শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

কঠোর কর্মসূচির হুমকি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কঠোর কর্মসূচির হুমকি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

ছয় দফা দাবিতে আন্দোলনরত পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে সন্তুষ্ট হননি বলে জানিয়েছেন। তারা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সারা দেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউশনে মশাল মিছিল করেছেন তারা। সারা দেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সঙ্গে আলোচনা করে শিগগিরই কঠোর কর্মসূচি দেবেন আন্দোলনরতরা। গতকাল সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিবের সঙ্গে দীর্ঘ তিন ঘণ্টার বৈঠক শেষে বেলা ৩টার দিকে বেরিয়ে তারা এ ঘোষণা দেন। দাবি আদায়ের কর্মসূচি হিসেবে গতকাল পূর্ব নির্ধারিত রেল ব্লকেড বা রেলপথ অবরোধের কর্মসূচি ছিল পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের অনুরোধ ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের কারণে এ কর্মসূচি শিথিল করে কারিগরি ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ে বৈঠকের জন্য যায়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব রেহানা ইয়াসমিনের সঙ্গে তারা বৈঠক করেন। বিকাল ৩টার দিকে বৈঠক শেষে শিক্ষার্থীরা জানান, আলোচনায় তারা সন্তুষ্ট নন। দাবি আদায়ে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন তারা। গতকাল সারা দেশের কোনো পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ক্লাস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। সচিবালয়ে বৈঠকে অংশ নেওয়া কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি মাসফিক ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, আমাদের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল শিক্ষা উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করানো হবে। কিন্তু আমরা কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগে এসে দেখি শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের মধ্যে উপস্থিত হননি। যাদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে তারা আমাদের দাবি মেনে নেওয়ার পক্ষে কোনো পেপার ওয়ার্ক দেখাতে পারেননি। তারা যে পদক্ষেপ নিচ্ছে সেটার কোনো ডকুমেন্ট তাদের কাছে নেই। তারা বলেছেন, নিয়োগ বিধি সংশোধন করে পদক্ষেপ নিচ্ছেন। কিন্তু আমরা কোনো দৃশ্যমান ফলাফল পাইনি। দাবি মেনে নিতে কালক্ষেপণ লক্ষ করছি আমরা। মাসফিক ইসলাম গত সন্ধ্যায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৈঠকে আমরা আন্দোলনরত কারিগরি ছাত্ররা কোনোভাবেই সন্তুষ্ট নই। সারা দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সম্মিলিতভাবে কঠোর কর্মসূচির দিকে যাবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চলমান রাখব। কারিগরি ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশেরের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি জুবায়ের পাটোয়ারী বলেন, আমরা আট মাস ধরে আন্দোলন করছি। গত ৯ সেপ্টেম্বর যখন আমরা সাত রাস্তা অবরোধ করেছিলাম তখন আমাদের দাবি মেনে নেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু সেই দাবিগুলোর বাস্তবায়ন আজ পর্যন্ত আমরা দেখিনি। আমরা কর্মসূচি দিতে বাধ্য হয়েছি।

গত বুধবার ছয় দফা দাবিতে দিনভর তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা মোড় অবরোধ করে রাখেন আন্দোলনরত পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়াও সারা দেশে পলিটেকনিকের সামনের সড়ক অবরোধ করেন তারা। যান চলাচল বন্ধ রাখার কারণে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বুধবার রাতে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান খানকে সরিয়ে দিয়ে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে। উপাধ্যক্ষ শাহেলা পারভীনকে আর্থিক ক্ষমতাসহ অধ্যক্ষের অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।

আন্দোলনরত পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের দাবির মধ্যে রয়েছে- জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের ৩০ শতাংশ প্রমোশন কোটা বাতিল করতে হবে, জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের অবৈধ পদোন্নতির রায় হাই কোর্ট কর্তৃক বাতিল করতে হবে, ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদবি পরিবর্তন, মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের চাকরিচ্যুত করতে হবে। ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে যে কোনো বয়সে ভর্তির সুযোগ বাতিল করতে হবে। উন্নত বিশ্বের আদলে চার বছর মেয়াদি মানসম্পন্ন কারিকুলাম চালু করতে হবে এবং একাডেমিক কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে ইংরেজি মাধ্যমে করতে হবে। উপসহকারী প্রকৌশলী ও সমমান (দশম গ্রেড) থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকা সত্ত্বেও যেসব সরকারি, রাষ্ট্রীয়, স্বায়ত্তশাসিত ও স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের নিম্ন পদে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কারিগরি সেক্টর পরিচালনায় পরিচালক, সহকারী পরিচালক, বোর্ড চেয়ারম্যান, উপসচিব, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, অধ্যক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সব পদে কারিগরি শিক্ষাবহির্ভূত জনবল নিয়োগ নিষিদ্ধ করতে হবে এবং তা আইনানুগভাবে নিশ্চিত করতে হবে। এই পদগুলোয় অনতিবিলম্বে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত জনবল নিয়োগ ও সব শূন্য পদে দক্ষ শিক্ষক ও ল্যাব সহকারী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে। কারিগরি শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করতে হবে।

এ ছাড়া পলিটেকনিক ও মনোটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগের লক্ষ্যে একটি উন্নত মানের টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
সম্পর্ক পুনরুজ্জীবিত করার অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে
সম্পর্ক পুনরুজ্জীবিত করার অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
ফখরুলের সঙ্গে থাইল্যান্ডের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
ফখরুলের সঙ্গে থাইল্যান্ডের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
নিবন্ধন আবেদন সময় বাড়ানোর দাবি এনসিপির
নিবন্ধন আবেদন সময় বাড়ানোর দাবি এনসিপির
সর্বশেষ খবর
জুলাই আন্দোলনের অবদান কৃতজ্ঞতা ভরে স্মরণ করব : আলী রীয়াজ
জুলাই আন্দোলনের অবদান কৃতজ্ঞতা ভরে স্মরণ করব : আলী রীয়াজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে গ্রামীণ খেলা ও পুরস্কার বিতরণ
নোয়াখালীতে গ্রামীণ খেলা ও পুরস্কার বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগকে মিছিল করতে না দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগকে মিছিল করতে না দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আসুন, গুজবে কান না দিই’
‘আসুন, গুজবে কান না দিই’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ আহত কমপক্ষে ২০
ভাঙ্গায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ আহত কমপক্ষে ২০

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের নবযাত্রা
কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের নবযাত্রা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে সমন্বয়ক ও ছাত্র অধিকার পরিষদের দুই নেতার উপর হামলা
গোপালগঞ্জে সমন্বয়ক ও ছাত্র অধিকার পরিষদের দুই নেতার উপর হামলা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পথসভা ও মানববন্ধন করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পথসভা ও মানববন্ধন করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রান্নার আগুন থেকে নৌকাডুবি, কঙ্গোয় নিহত ১৪৮
রান্নার আগুন থেকে নৌকাডুবি, কঙ্গোয় নিহত ১৪৮

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ী-সাইনবোর্ড মহাসড়কে ডিএসসিসির বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান
যাত্রাবাড়ী-সাইনবোর্ড মহাসড়কে ডিএসসিসির বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাইয়ে এনসিপির তদন্ত কমিটি গঠন
নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাইয়ে এনসিপির তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ৭ ডলার চুরির শাস্তি ৮৪ হাজার ডলার
জাপানে ৭ ডলার চুরির শাস্তি ৮৪ হাজার ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিএসএলে পাকিস্তানি তারকার চমক
পিএসএলে পাকিস্তানি তারকার চমক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাইজেরিয়ায় সহিংসতায় ১৭ জন নিহত
নাইজেরিয়ায় সহিংসতায় ১৭ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর শিশুটির মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর শিশুটির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ ঘণ্টা পর খাল থেকে ভেসে উঠল নিখোঁজ শিশুটির মরদেহ
১৩ ঘণ্টা পর খাল থেকে ভেসে উঠল নিখোঁজ শিশুটির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কেশবপুরে শুভসংঘের মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কেশবপুরে শুভসংঘের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেদের মধ্যে ফুটবলে সেরা কে, যা বললেন মেসি
ছেলেদের মধ্যে ফুটবলে সেরা কে, যা বললেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’
‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন