শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

পাঁচ মাসে নিষ্পত্তি হয়নি একটি আবেদনও
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

দেশের বড় শিল্পগোষ্ঠীগুলোর অনিচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ ব্যাংক গঠিত বিশেষ কমিটির কার্যক্রম কার্যত থমকে গেছে। গত পাঁচ মাসে ১ হাজার ২৫৩টি আবেদন জমা পড়লেও এখনো একটি আবেদনও চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হয়নি। কমিটির অগ্রগতি এতটাই ধীর যে, এখন পর্যন্ত যাচাইবাছাই সম্পন্ন হয়েছে মাত্র ১০০টি ফাইলের। এ দীর্ঘসূত্রতা শিল্প খাতের জন্য ভয়াবহ সংকট ডেকে আনছে। বহু শিল্পপ্রতিষ্ঠানে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি হাজারো শ্রমিক-কর্মচারী চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন। এমন বাস্তবতায় ঋণসহায়তার ধীরগতি এখন জাতীয় অর্থনীতির জন্য বড় হুমকিতে পরিণত হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ৫০ কোটি টাকার বেশি অনিচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি গ্রাহকদের যাচাই করে নীতিসহায়তা দেওয়ার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করে। উদ্দেশ্য ছিল প্রকৃত সমস্যায় পড়া শিল্পগোষ্ঠীগুলোকে পুনর্গঠনের মাধ্যমে ব্যবসায় টিকিয়ে রাখা, যাতে উৎপাদন অব্যাহত থাকে এবং কর্মসংস্থান ও রাজস্ব আদায় ঠিক থাকে। কমিটির আহ্বানে মাত্র কয়েক সপ্তাহেই জমা পড়ে ১ হাজার ২৫৩টি আবেদন, যা প্রমাণ করে শিল্প খাতের সংকট কতটা গভীরে। কিন্তু এ আবেদন যাচাইবাছাইয়ের গতিতে হতাশা প্রকাশ করছেন উদ্যোক্তারা। মাত্র ছয় মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১ লাখ ৩৫ হাজার ৩৫৮ কোটি টাকা, যা স্পষ্টভাবে অর্থনৈতিক অস্থিরতার প্রতিচ্ছবি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আইএমএফের শর্তে ঋণ পরিশোধের মেয়াদ তিন মাসে নামিয়ে আনার কারণে অনেক উদ্যোক্তা অনিচ্ছাকৃতভাবে খেলাপিতে পরিণত হচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, গঠিত কমিটি গত পাঁচ মাসে মাত্র ১৩টি বৈঠক করেছে। এ সময়ে তারা ১০০টি ফাইল যাচাইবাছাই করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে পাঠিয়েছে চূড়ান্ত পর্যালোচনার জন্য। কিন্তু এখনো কোনো ব্যাংক তা চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি করতে পারেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক ও কমিটির সদস্য সচিব শাহরিয়ার সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা ১০০টির বেশি কেস বাছাই করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে পাঠিয়েছি। এখন ব্যাংক ও গ্রাহক শর্তপূরণ করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। বাকি কেসগুলো দ্রুত যাচাইয়ের প্রক্রিয়া চলছে।’ বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, অনেক গ্রাহক কমিটির দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী আবেদন করেননি। কেউ কেউ খেলাপি না হয়েও ঋণ পুনর্গঠনের জন্য আবেদন করেছেন। আবার কিছু গ্রাহক চাহিদা অনুযায়ী প্রমাণাদি জমা দেননি। এতে যাচাইবাছাইয়ে সময় লাগছে। অন্যদিকে, আবেদনকারীরা বলছেন, চরম মন্দা ও আর্থিক সংকটে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে তাদের পক্ষে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া কঠিন হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘হাজারের বেশি আবেদন একটি কমিটির পক্ষে যাচাই করা কঠিন। তাই কমিটির সংখ্যা বাড়ানোর চিন্তা করা হচ্ছে। আমরা চাই প্রকৃত খেলাপিরা যাতে আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘দেড় দশকের অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে অনেক ঋণ এতদিন ধামাচাপা দেওয়া হয়েছিল। এখন তা নিরীক্ষায় প্রকাশ পাচ্ছে। তবে যারা ন্যায়সংগত কারণে খেলাপি হয়েছেন, তাদের জন্য নীতিগত সহায়তা দিতে চাই।’

অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতারা মনে করেন, সময়মতো সিদ্ধান্ত না নিলে অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান মুখথুবড়ে পড়বে। এর প্রভাব সরাসরি কর্মসংস্থান, আয়, রপ্তানি ও রাজস্ব আদায়ে পড়বে। তারা বলেন, একদিকে আইএমএফের চাপ, অন্যদিকে দেশীয় বাজারের অনিশ্চয়তার মাঝখানে বিপর্যস্ত উদ্যোক্তাদের জন্য দ্রুত ও কার্যকর সিদ্ধান্ত ছাড়া বিকল্প নেই।

জাতীয় অর্থনীতির জন্য অনিচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের সহায়তা এখন সময়ের দাবি। বাংলাদেশের শিল্প খাতের টেকসই বিকাশে এ ধীরগতি দ্রুত নিরসন করতে না পারলে তা অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বাংলাদেশ ব্যাংক যদি সত্যিই সংকট নিরসনে আন্তরিক হয়, তাহলে শুধু পর্যালোচনায় নয়; দ্রুত, স্বচ্ছ ও বাস্তবভিত্তিক কার্যক্রম গ্রহণ করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান মতে, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা। চলতি বছরের   মার্চ শেষে খেলাপির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণকৃত ঋণের ২৪ দশমিক ১৩ শতাংশ।

বড় ঋণ পুনর্গঠন কমিটির নেতৃত্ব নিয়ে বিতর্ক : বড় ঋণগ্রহীতাদের অনিচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ পুনর্গঠন ও নীতিসহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে গঠিত বাংলাদেশ ব্যাংকের পাঁচ সদস্যের বিশেষ কমিটি নেতৃত্ব সংকটে পড়েছে। কমিটির প্রথম আহ্বায়ক ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের তৎকালীন নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক। তিনি এখন রাজশাহী অফিসে বদলি হয়েছেন। তাঁর স্থলে এখন দায়িত্ব পালন করছেন নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম। কিন্তু সাবেক আহ্বায়ক মেজবাউল হকের বিরুদ্ধে রয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি মামলার আলামত নষ্ট করার গুরুতর অভিযোগ। সিআইডির তদন্তে তাঁর বিরুদ্ধে দায় চিহ্নিত হয়েছে, যা প্রশ্ন তুলেছে গুরুত্বপূর্ণ একটি নীতিসহায়তা কমিটির নেতৃত্ব নির্বাচন নিয়েই। বর্তমানে কমিটির সদস্যরা হলেন- আহ্বায়ক বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম; সদস্য হিসেবে রয়েছেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্ম সচিব ড. দেলোয়ার হোসেন, অর্থনীতিবিদ মামুন রশিদ; ব্যবসায়ী প্রতিনিধি হক বে কোম্পানির আবদুল হক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের পরিচালক শাহরিয়ার সিদ্দিকী রয়েছেন সদস্য সচিব হিসেবে। কমিটির মেয়াদ নির্ধারিত না হলেও প্রতি মাসে সর্বোচ্চ দুটি সভায় অংশ নিয়ে ভাতা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে।

সিআইডির অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০১৬ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় তৎকালীন উপমহাব্যবস্থাপক মেজবাউল হক গুরুত্বপূর্ণ আলামত নষ্ট করেন। তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি তিনি দুই বিদেশি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানকে চুরির ঘটনাস্থলে নিয়ে যান এবং বেআইনিভাবে তাদের দিয়ে ‘ক্রাইম সিন’ থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করান। এতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ডিজিটাল আলামত বিনষ্ট হয়ে যায়। এ ঘটনার ৩৯ দিন পর, ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করা হয়। সে মামলা এখন সিআইডির তদন্তাধীন। সিআইডির প্রতিবেদনে তৎকালীন গভর্নরসহ অন্তত ১২ জন কর্মকর্তার দায়িত্বে গাফিলতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন মেজবাউল হক। ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার চুরি হয়।

সাবেক আহ্বায়ক মেজবাউল হকের বিরুদ্ধে শুধু রিজার্ভ চুরির আলামত নষ্ট নয়, বরং আরও একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’-এর অনুমোদন প্রদান নিয়ে অনিয়ম; ‘বিনিময়’ অ্যাপ চালু করে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের আস্থা অর্জনের চেষ্টা; ২০২৪ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত এবং বিভিন্ন পদে থেকে স্বজনপ্রীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ। এসব অভিযোগ মিলে তাঁর নেতৃত্বাধীন কমিটি আদৌ স্বচ্ছভাবে কাজ করেছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঋণসহায়তা কমিটির মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে এমন বিতর্কিত ব্যক্তিকে দায়িত্ব দেওয়া অনভিপ্রেত ছিল। এতে প্রকৃত অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হতে পারেন, আর প্রভাবশালীরা সুযোগ নিতে পারেন। এ ধরনের কমিটিতে নেতৃত্ব দেওয়া ব্যক্তির পেশাগত সততা, নিরপেক্ষতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা থাকা জরুরি। একই সঙ্গে তারা পরামর্শ দিয়েছেন, একদিকে যেন প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তারা সহায়তা পান, অন্যদিকে ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া অব্যাহত রাখা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন সেনাপ্রধানের
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন সেনাপ্রধানের
লঙ্কানদের হারিয়ে সুপার ফোর শুরু লিটনদের
লঙ্কানদের হারিয়ে সুপার ফোর শুরু লিটনদের
গণপরিষদ সামনে রেখে নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এনসিপি
গণপরিষদ সামনে রেখে নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এনসিপি
সাইবার হামলায় ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলায় ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
আমিরাতে বাংলাদেশিদের ভিসা নিয়ে ধূম্রজাল
আমিরাতে বাংলাদেশিদের ভিসা নিয়ে ধূম্রজাল
বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক
বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক
সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় উচ্চ ঝুঁকিতে পাঁচ জেলা
সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় উচ্চ ঝুঁকিতে পাঁচ জেলা
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে তোলা হচ্ছে ঘুষের টাকা
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে তোলা হচ্ছে ঘুষের টাকা
তিন নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের বিচার হবে যে প্রক্রিয়ায়
তিন নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের বিচার হবে যে প্রক্রিয়ায়
এইচ-ওয়ানবি ভিসায় গুনতে হবে বাড়তি ফি
এইচ-ওয়ানবি ভিসায় গুনতে হবে বাড়তি ফি
সমঝোতার ভিত্তিতে পিআর ইস্যুর সমাধান
সমঝোতার ভিত্তিতে পিআর ইস্যুর সমাধান
ষড়যন্ত্রকারীরাই পালিয়ে গেছে
ষড়যন্ত্রকারীরাই পালিয়ে গেছে
সর্বশেষ খবর
মনিকা বেলুচ্চির প্রেমের গল্পে ইতি
মনিকা বেলুচ্চির প্রেমের গল্পে ইতি

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন
ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার
চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ
মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়
রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি
কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক
স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন
সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন
কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক
অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট
সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবার ইনজুরিতে নেইমার
আবার ইনজুরিতে নেইমার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ
বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার
পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল
ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার
নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য
রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য

নগর জীবন

গ্যাসের জন্য হাহাকার
গ্যাসের জন্য হাহাকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা
ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কের ঝড় থামছেই না
বিতর্কের ঝড় থামছেই না

মাঠে ময়দানে

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই

নগর জীবন

সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা
সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা

দেশগ্রাম

হাত না মেলানোর পরের লড়াই!
হাত না মেলানোর পরের লড়াই!

মাঠে ময়দানে

নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন
নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন

দেশগ্রাম

লিটনদের মধুর প্রতিশোধ
লিটনদের মধুর প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট
সারের কৃত্রিম সংকট

দেশগ্রাম

পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ
পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা
ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা
জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা

মাঠে ময়দানে

শেষ চারে বাংলাদেশ
শেষ চারে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন

দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি

দেশগ্রাম

এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়
এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়

দেশগ্রাম

ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু
ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ
চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ

মাঠে ময়দানে

ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি
ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি

দেশগ্রাম

পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন
পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন

দেশগ্রাম

জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা
জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা

মাঠে ময়দানে

বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

দেশগ্রাম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

চুরির অভিযোগে যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন
চুরির অভিযোগে যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের
বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের

দেশগ্রাম