শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪৩, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ইতিহাসের পাতায় ইরান

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের পাতায় ইরান

ইরান ও পারস্য নাম দুটি একটি দেশ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, তবে শব্দ দুটি পুরোপুরি সমার্থক নয়। যখন আর্যরা তাদের আদি জন্মভূমি উরাল সাগরের দক্ষিণে থেকে ক্যাস্পিয়ান সাগরের তীরবর্তী উঁচু মালভূমিতে স্থানান্তরিত হয়, তখন তারা তাদের নতুন জন্মভূমির নামকরণ করে ইরান, যার অর্থ আর্যদের জন্মভূমি।

ইরানের ইতিহাস তিন ভাগে বিভক্ত

১. প্রাগৈতিহাসিক যুগ : ধারণা করা হয়, প্রায় খ্রিস্টপূর্ব এক লাখ বছর আগে এই অঞ্চলে মানুষের বসতি গড়ে ওঠে। আর এই যুগের সমাপ্তি ঘটে খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের শুরুতে।

২. প্রাথমিক যুগ : এই যুগ মূলত খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের প্রথমার্ধজুড়ে বিস্তৃত। যখন ইরানি মালভূমির বিভিন্ন অংশে গড়ে ওঠে সংঘবদ্ধ সমাজ ও রাষ্ট্র কাঠামোর প্রাথমিক রূপ।

৩. রাজবংশীয় যুগ : এই যুগ খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দী থেকে চতুর্থ শতাব্দী পর্যন্ত। এই সময়ে গড়ে ওঠে পারস্যের বিশাল সাম্রাজ্য এবং সেই সঙ্গে শুরু হয় ইতিহাসে ইরানের দৃশ্যমান উত্থান।

খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ থেকে পঞ্চম সহস্রাব্দের মাঝামাঝি সময়টা ইরানি ইতিহাসে ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছিল তাম্র ও ব্রোঞ্জ যুগের ভিত্তি।

খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় ও দ্বিতীয় সহস্রাব্দের শেষ ভাগে মালভূমি অঞ্চলে পূর্ববর্তী যুগের তুলনায় আরো স্পষ্ট ভৌগোলিক ও সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য সৃষ্টি হয়। খ্রিস্টপূর্ব ৮০০০ অব্দে ইরানি মালভূমি ধীরে ধীরে রূপ নিতে থাকে বিশ্ব ইতিহাসের প্রাচীনতম সভ্যতাগুলোর একটির জন্মভূমি হিসেবে। এ সময়েই গড়ে উঠতে শুরু করে গ্রামীণ জনপদ, কৃষিনির্ভর অর্থনীতি এবং নানা সামাজিক কাঠামো।

এরপর খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ অব্দের দিকে পাওয়া কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ইঙ্গিত দেয়, এ সময়েই ইরানে মদ উৎপাদনের প্রাথমিক প্রচেষ্টা শুরু হয়। খ্রিস্টপূর্ব ৩৯০০ অব্দে গড়ে ওঠে ইরানি মালভূমির প্রথম নগরী সিয়ালক।

খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ থেকে ৮০০ অব্দে ইরানি ইতিহাসে মধ্য এশিয়া থেকে আগত যাযাবর আর্য জাতিগোষ্ঠী ইরানি মালভূমিতে প্রবেশ করে এবং স্থায়ী বসতি স্থাপন করতে শুরু করে।

আখামেনীয় সাম্রাজ্য—খ্রিস্টপূর্ব ৫৫৯্ল্ল্ল্ল-৫৩০ অব্দ : এই সময়েই আবির্ভূত হন ইতিহাসের অন্যতম শাসক সাইরাস দ্য গ্রেট। আখামেনীয় আরেক শাসক ছিলেন রাজা দারিয়াস, তাঁর যুগেই ইতিহাসের প্রাচীনতম স্বর্ণমুদ্রা ‘দারিক’ চালু হয়, যা প্রাচ্যজুড়ে লেনদেনের গ্রহণযোগ্য মাধ্যম হয়ে ওঠে।

আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের মৃত্যুর পর তাঁর বিশাল সাম্রাজ্য সেনাপতিদের মধ্যে ভাগ হয়ে যায়। এই সেনাপতিদের একজন ছিলেন সেলুকাস, যিনি পরবর্তীকালে নিজের নামে ‘সেলুসিড সাম্রাজ্য’ প্রতিষ্ঠা করেন।

খ্রিস্টপূর্ব ২৪৭-২২৪ অব্দ : পার্সিয়ান সাম্রাজ্যের সূচনা হয়। খ্রিস্টপূর্ব ২২৪ সালে প্রথম আরদাশির সাসানীয় রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেন। খ্রি. পূ. ২৪০ সালে তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র শাপুর তাঁর নেতৃত্বের উত্তরসূরি হন।

৩০১-৩১০ খ্রিস্টাব্দ : দ্বিতীয় হরমিজদ ইরানের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ৫৩১ থেকে ৫৭৯ খ্রিস্টাব্দে খসরু আনুশিরওয়ান ইরানের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) মানবতার মুক্তির দূত হিসেবে আবির্ভূত হন। এবং ৬২২ খ্রিস্টাব্দে নবী মুহাম্মদ (সা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেন

৬২৯-৬৩২ খ্রিস্টাব্দ : সাসানীয় সম্রাট খসরু পারভেজের কন্যা বুরান্দাখত ও তাঁর বোন আজারমাদোখত পালাক্রমে সিংহাসনে বসেন।

৬৪২ খ্রিস্টাব্দ : নাহাভান্দের যুদ্ধে মুসলিম বাহিনী পারস্যকে পরাজিত করে। এর মাধ্যমে সাসানীয় সাম্রাজ্যের ৪০০ বছরের শাসনের অবসান ঘটে এবং ইরানিরা ধীরে ধীরে ইসলাম গ্রহণ করে মুসলিম শাসন মেনে নেয়।

৬৬১-৭৫০ খ্রিস্টাব্দ : উমাইয়া খিলাফতের শাসনে বিজিত অঞ্চলগুলো পরাধীন হয়ে পড়ে। আরবি ভাষা ও লিপি ফারসি সংস্কৃতিতে স্থায়ী প্রভাব ফেলে। ফলে আব্বাসীয় খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হয় এবং রাজধানী দামেস্ক থেকে বাগদাদে স্থানান্তরিত হয়।

৭৫০-১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ : আব্বাসীয় শাসনে পারস্যের ইসলামী সভ্যতা জ্ঞান, সংস্কৃতি ও শাসনে নিজের শিখরে পৌঁছে। এ যুগে সিবাওয়াইহ, আল-খাওয়ারিজমি, ইমাম রাজি, ইবনে সিনা, আল-গাজ্জালি, ওমর খৈয়াম ও ফেরদৌসির মতো মহান মুসলিম পণ্ডিতরা আবির্ভূত হন।

মঙ্গোলীয় যুগ

১২২০-১২২৭ খ্রিস্টাব্দ : চেঙ্গিস খান চীনের পর ইরান আক্রমণ করে ব্যাপক ধ্বংস চালান। ইরানিদের ভাষ্য মতে, ‘তারা এলো, হত্যা করল, জ্বালিয়ে দিল, লুট করল এবং চলে গেল।’

১২৫৮-১৩৫৩ খ্রিস্টাব্দ : মঙ্গোল শাসক হালাকু খাঁ ও তাঁর বংশধররা রাজত্ব করেন।

তৈমুরি যুগ

১৪০৫ খ্রিস্টাব্দ : তৈমুর লং পারস্যসহ আলেপ্পো ও দামেস্ক দখল করেন।

সাফাভি সাম্রাজ্য

১৫০১-১৫২৪ খ্রিস্টাব্দ : এই সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ইসমাইল মির্জা।

১৫৮৭-১৬২৯ খ্রিস্টাব্দ : শাহ আব্বাস সাফাভি সাম্রাজ্যের রাজধানী ইসফাহানে স্থানান্তর করেন।

১৭২২ খ্রিস্টাব্দ : আফগান নেতা মাহমুদ খান পারস্যে আক্রমণ চালিয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো প্রতিরোধ ছাড়াই ইসফাহান দখল করে সাফাভি শাসনের অবসান ঘটান।

১৭২৯-১৭৪৭ খ্রিস্টাব্দ: নাদের কোলি আফশারি রাজবংশের প্রতিষ্ঠা করেন।

১৭৪৭-১৭৭৯ খ্রিস্টাব্দ : করিম খান জান্দ ইরানের মধ্য ও দক্ষিণাঞ্চলে ক্ষমতা গ্রহণ করেন। তিনি দক্ষতার সঙ্গে কাজারদের প্রতিহত করেন এবং শিরাজকে রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করে শাসন প্রতিষ্ঠা করেন।

১৭৯৫ খ্রিস্টাব্দ : কাজাররা তাদের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি আগা মোহাম্মদ খান কঠোরতা, সহিংসতা ও নিষ্ঠুরতার মাধ্যমে গোত্রের বিভক্ত শাখাকে একত্র করতে সক্ষম হন।

১৮১৩-১৮২৮ খ্রিস্টাব্দ : ইউরোপীয় উপনিবেশবাদের প্রভাবে এই সময়ে ইরানে ব্রিটিশ ও রাশিয়ান প্রভাব বিস্তারের পথ খুলে যায়। কাজার শাসকরা রুশ আগ্রাসনের মুখে দুটি লজ্জাজনক চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হন ১৮১৩ সালের গোলেস্তান চুক্তি এবং ১৮২৮ সালের তুর্কমাঞ্চায় চুক্তি। 

১৮৩৪-১৮৪৮ খ্রিস্টাব্দ : ফাতেহ আলী শাহের নাতি মুহাম্মদ শাহ এই সময়ে ইরানের সিংহাসন আরোহণ করেন।

১৮৪৮-১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দ : মুহাম্মদ শাহের পুত্র নাসিরুদ্দিন শাহ দীর্ঘ প্রায় অর্ধশতাব্দী ধরে ইরান শাসন করেন।

১৮৫৮ সালে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার মাধ্যমে ইরান আফগানিস্তানের স্বাধীনতাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়।

১৯০৬ খ্রিস্টাব্দ : এই সময়ে ইরানে সাংবিধানিক বিপ্ল্লব সংঘটিত হয়। এই বিপ্লবের নেতৃত্ব দেন একদল ধর্মীয় পণ্ডিত, যাঁদের পেছনে সমর্থন ছিল বণিক শ্রেণি ও অভিজাত সমাজের। বিপ্লবের ফলে ইরানে প্রথমবারের মতো একটি জাতীয় সংসদ গঠিত হয়।

১৯২১ খ্রিস্টাব্দ : সেনাবাহিনীর একজন দক্ষ কর্মকর্তা রেজা খান সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন। তিনি ১৯২৫ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ইরানের সিংহাসনে আরোহণ করেন।

১৯২৫-১৯৪১ খ্রিস্টাব্দ : রেজা শাহ পাহলভি সিংহাসনে বসার পর তিনি প্রথমে সেনাবাহিনীকে পুনর্গঠনের মাধ্যমে একটি শক্তিশালী সামরিক কাঠামো গড়ে তোলেন এবং ঘোষণা দেন যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশটি পারস্য নয়, বরং ইরান নামে পরিচিত হবে। তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে রেজা শাহ নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে মিত্রশক্তির পাশে দাঁড়াতে অস্বীকৃতি জানান। এ সিদ্ধান্তের ফলে ব্রিটিশ ও সোভিয়েত শক্তির চাপে তাঁকে সিংহাসন ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়।

১৯৫১-১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দ : মোহাম্মদ মোসাদ্দেক যখন ইরানের প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন তখন তিনি দেশের তেলশিল্পকে ব্রিটিশ করপোরেশনের হাত থেকে মুক্ত করে জাতীয়করণ ঘোষণা করেন। এর জেরে ব্রিটেন তাদের ব্যাংকগুলোতে ইরানের সব সম্পদ জব্দ করে এবং বিষয়টি আন্তর্জাতিক আদালতে নিয়ে যায়।

১৯৬২-১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দ : শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভি ব্যাপক সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের লক্ষ্যে শ্বেত বিপ্লব ঘোষণা করেন। তবে এই উদ্যোগ প্রত্যাশিত সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। বিশেষত আয়াতুল্লাহ খোমেনি, শ্বেত বিপবের নীতিগুলো কঠোরভাবে সমালোচনা করেন। ফলে তাঁকে নির্বাসনে পাঠানো হয়।

১৯৬৩-১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দ : এই সময় ইরান দ্রুত তুলনামূলক রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার মধ্য দিয়ে দেশটি সামরিক শক্তিতেও উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পায়।

১৯৭০-এর দশকের শেষ ভাগে, শাহের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিরোধিতা শুরু হয়। ধর্মীয় নেতারা, বিশেষ করে আয়াতুল্লাহ খোমেনির নেতৃত্বে রাজনৈতিক দল ও জনগণ একত্র হয়ে শাহের শাসন উত্খাতের আন্দোলন গড়ে তোলে। ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের মাধ্যমে শাহকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। প্রায় দুই হাজার ৫০০ বছরের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে ইরান ইসলামিক প্রজাতন্ত্রে রূপান্তরিত হয়।

১৬ জানুয়ারি ১৯৭৯ : শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভিকে ক্ষমতা থেকে উত্খাত করে শাপুর বখতিয়ারকে ইরানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯ : ফ্রান্সে ১৫ বছর নির্বাসনের পর আয়াতুল্লাহ খোমেনি ইরানে ফিরে আসেন, যার আগমন দেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটকে একেবারে পাল্টে দেয়।

১ এপ্রিল ১৯৭৯: খোমেনি ঘোষণা করেন ইরানকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে, যা দেশের নতুন শাসনব্যবস্থার সূচনা করে।

৪ নভেম্বর ১৯৭৯ : ক্ষমতাচ্যুত শাহের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসার জন্য আগমনের পর তেহরানে ইরানি ছাত্রদের একটি গ্রুপ মার্কিন দূতাবাসে অভিযান চালিয়ে ৫২ জন আমেরিকানকে বন্দি করে। এই ঘটনা বিশ্বব্যাপী ইরান-আমেরিকা কূটনৈতিক সংকটের সূচনা করে।

১৯৮০ সালের জানুয়ারিতে ড. আবুল হাসান বানিসাদর ইরানের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলেও দেশের ক্ষমতা আধ্যাত্মিক নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনির হাতে কেন্দ্রীভূত ছিল।

২২ সেপ্টেম্বর ১৯৮০: সীমান্ত বিরোধ ও রাজনৈতিক উত্তেজনার জেরে ইরাক ইরানের পশ্চিমাঞ্চলে আক্রমণ চালায়, যার মধ্য দিয়ে শুরু হয় বিংশ শতাব্দীর দীর্ঘতম প্রচলিত ইরান-ইরাক যুদ্ধ। এই রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ আট বছর ধরে চলে এবং এতে উভয় পক্ষের প্রায় ১০ লাখ মানুষ প্রাণ হারায়।

২০ জানুয়ারি ১৯৮১ : মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানের অভিষেকের দিন ৪৪৪ দিন ধরে বন্দি থাকা ৫২ জন আমেরিকান জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হয়।

৪ জুন ১৯৮৯ : ইরানের সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনি মৃত্যুবরণ করার পর আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ আলী খামেনি ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের নতুন সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে নির্বাচিত হন, যার মাধ্যমে দেশের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের নতুন অধ্যায় শুরু হয়।

(আলজাজিরা আরবিসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইট অবলম্বনে)

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
সর্বশেষ খবর
সরকার ব্যর্থ, ৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, ৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি : নাহিদ

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান
এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে রানু-কালাম
বগুড়া প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে রানু-কালাম

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪
রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি
পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ হাজার কোটি ডলার দান করে ইতিহাস ওয়ারেন বাফেটের
৬ হাজার কোটি ডলার দান করে ইতিহাস ওয়ারেন বাফেটের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

“স্বপ্নের ঘোড়া আল্লাহ নিশ্চয়ই তাকে দেবেন”
“স্বপ্নের ঘোড়া আল্লাহ নিশ্চয়ই তাকে দেবেন”

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋতুপর্ণা-কৌশিক-চঞ্চল এবার ‘ত্রিধারা’য় একসাথে
ঋতুপর্ণা-কৌশিক-চঞ্চল এবার ‘ত্রিধারা’য় একসাথে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দ্বিতীয়বার মা হলেন ইলিয়ানা, ছেলের নাম জানালেন ইনস্টাগ্রামে
দ্বিতীয়বার মা হলেন ইলিয়ানা, ছেলের নাম জানালেন ইনস্টাগ্রামে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিশোরীকে পাঁচ মাস আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
কিশোরীকে পাঁচ মাস আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি
সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনও ম্যাচ না খেলেই ক্লাব বিশ্বকাপ শেষ আলাবার
কোনও ম্যাচ না খেলেই ক্লাব বিশ্বকাপ শেষ আলাবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
কুলাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ কয়লা তৈরির কারখানা গুঁড়িয়ে দিলো ভ্রাম্যমাণ আদালত
অবৈধ কয়লা তৈরির কারখানা গুঁড়িয়ে দিলো ভ্রাম্যমাণ আদালত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির
আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’
‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩
লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে