শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৪৯, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৯

‘১০ বছরের মধ্যেই মানুষের মাথা প্রতিস্থাপন সম্ভব হবে’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘১০ বছরের মধ্যেই মানুষের মাথা প্রতিস্থাপন সম্ভব হবে’

বিগত কয়েক বছর ধরেই মানুষের মাথা প্রতিস্থাপনের জোর গবেষণা চলছে। বছর দুই আগে ইতালীয় এক নিউরোসার্জন দাবিও করছিলেন তার নেতৃত্বে চিকিৎসক দল প্রথমবার সফলভাবে মানুষের মাথা প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের জন্য নিঃসন্দেহে তা চাঞ্চল্যকর। কিন্তু, জীবিত মানুষের মাথা প্রতিস্থাপন করেননি ইতালীয় নিউরোসার্জন সের্গিও কানাভেরো। চীনের গবেষণাগারে দু'টি মৃত মানুষের মাথা প্রতিস্থাপন করেছিল ওই চিকিৎসক দলটি। আদৌ জীবিত মানুষের মাথা প্রতিস্থাপন সম্ভব কি না, তা নিয়েও বিতর্ক রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের একটা বড় অংশই মনে করেন, এটা বাস্তবে সম্ভব নয়। কিন্তু, আর এক নিউরোসার্জন ব্রুস ম্যাথুও দাবি করলেন, মাথা প্রতিস্থাপন অসম্ভব নয়।

ম্যাথু এনএইচএস ট্রাস্ট চালিত 'হাল ইউনিভার্সিটি টিচিং হাসপাতাল'-এর প্রাক্তন নিউরোসার্জন। ব্রুস ম্যাথু আশাবাদী, সামনের ১০ বছরের মধ্যেই দুই ভিন্ন ব্যক্তির মধ্যে মাথা প্রতিস্থাপন সম্ভব হতে পারে। তবে, এখন যেভাবে স্পাইনাল কর্ড থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে প্রতিস্থাপনের চেষ্টা চলছে, তা সম্ভবপর নয় বলেই মনে করেন এনএইচএসের এই চিকিৎসক। তার মতে, স্পাইনাল কর্ডসহ মাথা প্রতিস্থাপন করতে হবে। তিনি আশাবাদী, অত্যাধুনিক স্টেমসেল প্রতিস্থাপন, রোবোটিক ও স্নায়ু সার্জারির সৌজন্যেই এই সাফল্য মিলবে।

ইতালীয় শল্যচিকিৎসক সের্গিও কানাভেরো দীর্ঘ দিন ধরেই দাবি করছিলেন, এক মানুষের শরীরে অন্য মানুষের মাথা প্রতিস্থাপন করা সম্ভব। কিন্তু ইউরোপ বা আমেরিকার কোনও দেশের সরকারই তাকে এমন পরীক্ষা-নিরীক্ষার সুযোগ দিতে চায়নি। নৈতিক কারণেই এমন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে দেওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেওয়া হয় কানাভেরোকে। ফলে, গবেষণার প্রয়োজনে চীনে গিয়েছিলেন ইতালীয় ওই নিউরোসার্জন। দু-বছর আগে, ২০১৭-য় সাংবাদিক বৈঠক করে গবেষণায় 'সাফল্য'-র কথাও জানান কানাভেরো। তার দাবি ছিল, চীনের গবেষণাগারে সফলভাবে মানুষের মাথা প্রতিস্থাপিত হয়েছে। এই প্রতিস্থাপনে ১৮ ঘণ্টা সময় লেগেছিল। সঙ্গী ছিলেন চীনা চিকিৎসক রেন শিওয়াপিং।

অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় ওই সাংবাদিক বৈঠকে কানাভেরো জানিয়েছিলেন, এক মানুষের শরীরে অন্য মানুষের মাথা সফল ভাবে প্রতিস্থাপিত হয়েছে। একজনের ধড়ে অন্য জনের মুণ্ড বসিয়ে মেরুদণ্ড, স্নায়ু এবং ব্লাড ভেসেলগুলো সফলভাবে জুড়ে দেওয়া সম্ভব হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। তবে এই পরীক্ষামূলক প্রতিস্থাপন জীবিতদের শরীর ব্যবহার করে হয়নি। এর পরে সেই দিকেই তিনি ধাপে ধাপে এগোতে চান বলে কানাভেরো জানিয়েছিলেন।

কোনও ব্রেন ডেথ হওয়া ব্যক্তির শরীরে অন্য ব্যক্তির মাথা বসিয়ে নিজের সাফল্যের প্রমাণ দিতে মরিয়া ইতালীয় এই নিউরোসার্জন। কানাভেরোর দাবি নিয়ে তখনই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন বিশেষজ্ঞেরা। কেন তারা এটি অসম্ভব বলে মনে করছেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রক্রিয়ায় এক শরীর থেকে মাথা আলাদা করে অন্য শরীরে প্রতিস্থাপন করা পর্যন্ত সেটিকে জীবিত রাখতে হবে। জীবিত মানুষের শরীরে তা সম্ভব নয় বলেই তারা মনে করেন।

আমেরিকার নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োএথিকসের শিক্ষক আর্থার ক্যাপলান জানান, ক্যানাভারোর এই কাজ ভণ্ডামি ছাড়া কিছুই নয়। সফলভাবে মানুষের মাথা প্রতিস্থাপন সম্ভব নয় বলেই তিনি মনে করেন। একজন মানুষের থেকে আর একজন মানুষের শুধুমাত্র চেহারাটুকু প্রতিস্থাপন করাটাও প্রচণ্ড কঠিন বলে তিনি মনে করেন। কারণ, অনেক বড় বড় ডোজে ইমিউনোসাপ্রেসেন্ট ব্যবহার করতে হয়, যাতে মানুষের শরীর এই ট্রান্সপ্লান্টকে নষ্ট না করে দেয়। মাথা প্রতিস্থাপন করতে গেলে আরও বড় ডোজ দরকার হবে। যদি তাই করা হয়, তারপরেও কয়েক বছরের মধ্যে রিজেকশন বা ইনফেকশনের মাধ্যমে মারা যাবেন ওই ব্যক্তি।

এটাও হতে পারে যে, মাথা এবং শরীর আলাদা মানুষের হওয়ায়, প্রতিস্থাপনের পর সেই মানুষটি কখনোই আর পুরোপুরি জ্ঞান ফিরে পাবেন না। ক্যাপলেন কথায়, 'নতুন সকেটে একটা লাইট বাল্ব ঢুকিয়ে দেওয়ার মতো সহজ কাজ নয় এটি।' 'আপনি যদি মাথা ও মস্তিষ্ক সরিয়ে ফেলেন, সে থাকবে নতুন একটা রাসায়নিক পরিবেশে আর নিউরোলজিক্যাল ইনপুটগুলোও নতুন হবে। মৃত্যুর আগে পাগল হয়ে যাবে সেই মানুষটি।'

শুধু তাই নয়, প্রতিস্থাপন সফল করতে হলে, প্রচুর স্নায়ু এবং রক্তনালী জুড়তে হবে। মেরুদণ্ড এবং সুষুম্নাকাণ্ডও জোড়া দিতে হবে। ক্যানাভারোর অবশ্য দাবি, তারা মেরুদণ্ড, স্নায়ু এবং রক্তনালী জোড়া দেওয়ার উপায় বের করেছেন। জীবিত মানুষের ক্ষেত্রে না হোক, বনারের মাথা প্রতিস্থাপনের চেষ্টা দু-দু'বার হয়েছে। ২০১৬ সালে ক্যাপলান একটি জীবিত বানরের মাথা প্রতিস্থাপনে অস্ত্রোপচার করেন। তখন বলা হয়েছিল, বানরটির স্নায়ুতন্ত্রের কোনও ক্ষতি হয়নি। কিন্তু, অস্ত্রোপচারের ২০ ঘণ্টা পরেই বানরটি মারা যায়।

ক্যাপলানের আগে হেড ট্রান্সপ্লান্টের অগ্রদূত রবার্ট হোয়াইটও একটি বানরের মাথা প্রতিস্থাপন করেছিলেন। সেটা ১৯৭০ সালে। বানরটি মোটে ন-দিন বেঁচে ছিল। শরীরটি প্রতিস্থাপন করা মাথাকে রিজেক্ট করার কারণেই সে মারা যায়। সূত্র : এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্রতিদিন এক গ্লাস বিটের শরবতে যে ৫ উপকার
প্রতিদিন এক গ্লাস বিটের শরবতে যে ৫ উপকার
নবজাতকের ইউরোলজিক্যাল সমস্যায় করণীয়
নবজাতকের ইউরোলজিক্যাল সমস্যায় করণীয়
চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতালে এখনও অচলাবস্থা, শুরু হয়নি চিকিৎসা সেবা
চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতালে এখনও অচলাবস্থা, শুরু হয়নি চিকিৎসা সেবা
এন্ডোমেট্রিওসিস কী ও তার আধুনিক চিকিৎসা
এন্ডোমেট্রিওসিস কী ও তার আধুনিক চিকিৎসা
সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন
সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন
শিশুদেরও লুপাস হতে পারে
শিশুদেরও লুপাস হতে পারে
কাঁধ ব্যথার সঙ্গে কাঁধের সন্ধি জ্যামে চিকিৎসা
কাঁধ ব্যথার সঙ্গে কাঁধের সন্ধি জ্যামে চিকিৎসা
ব্লাড ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্লাড ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ইনসাফ বারাকাহ হাসপাতালে ব্লাড ক্যান্সার সেন্টারের উদ্বোধন
ইনসাফ বারাকাহ হাসপাতালে ব্লাড ক্যান্সার সেন্টারের উদ্বোধন
বাড়িয়ে তুলুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়িয়ে তুলুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বিএমইউর সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে অর্থোপেডিক সার্জারি শুরু
বিএমইউর সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে অর্থোপেডিক সার্জারি শুরু
কাঁচা আম কেন খাবেন?
কাঁচা আম কেন খাবেন?
সর্বশেষ খবর
সোমবার দিনভর গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার দিনভর গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

এই মাত্র | নগর জীবন

চট্টগ্রামে তিন আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে তিন আসামি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে ভারী বর্ষণে পাহাড় ধস, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছেন মানুষ
খাগড়াছড়িতে ভারী বর্ষণে পাহাড় ধস, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছেন মানুষ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বিশ্ব দুগ্ধ দিবসে দুধপান করল ৭২০ শিশু
গোপালগঞ্জে বিশ্ব দুগ্ধ দিবসে দুধপান করল ৭২০ শিশু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক দূষণের বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে মানববন্ধন
প্লাস্টিক দূষণের বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা
রাজবাড়ীতে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষা দিতে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষা দিতে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
দুবাইয়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

ভোলায় বিশ্ব দুগ্ধ দিবস আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ
ভোলায় বিশ্ব দুগ্ধ দিবস আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তিন দিনব্যাপী কৃষি মেলা
মেহেরপুরে তিন দিনব্যাপী কৃষি মেলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের প্রয়োজনে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন দরকার : সাকি
নিজেদের প্রয়োজনে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন দরকার : সাকি

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়া তিন নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে অংশ নেওয়া তিন নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুলিয়ারচরে ব্যাংকের ভিতরে 'রহস্যজনকভাবে' অজ্ঞান ম্যানেজারসহ ৬ জন
কুলিয়ারচরে ব্যাংকের ভিতরে 'রহস্যজনকভাবে' অজ্ঞান ম্যানেজারসহ ৬ জন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক সেবনের অভিযোগ অস্বীকার করলেন ইলন মাস্ক
মাদক সেবনের অভিযোগ অস্বীকার করলেন ইলন মাস্ক

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিপাত, চারদিনে জনজীবনে দুর্ভোগ
নেত্রকোনায় রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিপাত, চারদিনে জনজীবনে দুর্ভোগ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান
এবার বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় ১৩ শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র-ঈদ সামগ্রী বিতরণ
কুষ্টিয়ায় ১৩ শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র-ঈদ সামগ্রী বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে অর্ধশতাধিক শ্রমিক হাসপাতালে
লালপুরে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে অর্ধশতাধিক শ্রমিক হাসপাতালে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
মালয়েশিয়া জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় ৫ কোটি টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস
ভোলায় ৫ কোটি টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজেট ডকুমেন্টস দেখা যাবে অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইটে
বাজেট ডকুমেন্টস দেখা যাবে অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইটে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ৩ আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির উদ্বোধন
নরসিংদীতে ৩ আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ শুল্ক সত্ত্বেও ভারতে আইফোন উৎপাদন সাশ্রয়ী হবে: বিশ্লেষক
ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ শুল্ক সত্ত্বেও ভারতে আইফোন উৎপাদন সাশ্রয়ী হবে: বিশ্লেষক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ছয় দিনের রিমান্ড শেষে মমতাজকে কারাগারে
ছয় দিনের রিমান্ড শেষে মমতাজকে কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাতিয়ায় ট্রলার ডুবি : মেঘনা থেকে রোহিঙ্গা নারীর মরদেহ উদ্ধার
হাতিয়ায় ট্রলার ডুবি : মেঘনা থেকে রোহিঙ্গা নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে তিন মাস সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
আজ থেকে তিন মাস সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাটের হারানো গৌরব পুনরুদ্ধারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
পাটের হারানো গৌরব পুনরুদ্ধারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা
গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি
নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ
ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে যেসব নিয়মে পরিবর্তন আনছে আইসিসি
ক্রিকেটে যেসব নিয়মে পরিবর্তন আনছে আইসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ছাড়া দলগুলো ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না : আমীর খসরু
নিবন্ধন ছাড়া দলগুলো ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই দেশের মানুষ
ভালো নেই দেশের মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা
ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ
মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা

রকমারি

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

আজকের রাশি

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুলবুলের সামনে কঠিন পথ
বুলবুলের সামনে কঠিন পথ

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই
মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই

শোবিজ

আরমান ভাইয়ের গল্প
আরমান ভাইয়ের গল্প

শোবিজ

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

সম্পাদকীয়

যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না
যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না

নগর জীবন

দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের যত স্টাইল
তারকাদের যত স্টাইল

শোবিজ

শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’
ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ

সম্পাদকীয়

শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা
প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা
শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা
হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা

মাঠে ময়দানে