাব

♦ বস্তা বস্তা কাগজ জমা বিভিন্ন দপ্তরে ♦ জনপ্রশাসনের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে সবাই ♦ ভবিষ্যতে অনলাইনে করার কথা বলছেন অনেকে
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
আলমারিবন্দি সম্পদের হিসাব

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির মধ্যে আনতে গত বছরই সম্পদের হিসাব নেওয়ার উদ্যোগ নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। কয়েক দফা সময় বাড়িয়ে চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি সব সরকারি কর্মচারীর হিসাব দেওয়া বাধ্যতামূলক করে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মেনে সবাই সম্পদের হিসাব জমা দিলেও এখন সেগুলো বিভিন্ন দপ্তর-মন্ত্রণালয়ে ‘আলমারিবন্দি’ হয়ে আছে। এই হিসাব কী করা হবে তার কোনো নির্দেশনা না থাকায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দপ্তর-অধিদপ্তর কিছু করতেও পারছে না। সবাই জনপ্রশাসনের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় তাকিয়ে আছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-দপ্তরে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রশাসন ক্যাডার, উপসচিব থেকে সচিব পর্যন্ত পদ এবং অন্য নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব জমা নিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শৃঙ্খলা ও তদন্ত অনুবিভাগ। সেখানে ৬ হাজারের কিছু বেশি হিসাব জমা পড়েছে। অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাদের নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের কাছে সম্পদের হিসাব সিলগালা খামে জমা দেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কাছে থাকা সর্বশেষ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মোট সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ১৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫১৮ জন। এর মধ্যে প্রথম থেকে নবম গ্রেডের কর্মকর্তা ১ লাখ ৯০ হাজার ৯২৮ জন। দশম থেকে ১২তম গ্রেডের কর্মকর্তা ২ লাখ ৯৩ হাজার ৩৭৭ জন। এ ছাড়া ১৩ থেকে ১৬তম গ্রেডের কর্মচারী ৬ লাখ ২০ হাজার ৯৭২ এবং ১৭ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারী ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৫৩৮ জন। অন্য কর্মচারী ৫ হাজার ৭০৩ জন। লাখ লাখ কর্মচারীর সম্পদের সিলগালা খাম নিয়ে অনেকটা বেকায়দায় সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো। ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষণ করবেন নাকি আপৎকালীন সংরক্ষণ করবেন সে বিষয়েও কোনো সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা না থাকায় আরও বিড়ম্বনায় পড়েছে অনেক প্রতিষ্ঠান। হার্ডকপিতে সম্পদের হিসাব নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপনাটা বেশ ঝামেলাপূর্ণ, তাই এটি অনলাইন করা যায় কি না- সে বিষয়ে চিন্তাভাবনা করার কথা বলেছেন একাধিক কর্মকর্তা।

‘সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯’ অনুযায়ী পাঁচ বছর পর পর সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদ বিবরণী দাখিল এবং স্থাবর সম্পত্তি অর্জন বা বিক্রির অনুমতি নেওয়ার নিয়ম রয়েছে। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘদিন এ নিয়ম মানেননি, এ বিষয়ে সরকারেরও কোনো তদারকি ছিল না।

গত বছরের আগস্ট মাসে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিলে ১ সেপ্টেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায় সব সরকারি কর্মচারীকে সম্পদের হিসাব দিতে হবে। পরের দিন ২ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন ডেকে বিস্তারিত জানান জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান। সে সময় তিনি জানান, সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দিতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সচিবকে সভাপতি করে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিলের ফরম্যাট প্রণয়নসহ প্রয়োজনীয় সুপারিশ দিতে বলা হয়েছিল। কমিটি ফরম্যাট ও সুপারিশ প্রতিবেদন দেওয়ার পর গত বছরের ২২ সেপ্টেম্বর আরেকটি সংবাদ সম্মেলনে জানান, সব সরকারি চাকরিজীবীকে প্রতি বছর সম্পদের হিসাব দিতে হবে। ২০২৫ সাল থেকে প্রতি বছরের সম্পদের হিসাব ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে দিতে হবে। তবে ২০২৪ সাল পুরো না পাওয়ায় ওই বছরের হিসাব ৩০ নভেম্বরের মধ্যে দেওয়ার সময় বেঁধে দেওয়া হয়। পরে সময় এক মাস বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয় এবং পরে আরও দেড় মাস অর্থাৎ ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়। যদিও সে সময় প্রশ্ন উঠে সরকারি চাকরিজীবীরা ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়ার পরও আলাদাভাবে এই বাড়তি বিড়ম্বনা নিয়ে। এরপরও সরকারের নির্দেশনা মেনে সবাই সম্পদের হিসাব দিয়েছেন বলে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। কিন্তু সম্পদের হিসাব পাওয়ার পর লাখ লাখ কর্মচারীর সিলগালা খামগুলো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়-দপ্তরের আলমারিতে পড়ে আছে। কৃষি মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, মন্ত্রিসভা বিভাগ, কৃষি অধিদপ্তর, খাদ্য অধিদপ্তর, ত্রাণ মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়সহ একাধিক মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এখন এ সম্পদের হিসাব কী করব তা নির্ভর করছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার ওপর। তা ছাড়া যেভাবে ফাইল সিলগালা রাখা আছে সেভাবেই রাখা ছাড়া আপাতত কাজ নেই। সম্পদের হিসাবের কোনো কাজ হয়েছে কি না জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রশাসন অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব মো. রাহেদ হোসেন বলেন, হিসাব জমা নেওয়ার পর আর কাজ হয়নি। রাজস্ব বোর্ডের সঙ্গে একটা কাজ হবে। তবে বিষয়টি শৃঙ্খলা ও তদন্ত অনুবিভাগ দেখছে বলে জানান তিনি।

সম্পদের হিসাব কী হবে এ নিয়ে শৃঙ্খলা ও তদন্ত অনুবিভাগে যোগাযোগ করলে যুগ্ম সচিব আলমগীর হোসেন বলেন, আমাদের প্রশাসন ক্যাডারে ৬ হাজারের ওপর কর্মকর্তার সবার তথ্য জমা হয়েছে। তাদের একটা ডেটাবেজ হচ্ছে, যার কাজ প্রায় সম্পন্ন। এটি সিলগালা অবস্থায় রাখা হবে। ভবিষ্যতে কারও নামে প্রশ্ন উঠলে মিলিয়ে দেখা হবে। তবে কর্মচারীদের বিষয়ে আমার সেকশনে কিছু জানি না।

অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের অধীন কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব কি জমাই থাকবে, না কিছু হবে সে বিষয়ে জনপ্রশাসনের কেউ সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারেননি। তবে জনপ্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা জানান, সিনিয়র সচিবের কাছে হয়তো এটি নিয়ে কোনো নির্দেশনা নেই। তবে ভবিষ্যতে কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠলে তখন ট্যাক্স রিটার্ন ও সরকারের কাছে দেওয়া সম্পদের হিসাব মিলিয়ে দেখা হবে। যেখানে গরমিল পাওয়া যাবে ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। সে কারণে জমা নেওয়া হয়েছে। এদিকে কৃষি, স্বরাষ্ট্র, খাদ্য, নৌ মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করলে সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা জানান, জনপ্রশাসন থেকে কোনো নির্দেশনা না থাকায় সিলগালা করা কর্মচারীদের সম্পদের হিসাবগুলো কোথাও আলমারিতে রেখে দিচ্ছেন। কোনো দপ্তর, অধিদপ্তরে একইভাবে ফেলে রাখা হয়েছে। কর্মকর্তারা বলেন, এসব সিলগালা খাম যেখানে-সেখানে রাখা যাচ্ছে না। এর জন্য বাড়তি জায়গা লাগার কারণে বিড়ম্বনা বেড়েছে। নৌ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, আমরা কী করব এ সম্পদের হিসাব দিয়ে সেটি সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেবে জনপ্রশাসন। আগে জমা নিতে বলেছে, জমা নিয়ে রেখে দিয়েছি। কারওটা খুলতে বললে খুলে দেখা হবে। স্বরাষ্ট্রের এক কর্মকর্তা বলেন, যেহেতু এনবিআরে সবাই ট্যাক্স দেয় তাই এটির দরকার ছিল না। এখন এসব ফাইল অনেকের কাছে বাড়তি ঝামেলা মনে হতে পারে। মাদার মিনিস্ট্রির নির্দেশনা পেলে পরে সে মোতাবেক ব্যবস্থা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
সর্বশেষ খবর
শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল
শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে জাতিসংঘের ২০ কর্মীকে আটক করলো হুথি বিদ্রোহীরা
ইয়েমেনে জাতিসংঘের ২০ কর্মীকে আটক করলো হুথি বিদ্রোহীরা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে বেড়েছে বিশৃঙ্খলা
প্রশাসনে বেড়েছে বিশৃঙ্খলা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পানের রসে রঙিন গ্রাম
পানের রসে রঙিন গ্রাম

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়
এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত
সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’
সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন
অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের
গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস