শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৩, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়

সন্তানের প্রতিপালন মা-বাবার দায়িত্ব। তারাই সন্তানকে আগামী দিনের জন্য গড়ে তোলে। শিশুর প্রতিপালনের দুটি দিক : এক. বাহ্যিক প্রতিপালন। যেমন—শিশুর খাবার ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, দুই. তার মনস্তত্ত্ব গঠন।


ইসলাম শিশুর বাহ্যিক ও মানসিক উভয় প্রকার গঠন নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে। মা-বাবা যেমন শিশুর খাবার, পোশাক, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসার মতো বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখবে, তেমনি তারা ঈমান, আখলাক ও চিন্তা-ভাবনাগুলোর প্রতিও লক্ষ্য রাখবে। সৃষ্টিগতভাবেই সন্তানের প্রতি মা-বাবা অত্যন্ত স্নেহশীল। আল্লাহ মা-বাবার ভেতর এমন মমত্ব ও ভালোবাসা তৈরি করে দেন যে তারা শিশুর সব ধরনের ভালো-মন্দের খেয়াল রাখে।
নিজেদের সর্বোচ্চ দিয়ে সব প্রয়োজন পূরণ করে। তবে মা-বাবাকে তখনই দায়িত্বশীল বলা যাবে, যখন তারা সন্তানের দৈহিক গঠনের মতো, মানসিক গঠনকেও গুরুত্ব দেবে এবং তারা সর্বাত্মক চেষ্টা করবে, যেন শিশুটি সুস্থ দেহের মতো সুস্থ চিন্তা-ভাবনা ও বিশ্বাস নিয়ে গড়ে ওঠে।
ইসলাম সন্তানের মানসিক গঠনে বিশুদ্ধ বোধ ও বিশ্বাসকে গুরুত্ব দেয়। অর্থাৎ মা-বাবা শিশুকে ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসগুলো শেখানের মাধ্যমে একটি ভারসাম্যপূর্ণ বিশ্বাস ও চেতনা নিয়ে বেড়ে উঠতে সাহায্য করবে।

কেননা বিশুদ্ধ বিশ্বাসই শিশুর নীতি-নৈতিকতার রক্ষাকবচ। যে শিশু এই বিশ্বাস নিয়ে বেড়ে উঠবে যে একজন আল্লাহ আছেন এবং তিনি আমাকে দেখছেন। আল্লাহ পরকালে ভালো ও মন্দ কাজের উপযুক্ত প্রতিদান দেবেন, তখন সে অন্যায় ও অপরাধে লিপ্ত হতে দ্বিধা করবে। আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) বলেন, তোমরা শিশুকে তিনটি বিষয় শেখাও। তাহলো নবীজি (সা.)-এর ভালোবাসা, নবীপরিবারের ভালোবাসা এবং কোরআনের তিলাওয়াত।

(তাবারানি)
এখানে এমন তিনটি বিষয় শেখাতে বলা হয়েছে, যার সঙ্গে শিশুর মনস্তত্ত্ব ও বিশ্বাস সম্পর্কিত। নবীজি (সা.)-এর ভালোবাসা শিশুকে ধর্মপ্রাণ ও আল্লাহমুখী করবে, নবীপরিবার ও সাহাবিদের ভালোবাসা তাকে সত্যান্বেষী ও সত্য প্রতিষ্ঠায় আত্মত্যাগে উদ্বুদ্ধ করবে এবং কোরআনের জ্ঞান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে সুপথ প্রদর্শন করবে।

সন্তানের মানসিক গঠনের সর্বোত্তম সময় শৈশব। কেননা শিশু নিষ্কলুষ পরিচ্ছন্ন হৃদয় নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে, যা বিশুদ্ধ বোধ ও বিশ্বাস ধারণের জন্য সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত। আবু হুরায়রা বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘প্রত্যেক নবজাতকই ফিতরাতের ওপর জন্ম লাভ করে। অতঃপর তার পিতামাতা তাকে ইহুদি, খ্রিস্টান বা অগ্নিপূজারি রূপে গড়ে তোলে। যেমন—চতুষ্পদ পশু একটি পূর্ণাঙ্গ বাচ্চা জন্ম দেয়। তোমরা কি তাকে কোনো (জন্মগত) কানকাটা দেখতে পাও?’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৫১৮)

উল্লিখিত হাদিস থেকে সন্তানের মানসিক গঠনে মা-বাবার ভূমিকা ও পরিবার-প্রতিবেশের প্রভাব সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যায়। অর্থাৎ মা-বাবা যদি দায়িত্বশীল ও সচেতন হন এবং সন্তানের জন্য আদর্শ পরিবেশ তৈরি করতে পারেন, তবে সন্তান সুষ্ঠু মনমানসিকতা নিয়ে বড় হবে। নতুবা তার মানসিক অবস্থা হবে অসুস্থ।

মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, শৈশবে শিশুর মানসিক গঠন ঠিক করা ঠিক ততটাই সহজ একটি চারা গাছকে বিশেষ অবয়ব দেওয়া যতটা সহজ। শৈশবে খুব সহজেই শিশুর চিন্তা-ভাবনা ও মনমানসিকতা সুন্দরভাবে গড়ে তোলা যায়। তার জীবনের গতিধারা সুপথে পরিচালিত করা যায়। একটি সুনির্দিষ্ট মনোভাব নিয়ে বড় হওয়ার পর তার চিন্তার পরিবর্তন কঠিন হয়ে যায়।

রাসুলুল্লাহ (সা.) শিশুর মানসিক গঠনের প্রতি অত্যন্ত যত্নবান ছিলেন। হাদিস ও সিরাত গ্রন্থগুলোতে তার অসংখ্য প্রমাণ বিদ্যমান। আমর ইবনে আবি সালামা (রা.) বলেন, আমি শৈশবে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে খাবার খাচ্ছিলাম। আমার হাত এদিক-সেদিক করছিলাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে বললেন, ‘বৎস! আল্লাহর নাম স্মরণ করো, ডান হাতে খাও এবং নিজের সামনে থেকে খাও।’

(সহিহ মুসলিম)

একইভাবে আবদুল্লাহ বিন আমের (রা.) বলেন, এক দিন মহানবী (সা.) আমাদের বাড়ি আগমন করলেন। আমার মা আমাকে ডাকলেন, এসো তোমাকে একটি জিনিস দেব। নবীজি (সা.) আমার মাকে জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি তাকে কি দিতে চাও? মা বললেন, খেজুর দিতে চাই। তিনি বললেন, যদি তুমি তাকে কিছু না দিতে তবে তোমার নামে একটি মিথ্যা বলার পাপ লিপিবদ্ধ হতো। (সুনানে আবু দাউদ)

নবীজি (সা.) উল্লিখিত হাদিসে শিশুর সঙ্গে প্রতারণামূলক আচরণ করতে নিষেধ করেছেন। কেননা তা শিশুর মনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং তাকে মিথ্যা বলায় অভ্যস্ত করে। এ ছাড়া শিশুরা মূলত তার মা-বাবা ও পরিবারের বড়দের অনুসরণ করতে ভালোবাসে। শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার সুন্দর আচরণ ও জীবনযাপনও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আল্লাহ সবাইকে শিশুর মানসিক গঠনে যত্নশীল হওয়ার তাওফিক দিন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
কখন আল্লাহর সাহায্য আসবে
কখন আল্লাহর সাহায্য আসবে
গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ
গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
হজ ফ্লাইট শুরু ২৯ এপ্রিল
হজ ফ্লাইট শুরু ২৯ এপ্রিল
ইসলামে মজলুমের পক্ষে দাঁড়ানোর গুরুত্ব
ইসলামে মজলুমের পক্ষে দাঁড়ানোর গুরুত্ব
নামাজের নিষিদ্ধ ও মাকরুহ সময়
নামাজের নিষিদ্ধ ও মাকরুহ সময়
ইসলামের দৃষ্টিতে অভিভাবকের সাফল্য ও ব্যর্থতা
ইসলামের দৃষ্টিতে অভিভাবকের সাফল্য ও ব্যর্থতা
রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল
সর্বশেষ খবর
নারী উদ্যোক্তাকে কুপ্রস্তাবে, যুব কর্মকর্তা বদলি
নারী উদ্যোক্তাকে কুপ্রস্তাবে, যুব কর্মকর্তা বদলি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাতারবাড়ি থেকে চুরি হওয়া এক কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করল নৌবাহিনী
মাতারবাড়ি থেকে চুরি হওয়া এক কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চৈত্রসংক্রান্তিতে পার্বত্য অঞ্চলে ছুটি ঘোষণায় সরকারকে উপদেষ্টার অভিনন্দন
চৈত্রসংক্রান্তিতে পার্বত্য অঞ্চলে ছুটি ঘোষণায় সরকারকে উপদেষ্টার অভিনন্দন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান
গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে পানিতে ডুবে মা-ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যু
চাঁদপুরে পানিতে ডুবে মা-ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনির মিন্টোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে অনুদান ঘোষণা
সিডনির মিন্টোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে অনুদান ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!
বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে দিনমজুর হত্যা, ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড
হবিগঞ্জে দিনমজুর হত্যা, ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঝালকাঠিতে এডহক কমিটির সভাপতির অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
ঝালকাঠিতে এডহক কমিটির সভাপতির অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান
গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই
বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে

৫৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রাজধানীর স্কাইলার্ক মডেল স্কুলের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রাজধানীর স্কাইলার্ক মডেল স্কুলের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমিরাতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ৯০ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা
আমিরাতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ৯০ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ১০৯ শিক্ষার্থীর জন্য বাড়তি সময়
যশোর বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ১০৯ শিক্ষার্থীর জন্য বাড়তি সময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা
সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪
উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট
নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা
পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ
ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ফেনীতে নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ম্যাক্সওয়েলের জরিমানা
আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ম্যাক্সওয়েলের জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অসৎ পথে উপার্জিত অর্থে হজ কবুল হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
অসৎ পথে উপার্জিত অর্থে হজ কবুল হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ টাকা খরচ করেও হৃতিকের দেখা পেলেন না ভক্ত
লাখ টাকা খরচ করেও হৃতিকের দেখা পেলেন না ভক্ত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১৯ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম
যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো
বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা
৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা
পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শোবিজ

শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান
শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান

শোবিজ

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ
কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ

মাঠে ময়দানে

নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা
নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপূর্ব ও নীহার সুসময়
অপূর্ব ও নীহার সুসময়

শোবিজ

বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ
বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ

মাঠে ময়দানে