শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

আরিফুল ইসলাম আদীব, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক, এনসিপি
শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেছেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর মানুষের মধ্যে নতুন যে রাজনৈতিক আকাক্সক্ষা তৈরি হয়েছে, বিএনপিকে তার প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে। চাঁদাবাজি, ক্ষমতার দাপট দেখানো, অন্তঃকোন্দল, নিজেরা নিজেরা মারামারি করে নিহতের ঘটনা ঘটানো এমন আওয়ামী লীগীয় চরিত্রগত আচরণ থেকে তাদের বেরিয়ে আসতে হবে।

তিনি আরও বলেছেন, গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও গণপরিষদ নির্বাচন- এই তিনটি এখন বাংলাদেশের রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে ওঠার এবং নাগরিকদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার অন্যতম পূর্ব শর্ত। গণ অভ্যুত্থানের পর বিপ্লবের যে লড়াই সেটি এখন আমরা রাজনৈতিক দল আকারে করব। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন- এ প্রেক্ষিতে আপনার দলের অবস্থান কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : ঐকমত্য কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বল্প ও মধ্যমেয়াদি সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন করে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব বলে মনে করি। এর পাশাপাশি নির্বাচনের আগে দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগের বিচার এবং তাদের সাংগঠনিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে আপনারা কোন পথে এগোবেন?

আরিফুল ইসলাম আদীব : গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও গণপরিষদ নির্বাচন- এই তিনটি এখন বাংলাদেশের রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে ওঠার এবং নাগরিকদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার অন্যতম পূর্ব শর্ত। প্রতিটি নাগরিক সমঅধিকার ও মর্যাদাপ্রাপ্ত হবে, এই লক্ষ্যে আমাদের সংস্কারের যে আন্দোলন তা দীর্ঘদিনের। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পিলখানা, শাপলা, জুলাইসহ সব গণহত্যার বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতিও দেখতে চাই। গণপরিষদের বিষয়টি নিয়েও ব্যাপক আলোচনা চলছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রশ্নে আপনারা ঐকমত্য কমিশনে মতামত জমা দিয়েছেন। শিগগিরই আলোচনার টেবিলে বসবেন। অনেক মৌলিক ইস্যুতে বিরোধ দেখা দিয়েছে। ওইসব ইস্যুতে দলগুলোর সঙ্গে আপনারা কীভাবে নেগোসিয়েশন করবেন?

আরিফুল ইসলাম আদীব : শুধু আমাদের সঙ্গেই নয়, বেশ কয়েকটি বড় ইস্যুতে বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিরোধ দেখা দিয়েছে। যেমন, আমরা দেখেছি সিপিবি থেকে শুরু করে জামায়াতের মতো বড় দলগুলো পিআর সিস্টেমে ভোটের পক্ষে মত দিয়েছে। আমাদের প্রত্যাশা, ঐকমত্য কমিশন ধারাবাহিক বৈঠকের মধ্য দিয়ে দলগুলোর মধ্যকার দূরত্ব কমিয়ে আনবেন। আর রাজনৈতিক দলগুলো যদি তাড়াহুড়ো করে নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসে, রাষ্ট্রকে কীভাবে সব নাগরিকের জন্য মর্যাদাকর হিসেবে গড়ে তোলা যায়, সেদিকে মনোনিবেশ করে তাহলে এই মত-দ্বিমত কমে আসবে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আমাদের নিজেদেরও ধারাবাহিক আলোচনা ও সংস্কারকেন্দ্রিক আন্দোলন কর্মসূচি চলমান থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এনসিপির দলীয় প্রস্তুতি কী হবে?

আরিফুল ইসলাম আদীব : এনসিপির বয়স এখন এক মাস। সরকার ঘোষিত ডিসেম্বর থেকে জুন- এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে সেখানে অংশ নেওয়ার জন্য আমরা প্রস্তুত। এর আগেই আমরা সব সাংগঠনিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভোটের রাজনীতিতে আপনারা কীভাবে এগোবেন? কত আসনে মনোনয়ন দেবেন। জোট করবেন নাকি একক প্রার্থী দেবেন?

আরিফুল ইসলাম আদীব : মনোনয়ন বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি। আমাদের সাংগঠনিক সক্ষমতা একক কিংবা জোটবদ্ধ দুটোর যে কোনোটা হতে পারে। আপাতত এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। নির্বাচনের সময় পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এরই মধ্যে দল ও বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতাকে কিছু বিতর্কের মধ্যে যেতে দেখা গেছে। এসব বিষয় সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : অ্যাকটিভিজম আর রাজনীতি দুটো আলাদা বিষয়। আমাদের দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বরা প্রায় সবাই গণ অভ্যুত্থানের অ্যাকটিভিজমের রাজনীতি থেকে উঠে এসেছেন। এদিকে দল হিসেবে রাজনৈতিক কার্যক্রমগুলো সম্পূর্ণ আলাদা। অ্যাকটিভিস্ট থেকে পলিটিশিয়ান হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে তারা সময় নিচ্ছেন। আমরা আশা করছি তারা দ্রুতই রাজনৈতিক আচরণগুলো আয়ত্ত করবেন। অন্যদিকে যে বিতর্কগুলো উঠছে সেগুলো আমরা রাজনীতিতে নতুনভাবে চর্চিত হতে দেখছি। দলের নেতাদের দলের পাশাপাশি জনগণের সামনেও জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হচ্ছে। অন্ধ আনুগত্যের বাইরে এসে এ ধরনের চর্চা আমাদের রাজনীতিতে আগে দেখা যায়নি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন দল হিসেবে সাইবার জগতে আপনাদের বিশেষ করে নারী নেত্রীদের নানা ধরনের আক্রমণের শিকার হতে হচ্ছে। এই যুদ্ধে আপনাদের প্রস্তুতি কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : জাতি হিসেবে এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমাদের দলের একটা উল্লেখযোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে নারী নেতৃত্ব গড়ে উঠেছে। তারা বেশ ভালো করছেন, মাঠের রাজনীতিতে যাচ্ছেন, টকশোয় যাচ্ছেন। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীরা মিথ্যা তথ্যের আশ্রয় নিয়ে তাদের চরিত্র হননের চেষ্টা করছেন। তারা এখনো তাদের পুরোনো রাজনৈতিক চরিত্র থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে বিএনপি, জামায়াতের মতো বড় দলগুলোর সঙ্গে এনসিপির নাম জোরেশোরে আলোচনা হচ্ছে। এটাকে কীভাবে দেখছেন। আর এনিয়ে আপনাদের পরিকল্পনাই বা কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : দলীয়ভাবে এই আলোচনা আমাদের জন্য ইতিবাচক। বাংলাদেশের অভ্যুত্থানকেন্দ্রিক রাজনৈতিক ইতিহাসে যারা ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে লড়াই-সংগ্রামের অগ্রভাগে থেকেছেন জনগণ পরবর্তীতে তাদের গ্রহণ করেছে।

এই অভ্যুত্থানে সব রাজনৈতিক বিরোধী শক্তি মাঠে সক্রিয় ছিল। কিন্তু দিনশেষে চূড়ান্ত লড়াইয়ের অগ্রভাগে ছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বরা। শিক্ষার্থীদের প্রতি আস্থার নিদর্শন হিসেবে সব দল-মতের মানুষ অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছে। শিক্ষার্থী এবং তাদের রাজনৈতিক দলের প্রতি এজন্য দেশের মানুষের অনেক প্রত্যাশা ও আকাক্সক্ষা তৈরি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে অনেক ধরনের ফর্মুলার কথা শোনা যাচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে মাইনাস ফর্মুলা নিয়ে। এনিয়ে আপনাদের দলীয় অবস্থান কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : আওয়ামী লীগের সঙ্গে পর যখনই ক্ষমতায় এসেছে হত্যা, গণহত্যা, গুম, খুনের রাজনীতি করেছে। এটাই তাদের দলীয় আদর্শ। তারা কখনো এ দেশের জনগণের জন্য রাজনীতি করেনি। প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্রের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী তাদের আনুগত্য করতে গিয়ে সব সময়ই তারা জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। ৭২-এর পর তারা জাসদের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে। সর্বশেষ একটা রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণের সামনে তাদের প্রকৃত চেহারা উন্মোচিত হয়েছে। তারা এমন একটি রাজনৈতিক কালচার তৈরি করেছিল যে, জনগণ মানুষ না আওয়ামী লীগ বলে গালি দিয়েছে। মানবীয় গুণাবলিসম্পন্ন কারও পক্ষে আওয়ামী লীগ করা সম্ভব নয়। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ তার নিজের চরিত্রগত ত্রুটির কারণেই রাজনীতি থেকে মাইনাস হয়ে গেছে।

অন্যদিকে দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি, আওয়ামী লীগের মতো জনবিচ্ছিন্ন নয়। তবে অভ্যুত্থানের পর মানুষের মধ্যে নতুন যে রাজনৈতিক আকাক্সক্ষা তৈরি হয়েছে সেটির প্রতি বিএনপিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। চাঁদাবাজি, ক্ষমতার দাপট দেখানো, অন্তকোন্দল, নিজেরা নিজেরা মারামারি করে নিহতের ঘটনা ঘটানো এমন আওয়ামী লীগীয় চরিত্রগত আচরণ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা চাই, যে দলই ক্ষমতায় থাকুক বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের যেন মানবেতর জীবন-যাপন করতে না হয়। একজন সাধারণ নাগরিকও যেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মী দ্বারা অন্যায় আচরণের শিকার না হন।

ফলে বিএনপিকে মাইনাস করার যে আলাপ সেটা মূলত ষড়যন্ত্রমূলক। বাংলাদেশের প্রয়োজনে সব গণতন্ত্রপন্থি রাজনৈতিক দলের সমান প্রয়োজনীয়তা আছে। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল ব্যতীত সব রাজনৈতিক দল সমান। তারা গণতান্ত্রিক চর্চার মাধ্যমে জনগণের কাছে যাবেন, জনগণ যাদের গ্রহণ করবে তারা আগামী দিনের নেতৃত্বে আসবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই মুহূর্তে সরকারের প্রতি আপনাদের পরামর্শ কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে জুলাই গণ অভ্যুত্থানে গণহত্যার সঙ্গে জড়িত সব রাজনৈতিক দল, প্রশাসন এবং ব্যক্তির বিচার কার্যক্রমের দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখাতে হবে। এটা সরকারের কাছে আমাদের দাবি। শহীদ এবং আহত পরিবারগুলোকে এখনো পর্যন্ত সম্পূর্ণভাবে পুনর্বাসন করা হয়নি। ২ হাজারের অধিক শহীদ পরিবারের সদস্যরা এখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারেনি তাদের স্বাভাবিক পরিবেশে ফেরার ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট যে বিষয়গুলো রয়েছে যেমন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, বিশেষ করে বিভিন্ন জাতিসত্তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। নিত্যপণ্যের বাজারে যে স্বস্তি তৈরি হয়েছে তার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। আওয়ামী লীগের দলীয় ও সাংগঠনিক কার্যক্রমে অতি দ্রুত নিষেধাজ্ঞা জারি করে তার বাস্তবায়ন করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণ অভ্যুত্থান নাকি বিপ্লব- এনসিপির কাছে এই প্রশ্নের উত্তর কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : বিপ্লব নয়, এটি ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থান। বিপ্লব হলে আমরা বাংলাদেশের পুরো শাসনতান্ত্রিক কাঠামো পরিবর্তন করতে সক্ষম হতাম। আমাদের আরও একটি দীর্ঘ সংগ্রামের প্রস্তুতির মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এই লড়াইটা আমরা রাজনৈতিক দল আকারে করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনি রাজনীতিতে জনগণের কাছে আপনারা কী ধরনের বার্তা নিয়ে যাবেন?

আরিফুল ইসলাম আদীব : রাষ্ট্রের কাছে আমরা নাগরিকের চেয়ে জনতা হিসেবেই বেশি পরিচিত। ফলে আমাদের নাগরিক অধিকার তেমনভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। দীর্ঘদিনের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতি আমরা পরিবর্তন করব। আমরা জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নের রাজনীতি করব। দল গঠনের আগে আমরা দেশব্যাপী একটি জনমত জরিপ করেছি। প্রায় তিন লাখের অধিক মানুষ আমাদের তাদের মতামত জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, যদি দুর্নীতি দূর করা যায় তাহলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রটা ভালোভাবে গড়ে উঠবে। পরিবহন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা সেবা নিয়ে তারা মতামত জানিয়েছেন। জনগণের সমস্যা সমাধান থাকবে আমাদের কর্তব্যের অগ্রভাগে। জীবন-জীবিকা, চলাফেরা, মত প্রকাশ, রাজনৈতিক দল করার স্বাধীনতা নিশ্চিতে আমরা কাজ করব। কৃষিতে প্রান্তিক পর্যায়ের উৎপাদনকারীরা কীভাবে তাদের পণ্যের নায্যমূল্য পাবেন তা নিশ্চিত করার বার্তা নিয়ে আমরা জনগণের কাছে যাব। একজন বাংলাদেশের নাগরিক তার অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে ন্যূনতম নাগরিক সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে যেন কোনো বাধার সম্মুখীন না হন সেটা নিশ্চিত করতে আমরা কাজ করব। বিশেষ করে, বাংলাদেশের বিদ্যমান কাঠামো নারীবান্ধব নয়। অথচ দেশের অর্ধেক জনসংখ্যাই নারী। খোদ ঢাকা শহরেই নারীদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে স্যানিটেশন সুবিধা নেই। আমরা জনগণের কাছে যাব নারী অধিকার নিশ্চিত করার বার্তা নিয়ে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অসংখ্য ধন্যবাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য।

আরিফুল ইসলাম আদীব : বাংলাদেশ প্রতিদিনকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত, মুসল্লিদের ঢল
বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত, মুসল্লিদের ঢল

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আপনাদের সঙ্গে হাত মেলাব না', কাদের ইঙ্গিত করলেন তামিম?
'আপনাদের সঙ্গে হাত মেলাব না', কাদের ইঙ্গিত করলেন তামিম?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে সীমান্ত থেকে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণ জব্দ
জয়পুরহাটে সীমান্ত থেকে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণ জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কুয়াশা কেটে গেছে : চরমোনাই পীর
নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কুয়াশা কেটে গেছে : চরমোনাই পীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল
এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শোলাকিয়ায় দেশের সর্ববৃহৎ ঈদের জামাত সকাল ৯টায়
শোলাকিয়ায় দেশের সর্ববৃহৎ ঈদের জামাত সকাল ৯টায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়
ঢাকায় ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভাগীয় শহরে ঈদের জামাত কোথায় ও কখন?
বিভাগীয় শহরে ঈদের জামাত কোথায় ও কখন?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচিত সরকার দেখতে চায় জনগণ : সিপিবি
ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচিত সরকার দেখতে চায় জনগণ : সিপিবি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মদনে সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে যুবক আটক
মদনে সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি
ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণাকে স্বাগত জানাল খেলাফত মজলিস
নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণাকে স্বাগত জানাল খেলাফত মজলিস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা
কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সম্পর্ক মানে আমার কাছে বড় দায়িত্ব: শুভশ্রী
সম্পর্ক মানে আমার কাছে বড় দায়িত্ব: শুভশ্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক বছর পেরিয়েও বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাননি ওমানের ক্রিকেটাররা
এক বছর পেরিয়েও বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাননি ওমানের ক্রিকেটাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদেক হোসেন খোকার ওপর হামলাকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
সাদেক হোসেন খোকার ওপর হামলাকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছর পর ট্রফি এনে দেওয়া কোচকে বরখাস্ত করলো টটেনহ্যাম
১৭ বছর পর ট্রফি এনে দেওয়া কোচকে বরখাস্ত করলো টটেনহ্যাম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের
নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের
আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে খালে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
ফটিকছড়িতে খালে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লা লিগার মৌসুম সেরা ফুটবলার রাফিনিয়া
লা লিগার মৌসুম সেরা ফুটবলার রাফিনিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস
সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা
এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

১৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি
ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের
আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক