শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩১, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

কোরআন ও বিজ্ঞানের বয়ানে পাহাড়ের গঠনশৈলী

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
কোরআন ও বিজ্ঞানের বয়ানে পাহাড়ের গঠনশৈলী

কোরআনের অসংখ্য মুজিজার মধ্যে অন্যতম একটি বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে দুটি শব্দের শিল্পসম্মত ব্যবহারে : ‘নাসাবা’ (স্থাপন করা) ও ‘আলক্বা’ (নিক্ষেপ করা)। যদিও এ দুটি শব্দ একসূত্রে গাঁথা, তবে তাদের অর্থ ও প্রয়োগের মধ্যে সূক্ষ্ম পার্থক্য এক অনন্য সৌন্দর্য সৃষ্টি করেছে। এই শব্দ দুটি বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়েছে পাহাড়ের সৃষ্টির রহস্য উন্মোচনের জন্য।

কোরআনে বলা হয়েছে : ‘আর পাহাড়ের দিকে তাকাও, কিভাবে সেগুলো স্থাপন করা হয়েছে।’ (সুরা : আল-গাশিয়া, আয়াত : ১৯)।

অন্য আরেক জায়গায় এসেছে : ‘তিনি পৃথিবীতে সুদৃঢ় পাহাড় স্থাপন করেছেন, যাতে পৃথিবী তোমাদের নিয়ে নড়ে না যায়।’ (সুরা : আন-নাহল, আয়াত : ১৫)।

কোরআনের শব্দগুলোর গভীরতা ও আধুনিক বিজ্ঞানের সঙ্গে তার তুলনা করলে বোঝা যায়, প্রতিটি শব্দ কতটা পরিপূর্ণ অর্থবোধক ও প্রাসঙ্গিক। ভূতত্ত্বের আলোকে, পাহাড়সমূহ গঠন প্রক্রিয়ার ভিত্তিতে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত-ভাঁজযুক্ত পাহাড়, বৃহৎ পাথুরে পাহাড় এবং আগ্নেয়গিরি পাহাড়।

এখানে বিশেষভাবে লক্ষণীয়, ভাঁজযুক্ত ও বৃহৎ পাথুরে পাহাড়ের সৃষ্টি ঘটে নাসাবা অর্থাৎ স্থাপন করা বা গেঁথে দেওয়ার মাধ্যমে। আর আগ্নেয়গিরি পাহাড়ের গঠন ঘটে আলক্বা অর্থাৎ নিক্ষেপ বা উদগিরণের মাধ্যমে।

উঁচু উঁচু পাহাড় সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেন, ‘তারা কি উটের দিকে লক্ষ্য করে না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে? এবং আকাশের দিকে, কিভাবে তা ঊর্ধ্বে স্থাপন করা হয়েছে? আর পাহাড়সমূহের দিকে, কিভাবে সেগুলো দৃঢ়ভাবে স্থাপন করা হয়েছে?’ (সুরা : আল-গাশিয়াহ, আয়াত : ১৭-১৯)।

এই আয়াতে সেই পর্বতমালার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে, যেগুলো টেকটোনিক প্লেটের (Plate tectonics) সংঘর্ষ কিংবা ফল্ট ব্লকগুলোর (Fault blocks)  চলাচলের কারণে ক্রমেই উঁচু হয়। অর্থাৎ পৃথিবীর অভ্যন্তরে চলমান এই সংঘর্ষ যত দিন চলতে থাকবে, পাহাড় ততই উঁচু হতে থাকবে। অন্যদিকে আগ্নেয়গিরি থেকে সৃষ্ট পর্বতের ক্ষেত্রে দেখা যায়, যখন কোনো আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত করে, তখন ভূগর্ভ থেকে উদগিরণ হওয়া লাভা, ছাই ও অন্যান্য উপাদান ভূপৃষ্ঠে জমা হতে থাকে।

এই জমাট বাঁধা উপাদানগুলো ক্রমে এক বিশাল পর্বতের রূপ নেয়। আল্লাহ তাআলা এ সম্পর্কে কোরআনে বলেছেন : ‘তিনি পৃথিবীতে সুদৃঢ় পাহাড় স্থাপন করেছেন, যাতে পৃথিবী তোমাদের নিয়ে নড়ে না যায়।’ (সুরা : আন-নাহল, আয়াত : ১৫)।

উইলিয়াম ক্যাম্পবেল তাঁর গবেষণায় আগ্নেয়গিরি থেকে সৃষ্ট পর্বতমালা সম্পর্কে লিখেছেন : আগ্নেয়গিরি থেকে সৃষ্ট পর্বতের আরেকটি ধরন হলো এমন-যেখানে ভূগর্ভ থেকে লাভা ও ছাই নির্গত হয় এবং এগুলো ভূপৃষ্ঠে জমা হতে হতে এক বিশাল পাহাড়ে পরিণত হয়। (The Quran and the Bible: In the Light of History and Science, p. 172)।

কোরআনের পরিভাষাগুলো এমন সূক্ষ্ম গভীরতা ও নিখুঁতভাবে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব প্রকাশ করে, যা মানুষের কল্পনার গণ্ডিকেও ছাড়িয়ে যায়। কোরআন অবতীর্ণের সময় এই জ্ঞান ছিল সম্পূর্ণ অজানা। এ জ্ঞান মানুষ লাভ করেছে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা গবেষণা ও বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির মাধ্যমে। কোরআনের এই বহুমাত্রিক প্রকাশ শুধু তার অলৌকিকত্বের নিদর্শন নয়, বরং এটি ভাষার গভীরতা ও প্রকৃতির সঙ্গে তার সম্পর্কের অতুলনীয় সামঞ্জস্যের অনন্য প্রমাণ, যা মানব চেতনার সীমাকে ছাড়িয়ে গেছে।

আরেকটি বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, যা কোরআন বহু আগেই প্রকাশ করেছে, তাহলো পাহাড়গুলোকে কখনো আওতাদ বা কীলকরূপে উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘আমি কি পৃথিবীকে শয্যারূপে তৈরি করিনি? এবং পাহাড়কে (ভূমিতে প্রোথিত) কীলকরূপে স্থাপন করিনি?’ (সুরা : আন-নাবা, আয়াত : ৬-৭)।

কোরআনের আরেক স্থানে পাহাড়গুলোকে রাসিয়াহ বা সুদৃঢ়ভাবে স্থাপিত বলে বর্ণনা করা হয়েছে। যেমন আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘আর আমি এতে সুউচ্চ ও দৃঢ় পর্বতমালা স্থাপন করেছি এবং তোমাদের জন্য তৃষ্ণা নিবারণকারী সুপেয় পানি দিয়েছি।’ (সুরা : আল-মুরসালাত, আয়াত : ২৭)।

আল্লাহ তাআলা আরো বলেন : ‘তিনিই পৃথিবীকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে দৃঢ়ভাবে পাহাড় ও নদী সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা : আর-রাদ, আয়াত : ৩)

এই বর্ণনাগুলো পাহাড়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের দিকে ইঙ্গিত করে। উদাহরণস্বরূপ একটি জাহাজ যখন পানির ওপর ভাসে, তার ভারসাম্য রক্ষার জন্য নিচের অংশটি পানির গভীরে প্রোথিত থাকে। তদ্রূপ পাহাড়গুলোরও এমন ভিত্তি রয়েছে, যা মাটির গভীরে প্রোথিত হয়ে পৃথিবীকে ভারসাম্য ও স্থিতিশীলতা প্রদান করে।

আধুনিক বিজ্ঞান আজ এমন এক অভাবনীয় তত্ত্ব উদঘাটন করেছে, যা কোরআনের বিস্ময়কর বর্ণনার সঙ্গে অভূতপূর্বভাবে মিলে যায়। পাহাড় শুধু ভূমির ভূদৃশ্যকে নান্দনিক করে তোলে না, বরং তা পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় একটি অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। পাহাড়গুলো মাটির গভীরে এমনভাবে প্রোথিত, যেন সেগুলো শক্ত খুঁটির মতো পৃথিবীকে দৃঢ়ভাবে ধরে রেখেছে।

খ্যাতনামা ভূতত্ত্ববিদ সাইমন ল্যাম্ব তাঁর গবেষণায় লিখেছেন : এটি এমন এক বিস্ময়কর আবিষ্কার যে পাহাড়গুলো মাটির গভীরে শিকড়ের মতো প্রোথিত, ঊনবিংশ শতাব্দীর ভূতত্ত্বের অন্যতম বড় মাইলফলক ছিল।
(Violent Earth, p. 46)। 

পাহাড়ের শিকড় সম্পর্কে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্ব ঊনবিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী জর্জ এরি আবিষ্কার করেন। তিনি লিখেছেন : পাহাড়ের শিকড় পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠে ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে। এর শিকড়গুলো ভূত্বকের গভীরে ম্যান্টলের (Mantle) স্তরে প্রবেশ করে এবং এর উচ্চতার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। এই প্রক্রিয়াকে ভূবিজ্ঞানীরা ‘আইসোস্ট্যাসি’ বলে অভিহিত করেছেন।

কোরআনে এই তত্ত্ব বা হাকিকত বহু শতাব্দী আগেই সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘আমি কি পৃথিবীকে শয্যারূপে তৈরি করিনি? এবং পাহাড়গুলোকে কীলকরূপে স্থাপন করিনি?’ (সুরা : আন-নাবা, আয়াত : ৬-৭)।

এই বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলো কোরআনের অলৌকিকতার উজ্জ্বল প্রমাণ, যা মানব মনে বিস্ময় জাগায় এবং আল্লাহর সৃষ্টির গভীরতার প্রতি এক অনন্য শ্রদ্ধার জন্ম দেয়। উল্লিখিত বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলো সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে কোরআন সম্পর্কে আলী (রা.)-এর উক্তি কতটা সত্য ও গভীর। তিনি বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা তাঁর পথকে তোমাদের জন্য মনোনীত করেছেন এবং তাঁর সুস্পষ্ট বিধান এবং লুক্কায়িত প্রজ্ঞার মাধ্যমে তাঁর উপদেশগুলোকে সুস্পষ্ট করেছেন। তাঁর বিস্ময়কর বিষয় কখনো শেষ হবে না এবং তাঁর আশ্চর্যতাগুলো কখনো নিঃশেষ হবে না।’ (নাহজুল বালাগা, পৃষ্ঠা-২১২)।

এই বাণীর মর্মার্থ আজ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের আলোতে আরো উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। কোরআনের প্রতিটি শব্দ, প্রতিটি উপমা এবং প্রতিটি ধারণা এক অপার রহস্য ও জ্ঞানের ভাণ্ডার, যা যুগে যুগে মানুষকে বিস্মিত করেছে এবং করবে। এর অভ্যন্তরীণ প্রজ্ঞা ও বাহ্যিক নির্দেশনা এমনভাবে একে অপরের সঙ্গে সংমিশ্রিত যে তা আল্লাহর ঐশী জ্ঞানের এক মহিমাময় প্রকাশ হয়ে মানুষের হৃদয়ে অনুপ্রেরণা জাগায়। মোটকথা, এই অসাধারণ তত্ত্ব, যা আজকের বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছে, তা কোরআনে বহু শতাব্দী আগে থেকেই সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে।

 বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান
যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
একাধিক মসজিদের আজান শোনা গেলে যা করব
একাধিক মসজিদের আজান শোনা গেলে যা করব
সর্বশেষ খবর
এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক
এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪
সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন
ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়
ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫
জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর
১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট
গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু
ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন
ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু
ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড
ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’
‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পোশাককর্মী খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পোশাককর্মী খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের লম্বা ছুটিতে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের স্তূপ
ঈদের লম্বা ছুটিতে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের স্তূপ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ৬
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ৬

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আইএমএফ বলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক দিকেই আছে’
‘আইএমএফ বলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক দিকেই আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পৃথিবীর ‘সবুজ ফুসফুস’ নজরদারি করবে মহাকাশযান
পৃথিবীর ‘সবুজ ফুসফুস’ নজরদারি করবে মহাকাশযান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল
ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা
আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন
আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?
স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি
‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল
আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি
দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো
ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল
তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা
ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ
ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি  তীর্থযাত্রী
ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি তীর্থযাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি
ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’
বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম
ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম

নগর জীবন

সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা
এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু
ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু

নগর জীবন

আইএমইডিতে নতুন সচিব
আইএমইডিতে নতুন সচিব

নগর জীবন

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে বোমাবাজিতে গ্রেপ্তার ৮
শরীয়তপুরে বোমাবাজিতে গ্রেপ্তার ৮

পেছনের পৃষ্ঠা