শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দায়িত্বের মেয়াদ আট মাস পূর্ণ হতে যাচ্ছে। এ আট মাস নানা সংকট আর সম্ভাবনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ। ঈদে দীর্ঘ ছুটির পর আবার কর্মচাঞ্চল্যে মুখর হয়ে উঠেছে দেশ। এবারের ঈদ ছিল দ্বিতীয় স্বাধীনতা উদ্যাপনের ঈদ। এবারের ঈদ উৎসব পালিত হয় স্বস্তিতে। একদিকে যেমন দ্রব্যমূল্যের দাম ছিল সহনীয় পর্যায়ে, অন্যদিকে সাধারণ মানুষের ঈদযাত্রা ছিল ঝামেলাহীন। ঈদের ছুটি দীর্ঘ হওয়ায় মানুষ তার পরিবারের অন্যান্য সদস্য, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পেরেছে। পারিবারিক এবং এলাকাভিত্তিক সম্পর্কগুলো আরও প্রগাঢ় হয়েছে। এটাই বাংলাদেশের হাজার বছরের কৃষ্টি। এবার ঈদে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেনি। কোথাও তেমন বড় ধরনের অঘটন ঘটেনি। সবকিছু মিলিয়ে বিপ্লবের পর এবারের ঈদ যেন সত্যিকার অর্থে মানুষ উপভোগ করছে স্বাধীনভাবে। একটি স্বাধীন দেশের ঈদ যেরকম হওয়া উচিত ঠিক তেমনি হয়েছে ঈদ উৎসব। এজন্য অবশ্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং তাঁর উপদেষ্টামণ্ডলীকে ধন্যবাদ দিতেই হয়। তাঁরা সম্মিলিতভাবে মানুষের জন্য এ ঈদকে আনন্দমুখর করেছেন। সবকিছু মিলিয়ে মানুষ যেন স্বাধীনতা ভোগ করছে এবার ঈদের ছুটিতে।

কিন্তু এই আনন্দ উৎসব আর স্বাধীনতার আড়ালে লুকিয়ে আছে কিছু মানুষের বেদনার ছবি। কিছু মানুষের জন্য ঈদ ছিল বেদনার, শোকের এবং স্মৃতিকান্ত। জুলাই বিপ্লবে যারা শহীদ হয়েছেন সেই পরিবারের জন্য ঈদের উৎসব বলে কিছু ছিল না। প্রিয়জন হারানোর ব্যথায় কাতর ছিল তাদের ঈদ উৎসব। এই ঈদে তারা উৎসব করতে পারেননি। তারা আনন্দ করতে পারেননি। মাত্র কিছুদিন আগেও যে মানুষটি তাদের চোখের সামনে ছিল, যে মানুষটি পরিবারের আনন্দ এবং প্রেরণার উৎস হিসেবে ছিল, সেই মানুষটি আর তাদের চারপাশে নেই। এর চেয়ে কষ্টকর, বেদনাদায়ক আর কী হতে পারে। কিন্তু সেই পরিবারগুলোর কথা আমরা ঈদের আনন্দের মধ্যে কতটুকু স্মরণ করছি? সেই শহীদ পরিবারগুলোকে আমরা কী দিতে পেরেছি? রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি অনার্সের শিক্ষার্থী ছিলেন শহীদ আবু সাঈদ। তিনি জুলাই বিপ্লবের জাগরণের প্রতীক। শিক্ষাজীবন শেষ করে তার পরিবারের হাল ধরার কথা ছিল। বৃদ্ধ বাবা-মা তার দিকে তাকিয়ে ছিলেন। কিন্তু দেশের প্রয়োজনে তিনি জীবন উৎসর্গ করলেন। আবু সাঈদের পরিবারের সামনে ধূসর ভবিষ্যৎ। এই পরিবারটা চলবে কীভাবে আগামী দিনগুলোতে?

মো. ফারুক চট্টগ্রামের ষোলশহরে একটি চেয়ারের দোকানে চাকরি করতেন। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন ফারুক। দেশকে মুক্ত করতে তিনি শহীদ হন। এই পরিবারের দীর্ঘ পদযাত্রা অনিশ্চয়তার অন্ধকারে নিমজ্জিত।

সিয়াম ঢাকার একটি মোবাইল ব্যাটারির দোকানে চাকরি করতেন। পরিবারের কথা না ভেবে দেশের জন্য তিনি জীবন উৎসর্গ করেন। তার পরিবার এখন স্বপ্নহীন দীর্ঘ মহাসড়কে দাঁড়িয়ে আছে। এরকম অনেক উদাহরণ আছে। এই পরিবারগুলোর ভবিষ্যৎ ঘোর অনিশ্চয়তার অন্ধকারে ঢাকা।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, এসব শহীদের জন্য আমরা কি যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি? এ কথা ঠিক যে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই শহীদ পরিবারগুলোর ব্যাপারে আলাদা গুরুত্ব এবং মমতা প্রকাশ করেছেন। তিনি জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন করেছেন। ঈদের আগে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে শহীদ পরিবারগুলোর জন্য ৯৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন। কিন্তু যাদের প্রিয়জন চলে গেছে, যাদের পরিবারের শেষ অর্থ উপার্জনকারী ব্যক্তিটি চলে গেছেন তাদের শোক কি এই টাকা দিয়ে মুছে ফেলা যাবে? কখনোই যাবে না। একদিকে যেমন এই টাকা দিয়ে শোক মুছে ফেলা যায় না, ঠিক অন্যদিকে এই টাকা তাদের চিন্তাহীন ভবিষ্যতের নিশ্চয়তাও দেয় না। আমরা যদি একটু খতিয়ে দেখি তাহলে দেখব যে, জুলাই বিপ্লবে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের অধিকাংশই সম্ভাবনাময় তরুণ। অনেকেই খেটে-খাওয়া মজুর। রিকশাচালক, শ্রমিক এবং নিম্ন আয়ের মানুষ। যারা শহীদ হয়েছেন, তারাই হয়তো পরিবারের শেষ অবলম্বন ছিলেন অথবা অবলম্বন হতেন। আমরা যদি রংপুরের আবু সাঈদের কথাই চিন্তা করি। আবু সাঈদ ওই পরিবারের একমাত্র সহায় ছিলেন। কিন্তু তিনি চলে যাওয়ার পর এ পরিবারটি এখন অসহায়। এ পরিবারটি কীভাবে চলবে, কেউ জানে না। তারা কিছু সহায়তা পাচ্ছে বটে, কিন্তু এই সহায়তাগুলো দৈনন্দিন খরচ মেটাতে এবং জীবন নির্বাহ করতে তাদের শেষ হয়ে যাচ্ছে। তাদের এমন কোনো পুঁজি বা অবলম্বন নেই যেটি দিয়ে তারা তাদের ভবিষ্যৎকে নিরাপদ রাখতে পারেন। শুধু আবু সাঈদ নন, এরকম ১ হাজারের বেশি পরিবার রয়েছে, যে পরিবারগুলো এখন এক অন্ধকারাচ্ছন্ন ভবিষ্যতের মধ্যে হাবুডুবু খাচ্ছে। এখন তাদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে, সেই আর্থিক সহায়তাগুলো দিয়ে তারা এখন হয়তো চলতে পারছেন। কিন্তু আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা বলে কিছুদিন পরেই আর্থিক সহায়তা বন্ধ হয়ে যাবে। তাদের প্রতি আমাদের আবেগ থিতিয়ে পড়বে। কেউ তাদের খোঁজ নেবে না। তখন এই পরিবারগুলো কীভাবে চলবে? মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, একটি নির্বাচন দিয়ে আপনি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন। ওই সরকার যে শহীদ পরিবারগুলোর যত্ন নেবে তার গ্যারান্টি কে দেবে? আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা তিক্ত। পরবর্তী সরকারগুলো যদি শহীদ পরিবারের খোঁজ না নেয়, সেক্ষেত্রে কী হবে? তাই কারও অপেক্ষায় নয়, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা আপনাকেই এদের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার দায়িত্ব নিতে হবে। এটাই আপনার প্রধান দায়িত্ব। এই শহীদদের কারণেই আপনি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন। আমরা পেয়েছি নতুন বাংলাদেশ। শহীদ পরিবারগুলোই হওয়া উচিত আমাদের সবচেয়ে বড় অগ্রাধিকার। এ দেশে তারাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশ যে আজকে একটা স্বৈরাচারমুক্ত পরিবেশে দ্বিতীয় স্বাধীনতা উপভোগ করছে, জনগণ নতুন করে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখছে, বাংলাদেশ যে ঘুরে দাঁড়িয়েছে তা সম্ভব হয়েছে জুলাইয়ের বীর শহীদদের কারণে। এই বীর শহীদরাই আমাদের একটি নতুন বাংলাদেশ উপহার দিয়েছে। কাজেই তাদের জন্য আমাদের ভাবতে হবে। তাদের আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব প্রত্যেক নাগরিকের। এই পরিবারগুলো যেন কোনো দিন আর্থিক কষ্টে না থাকে, কোনো দিন যেন অনিশ্চয়তার মধ্যে না পড়ে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। শহীদদের সন্তান ও ভাইবোনদের শিক্ষা এবং চাকরির নিশ্চয়তা দিতে হবে সম্মিলিতভাবে সবাইকে। এই সরকারকে ভুলে গেলে চলবে না যে, তারা জুলাই বিপ্লবের ফসল। জুলাই বিপ্লব হয়েছিল বলেই আজকে তারা দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন। তবে কাজটা শুধু সরকারের একার না, আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব রয়েছে এই শহীদ পরিবারগুলোর প্রতি। আমরা জানি যে, সরকারের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার আগ্রহ থাকার পরও সরকার সবকিছু করতে পারছে না। তাই শহীদ পরিবারের পাশে দাঁড়াতে হবে সবাইকে। এক্ষেত্রে সরকার বেসরকারি উদ্যোক্তাদের আহ্বান জানাতে পারে। বাংলাদেশে একটা বিপুল বেসরকারি খাত সৃষ্টি হয়েছে, যারা দেশের অর্থনীতিতে নিরন্তর অবদান রাখছেন। আমরা এখন পর্যন্ত দেখছি যে, এই শহীদ পরিবারগুলোকে সহায়তা করার জন্য বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করা হয়নি। কিন্তু আমরা জানি যে, সরকার যদি বেসরকারি উদ্যোক্তা, শিল্পপতি, ব্যবসায়ীদের জুলাই বিপ্লবে শহীদদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানায়, তাহলে কেউ মুখ ফেরাবে না, কেউ না বলবে না। আর এর ফলে একটি বিপুল পরিমাণ সহায়তার ভান্ডার তৈরি হতে পারে। যে সহায়তা দিয়ে জুলাই শহীদ পরিবারগুলোকে স্থায়ীভাবে দুশ্চিন্তামুক্ত করা সম্ভব। আমরা জানি, ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে জুলাই বিপ্লবের শহীদদের একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এ তালিকাটি আরও সংশোধিত, পরিমার্জিত এবং পরিবর্ধিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করি, আপৎকালীন সহায়তার পাশাপাশি প্রত্যেক শহীদ পরিবারের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে আমানতের স্থায়ী ব্যবস্থা করা যেতে পারে। হতে পারে তা ১ কোটি টাকা। এ টাকা স্থায়ী আমানত দেওয়া হবে এবং সে আমানত এমনভাবে দিতে হবে, যে আমানত তারা চাইলে উত্তোলন করতে পারবে না। শুধু স্থায়ী আমানতের মুনাফা তারা মাসে মাসে তুলতে পারবে। ফলে ১ কোটি টাকার স্থায়ী আমানত থেকে প্রতি বছর বা মাসে যে মুনাফা হবে সেটি দিয়ে পরিবারগুলো অন্তত একটি স্বাচ্ছন্দ্যের জীবনযাপন করতে পারবে। ফলে তাদের কারও মুখাপেক্ষী হতে হবে না। ভবিষ্যতে তাদের কোনো আর্থিক অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে হবে না। বরং এটি দিয়ে তারা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে। আমরা জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারগুলোকে শ্রদ্ধা জানাই। এ ব্যাপারে কারও কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু শুধু তাদের সম্মান জানানো, তাদের স্মৃতিকে স্মরণ করাই যথেষ্ট নয়। এ পরিবারগুলোকে যদি আমরা আর্থিকভাবে সক্ষম এবং স্বাবলম্বী না করতে পারি, তাহলে ইতিহাসের কাছে আমরা অপরাধী হয়ে যাব। আমরা নিশ্চয়ই সেই অপরাধের দায় নিতে চাই না। এ কারণেই প্রধান উপদেষ্টার প্রতি সনিবন্ধ অনুরোধ- অবিলম্বে জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারগুলোর একটি সঠিক নির্ভুল তালিকা তৈরি করা। প্রত্যেকটি পরিবারকে অন্তত ১ কোটি টাকা করে একটি স্থায়ী আমানত গড়ে দেওয়া। এক্ষেত্রে সরকারের যদি আর্থিক সংকট থাকে তাহলে সরকার অবশ্যই সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে বেসরকারি খাতগুলোকে আহ্বান জানাতে পারে। আমরা দেখেছি যে, বাংলাদেশের একটি অভূতপূর্ব ঐতিহ্য আছে। যে কোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকে যখনই বেসরকারি খাতকে আহ্বান জানানো হয়েছে, বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে দেশের প্রয়োজনে এবং জনগণের প্রতি ভালোবাসার টানে সেই ডাকে সাড়া দিয়েছেন। এভাবেই একটি বড় ধরনের ফান্ড তৈরি হতে পারে এবং যেখান থেকে জুলাই বিপ্লবে শহীদ প্রত্যেক পরিবারের জন্য একটি আর্থিক নিরাপত্তাবেষ্টনী করে দেওয়া যেতে পারে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, আজকে আমরা যে অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছি এবং আমরা যে আজকে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছি, মন খুলে কথা বলতে পারছি, স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারছি, স্বাধীন চিন্তা করতে পারছি তার পুরোটাই জুলাই বিপ্লবের শহীদদের অবদান। তারাই আমাদের এই সম্ভাবনার বাংলাদেশের দ্বার উন্মোচন করে দিয়েছেন। কাজেই তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব রয়েছে। আর সেই দায়িত্ব পালন করার জন্য প্রথম দরকার তাদের স্থায়ী আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। সেটা করার জন্য এ ধরনের একটি উদ্যোগ অবিলম্বে প্রধান উপদেষ্টার গ্রহণ করা উচিত বলে আমরা মনে করি। অধ্যাপক ড. ইউনূস, আমরা জানি এদের প্রতি আপনার প্রগাঢ় ভালোবাসা রয়েছে। আপনার প্রতিও শহীদ পরিবারগুলোর রয়েছে আস্থা ও বিশ্বাস। এজন্য তাদের জন্য এটা করা হবে আপনার সবচেয়ে বড়  দায়িত্ব পালন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র সংঘর্ষে ৫ নিহত: মামলা, বাস জব্দ, চালক পলাতক
ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র সংঘর্ষে ৫ নিহত: মামলা, বাস জব্দ, চালক পলাতক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেম করে বিয়ে, দেড় বছর পর লাশ হলেন রিপা
প্রেম করে বিয়ে, দেড় বছর পর লাশ হলেন রিপা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে চাঁদার দাবিতে কিশোর গ্যাংয়ের হামলার অভিযোগ
নোয়াখালীতে চাঁদার দাবিতে কিশোর গ্যাংয়ের হামলার অভিযোগ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ
যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি
ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সীমান্তে গরু চোরাচালান কমলেও হত্যা থামেনি : আজাদ মজুমদার
সীমান্তে গরু চোরাচালান কমলেও হত্যা থামেনি : আজাদ মজুমদার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সীমান্ত দিয়ে চামড়া পাচার রোধে বিজিবির সতর্কতা
সীমান্ত দিয়ে চামড়া পাচার রোধে বিজিবির সতর্কতা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন
বোয়ালমারীতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট, ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট, ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদির সাথে মিল রেখে নোয়াখালীর ৪ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সাথে মিল রেখে নোয়াখালীর ৪ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশুর চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি
পশুর চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী-গুলিস্তান রুটে বিআরটিসির এসি বাস চালু
রাজবাড়ী-গুলিস্তান রুটে বিআরটিসির এসি বাস চালু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডুতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন
হরিণাকুন্ডুতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে একদিনে ৫ কোটি টাকারও বেশি টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে ৫ কোটি টাকারও বেশি টোল আদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের প্রস্তুতির কোনো অভাব নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের প্রস্তুতির কোনো অভাব নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়তি ভাড়ায় যাত্রী নাকাল, ট্রাক-পিকআপেও চাপ
বাড়তি ভাড়ায় যাত্রী নাকাল, ট্রাক-পিকআপেও চাপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালুরঘাট সেতুতে দুর্ঘটনা: বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী, তদন্ত কমিটি গঠন
কালুরঘাট সেতুতে দুর্ঘটনা: বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী, তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেকসই প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
টেকসই প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মাদারীপুরে ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মাদারীপুরে ঈদুল আজহা উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটের ৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
লালমনিরহাটের ৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার
ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫
জয়পুরহাটে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে: উপদেষ্টা আসিফ
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে: উপদেষ্টা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় মহাসড়কে ঘরমুখী মানুষের চাপ
ভাঙ্গায় মহাসড়কে ঘরমুখী মানুষের চাপ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক
বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০
আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন
ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী
নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার
কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি
জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি

২২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রী হয়রানির চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে মারধরের শিকার কালের কণ্ঠের সাংবাদিক
যাত্রী হয়রানির চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে মারধরের শিকার কালের কণ্ঠের সাংবাদিক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক