শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৪, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

জীবনের প্রয়োজন মেটানোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো ব্যবসা। ব্যবসায় উভয় পক্ষের লাভের উদ্দেশ্য থাকে। তাই যখন কোনো পক্ষের কাছে কিছু দেওয়া বা নেওয়ার ক্ষেত্রে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে, তখন তারা সেই লেনদেন থেকে বিরত থাকে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে আমরা এই বিষয়টি প্রায় প্রতিদিন ব্যবসায় দেখে থাকি।
কিন্তু যখন এই অস্বীকৃতি জাতীয় বা সামাজিক পর্যায়ে ঘটে, তখন সেটি বয়কট নামে পরিচিত হয়। ইসলামের ইতিহাসে এর অসংখ্য উদাহরণ পাওয়া যায়।
ইসলামের আগেও আরব সমাজে অর্থনৈতিক বয়কট প্রচলিত ছিল। কুরাইশ ও কিনানা গোত্রের লোকেরা বনি হাশিম ও বনি আবদুল মুত্তালিবের ওপর অর্থনৈতিক বয়কট আরোপ করেছিল।

এ বিষয়ে তারা একটি দলিল লিখে কাবাঘরে ঝুলিয়ে রাখে। আবু হুরাইরা (রা.) বলেন, ‘কুরাইশ ও কিনানা গোত্র বনি হাশিম ও বনি আবদুল মুত্তালিবের বিরুদ্ধে শপথ করেছিল যে তারা তাদের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করবে না এবং তাদের সঙ্গে কোনো ব্যাবসায়িক লেনদেন করবে না, যতক্ষণ না তারা মহানবী (সা.)-কে তাদের হাতে সমর্পণ করে।’
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৫৯০)

প্রাচীন যুদ্ধনীতির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি ছিল শত্রুর দুর্গ অবরোধ করে তাদের জীবনের প্রয়োজনীয় সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া। এর ফলে শত্রুরা আত্মসমর্পণে বাধ্য হতো।


১৯৭৯ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রেখেছে, যার উদ্দেশ্য ইরানের অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করা। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত এই অস্ত্রটি মুসলমানরাও তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং সাহাবায়ে কিরাম (রা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছিলেন এবং মদিনার অধিবাসীরা তাঁদের সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা করেছিল। এই সময়েই সাদ ইবনে মুআজ (রা.) উমরাহর উদ্দেশে মক্কায় যান। তিনি কাবাঘর তাওয়াফ করছিলেন, তখন আবু জাহেলের নজরে পড়ে যান।

আবু জাহেল বলল, ‘তুমি কাবাঘরের তাওয়াফ শান্তি ও নিরাপত্তার সঙ্গে করছ, অথচ তোমরাই মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সঙ্গীদের—আমাদের শত্রুদের আশ্রয় দিয়েছ?’ সে সাদ (রা.)-কে বাধা দিতে চাইলে তিনি জবাবে
বলেন : ‘আল্লাহর কসম! যদি তুমি আমাকে কাবাঘরের তাওয়াফ থেকে বাধা দাও, তবে আমি তোমাদের সিরিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যের সব পথ বন্ধ করে দেব।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৬৩২)

সুমামাহ ইবনে উসাল (রা.) ইসলাম গ্রহণ করেন এবং উমরাহর উদ্দেশে মক্কায় যান। তিনি মক্কার অধিবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আল্লাহর কসম! ইয়ামামা থেকে তোমাদের কাছে গমের একটি দানাও আসবে না, যতক্ষণ না রাসুলুল্লাহ (সা.) তার অনুমতি দেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৩৭২)

রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় ইহুদি গোত্র বনু নজিরকে ঘেরাও করেছিলেন। তাদের দুর্গের চারপাশে ছিল খেজুরগাছের বাগান, যা তাদের জীবিকার প্রধান উৎস ছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের গাছ কাটার এবং পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দেন, যার ফলে তাদের মনোবল ভেঙে যায় এবং তারা আত্মসমর্পণ করে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা যে খেজুরগাছ কেটেছ বা যেগুলো তাদের শিকড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দিয়েছ, তা আল্লাহর অনুমতিক্রমেই হয়েছে এবং এই কারণে যে আল্লাহ অবাধ্যদের লাঞ্ছিত করবেন।’ (সুরা : হাশর, আয়াত : ৫)

এভাবেই রাসুলুল্লাহ (সা.) তায়েফ অভিযানে তায়েফবাসীদের দুর্গ ১৫ দিন ধরে ঘেরাও করেছিলেন। পরে তিনি ঘেরাও তুলে নিলেন এবং পরে তারা ইসলাম গ্রহণ করেছিল।

বর্তমান সময়ে, যখন যুদ্ধের কৌশল পরিবর্তিত হয়েছে এবং যুদ্ধের ময়দান বাজারে স্থানান্তরিত হয়েছে, তখন অর্থনৈতিক বয়কট একটি প্রভাবশালী অস্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার মাধ্যমে নিজের স্বার্থ রক্ষা করা সম্ভব। ইমাম আহমাদ (রহ.)-এর কাছে এমন এক ব্যক্তির ব্যাপারে প্রশ্ন করা হয়েছিল, যে শত্রুর কাছ থেকে কোনো কিছু কিনতে চায়। তিনি বলেছিলেন, ‘যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে শত্রুদের শক্তিশালী করে তোলে, তাদের থেকে কিছু কেনাবেচা করা উচিত নয়।’ (মাসায়েলে ইবনে হানি : ১৬১৪)

যখন কাফিরদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের সাহায্যের উদ্দেশ্যে অর্থনৈতিক বয়কট করা হয়, যেমন—কাফিরদের অর্থনীতি দুর্বল করা এবং তাদের মনোবল ভেঙে দেওয়া, তখন এটি আল্লাহর পথে জিহাদের অন্তর্ভুক্ত হয়।

ব্যবসা মানুষের প্রয়োজন পূরণ এবং মুনাফা অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তবে এই মাধ্যম কখনো কল্যাণের পথ তৈরি করে, আবার কখনো বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই দৃষ্টিকোণ থেকে মাধ্যমকে চারটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায় :

১. যে মাধ্যম সম্পূর্ণরূপে বিপর্যয় ডেকে আনে, যেমন—মদপান। এটি নেশার কারণ এবং ইসলাম এটিকে হারাম (নিষিদ্ধ) ঘোষণা করেছে।

২. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে ভুল উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়ে হারামে রূপান্তরিত হয়; যেমন—বিয়ে, যা ইসলামে বৈধ। কিন্তু যদি এটি হালালা (হিল্লা) করার উদ্দেশ্যে করা হয়, তবে তা অভিশাপের কারণ হয় এবং শাস্তিযোগ্য হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য ইসলাম এটিকেও হারাম ঘোষণা করেছে।

৩. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে সাধারণত এর ফলাফল ক্ষতিকর; অর্থাৎ এর ক্ষতি এর উপকারের তুলনায় বেশি। যেমন—কাফিরদের সামনে তাদের মূর্তিকে গালি দেওয়া। ইসলামে এটি হারাম ও নাজায়েজ, কারণ এর ফলে প্রতিক্রিয়ায় তারা আল্লাহকে গালি দিতে পারে। কোরআন এ বিষয়ে বলেছে, ‘তারা আপনাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, এতে বড় গুনাহ রয়েছে এবং মানুষের জন্য কিছু উপকারও রয়েছে, কিন্তু এর গুনাহ এর উপকারের চেয়ে বেশি।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২১৯)

৪. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে কখনো কখনো ক্ষতির কারণ হতে পারে; যেমন—কোনো অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলা। এটি সাধারণত উপকারী ও প্রয়োজনীয়। এ ধরনের কাজ কখনো বৈধ, কখনো সুন্নত এবং কখনো ফরজও হয়ে দাঁড়ায়। (ইলামুল মুওয়াককিয়ীন আন রাব্বিল আলামিন, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-৫)

মুসলমানদের লেনদেনের ক্ষেত্রে কাফির ও মুশরিকদের অবস্থান চার ভাগে বিভক্ত—

১. হারবি কাফির : এরা সেই কাফির, যারা এমন একটি কাফির রাষ্ট্রে বসবাস করে, যার সঙ্গে মুসলমানদের কোনো শান্তিচুক্তি বা সমঝোতা নেই। এ ধরনের দেশকে দারুল হারব বলা হয়।

২. মুআহিদ কাফির : এরা সেই কাফির, যারা এমন একটি কাফির রাষ্ট্রে বসবাস করে, যার সঙ্গে মুসলমানদের মধ্যে চুক্তি বা সমঝোতা রয়েছে। এ ধরনের দেশকে দারুল আহদ বলা হয়। বর্তমান যুগে মুআহিদ কাফিরের দেশও দুই ধরনের

ক. একদিকে নিরপেক্ষ দেশ, খ. অন্যদিকে পক্ষপাতিত্বকারী দেশ।

৩. মুস্তামিন কাফির : এরা সেই কাফির, যারা সাধারণত দারুল কুফরের বাসিন্দা, কিন্তু অস্থায়ীভাবে মুসলিম রাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি বা ভিসা নিয়ে এসেছে।

৪. জিম্মি কাফির : এরা সেই কাফির, যারা মুসলিম রাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করে এবং মুসলমানদের নির্ধারিত কর (জিজিয়া) পরিশোধ করে। তারা ইসলামী রাষ্ট্রের আইন মেনে চলে।

এই চার শ্রেণির কাফিরের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনও চার ধরনের :

১. হারাম কাজের কারণে অবৈধ

লেনদেন : কাফিরদের সঙ্গে এমন বাণিজ্য, যার মাধ্যমে হারাম কাজে সম্পৃক্ত হওয়া অনিবার্য, তা ইসলামে সুস্পষ্টভাবে হারাম। এটি আর্থিক লেনদেনের প্রথম প্রকারভুক্ত।

২. কাফিরদের অর্থনৈতিক শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি এমন বাণিজ্যিক লেনদেন হয়, যা নিজে বৈধ, কিন্তু এর উদ্দেশ্য কাফিরদের অর্থনৈতিক উন্নতি সাধন এবং তাদের শক্তি বৃদ্ধি করা, তবে তা ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে হারাম। এটি কাফিরদের প্রতি মুওয়ালাত (বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ) এবং মুসলমানদের ওপর তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার সহায়তা করে, যা শরিয়তে হারাম।

৩. মুসলমানদের ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি এমন লেনদেন হয়, যা নিজের জন্য লাভজনক এবং তা বৈধ, কিন্তু এর মাধ্যমে কাফিররা মুসলমানদের কোনো ক্ষতি করতে পারে; যেমন—তাদের হত্যা, দেশচ্যুতি, ধর্মীয় বিশ্বাস নষ্ট করা বা তাদের অর্থনীতি দুর্বল করা, তবে তা হারাম। বিশেষত যদি কাফিরদের কাছ থেকে আনা পণ্য মুসলমানদের মধ্যেও সহজলভ্য হয় বা তা নিরীহ কাফিরদের কাছ থেকেও পাওয়া যায়, তবে এ ধরনের লেনদেন শরিয়তসম্মত নয়।

৪. বৈধ ও কল্যাণকর উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি কোনো চুক্তি বৈধ হয় এবং তার উদ্দেশ্যও ন্যায়সংগত হয়, তবে তা অনুমোদনযোগ্য। এমন লেনদেন অনেক সময় শরিয়তসম্মত দৃষ্টিতে পছন্দনীয় বা আবশ্যকও হতে পারে। এটি আর্থিক লেনদেনের চতুর্থ প্রকারভুক্ত।

(আদ দুররুল মুখতার, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৩৪)

অতএব, প্রথম ধরনের লেনদেন সরাসরি হারাম। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধরনের লেনদেনও হারাম, কারণ এতে হারাম বিষয়গুলোর সহায়তা করা হয়। তাই এ তিন প্রকার লেনদেন থেকে বিরত থাকা বাধ্যতামূলক। কারণ কোনো কাজ হারাম হলে তার বিপরীত কাজ শরিয়তের দৃষ্টিতে আবশ্যক হয়ে যায়।

এই নীতিগুলো বোঝার পর কাফির ও বিধর্মীদের পণ্য বর্জনের শরয়ি বিধান খুব সহজেই উপলব্ধি করা যায়।

কাফির বা বিধর্মীদের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য করা এবং তাদের পণ্য ব্যবহার করা মূলত বৈধ। তবে এই বৈধতার ক্ষেত্রে একটি মৌলিক নীতিকে মাথায় রাখতে হবে—কোনো কাজ যদি বৈধ (মুবাহ) হয়, তবে তা করা-না করার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। অর্থাৎ মুবাহ কাজের অনুমতি যেমন আছে, তেমনি তা এড়িয়ে চলারও অনুমতি আছে। তবে মুবাহ কাজের বিধান পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। এটি কখনো হারাম, কখনো ওয়াজিব, আবার কখনো মুস্তাহাব বা পছন্দনীয়ও হতে পারে। তাই অর্থনৈতিক বয়কটকে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা কেবল দুটি অবস্থায় সম্ভব—

১. যখন এর মাধ্যমে কোনো কল্যাণ বা উপকার (মাসালিহ) অর্জিত হয়।

২. যখন এর মাধ্যমে কোনো ক্ষতি বা অকল্যাণ (মাফাসিদ) দূর করা সম্ভব হয়।

তাহলে আমাদের দেখতে হবে, এই দুটি উদ্দেশ্য কি অর্জিত হচ্ছে? অথবা দুটিই কি অর্জিত হচ্ছে, নাকি এদের মধ্যে একটি অর্জিত হচ্ছে এবং অন্যটি নয়?

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
সর্বশেষ খবর
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল
ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় সাবেক 
এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে
দুদকের মামলায় সাবেক  এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি
ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা
গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল
দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা
ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরোকা হাসপাতাল নয়, লক্ষ্যবস্তু ছিল ইসরায়েলের সামরিক স্থাপনা: আইআরএনএ
সরোকা হাসপাতাল নয়, লক্ষ্যবস্তু ছিল ইসরায়েলের সামরিক স্থাপনা: আইআরএনএ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প
ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প

শোবিজ

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে