শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৪, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

আল্লামা সুলতান যওক নদভী (রহ.)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনালেখ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আল্লামা সুলতান যওক নদভী (রহ.)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনালেখ্য

সুলতান যওক নদভী (১৯৩৭-২০২৫) ছিলেন একজন বাংলাদেশি ইসলামী পণ্ডিত। তিনি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা এবং প্রতিষ্ঠাকালীন মহাসচিব, আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের সভাপতি, জামেয়া দারুল মাআরিফ আল ইসলামিয়ার প্রতিষ্ঠাতা ও মহাপরিচালক এবং বিশ্ব মুসলিম লীগের বাংলাদেশ শাখার প্রধান। তিনি কওমি মাদরাসার প্রথম আলেম হিসেবে কওমি মাদরাসার শিক্ষা সংস্কার আন্দোলনের অগ্রদূত এবং আরবি ভাষায় দক্ষতা ও সাহিত্য অবদানের জন্য পরিচিত ছিলেন।

আল্লামা মুহাম্মদ সুলতান যওক নদভী ছিলেন বহুপ্রতিভার অধিকারী একজন আল্লাহভীরু আলেম। যুগশ্রেষ্ঠ মনীষীদের সান্নিধ্যে সমৃদ্ধ হয়েছেন ইলম ও আমলে। জ্যোতির্ময় চাহনি, মুগ্ধকর কথা ও নিখুঁত হস্তলিপিতে অনন্য ছিলেন তিনি। কোরআন, তাফসির, হাদিস, ফিকাহ, ভাষা, সাহিত্যসহ জ্ঞানের নানা শাখায় বিচরণ ছিল তাঁর। আল্লামা মুহাম্মদ সুলতান যওক নদভী ১৯৩৯ সালে কক্সবাজারের মহেশখালীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা সুফি আবুল খায়ের, মা রূহ আফজা বেগম। শৈশবেই তাঁর মা ইন্তেকাল করেন। তাঁর শ্রদ্ধেয় নানা সুফি মকবুল আহমদ ছিলেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা যফর আহমদ উসমানি (রহ.) ও হাকিমুল উম্মত আশরাফ আলী থানভি (রহ.)-এর খলিফা।

প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পড়াশোনা সম্পন্ন করেন মহেশখালীতেই। সেখানকার গোরকঘাটা জামিয়া আরাবিয়া ইসলামিয়া  মাদরাসায় পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন। এরপর নতুন বাজারের এমদাদিয়া কাসেমুল উলুম মাদরাসায় হেদায়াতুন্নাহু পড়েন। এরপর ঝাপুয়া আশরাফুল উলুম মাদরাসায় কানজুদ দাকায়েক পর্যন্ত তিন বছর পড়েন। এরপর ১৩৭২ হিজরিতে জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ায় ভর্তি হন। সেখানে ছয় বছর লেখাপড়া করে ১৯৫৯ সালে দাওরায়ে হাদিস উত্তীর্ণ হন এবং প্রথম স্থান অধিকার করেন। সেখানে তাঁর ওস্তাদদের মধ্যে ছিলেন আল্লামা মুফতি আজিজুল হক (রহ.), আল্লামা ইমাম আহমদ (রহ.), আল্লামা হাজি ইউনুস (রহ.), আল্লামা আমির হোসাইন (রহ.), আল্লামা ইসহাক আল-গাজী (রহ.), মুফতি ইবরাহিম (রহ.), আল্লামা আলী আহমদ বোয়ালভি (রহ.) ও শাইখুল হাদিস আল্লামা ইহসানুল হক সন্দ্বিপী (রহ.) প্রমুখ।

আনুষ্ঠানিক পড়াশোনা শেষে দীর্ঘ ৬০ বছরের বেশি সময় তিনি শিক্ষকতা করেছেন। এ সময় তিনি কোরআন, হাদিস, ফিকাহ, আরবি ভাষা, সাহিত্যসহ ইসলামী শিক্ষার নানা বিষয়ে পাঠদান করেন। চট্টগ্রামের বরশতনগরের রশিদিয়া মাদরাসায় শিক্ষকতার মাধ্যমে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়। এরপর তিনি মাওলানা আতহার আলী (রহ.)-এর আহ্বানে কিশোরগঞ্জের জামিয়া ইমদাদিয়ায় শিক্ষকতা করেন। পরে নিজ শ্বশুর মাওলানা আলী আহমদ বোয়ালভী (রহ.)-এর প্রতিষ্ঠিত হুসাইনিয়া মাদরাসা কিছুদিন পরিচালনা করেন। এরপর চট্টগ্রামের জামিয়া আজিজুল উলুম বাবুনগরে শিক্ষকতা করেন। অতঃপর ১৩৮১ হিজরি সনে জামিয়া পটিয়া থেকে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর দুই ধাপে ১৭ বছর তিনি পটিয়া মাদরাসায় শিক্ষক ছিলেন। এরপর ১৯৮৫ সালে মুফাক্কিরে ইসলাম আল্লামা আবুল হাসান আলী নদভী (রহ.)-এর পরামর্শক্রমে আরবি ভাষায় প্রাধান্য ও আধুনিক শিক্ষার সংযোজনে চট্টগ্রামে জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল-ইসলামিয়া প্রতিষ্ঠা করেন। এর মধ্যে কয়েক মাস তিনি ভারতের দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামায় শিক্ষকতা করেন।

আরবি ভাষা ও সাহিত্যে ব্যুৎপত্তি অর্জনের পাশাপাশি গত শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিসদের কাছ থেকে হাদিসের এজাজত গ্রহণ করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, ১৯৭৭ সালে শাইখুল হাদিস আল্লামা জাকারিয়া কান্ধলভী (রহ.), ১৯৭৮ সালে হাকিমুল ইসলাম কারি মুহাম্মদ তাইয়েব (রহ.), হাফিজুল হাদিস আল্লামা আবদুল্লাহ দরখাস্তি (রহ.) (১৩৯০ হি.), আল্লামা আবুল হাসান আলী নদভী (রহ.) (১৪০১ হি.), খাতুমুল মুহাদ্দিসিন আল্লামা আবদুল ফাত্তাহ আবু গুদ্দাহ (রহ.) (১৪১৩ হি.), আল্লামা আশেক এলাহি বারনি (রহ.) (১৪১৮ হি.), আল্লামা ইউসুফ বিন্নুরি (রহ.) (১৯৫৭), আল্লামা মাহমুদ হাসান গঙ্গুহি (রহ.) (১৪১৮ হি.), আল্লামা মনজুর নুমানি (রহ.) (১৪০১ হি.) ও জামিয়া আশরাফিয়া লাহোরের সাবেক শাইখুল হাদিস মাওলানা উবায়দুল্লাহ বিন মুফতি মুহাম্মদ হাসান অমৃতসারি (রহ.) প্রমুখ।

তাঁর উল্লেখযোগ্য ছাত্রদের মধ্যে রয়েছেন আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী (রহ.), অন্তর্বর্তী সরকারের ধর্ম উপদেষ্টা আল্লামা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, মাওলানা ফুরকানুল্লাহ খলীল, মুফতি শামসুদ্দীন জিয়া, মাওলানা আবু তাহের মিসবাহ, সাবেক এমপি মাওলানা আতাউর রহমান খান (রহ.), মাওলানা ড. জসিমুদ্দীন নদভী (রহ.), মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী, অস্ট্রেলিয়ার দাঈ ড. রশিদ রাশেদ, ড. রশিদ জাহেদ, দারুল উলুম করাচির মুহাদ্দিস জাহেদ কাউসার, দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামার শিক্ষক ইকবাল নদভী ও মাসউদ সালাম নদভী প্রমুখ।

১৯৮১ সালে ভারতের নদওয়াতুল উলামায় অনুষ্ঠিত একটি আন্তর্জাতিক ইসলামী সাহিত্য সম্মেলনে অংশ নেন তিনি। এ সময় তিনি দীর্ঘ দুই মাস সেখানে অবস্থান করেন এবং মাধ্যমিক স্তরে অনুবাদ বিষয়ে পাঠদান করেন। এই প্রতিষ্ঠানে আনুষ্ঠানিক পড়াশোনা না করলেও বিশ্বখ্যাত দাঈ আল্লামা আবুল হাসান আলী নদভী (রহ.) তাঁকে সম্মানসূচক নদভী উপাধি দেন এবং নামের শেষে তা ব্যবহারের নির্দেশ দেন।

১৯৮৬ সালে আন্তর্জাতিক ইসলামী সাহিত্য সংস্থা (রাবেতাতুল আদব আল-ইসলামী)-এর ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও বাংলাদেশ ব্যুরো চিফ নিযুক্ত হন। ১৯৯০ সালের ১২ আগস্ট মক্কায় মুসলিম ওয়ার্ল্ড লিগ আয়োজিত সম্মেলনে অংশ নেন এবং পবিত্র কাবাঘরে প্রবেশ করে নামাজ পড়ার বিরল সুযোগ লাভ করেন। ১৪২৯ হিজরিতে তাঁকে তৎকালীন সৌদি বাদশাহ আবদুল্লাহ পবিত্র কাবাঘরের গিলাফ উপহার দেন।

তিনি  ভারত, পাকিস্তান, সৌদি আরব, লিবিয়া, তুরস্ক, মিসর, শ্রীলঙ্কা, কুয়েত, আফগানিস্তান, মরক্কো, ওমান, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, বেলজিয়াম, ইংল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশ সফর করেছেন এবং আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ইসলামী শিক্ষাবিষয়ক গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন।

আরবি ও উর্দু ভাষায় লেখা তাঁর অর্ধশতাধিক গ্রন্থ রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো—নুখবাতুল আহাদিস, শরহু জাদুত তালিবিন, শাজারাত মিনান নুসুস আল-আদাবিয়্যাহ, আত-তালিকাত আল-আসারিয়্যাহ আলাল মাকামাত, রিহলাতি ইলা আরদিল জিহাদ, কুল্লিয়াতে যওক, জামে যওক, আল-খুতাবুল মিনবারিয়্যাহ আল-আাারিয়্যাহ, দাওয়াতুল ইসলাহি ওয়াত তাতবির ফি মিনহাজিত তালিম, সাফহাতুন মিন হায়াতি, ইশরুনা দারসা, আল-কিরাআতুল আরাবিয়্যাহ, আত-তরিক ইলাল ইনশা, কালিমাত আদাবিয়্যাহ ফিকরিয়্যাহ, আল-জানিবুল বালাগি ফি শিরিল মুতানাব্বি, আত-তালিকাত আন-নদবিয়্যাহ আলাল হামাজাত আন-নববিয়্যাহ, আল-মুখতারাত আল-শিরিয়্যাহ, কন্দে খামাহ শরহে উর্দু পন্দে নামাহ।

ইসলামী শিক্ষা, দাওয়াত ও তাবলিগের প্রাণপুরুষ আল্লামা মুহাম্মদ সুলতান যওক নদভী (রহ.) শুক্রবার (২ মে) রাত ১টার দিকে চট্টগ্রামের এভারকেয়ার হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। পরদিন শনিবার জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল-ইসলামিয়া প্রাঙ্গণে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং মাদরাসার কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।

তথ্যসূত্র : মরহুমের আত্মজীবনী গ্রন্থ ‘আমার জীবনকথা’ ও অন্যান্য প্রবন্ধ-নিবন্ধ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা
মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনে জামায়াতের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনে জামায়াতের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বর্ষায় তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যার সমাধান
বর্ষায় তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যার সমাধান

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৬১৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৬১৮ মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

করলার তেতো ভাব কমাবেন যেভাবে
করলার তেতো ভাব কমাবেন যেভাবে

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

হবিগঞ্জে বৃত্তি পরীক্ষায় সুযোগ দাবিতে মানববন্ধন
হবিগঞ্জে বৃত্তি পরীক্ষায় সুযোগ দাবিতে মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: লক্ষ্মীপুরে সায়ানের কবরে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: লক্ষ্মীপুরে সায়ানের কবরে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের কারাগারে রাশিয়ার হামলায় নিহত ১৬
ইউক্রেনের কারাগারে রাশিয়ার হামলায় নিহত ১৬

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: আসামিপক্ষের অভিযোগ গঠনের শুনানি ফের বুধবার
আবু সাঈদ হত্যা: আসামিপক্ষের অভিযোগ গঠনের শুনানি ফের বুধবার

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সহজ কৌশলে দীর্ঘক্ষণ থাকবে ফোনের চার্জ
সহজ কৌশলে দীর্ঘক্ষণ থাকবে ফোনের চার্জ

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জন্মহার বাড়াতে প্রতি শিশুকে ৩৬০০ ইউয়ান দেবে চীন সরকার
জন্মহার বাড়াতে প্রতি শিশুকে ৩৬০০ ইউয়ান দেবে চীন সরকার

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটিতে ইউপিডিএফের আস্তানায় সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ইউপিডিএফের আস্তানায় সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শ্রীপুরে কারখানায় ডাকাতির সময় আটক ৬
শ্রীপুরে কারখানায় ডাকাতির সময় আটক ৬

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!
হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মধুর যত গুণ
মধুর যত গুণ

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কিন্ডারগার্টেন বিদ্যালয়সমূহকে সরকারি বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন
কিন্ডারগার্টেন বিদ্যালয়সমূহকে সরকারি বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
ঠাকুরগাঁওয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’
‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত
আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ধান ব্যবসায়ীর মৃত্যু
লালমনিরহাটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ধান ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ, যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা
জুলাই শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ, যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় বিশ্ব বাঘ দিবস পালিত
মোংলায় বিশ্ব বাঘ দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে হোয়াইটওয়াশ হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ
অস্ট্রেলিয়ার কাছে হোয়াইটওয়াশ হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি নিয়ে মোদি-ট্রাম্পের কথা হয়নি: পার্লামেন্টে জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি নিয়ে মোদি-ট্রাম্পের কথা হয়নি: পার্লামেন্টে জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি
আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল
বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ
সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!
উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত
যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?
ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাইকে অনুরোধ, গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না: তাসকিন
সবাইকে অনুরোধ, গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না: তাসকিন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি
২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত
রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে
রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি
রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার
সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিকারের ক্ষুধা সংকটে ভুগছে গাজাবাসী, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
সত্যিকারের ক্ষুধা সংকটে ভুগছে গাজাবাসী, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনকে নতুন আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
পুতিনকে নতুন আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের কমরেড কি নাহিদ ইসলাম, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
রিয়াদের কমরেড কি নাহিদ ইসলাম, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির
টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি
বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল

মাঠে ময়দানে

আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে
আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব বাঘ দিবস আজ
বিশ্ব বাঘ দিবস আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন
মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা
অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা
বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা

মাঠে ময়দানে

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ
পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ

মাঠে ময়দানে

নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ
নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ

নগর জীবন

আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়
আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!
ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!

মাঠে ময়দানে

বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি
বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি

দেশগ্রাম

স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড
স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ
ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের
নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট
সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

সম্পাদকীয়