শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:০১, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

ওবায়দুল কাদের ১০ বছরের বেশি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার এক অনন্য রেকর্ড অর্জন করেন তিনি। পাশাপাশি ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগের মন্ত্রী। এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে তিনি যেমন লুটেপুটে খেয়েছেন, তেমন দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর টাকার বিনিময়ে কমিটি গঠন, মনোনয়ন বাণিজ্য করে কামিয়েছেন হাজার কোটি টাকা।

বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত হিসাব কষে দেখা গেছে, এসব কমিটি এবং মনোনয়ন থেকে ওবায়দুল কাদের অন্তত ৩ হাজার কোটি টাকা উপার্জন করেছেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কমিটি গঠনে তাঁর ছিল একক এখতিয়ার। কমিটি করে তিনি শুধু শেখ হাসিনার কাছ থেকে একটি মৌখিক সম্মতি আদায় করতেন। আর এ কমিটি গঠনের মাধ্যমে দুই হাতে টাকা কামিয়েছেন আওয়ামী লীগের এই বিতর্কিত সাধারণ সম্পাদক, দলেই যাকে সবাই ডাকে কাউয়া কাদের নামে।

বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে, একটি ওয়ার্ড পর্যায়ের কমিটি থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় কমিটি পর্যন্ত সর্বত্র চলত টাকার খেলা। সেখানে দলের নেতা-কর্মীদের যোগ্যতা বিচার করা হতো না। ওয়ার্ড পর্যায়ের একটি কমিটি হওয়ার জন্য নির্ধারিত মূল্য ছিল অন্তত ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা। যদি ওয়ার্ড পর্যায়ে বড় ধরনের নেতা হতে চায়, যেমন ওয়ার্ড সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক তাহলে অন্তত ২০ লাখ টাকা তাঁকে দিতে হতো। থানা পর্যায়ে কমিটির জন্য ১৫ থেকে ২০ লাখ পর্যন্ত দিতে হতো একজনকে। আর জেলা পর্যায়ের কমিটির জন্য ছিল ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত। আর এটি যদি মহানগরের কমিটি হয় তাহলে তার ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল। ১০ বছরে আওয়ামী লীগের জেলা, উপজেলা পর্যায়ে যত কমিটি হয়েছে তার সবকিছু টাকার বিনিময়ে হয়েছে। এ টাকাগুলো আসত অভিনব পন্থায়। আওয়ামী লীগের আটজন সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। আটজন সাংগঠনিক সম্পাদককে আট বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাঁরা যে কোনো কমিটির জন্য প্রথমে নিলামের মতো করে টাকা দাবি করতেন। কে কত টাকা দিতে পারবেন। যাঁরা সর্বোচ্চ টাকা দেওয়ার ব্যাপারে সম্মত হতেন তাঁদের নাম সাংগঠনিক সম্পাদকরা দিতেন ওবায়দুল কাদেরের কাছে। এরপর ওবায়দুল কাদের তাঁদের কমিটির জন্য কত টাকা পাচ্ছেন তাঁর হিসাবনিকাশ ইত্যাদি যাচাইবাছাই করতেন। তিনি কোনো দিনই দেখতেন না ওই কর্মী আসলেই আওয়ামী লীগ করেন কি না কিংবা কমিটিতে থাকার মতো তাঁর যোগ্যতা আছে কি না। বরং টাকার অঙ্কে কে বেশি হলেন সেটাই তাঁর বিবেচ্য বিষয় ছিল। যাঁরা কমিটির জন্য সর্বোচ্চ টাকা দিতেন তাঁদের কমিটি ওবায়দুল কাদের পাশ করে দিতেন। টাকার লেনদেন হয়নি জন্যই ঢাকা উত্তর-দক্ষিণের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেননি ওবায়দুল কাদের। এ রকম বহু জায়গায় আছে যেখানে কমিটির জন্য যে নির্ধারিত মূল্য ধরা হয়েছিল, সেই মূল্য দিতে অস্বীকৃতি জানানোর জন্য ওবায়দুল কাদের কমিটি করেননি। ফলে সব কমিটিতেই জায়গা পেয়েছেন লুটেরা দুর্বৃত্তরা। যাঁরা এ কমিটির পরিচয় ব্যবহার করে ইচ্ছেমতো লুটপাট করেছেন। আমরা ফরিদপুরের বরকত-রুবেলের কথা যেমন জানি, ঠিক সে রকমভাবে ঢাকায়ও আওয়ামী লীগের কমিটির সদস্য হাজার কোটি টাকা লুটপাটের খবরও গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। কোনো কোনো থানা বা জেলায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য লুটেরা মন্ত্রী-এমপিরা কমিটির জন্য টাকা দিতেন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, লোটাস কামাল তাঁর পুরো নির্বাচনি এলাকার সব কমিটির জন্য ওবায়দুল কাদেরকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা এককালীন দিয়েছিলেন। সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী এ বি এম তাজুল ইসলাম তাঁর নির্বাচনি এলাকায় কমিটির জন্য ওবায়দুল কাদেরকে ১০০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন বলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাই প্রকাশ্যে বলাবলি করেন। কমিটি বাণিজ্য ছাড়াও ওবায়দুল কাদের সংগঠন বিক্রি করে আয় করেছেন অন্যভাবে। ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক থাকা অবস্থায় জাতীয় নির্বাচন হয়েছে দুটি। স্থানীয় নির্বাচন হয়েছে দুটি। উপজেলা নির্বাচন হয়েছে দুটি। পৌর এবং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও হয়েছে। এসব নির্বাচনে প্রতীক দেওয়ার মাধ্যমে মনোনয়ন বাণিজ্যের পথ অবারিত করে দেওয়া হয়। বিরোধী দল যেহেতু এ ভোটারবিহীন একতরফা এবং প্রহসনের নির্বাচন বর্জন করে সেজন্য আওয়ামী লীগের লুটেরা দুর্বৃত্তরা মনোনয়ন পাওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়তেন। এ সময় মনোনয়ন পেলেই এমপি হওয়া যাবে, পৌরসভার মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান কিংবা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়া যাবে-এ রকম প্রত্যাশা থেকে সবাই টাকা ঢালতেন অকাতরে। এসব পদে বসলেই অবাধে লুটপাটের পথ খুলে যেত। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মনোনয়ন বাণিজ্যের টাকার প্রধান কালেক্টর ছিলেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া। বিপ্লব বড়ুয়ার কাছে একটি তালিকা ছিল কোন মনোনয়নের জন্য কী ধরনের টাকা দিতে হবে। ধরা যাক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের জন্য ২০ লাখ থেকে শুরু করে ৫০ লাখ পর্যন্ত দেওয়ার ঘটনা রয়েছে। উপজেলার চেয়ারম্যানের জন্য ১ কোটি থেকে ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত দেওয়ার নজির আছে। পৌরসভার মেয়র পদের জন্য ৫ কোটি থেকে ১০ কোটি পর্যন্ত ঘুষ লেনদেনের ঘটনা ঘটেছে। আর সংসদ নির্বাচনের জন্য কোনো নির্ধারিত মূল্য ছিল না। রীতিমতো নিলামের মাধ্যমে টাকা তোলা হতো।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সর্বশেষ ডামি নির্বাচনের সময় ওবায়দুল কাদের শুধু ঢাকার একটি আসনে মনোনয়ন দিয়ে ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। নারায়ণগঞ্জের এমপি সাবেক পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীকে মনোনয়ন দেবেন না বলে শেখ হাসিনা জানান দলের মনোনয়ন বোর্ডের সভায়। কিন্তু এরপর গোলাম দস্তগীর গাজী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা করেন। ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে তাঁর শত কোটি টাকার লেনদেন পাকা হয়। এ টাকা সংগ্রহ করেন বিপ্লব বড়ুয়া সিঙ্গাপুরে গিয়ে। এ টাকার মাধ্যমে গোলাম দস্তগীর গাজী মনোনয়ন কিনে নেন। আওয়ামী লীগের এ রকম এমপির সংখ্যা হাতেগোনা কয়েকজন, যারা টাকা ছাড়া এমপি হয়েছেন। সে সময় আওয়ামী লীগের নেতারা অভিযোগ করতেন, শুধু হাতেগোনা কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা টাকা ছাড়া এমপি হতে পারছেন। কিন্তু বাকি সবাই এমপি হয়েছেন টাকার বিনিময়ে। ওবায়দুল কাদের এসব টাকা নিয়ে বলতেন, তিনি দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমে ব্যয় করবেন। কিন্তু বাস্তবে সাংগঠনিক কার্যক্রম নয়, বরং তিনি তাঁর নিজের পকেটে ঢুকিয়েছেন। সবচেয়ে বড় কমিটি বাণিজ্যের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা জেলার কমিটির ক্ষেত্রে। শেখ হাসিনার তৎকালীন বেসরকারি বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ঢাকা জেলা কমিটির জন্য ওবায়দুল কাদেরকে ২০০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। ঢাকা জেলার কমিটি গঠন হওয়ার পর সালমান এফ রহমান কমিটির সদস্যদের নিয়ে যে বৈঠক করেন সে বৈঠকে তিনি বলেন যে ২০০ কোটি টাকা খরচ করে তোমাদের কমিটি করেছি। আমি যা বলব সেভাবে তোমাদের কাজ করতে হবে। না হলে আমি এ কমিটি বাতিল করে দেব। ওবায়দুল কাদের শুধু ছাত্রলীগ আর যুবলীগের কমিটি গঠন করতে পারেননি। গঠন করার ক্ষেত্রে তাঁর কোনো ভূমিকা ছিল না। কারণ যুবলীগের কমিটি বাণিজ্য করতেন শেখ ফজলে শামস পরশ এবং তাঁর স্ত্রী নাহিদ যূথী। অন্যদিকে ছাত্রলীগের কমিটি বাণিজ্য করতেন ছাত্রলীগের দুই নেতা। এসব কমিটি বাণিজ্যের ফলে ব্যবসায়ী, লুটেরা, চোরাকারবারি, মাদক কারবারি এমনকি খুনের মামলার আসামি পর্যন্ত বিভিন্ন কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন। যার ফলে আওয়ামী লীগের নেতারাই স্বীকার করেন যে কমিটি বাণিজ্য আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করে দিয়েছে। যে কমিটি বাণিজ্য থেকে হাজার কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়েছেন ওবায়দুল কাদের নিজে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইনিংস হারের শঙ্কায় নাজমুল বাহিনী
ইনিংস হারের শঙ্কায় নাজমুল বাহিনী
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
ইমরানকে মাইনাস করার অভিযোগ
ইমরানকে মাইনাস করার অভিযোগ
বৈঠকের বিষয় পরিষ্কার করার দাবি
বৈঠকের বিষয় পরিষ্কার করার দাবি
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
সর্বশেষ খবর
পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা
পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট
শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'
'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
টেকনাফে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসক লাঞ্ছিত, মানসিক রোগী আটক
ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসক লাঞ্ছিত, মানসিক রোগী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিডিও কলে রেখে প্রেমিকার আত্মহত্যা, প্রেমিক কারাগারে
ভিডিও কলে রেখে প্রেমিকার আত্মহত্যা, প্রেমিক কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতিরঝিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চাকরিজীবীর মৃত্যু
হাতিরঝিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চাকরিজীবীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির এ এফ রহমান হলে ধূমপানে ২০০ টাকা জরিমানা, মাদকে বহিষ্কার
ঢাবির এ এফ রহমান হলে ধূমপানে ২০০ টাকা জরিমানা, মাদকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কারীকে অব্যাহতি
এনসিপির রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কারীকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য বিনষ্ট করতে কিছু মহল অপচেষ্টা করছে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য বিনষ্ট করতে কিছু মহল অপচেষ্টা করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন, প্রসস্ত হবে যমুনা সেতুর সড়ক
তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন, প্রসস্ত হবে যমুনা সেতুর সড়ক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৪ রোহিঙ্গাকে বিএসএফের পুশইন
এবার সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৪ রোহিঙ্গাকে বিএসএফের পুশইন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে
৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাতিজার হাতে চাচা খুন
ভাতিজার হাতে চাচা খুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদার দাবিতে রাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের শোডাউন
চাঁদার দাবিতে রাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের শোডাউন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদারীপুরে পৌরসভার উদ্যোগে খাল খনন শুরু
মাদারীপুরে পৌরসভার উদ্যোগে খাল খনন শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের
প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা
‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের
রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস
মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রায় ‌‘অনিবার্য’ ইনিংস পরাজয়ের দুয়ারে বাংলাদেশ
প্রায় ‌‘অনিবার্য’ ইনিংস পরাজয়ের দুয়ারে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো

মাঠে ময়দানে

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আরেক বাংলাদেশির কারাদণ্ড
যুক্তরাষ্ট্রে আরেক বাংলাদেশির কারাদণ্ড

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক

প্রথম পৃষ্ঠা