শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৯, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা

বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত মুহাম্মদ (সা.) মুসলিম উম্মাহর সম্পর্ককে এক দেহের সঙ্গে তুলনা করেছেন। যদি মুসলিমরা এক দেহের মতো হয় কিংবা এক গাঁথুনির মতো, যেখানে এক অংশ অন্য অংশকে শক্তি জোগায়, তাহলে তাদের মাঝে বিভেদ, বিচ্ছিন্নতা বা সম্পর্কচ্ছেদ থাকার কথা নয়; বরং তাদের মধ্যে হওয়া উচিত সম্পর্ক রক্ষা, পরস্পরের প্রতি সহানুভূতি ও মিলমিশ আর পারস্পরিক ঐক্য আরো দৃঢ় হওয়া উচিত।

ইসলামের শত্রুদের হৃদয় যেসব কারণে প্রশান্ত হয় এবং চোখ শীতল হয়, তার অন্যতম হলো, মুসলিমদের মধ্যে বিচ্ছিন্নতা, পরস্পরের প্রতি বিরূপতা, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া, সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং একে অপরের সঙ্গে বিবাদে লিপ্ত হওয়া। এই বিভেদই তাদের বিভিন্ন দল-উপদলে বিভক্ত করে ফেলে, যার ফলে তাদের ঐক্য বিনষ্ট হয়, শক্তি দুর্বল হয় এবং শত্রুরা শক্তিশালী হয়ে ওঠে।

এ কারণেই ইসলাম অত্যন্ত কঠোরভাবে মুসলিমদের মধ্যে সম্পর্কচ্ছেদ নিষিদ্ধ করেছে এবং সুস্পষ্টভাবে পারস্পরিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের নির্দেশ দিয়েছে।

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং পরস্পরের মধ্যকার অবস্থা সংশোধন করে নাও।’
(সুরা : আনফাল, আয়াত : ১)

আল্লাহর নির্দেশনা সরাসরি বিবাদে লিপ্ত মুসলিমদের প্রতি যে তোমরা আল্লাহকে ভয় করে তোমাদের জেদ, শত্রুতা, বিদ্বেষ থেকে বেরিয়ে এসে পরস্পরের সম্পর্ক ঠিক করে নাও। এটা আল্লাহর আদেশ।

আর বিবাদে লিপ্ত মুসলমানদের আশপাশের মুসলমানদের দায়িত্ব হলো, তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দেওয়া। আল্লাহ তাআলা আরো বলেন, ‘আর যদি মুমিনদের দুটি দল পরস্পর লড়াইয়ে জড়িয়ে পড়ে, তবে তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দাও।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ৯)

অন্য আয়াতে তিনি আরো বলেন, ‘নিশ্চয়ই মুমিনরা পরস্পর ভাই ভাই। অতএব, তোমরা তোমাদের দুই ভাইয়ের মধ্যে আপস-মীমাংসা করে দাও এবং আল্লাহকে ভয় করো, আশা করা যায় তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হবে।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১০)

আমাদের প্রিয় নবীজি (সা.) তার উম্মতদের ভ্রাতৃত্ব রক্ষার প্রতি বিশেষ গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি বলেছেন, কোনো মুসলমানের জন্য তার অপর মুসলমান ভাইয়ের সঙ্গে তিন দিনের অধিক সম্পর্কচ্ছেদ করে থাকা উচিত নয়। আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা পরস্পরের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ কোরো না, হিংসা কোরো না, একে অপরের বিরুদ্ধাচরণ কোরো না। তোমরা সবাই আল্লাহর বান্দা, ভাই ভাই হয়ে যাও। কোনো মুসলিমের জন্য তার ভাইকে তিন দিনের বেশি সময় উপেক্ষা করা হালাল নয়।’ (বুখারি, হাদিস : ৬০৬৫)

নবীজি (সা.) মুসলমানদের সম্পর্ক রক্ষাকে এতটাই গুরুত্ব দিতেন যে প্রয়োজনে দুজন মুসলিমের মধ্যে মীমাংসা করতে কিছু বাড়িয়ে বলারও অনুমতি দিয়েছেন। হুমাইদ ইবনে আব্দুর রহমান (রহ.) থেকে তাঁর মায়ের সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সে মিথ্যাবাদী নয়, যে দুজনের মধ্যে মীমাংসার জন্য কিছু কথা বাড়িয়ে বলে।

আহমদ ইবনে মুহাম্মদ ইবনে মুসাদ্দাদ (রহ.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি লোকদের মধ্যে মীমাংসার জন্য কিছু উত্তম কথা বলে এবং কিছু বাড়িয়ে বলে, সে মিথ্যুক নয়।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯২০)

শয়তান সব মুসলমানকে নামাজ থেকে বিরত রেখে তার অনুসরণ করাতে পারে না, তাই মুমিনদের বিভ্রান্ত করতে তার শেষ অস্ত্র হলো, তাদের মধ্যে শত্রুতা তৈরি করে দেওয়া, তাদের বিভক্ত করে দেওয়া।

জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমি নবী (সা.)-কে বলতে শুনেছি, শয়তান হতাশ হয়ে গেছে যে নামাজি লোকেরা তাকে উপাসনা করবে না। তবে সে তাদের মধ্যে পারস্পরিক শত্রুতা লাগিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে নিরাশ হয়নি।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৩৭)

ইমাম নববী বলেন, ‘হাদিসের অর্থ হলো শয়তান জানে, নামাজি মুসলিমরা তাকে উপাসনা করবে না, তাই সে মুসলিমদের মধ্যে ঝগড়া, হিংসা, যুদ্ধ এবং বিশৃঙ্খলা লাগাতে সচেষ্ট থাকে।’

শয়তানের এই পদক্ষেপকে হালকাভাবে চিন্তা করার কোনো কারণ নেই। এটা তার খুব সূক্ষ্ম ও শক্তিশালী একটি চাল। কারণ মুমিনরা যখন একে অপরের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে, তখন তারা আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত হয়ে যায়, কিছু বিশেষ সময় মহান আল্লাহ অগণিত বান্দাকে ক্ষমা করে দেন, কিন্তু পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষ পোষণকারী মুসলিম নামাজিরা সেই সাধারণ ক্ষমা থেকে বঞ্চিত হয়ে যায়। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘সোমবার ও বৃহস্পতিবারে জান্নাতের দরজাগুলো খোলা হয়। তখন আল্লাহ প্রত্যেক বান্দাকে ক্ষমা করে দেন, যে আল্লাহর সঙ্গে কোনো কিছু শরিক করে না। তবে সেই ব্যক্তি ব্যতিক্রম, যার সঙ্গে তার ভাইয়ের শত্রুতা থাকে। তখন বলা হয়, এ দুজনকে সময় দাও, যতক্ষণ না তারা মীমাংসা করে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৪৩৮)

এখানে পরস্পর সম্পর্কচ্ছেদকে শিরকের পর্যায়ে না বললেও একজন শিরককারীকে যেভাবে ক্ষমার আওতামুক্ত রাখা হয়, তেমনি পরস্পর বিদ্বেষপোষণকারীকেও ক্ষমার আওতামুক্ত রাখা হয়, যা সত্যিই ভেবে দেখার বিষয়। অন্য হাদিসে তো এক বছর পরস্পর সম্পর্কচ্ছেদকে হত্যার মতো জঘন্য অপরাধ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। আবু খিরাশ আস-সুলামী (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, ‘যে তার ভাইয়ের সঙ্গে এক বছর সম্পর্ক ছিন্ন রাখল সে যেন তাকে হত্যা করল।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯১৫)

অতএব, আমাদের সবার উচিত মহান আল্লাহকে ভয় করা এবং নিজেদের সব রাগ-ক্ষোভ থেকে বের হয়ে এসে পরস্পর সন্ধি করে নেওয়া। একটা মানুষ বাঁচেই কত দিন। সামান্য বিষয় নিয়ে পরস্পর বিদ্বেষ পোষণ করে আল্লাহর ক্ষমা থেকে বঞ্চিত হওয়ার কোনো মানে হয় না। এ অবস্থায় যদি আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে দুনিয়া থেকে চলে যেতে হয়, তবে সে ক্ষতি পোষানোর কোনো ব্যবস্থা থাকবে না। মহান আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন। আমিন।

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
অহেতুক অনুমান ক্ষতিকর
অহেতুক অনুমান ক্ষতিকর
দেনমোহর পরিশোধে মুদ্রাস্ফীতি প্রসঙ্গ
দেনমোহর পরিশোধে মুদ্রাস্ফীতি প্রসঙ্গ
ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য
ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
রাত ৮টার মধ্যে হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়ার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ
রাত ৮টার মধ্যে হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়ার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ
১৪৩২ বঙ্গাব্দ হোক শান্তি, সহাবস্থান ও উন্নয়নের বছর
১৪৩২ বঙ্গাব্দ হোক শান্তি, সহাবস্থান ও উন্নয়নের বছর
সর্বশেষ খবর
ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

এই মাত্র | নগর জীবন

ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-মাইক্রো সংঘর্ষ, প্রাণ গেল ২ জনের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-মাইক্রো সংঘর্ষ, প্রাণ গেল ২ জনের

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলে পছন্দের ব্যাট দিয়ে খেলতে পারছেন না কেন ক্রিকেটাররা?
আইপিএলে পছন্দের ব্যাট দিয়ে খেলতে পারছেন না কেন ক্রিকেটাররা?

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফুলবাড়ীতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
ফুলবাড়ীতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

২২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া
তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৌর ভবনে অগ্নিকাণ্ডে পুড়েছে টিসিবির পণ্য
পৌর ভবনে অগ্নিকাণ্ডে পুড়েছে টিসিবির পণ্য

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালবাহী ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
মালবাহী ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?
আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুয়াডাঙ্গায় ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২
চুয়াডাঙ্গায় ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদের হার বাড়াল তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সুদের হার বাড়াল তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যানের ওপর চটেছেন ট্রাম্প
ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যানের ওপর চটেছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের শুল্কের চাপ সামাল দিতে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম বাড়াবে হার্মেস
ট্রাম্পের শুল্কের চাপ সামাল দিতে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের দাম বাড়াবে হার্মেস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের
ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস
টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রাথমিক শিক্ষকদের জেলা থেকে জেলায় বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক শিক্ষকদের জেলা থেকে জেলায় বদলি আবেদন শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে নতুন করে মেঘের আবির্ভাব হয়েছে : মান্না
বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে নতুন করে মেঘের আবির্ভাব হয়েছে : মান্না

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক

সাহিত্য

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা