শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১১, সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ইসলামে মাতৃভাষার গুরুত্ব অপরিসীম

মুহাম্মদ আশরাফ আলী
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে মাতৃভাষার গুরুত্ব অপরিসীম

মাতৃভাষা সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহর এক অসাধারণ নিয়ামত। এই জগতের সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ। মাতৃভাষার স্রষ্টাও মহান ্আল্লাহ। ভাষার ব্যবহার মুখে বলা বা কলমে লেখা দুভাবেই হয়ে থাকে। মানবজাতি দুভাবেই ভাষা প্রয়োগের ক্ষমতা পেয়েছে। আল্লাহর সব নিয়ামতের সঙ্গে মাতৃভাষারও কদর করার কথা বলেছেন। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘তিনিই মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং তাকে ভাব (ভাষা) প্রকাশ করতে শিখিয়েছেন (আর-রাহমান : ৩-৪)।’

প্রতি বছরের মতো এবারও আমাদের মাঝে এসেছে ভাষার মাস ফেব্রুয়ারি। এ মাসের ২১ ফেব্রুয়ারি দিনটিতে সারা দুনিয়ার মানুষ মাতৃভাষার মর্যাদাকে সমুন্নত রাখার শপথ নেয়। ইসলামে মাতৃভাষার মর্যাদাকে স্বীকার করা হয়েছে বিশেষভাবে। মুসলমানমাত্রই বিশ্বাস করে, ভাষা মানুষের প্রতি মহান আল্লাহর একটি নিয়ামত। জীবজগতের মধ্যে একমাত্র মানুষই কথা বলতে পারে। সর্বশক্তিমান আল্লাহ মানুষকে ভাষা ও বর্ণের ভিন্নতা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। তিনি ইরশাদ করছেন, ‘আর আল্লাহর নিদর্শনগুলোর মধ্যে (একটি নিদর্শন হলো) আসমান ও জমিন সৃষ্টি এবং মানুষের ভাষা ও বর্ণের ভিন্নতা। এর মধ্যে জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য উপদেশ রয়েছে (সুরা রুম, আয়াত ২২)।’ ওই আয়াতে পৃথিবীর মানুষের ভাষা ও বর্ণের ভিন্নতাকে আল্লাহতায়ালা তাঁর একটি নিদর্শন বলে আখ্যায়িত করেছেন। অন্যত্র আল্লাহ বলেন, সুন্দর ভাষায় বক্তব্য উপস্থাপন ও উত্তম বাচনভঙ্গিতে কথা বলতে অপারগতার কারণেই হজরত মুসা (আ.) দীনের দাওয়াত নিয়ে  ফেরাউনের কাছে যাওয়ার সময় সুন্দর ভাষা ও হৃদয়গ্রাহী কথাবার্তায় পারঙ্গম স্বীয় ভাই হারুন (আ.)-কে নিজের সঙ্গী করার জন্য আল্লাহর কাছে আবেদন জানিয়ে বলেছিলেন, ‘আমার ভাই হারুন; সে আমার থেকে অনেক বেশি প্রাঞ্জল-ভাষী। তাই আপনি তাকে আমার সহযোগী করে প্রেরণ করুন; যাতে সে আমাকে (দাওয়াতের ক্ষেত্রে তার প্রাঞ্জল ভাষার দ্বারা) সত্যায়িত করে। কেননা আমি আশঙ্কা করছি (আমার বক্তব্য সত্য হওয়া সত্ত্বেও) তারা আমাকে মিথ্যাবাদী সাব্যস্ত করবে (সুরা কাসাস, আয়াত ৩৪)।’

আল্লাহ মানুষের হেদায়াতের জন্য পৃথিবীতে যেসব নবী-রসুল পাঠিয়েছেন, তাঁদের সবার কাছে মাতৃভাষায় আল্লাহর ওহি প্রেরিত হয়েছে; যাতে তাঁরা তাঁদের জাতিকে সুস্পষ্ট ভাষায় আল্লাহর হুকুম সম্পর্কে অবহিত করতে পারেন। হজরত মুসা (আ.)-এর ওপর তাওরাত অবতীর্ণ হয়েছে হিব্রু ভাষায়, হজরত দাউদ (আ.)-এর ওপর জবুর অবতীর্ণ হয়েছে ইউনানি ভাষায় আর হজরত ইসা (আ.)-এর ওপর ইনজিল অবতীর্ণ হয়েছে সুরিয়ানি ভাষায়। শেষ নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে আরবি ভাষায়।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মতের মাতৃভাষা ছিল আরবি তাই কোরআন তার মাতৃভাষা আরবিতে নাজিল করা হয়েছে। মাতৃভাষার শিক্ষা ও বিকাশে অকুণ্ঠ সমর্থনে মহান আল্লাহর বাণী সহজ, সুন্দর, সাবলীল ও পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য সংশ্লিষ্ট জাতির ভাষাভাষী করে রসুলদের পাঠানো হয়েছে। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আমি প্রত্যেক রসুলকেই তাঁর স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি তাদের কাছে পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য অতঃপর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বিভ্রান্ত করে এবং তিনি পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময় (সুরা ইবরাহিম-৪)।’

মানবজীবনে সৌন্দর্যের অন্যতম দিক হলো তার ভাষা। ভাষার মাধ্যমে বিকশিত হয় তার ব্যক্তিত্বের শোভা ও সৌরভ। ব্যক্তির শব্দ ও বাক্য তার রুচি এবং রোধের পরিচায়ক। তার চিন্তা ও চেতনার স্ফুরক। তার কথামালা ধারণ করে থাকে তার মন ও মননের রং। তাই ইসলাম মানুষকে নির্দেশ দেয় পরিশুদ্ধ জীবনে, শুদ্ধ কর তোমার শব্দবাক্য ও ভাষা মধুর কর তোমার বাচনভঙ্গি। তুমি যদি জয় করতে চাও মানুষের মন পেতে চাও মানুষের মনোযোগ তোমাকে জানতে হবে শব্দবাক্যের রসায়ন কথার জাদু। তা ছাড়া কিছু কথা জাদুময়। রসুল (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই কিছু কথা জাদুময় (বুখারি শরিফ)।’

পৃথিবীর সব জাতির নিজ নিজ ভাষা রয়েছে। এ ভাষা তাদের মুখের ভাষা, মায়ের ভাষা, স্বপ্নের ভাষা এবং জীবনযাপনের ভাষা। মায়ের কাছ থেকে এ ভাষা শেখে বিধায় এর নাম মাতৃভাষা। এ পৃথিবীতে প্রায় ছয় হাজারের অধিক ভাষার অস্তিত্ব আছে। আলাদা আলাদা ভাষায় মানুষ কথা বলে। মানবশিশু দুনিয়াতে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর তার মা-বাবা, আত্মীয়স্বজন পাড়া-প্রতিবেশীর কাছ থেকে যে ভাষা শোনে এবং তাদের সঙ্গে যে ভাষায় কথা বলে তাই তার মাতৃভাষা। মাতৃভাষা মানুষের মনোভাব প্রকাশের সর্বোত্তম মাধ্যম। মাতৃভাষার মাধ্যমে সহজে মানুষকে যা বোঝানো যায়, তা অন্য ভাষায় সহজে বোঝানো যায় না।

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
বরকত তুলে নেয় অতৃপ্তি
বরকত তুলে নেয় অতৃপ্তি
মানুষের গোটা জীবনই পরীক্ষাস্বরূপ
মানুষের গোটা জীবনই পরীক্ষাস্বরূপ
কারাবন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান
কারাবন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান
ওমরাহ নিয়ে নতুন নির্দেশনা সৌদির
ওমরাহ নিয়ে নতুন নির্দেশনা সৌদির
ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা
ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা
ইসলামের দৃষ্টিতে চুপ থাকার বিধান
ইসলামের দৃষ্টিতে চুপ থাকার বিধান
যথাসময়ে নামাজ আদায়ের পুরস্কার
যথাসময়ে নামাজ আদায়ের পুরস্কার
যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী
যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী
মুমিনের গুণাবলি
মুমিনের গুণাবলি
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শেষ ১০ জনের পুরো পরিবার
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শেষ ১০ জনের পুরো পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদল নেতা মিলনের পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
ছাত্রদল নেতা মিলনের পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল মুর্শিদাবাদ, বিএসএফ মোতায়েন
ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল মুর্শিদাবাদ, বিএসএফ মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে নদীতে ভাসছে বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ
মহেশপুর সীমান্তে নদীতে ভাসছে বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বিনিয়োগ বাড়াতে হলে দেশে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'বিনিয়োগ বাড়াতে হলে দেশে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা
অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১
টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!
ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম
বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ
গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ
নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট
১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি
আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’
‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ
পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক
প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি
১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর
সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন

পূর্ব-পশ্চিম

উড়াল দিলেন বুবলী...
উড়াল দিলেন বুবলী...

শোবিজ

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

নকল কারখানা সিলগালা
নকল কারখানা সিলগালা

দেশগ্রাম

বিজু উপলক্ষে সহায়তা
বিজু উপলক্ষে সহায়তা

দেশগ্রাম

জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান
জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান

দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক
বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক

দেশগ্রাম

দুরারোগ্য রোগ
দুরারোগ্য রোগ

সম্পাদকীয়