শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৮, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
অনলাইন ভার্সন
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে

পূর্ববর্তী বুজুর্গানে দীন বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তাকদিরে নির্ধারিত মৃত্যুবরণ কামনা করতেন। তার কারণ হলো- হাদিস শরিফে এসেছে, এ সময় ইন্তেকাল হলে কবরের সওয়াল-জওয়াব আছান হয়। এখন প্রশ্ন হলো, হাদিসের সু-সংবাদ কাদের ব্যাপারে? আল্লাহ-রসুলের অন্য সব আদেশ-নিষেধ অমান্য করে শুধু এই সুসংবাদের রাতে মৃত্যুবরণ করলেই কী কবরের সওয়াল-জওয়াব সহজ হয়ে যাবে? আজাব মাফ হয়ে যাবে? আসলে হাদিসের মর্মার্থ হলো, ওই ব্যক্তি নাফরমান হবে না, বরং রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের তরিকা অনুযায়ী আল্লাহর ফরমাবরদার হবে। এ কথার দলিল হলো কুরআন-হাদিসের বহু সংখ্যক আয়াত ও বাণী। এ রাতে যারা খালেস নিয়তে ইবাদত করে আল্লাহ পাক তাদের বিগত সপ্তাহের গুনাহ মাফ করে দেন এবং আগত সপ্তাহের আমল করা তাদের জন্য সহজ করে দেন। মানুষ যেমন অপেক্ষায় থাকে শবেকদর, শবেবরাতের জন্য, ঠিক তেমনি আল্লাহর ওলিরাও শুক্রবারের রাতের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন। অন্য রাতে তো তারা তাহাজ্জুদ পড়েনই কিন্তু এ রাতের বিশেষ ফজিলতের জন্য তারা বেশি আগ্রহী হয়ে থাকেন।

মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন, মাদরাসার ছাত্র-উস্তাদদের জন্য প্রয়োজন কমপক্ষে শুক্রবারের রাতে বেশি বেশি ইবাদত বন্দেগি করা। শুক্রবার সরকারি ছুটি থাকার কারণে মানুষ এ দিনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কর্মসূচি ঠিক করে রাখে আগে থেকেই। এমন মহা ফজিলতের দিনে মানুষ শরিয়তবিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় এবং আপন খালিক-মালিকের স্মরণ থেকে চরমভাবে গাফেল হয়ে যায়। গান-বাদ্য ও সিনেমার আয়োজন বেড়ে যায়। বনভোজনে গিয়ে নাচ-ফুর্তি, বেপর্দেগি ইত্যাদি নানা ধরনের নফরমানিতে মশগুল হয়। বিবাহের অনুষ্ঠানে গিয়ে ভিডিও ছবি তোলে, গায়রে মাহরাম মহিলাদের সঙ্গে প্রকাশ্যে আনন্দ-উল্লাস করে।

মাদরাসার ছাত্ররা এ দিনে বাসাবাড়িতে চলে যায়। বাসায় গিয়ে অনেকে নামাজ পড়ে না। অনেকের বাসায় টিভি থাকে। তাতে নাটক-সিনেমা, খেলাধুলা দেখে পবিত্র দিনটি পার করে। এক সপ্তাহে আমল করে যে সওয়াব অর্জন করেছিল তা বাসাবাড়িতে গিয়ে বরবাদ করে আসে। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ার কারণে দুনিয়ার কাজকর্ম বন্ধ হয় না বরং আরও বেড়ে যায়। তবে ইবাদত বন্দেগির কাজ কমে যায়।

আমার মজলিশে যারা আসেন আমার মনে চায় তাদের প্রশ্ন করতে যে, কারা কারা গত রাতে তাহাজ্জুদ পড়েছেন; কিন্তু অনেকেই তো পড়েননি, সুতরাং প্রশ্ন করলে তাদের দোষ মানুষের সামনে প্রকাশ হয়ে যাবে, তাই প্রশ্ন না করাই উত্তম। যারা পড়েননি তাদের উচিত ওয়াদা করা যে, কমপক্ষে শুক্রবারের রাতে তাহাজ্জুদ পড়ব। অনেকে ওয়াদার সঙ্গে ‘ইনশা আল্লাহ’ বলেন। ‘ইনশা আল্লাহ’তেও প্যাঁচ থাকে। যেমন অনেকে রাতে তাহাজ্জুদ পড়বে বলে ‘ইনশা আল্লাহ’ বলে ঘুমায়। যদি উঠতে না পারে তাহলে বলে যে, আল্লাহ চাননি তাই উঠতে পারিনি।

হজরত বেলাল (রা.)-এর জীবনেও ‘ইনশা আল্লাহ’ না বলার এক ঘটনা আছে। একবার রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শেষ রাতে সফর করে যখন মদিনার প্রায় নিকটবর্তী স্থানে আসলেন তখন ক্লান্তির কারণে আর সামনে অগ্রসর হওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। সঙ্গে হজরত বেলাল হাবশি (রা.)-সহ অনেক সাহাবি ছিলেন। এদিকে নবীজির অভ্যাস ছিল, কোনো জায়গা থেকে রাতে মদিনায় ফিরলে বাড়িতে যেতেন না, বরং রাস্তার কোনো এক জায়গায় তাঁবু করে রাত কাটিয়ে দিতেন। তার কারণ হলো রাতে সবাই ঘুমিয়ে থাকে। এ সময় বাড়িতে গেলে স্ত্রী-সন্তানদের ঘুম ভেঙে জাগাতে হবে, এতে তাদের কষ্ট হবে। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের এতটুকু কষ্ট দিতে রাজি ছিলেন না। মহিলারা স্বামীর অনুপস্থিতিতে সাধারণ অবস্থায় থাকে। অর্থাৎ তাদের শরীরে কাপড় থাকে অনুন্নত, ময়লাযুক্ত। যা দেখে স্বামীর খারাপ লাগতে পারে, স্ত্রীও বিব্রতবোধ করে। এ কারণে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রাতে বাড়িতে ফিরতেন না। আমরা কিন্তু এর বিপরীতটা করি। আমরা রাতে স্ত্রীর অবস্থান সম্পর্কে সংবাদ নিতে যাই চুপে চাপে। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা করতেন না। এটা করা সম্পূর্ণ নিষেধ। কারণ প্রত্যেকেরই স্বাধীনতা রয়েছে। যখন তখন না বলে যাওয়া ঠিক না। আগে সংবাদ পাঠিয়ে এবং কাছে এসে সালাম করে ঘরে যাওয়া উচিত। এখন যেহেতু অত্যাধুনিক যুগ তাই মোবাইল করে যাওয়াই উত্তম।

বলছিলাম বেলাল (রা.)-এর ঘটনার কথা। হযরত বেলাল হাবশি (রা.) বলেন, ওই দিন এমন মজার ঘুম চোখে এসেছিল যে, মনে হয় জীবনে কোনো দিনও এমন ঘুম আসেনি। হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমতাবস্থায় সাহাবিদের লক্ষ্য করে বললেন, রাত তো সামান্যই বাকি আছে, এখন একসঙ্গে সবাই ঘুমালে ফজর কাজা হয়ে যেতে পারে। তাই তোমাদের মধ্যে কেউ কি আছে, যে জাগ্রত থেকে শেষ রাতে আমাদের নামাজের জন্য জাগিয়ে দেবে? হজরত বেলাল হাবশি (রা.) ‘ইনশা আল্লাহ’ না বলে বললেন, ইয়া রসুলাল্লাহ! আমি শেষ রাতে জাগিয়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছি। অতঃপর হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবিদের নিয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন। এদিকে হজরত বেলাল (রা.) জোর করে চোখ খোলা রেখেছেন। ঘুমের চাপ কতক্ষণ সহ্য করা যায়! জাগ্রত থাকতে থাকতে বেলাল (রা.)-এর শরীরে ক্লান্তি এসে গেল। তিনি ক্লান্তি দূর করার উদ্দেশ্যে গাছ বা কিছু একটার সঙ্গে হেলান দিয়ে বসলেন। ব্যাস ফজর শেষ হয়ে পূর্বাকাশে সূর্য উঁকি দিল। হঠাৎ এক সাহাবি সূর্যের তাপে জেগে গেলেন এবং উঠে দেখেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও ঘুমিয়ে আছেন। তিনি জাগাতে সাহস পাচ্ছিলেন না। তাছাড়া রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ঘুমের মধ্যে ডাক না দেওয়ারই নিয়ম ছিল। একে একে চতুর্থ নম্বরে হজরত ওমর (রা.) জাগ্রত হয়ে দেখলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘুমিয়ে আছেন। তিনি ডাক দেওয়ার কোনো পন্থা না পেয়ে উচ্চৈঃস্বরে জিকির করতে শুরু করলেন। একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হজরত ওমর (রা.)-কে জিজ্ঞাসাও করেছিলেন, অন্য সময়ের চেয়ে তুমি শেষ রাতে এত আওয়াজে কেন জিকির কর? হজরত ওমর (রা.) উত্তর দিলেন, যারা ঘুমিয়ে থাকে তাদের জাগানোর জন্য। তাছাড়া উচ্চৈঃস্বরে জিকির করলে আশপাশের শয়তান পর্যন্ত পলায়ন করে।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

এমন লোক নির্বাচিত করবেন যারা পালিয়ে যাবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন লোক নির্বাচিত করবেন যারা পালিয়ে যাবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'চলতি মাসের শেষের দিকে খুলে দেয়া হবে তিস্তা সেতু'
'চলতি মাসের শেষের দিকে খুলে দেয়া হবে তিস্তা সেতু'

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

'পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কালো টাকার ছড়াছড়ি বন্ধ হবে'
'পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কালো টাকার ছড়াছড়ি বন্ধ হবে'

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একক কনসার্ট নিয়ে আসছেন বাপ্পা মজুমদার
একক কনসার্ট নিয়ে আসছেন বাপ্পা মজুমদার

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ
সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের ধাক্কায় নারী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় নারী নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাংনী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশ গ্রেপ্তার
গাংনী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশ গ্রেপ্তার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ
চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন
মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ
পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো
গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত
পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার
মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক
মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার
মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার
হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম