শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, রবিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২০

কিছু মানুষ কেন এখনও ভ্যাকসিনের বিরুদ্ধে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কিছু মানুষ কেন এখনও ভ্যাকসিনের বিরুদ্ধে?

সারাবিশ্বে প্রতিবছর টিকা দেওয়ার কারণে অকাল মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পান কমপক্ষে ২০-৩০ লাখ মানুষ। গত এক বছর ধরে পুরোবিশ্বে তান্ডব চালাচ্ছে করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯)। এ মহামারিতে এখন পর্যন্ত সারাবিশ্বে আক্রান্ত হয়েছেন ৭ কোটি ২১ লাখ ৯ হাজার ৬৫৫ জন। আর এতে মারা গেছেন ১৬ লাখ ১১ হাজার ৬৩৭ জন। এই করোনার তাণ্ডব শুধু হওয়ার পর থেকেও টিকার অপেক্ষায় দিন গুনছেন বিশ্ববাসী।

যুক্তরাষ্ট্রে ইতোমধ্যে ফাইজারের তৈরি টিকা অনুমোদন পেয়েছে। সারাবিশ্বে অনুমোদনের অপেক্ষায় আরও কয়েকটি টিকা। তবে অনুতাপের বিষয়, আশ্চর্যজনকভাবে অনেক মানুষ টিকা নিতে ইচ্ছুক নন। 

সাম্প্রতিক এক জরিপে তা স্পষ্ট হয়। এতে দেখা যায়, মাত্র ৬৩ শতাংশ আমেরিকান স্বেচ্ছায় টিকা গ্রহণ করবেন। 

অন্যান্য অনেক দেশের চিত্রও এমনই। অর্থাৎ টিকা সহলভ্য হওয়ার পরও টিকা না নেওয়ায় লাখ লাখ মানুষ ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকবেন। তবে টিকা গ্রহণের এ অনীহা নতুন বিষয় নয়, গত দশকগুলোতেও সাধারণ মানুষের মধ্যে টিকা গ্রহণের ব্যাপারে প্রবল অনীহা ও অবিশ্বাস লক্ষ করা গেছে।  

অবিশ্বাসের কারণ কী?

গবেষকদের মতে, সাধারণ মানুষদের মধ্যে টিকার গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে বেশকিছু ক্ষেত্রে বিশ্বাস স্থাপনের কাজ করতে হয়; ভ্যাকসিন তৈরির ক্ষেত্রে এবং টিকাদান কর্মসূচি পরিচালক কর্তৃপক্ষের ওপরও। ইতিহাসে টিকাদান কর্মসূচির সাথে জড়িত কর্তৃপক্ষের বিশেষত সংখ্যালঘু বর্ণ সম্প্রদায়ের মানুষের সাথে বৈষম্যের উদাহরণও আছে। 

এমোরি ইউনিভার্সিটির মহামারিবিদ আভনিকা আমিনের মতে, ‌কিছু মানুষের টিকার ওপর অনাস্থার কারণও বোধগম্য। অশ্বেতাঙ্গ জনগোষ্ঠী ইতোপূর্বেও অবহেলার শিকার হয়েছে, স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রেও তাদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এ কারণে স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর তাদের অনেকের অনাস্তা তৈরি হয়েছে।

এ ধরনের অবিশ্বাসের অন্যতম একটি উদাহরণ তাসকিগি সিফিলিস এক্সপেরিমেন্ট। ১৯৩২ সালে ইউএস পাব্লিক হেলথ সার্ভিস ও তাসকিগি ইনস্টিটিউটের অধীনে এ অনৈতিক গবেষণাটি পরিচালিত হয়। চিকিৎসা বিহীন থাকলে সিফিলিস আক্রান্ত রোগীদের ওপর দীর্ঘমেয়াদে কী প্রভাব পড়তে তা জানাই ছিল এ গবেষণার উদ্দেশ্য। গবেষণা চালানো ৬০০ জন ব্যক্তির  ৩৯৯ জনই ছিলেন সিফিলিস আক্রান্ত। ফেডারেল সরকারের পক্ষ থেকে তাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলা হলেও আদতে তাদের কোনোরূপ চিকিৎসাই দেয়া হয়নি। দীর্ঘদিন চিকিৎসা বিহীন থাকলে তার কী প্রভাব পড়তে পারে তা অনুসন্ধানের গবেষণা চলছিলো তাদের ওপর। পরবর্তীতে ঘটনাটি প্রকাশিত হওয়া শুরু হলে ১৯৭২ সালে গবেষণাটি বন্ধ করা হয় ও ১৯৯৭ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন এ ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ক্ষমাপ্রার্থনা করেন। 

ভ্যাকসিনের ওপর অনাস্তার আরেকটি কারণ হলো ১৯৯৮ সালে দ্য ল্যানসেট জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা। এমএমআর (হামস, মাপস,রুবেলা) ভ্যাকসিনের সাথে অটিজমে আক্রান্ত হওয়ার সম্পর্ক আছে এমনটা দেখানো হয় অ্যান্ড্রু ওয়াকফিল্ডের গবেষণায়। গবেষণার নমুনায়নে ত্রুটি রেখে ফলাফল প্রকাশের জন্য পরবর্তীতে ২০১০ সালে গবেষণাটি প্রত্যাহার করা হয়। সেসময় অ্যান্ড্রু ওয়াকফিল্ডের এ দাবির প্রভাবে এখনও অনেকেই ভ্যাকসিনের ব্যাপারে আশঙ্কায় ভোগেন।

মূল্যবোধের ভিত্তি ও ভিন্নতা

ভ্যাকসিন গ্রহণে অনীহার পেছনে তাসকিগি ও ওয়াকফিল্ড গবেষণার মতো ঘটনা ছাড়াও আরও কিছু কারণ কাজ করে বলে জানান মহামারিবিদ আমিন। তার ভ্যাকসিন গ্রহণে দ্বিধা সম্পর্কিত  গবেষণায় তিনি মোরাল ফাউন্ডেশন থিওরি ব্যবহার করেন।

বিভিন্ন রাজনৈতিক বিষয়ে মানুষের ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির কারণ ব্যখ্যা করতে মোরাল ফাউন্ডেশন থিওরির প্রবর্তন হয়। মূল্যবোধের ভিত্তি মানুষের অবচেতনে হলেও তার সিদ্ধান্ত গ্রহণকে প্রভাবিত করে। মূল্যবোধের যে ভিত্তি যার কাছে যতো গুরুত্বপূর্ণ, সে অনুযায়ীই তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে। 

ড. আমিন জানান মানুষের ভ্যাকসিনের অনীহার প্রবণতাও মোরাল ফাউন্ডেশন থিওরি দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়। তার গবেষণাতেই এর ভিত্তিতেই ১২০০ পিতামাতার ওপর ৩টি ভাগে ভ্যাকসিন অনীহার মাত্রা যাচাই করেন।

ভ্যাকসিন অনীহায় চিকিৎসকদের করণীয় 

ভ্যাকসিন গ্রহণে অনীহা থাকলেও বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখালে তাদের পরবর্তীতে এ সিদ্ধান্ত বদলানোর সম্ভাবনা কমে যায় বলে জানান ড. আমিন। প্রত্যেকের মূল্যবোধের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে ব্যাখ্যা করলেও সিদ্ধান্ত বদলানোর সম্ভাবনা থাকায় এ পদ্ধতি অনুসরণ কার্যকর বলে জানান তিনি। ২০১৬ সালে ওরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা জার্নাল অব এক্সপেরিমেন্টাল সোশ্যাল সাইকোলজিতে এসম্পর্কিত একটি গবেষণা প্রকাশ করেন। গবেষণায় দেখা যায়, তিনটি ভিন্ন উপায়ে উদারনৈতিক ও রক্ষণশীলদের জন্য পরিবেশ রক্ষার ব্যাপারে আলাদা লেখা প্রকাশিত হওয়ার পর, রক্ষণশীলদের মধ্যে এসংক্রান্ত চিন্তার পরিবর্তন আসে। বিষয়টি তাদের কাছে কর্তৃপক্ষকে মেনে চলা, পবিত্রতা বা দেশপ্রেমের ধারণা দিয়ে ব্যাখা করার ফলেই এমন পরিবর্তন আসে, এমনটাই উঠে আসে গবেষণাটিতে।

ড. আমিন জানান, অনেকে ইতোমধ্যেই নিশ্চিতভাবে নির্ধারণ করেছে তারা ভ্যাকসিন নেবেন না। এক্ষেত্রে করার কিছু নেই। কিছু অনেকেই ভ্যাকসিন গ্রহণের ব্যাপারে দ্বিধায় ভোগেন। এটি আলাদা বিষয়। অনীহার পেছনে কাজ করা কারণের ব্যাপারে আশ্বস্ত করতে পারলেই তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের সম্ভাবনা থাকতে পারে, জানান তিনি।

সূত্র: টিবিএস নিউজ

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার
প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা
কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
জুলাই গণহত্যা: সাবেক মন্ত্রী-আমলাসহ ৩৯ আসামি ট্রাইব্যুনালে
জুলাই গণহত্যা: সাবেক মন্ত্রী-আমলাসহ ৩৯ আসামি ট্রাইব্যুনালে

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় খালে ভাসছিল কৃষকের লাশ
ভাঙ্গায় খালে ভাসছিল কৃষকের লাশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩
ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০
লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০
সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে
ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে
আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬
ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি
সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮
ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা
উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা
সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান
বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে