শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, রবিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

ক্ষমতার মজা পেয়ে গেছেন উপদেষ্টা পরিষদের সবাই

হাফিজ উদ্দিন আহমদ
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার মজা পেয়ে গেছেন উপদেষ্টা পরিষদের সবাই

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম বলেছেন, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখন পর্যন্ত তাঁর ভাবমূর্তি ধরে রেখেছেন। বিদেশি রাষ্ট্র-প্রতিনিধিদের সঙ্গে সমানতালে কথাবার্তা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের কাছ থেকে যথেষ্ট সম্মানও পাচ্ছেন। এটা বাঙালি হিসেবে সবার জন্যই গৌরবের বিষয়। কিন্তু তাঁর উপদেষ্টা পরিষদের সবাই এখন একটু মজা পেয়ে গেছেন ক্ষমতার। তাঁদের আর এই গদিটা ছাড়ার ইচ্ছা নাই। তিনি বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় এজেন্ডা হওয়া উচিত নির্বাচনি প্রস্তুতি গ্রহণের পাশাপাশি গণহত্যাকারী- অপরাধীদের বিচার করা। আর তাদের বিদেশে পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি আওয়ামী লীগকে তার কৃত অপরাধের জন্য আগামী কয়েক বছরের জন্য দল হিসেবে নিষিদ্ধ করার বিষয়েও তাঁর ব্যক্তিগত মতামত ব্যক্ত করেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমানে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক অবস্থা কী? অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন?

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম : বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ভালোমন্দ মিলেই চলছে। ভালোটাই আগে বলি। প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস সারা বিশ্বে সুপরিচিত ব্যক্তি। তিনি এখন পর্যন্ত তাঁর ভাবমূর্তি ধরে রেখেছেন এবং বিদেশি রাষ্ট্র-প্রতিনিধিদের সঙ্গে সমানতালে কথাবার্তা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের কাছ থেকে যথেষ্ট সম্মানও পাচ্ছেন। এটা বাঙালি হিসেবে সবার জন্যই গৌরবের বিষয়। তিনি কাউকে তোষামোদ করে কোনো বক্তব্য রাখেননি। বাংলাদেশের স্বার্থের কথা বলিষ্ঠভাবে তুলে ধরেছেন। এটা হলো ভালো দিক। আর খারাপ অংশটা হলো, তাঁর উপদেষ্টা পরিষদের সবাই এখন একটু মজা পেয়ে গেছেন ক্ষমতার। তাঁদের আর এই গদিটা ছাড়ার ইচ্ছা নাই। যদিও তাঁরা মুখে এটা বলেন না। কিন্তু তাঁদের কর্মকাণ্ডে এবং প্রতিদিনের নিত্যনতুন সংস্কারের দাবিতে যেসব কথা বলছেন, যেসব সংস্কার গত ৫০ বছরে হয়নি সেগুলো করতে তো একটু সময় লাগবে। তাদের বক্তৃতা-বক্তব্যে মনে হয় যেনো সেগুলো ছাড়া আর দেশ চলছে না। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি হলো, দেশের যে গণতন্ত্রের জন্য আমরা এতদিন অপেক্ষা করেছি, সেই গণতন্ত্রকেই এখন পেছনে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। কিছু আঁতেলদের দ্বারা জনগণকে এমন একটা ধারণা দেওয়া হচ্ছে, গণতন্ত্র এলে বাংলাদেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। জনগণের ভোটের মাধ্যমে কোনো পরিবর্তন হবে না। অথচ পৃথিবীতে সব গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জনগণের ভোটের মাধ্যমেই পরিবর্তন এসেছে। রাজনীতিবিদরা সময়ে-অসময়ে সময়ের দাবিতেই নিজেদের সংশোধিত করেছেন। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটিয়ে দেশকে উন্নততর পরিস্থিতিতে নিয়ে যাচ্ছেন। সুতরাং বাংলাদেশে যেসব সমস্যা রয়েছে, সেগুলো নির্বাচিত সরকার ছাড়া এই কয়েকজন অ্যামেচার দিয়ে এসব সমস্যার সমাধান হবে না।

আমরা অনেক আশা করেছিলাম তরুণ যে ছাত্রনেতা বা তরুণ যে যুবক নেতারা রয়েছেন, তাঁরা নতুন এক দিগন্ত উন্মোচন করবেন। তাঁরা নতুন ধারার রাজনীতি শুরু করবেন। কিন্তু দেখা গেল যেই লাউ সেই কদু। তাঁরা যাদেরকে প্রতিদিন নিন্দা-মন্দ করেন, তারা যে রাজনীতি করে, সেটাই তাঁরা অনুসরণ করছেন। নিজের বাড়িতে যেতে যদি ১০০ গাড়ির বহর লাগে, তাহলে ভবিষ্যতে তাঁরা কী দেবে দেশকে। এসব দেখে এবং তাঁদের সম্বন্ধে যেসব কথা শোনা যাচ্ছে, বিশেষ করে তাঁরা কোনো পয়সাকড়ি/খরচ না দিয়ে যেখানে বিনামূল্যে অবস্থান করছেন পাঁচতারকা হোটেলে, তাঁদের দিয়ে কী হবে? তাঁদের কর্মকাণ্ডে আমি অনেকটা আশাহত হয়েছি। অথচ এঁরাই ছিল দেশের ভবিষ্যৎ। এঁদের নিয়েই আমরা অনেক কিছু আশাভরসা করেছিলাম। এঁদেরকে দেখেই রাজনৈতিক দলগুলোও নিজেদের অনেক সংশোধন করে নেবে, অতীতেন মতো এঁরা গড্ডলিকায় গা ভাসিয়ে দেবে না। কিন্তু দেখা গেল যে আমরা আশার যে আলো দেখতে পেয়েছিলাম, সেটিও নির্বাপিত প্রায়। এই অবস্থাতে আমার মনে হয় যে ভোটের মাধ্যমেই একমাত্র একটা সমাধান হতে পারে। বিএনপিকেও অনেক পরিবর্তন আনতে হবে। বিএনপির প্রথম কাজটাই হবে নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে। এবং নিজের দলে যদি কেউ উল্টাপাল্টা কাজ করে, জনগণ যেগুলো পছন্দ করে না, তাদের বিরুদ্ধে প্রথম অ্যাকশন নিতে হবে। তবে আমার দৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে, বিএনপি জিয়াউর রহমানের দল এবং আওয়ামী লীগ যেসব ভুলভ্রান্তি করেছে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে বিএনপি এগুলো করবে না। এই হলো মোটামুটি ভালোমন্দ মিলিয়ে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে চারদিকে সংশয় দেখা দিয়েছে। ছাত্রনেতারা চাচ্ছেন আগে সংস্কার পরে নির্বাচন। জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামি কয়েকটি দলের ভূমিকাও অস্পষ্ট। এ অবস্থায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে নাগাদ হতে পারে? আপনি কী মনে করেন?

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম : যাদের দেশের জনগণের মধ্যে কোনো অবস্থান নেই, একটি নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে যাদের জনপ্রিয়তা। একটি ছোট গোষ্ঠীর মধ্যে যাদের বিচরণ, তারা নির্বাচনকে ভয় পাবেই। জনগণের ওপর তাদের আস্থা নেই। তবে নির্বাচন তো এখনো অনেক দেরি আছে। তারা লোকজনের মাঝে নিজেদের ভাবধারা প্রচার করুক। তাদের যে মেনিফেস্টো রয়েছে, তাদের যে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেগুলো জনগণের কাছে তুলে ধরুক। তারপরে নির্বাচনে তারা ভোট চাইতে পারে। কিন্তু আগে থেকেই তারা ধরে নিয়েছে যে তারা ভোটে পরাজিত হবে। সুতরাং পরাজয়ের ভয়ে নির্বাচন পেছাতে হবে, আমাদের দলের অবস্থান নাই, অবস্থান তৈরি করে তারপর নির্বাচন দেব, এ ধরনের চিন্তাভাবনা জাতি ও দেশের জন্য ক্ষতিকর হবে।

আমি মনে করি প্রফেসর ইউনূস তিনি যদি তাঁর সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে চান, তাহলে এই ডিসেম্বরের মধ্যে তাঁর নির্বাচন দিয়ে দেওয়া উচিত। নির্বাচন যত বিলম্ব হবে, এমনও হতে পারে যে আর কখনো নির্বাচন দেখবে না এ দেশের জনগণ। যেহেত দেশে কোনো নির্বাচিত সরকার নাই এবং এই সরকারের দেশ পরিচালনার কোনো অভিজ্ঞতা নাই, ফলে আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির কারণে কিংবা অন্য যেকোনো কারণেই হোক তারা দেশটাকে একটা অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে ঠেলে দিতে পারে। সুতরাং খালি নিজের চেয়ারের কথা চিন্তা করলে তো হবে না। দেশের কথাও চিন্তা করতে হবে। আরেকটা জিনিস হলো, এদের অতীত কী? এরা হয়তো নিজেরা জ্ঞানী-গুণী লোক, কিন্তু দেশের জন্য এদের কী অবদান আছে?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের সংস্কার কার্যক্রমকে কীভাবে দেখছেন? সংস্কারের নামে নির্বাচন প্রলম্বিত করার কোনো যোগসূত্র আছে কি না?

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম : বর্তমানে যে নতুন রাজনৈতিক দলটি হয়েছে, এতে শীর্ষ পর্যায়সহ সরকারের প্রত্যেক উপদেষ্টা এর সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। এমনকি প্রধান উপদেষ্টাও বলেছেন, তাঁর অনুপ্রেরণাতেই এই দলের সৃষ্টি হয়েছে। সুতরাং এটা তাঁদের পার্টি। দিস ইজ এ কিংস পার্টি। কিন্তু এঁরা এখন পর্যন্ত সফলতা অর্জন করতে পারেনি। সেজন্য বাকি সবাইকে বসে থাকতে হবে, এটা কোনো ভালো কথা না। নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশের উন্নতি হবে না। এই কয়েকজন আঁতেল কিংবা কয়েকজন ইনটেলেকচুয়াল দিয়ে যদি রাষ্ট্র চলত তাহলে আর রাজনৈতিক দলের এতদিন মাঠে কোনো খাওয়া থাকত না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এটি কীভাবে সম্ভব?

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম : বিএনপি যে ঘোষণা দিয়েছে, বিএনপি এখনো সেখানেই আছে। আমরা যদি জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের সুযোগ পাই, তাহলে ফ্যাসিস্ট সরকারবিরোধী আন্দোলনে আমাদের সঙ্গে যারা আন্দোলন অংশ নিয়েছে তাদের সবাইকে নিয়ে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে সরকার গঠন করার সম্ভাবনা রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্যায় না করলে, মাফ চাইলেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন, আপনি কি মনে করেন? গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত কিনা?

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম : এ ব্যাপারে আমার ব্যক্তিগত অভিমত হচ্ছে আওয়ামী লীগ বিগত সময়ে দেশটার যে অবস্থা করেছে, সারা দেশে গুম, খুনসহ ধ্বংস করে গেছে, তাতে আমি মনে করি আগামী কয়েক বছরের জন্য এই দলটাকে নিষিদ্ধ করে রাখা উচিত। আর এই সরকারের প্রধান এজেন্ডা হওয়া উচিত সবকিছু বাদ দিয়ে আগে গণহত্যাকারী ও অপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করা। বিদেশে যে টাকা পাঠিয়েছে, সেগুলো ফেরত আনা। এ দুটোকে বাদ দিয়ে তারা নানা রকমের সংস্কার বা অপেক্ষাকৃত কম প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে দেশকে ব্যতিব্যস্ত রাখছে, সেটি আমার কাছে সুখকর বলে মনে হচ্ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী। আপনি বা আপনার দল একমত কি না?

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম : এটা আমরা মোটেও সমর্থন করি না। বাংলাদেশে এ ধরনের নির্বাচনের সঙ্গে জনগণও পরিচিত নয়। এর ফলে জনগণের সঠিক প্রতিনিধি বেরিয়ে আসবে বলেও আমরা মনে করি না। অনেক অরাজনৈতিক ব্যক্তি যাদের দেশের জন্যে কোনো অবদান নেই, তারাও চলে আসতে পারে এ ধরনের নির্বাচনে দলীয় আনুকূল্যে। সে জন্যে আমাদের দল থেকেও এর বিরোধিতা করা হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সরকারের কাছে আপনার আহ্বান এবং বিএনপির মূল প্রত্যাশা কী?

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম : সরকারের কাছে আহ্বান হলো, অতি দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। নির্বাচনই গণতন্ত্রে উত্তরণের সর্বোত্তম পন্থা। এবং আঁতেলদের কথা শুনবেন না। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে পদক্ষেপ নেবেন। বিশেষ করে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের কারণে আমাদের যে তৈরি পোশাক এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে যেসব বাধার সম্মুখীন হবে বাংলাদেশের অর্থনীতি, সেগুলোকে দূর করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। তা ছাড়া নির্বাচন চাওয়া তো কোনো অপরাধ হতে পারে না। কিছু কিছু আঁতেল মানুষকে এমন ধারণা দিচ্ছেন যে, নির্বাচন চাওয়া মানে একটা অপরাধ। নির্বাচনের ব্যাপারে সরকার যদি সঠিক ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে তার জন্য দেশে আইন আদালতের ব্যবস্থা আছে। আর এটাই তো কোনো শেষ গণ অভ্যুত্থান নয়। ভবিষ্যতে আরও গণ অভ্যুত্থান হতে পারে। সুতরাং সরকারের উচিত জনগণের ওপর আস্থা রেখে কোনো রকমের গুজবে কান না দিয়ে সরকার বলিষ্টভাবে গণতন্ত্রের পথে হাঁটবে, এটাই আমরা আশা করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যে মহল মাইনাস টু করতে চেয়েছিল, তারা এবার মাইনাস বিএনপি এজেন্ডায় তৎপর, বিষয়টি কীভাবে দেখছেন।

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম : বাংলাদেশে একধরনের লোক আছে, যাদের সুখে থাকতে ভূতে কিলায়। তাদের নিজেদের কোনো অবস্থা নাই। নিজেদের নির্বাচনে যাওয়ার কোনো মুরোদ নাই। নিজেরা জনগণের জন্য অতীতেও কিছু করেনি। ভবিষ্যতেও কিছু করবে না। শুধু নিজেকে নিয়ে যারা ব্যস্ত, তাদের মাথায় নানা ধরনের প্রকল্প ঘুরে বেড়াচ্ছে। সে ধরনের চিন্তাভাবনা কারও মাথায় থাকতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশ এমন একটি রাষ্ট্র- এ দেশের সাধারণ মানুষ খুবই সহজসরল, নিজেদের জীবিকা নিয়ে ব্যস্ত। এ ধরনের চালবাজ লোকেরা নিজেদের আখের গোছানোর জন্য নানা ধরনের ফন্দি-ফিকির করে। যার ফলে মাঝেমধ্যে রাষ্ট্রব্যবস্থাও বিপদের সম্মুখীন হয়। তাই আমি মনে করি, কেউ যদি এ ধরনের চিন্তাভাবনা করেও থাকে, এখন আর সম্ভবপর নয়। জনগণ এখন অনেক সচেতন। সব ধরনের অপতৎপরতাকে দেশের জনগণ বিশেষ করে দেশের ছাত্রসমাজ রুখে দেবে বলে আমার বিশ্বাস।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য।

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
খসড়া আচরণবিধি ও ভোট কেন্দ্র স্থাপন নীতি অনুমোদন
খসড়া আচরণবিধি ও ভোট কেন্দ্র স্থাপন নীতি অনুমোদন
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
ত্রাণ বন্ধ, গাজায় নিহত আরও ৪৫
ত্রাণ বন্ধ, গাজায় নিহত আরও ৪৫
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
সর্বশেষ খবর
ঝালকাঠিতে সিএনজি ও মাহিন্দ্র চালকদের বিক্ষোভ
ঝালকাঠিতে সিএনজি ও মাহিন্দ্র চালকদের বিক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বন্ধের একদিন পর আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে মাছ রপ্তানি শুরু
বন্ধের একদিন পর আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে মাছ রপ্তানি শুরু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯১১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯১১ মামলা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুবক নিহত
সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুবক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কারাগারে
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কারাগারে

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌'উদ্যোক্তাদের সাফল্যের গল্প প্রচারে কৃষকেরা উদ্বুদ্ধ হবেন'
‌'উদ্যোক্তাদের সাফল্যের গল্প প্রচারে কৃষকেরা উদ্বুদ্ধ হবেন'

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে ১০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সরাইলে ১০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কোলিওসিস: লক্ষণ, কারণ এবং চিকিৎসা
স্কোলিওসিস: লক্ষণ, কারণ এবং চিকিৎসা

১৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

যুক্তরাষ্ট্রে আইন পাসের আশায় বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধির রেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে আইন পাসের আশায় বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধির রেকর্ড

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় ইমাম-উলামা পরিষদের ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন
ভালুকায় ইমাম-উলামা পরিষদের ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিকেলে বিএনপির জরুরি সংবাদ সম্মেলন
বিকেলে বিএনপির জরুরি সংবাদ সম্মেলন

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্ব পরিবেশ দিবস ঘিরে বরগুনায় চিত্রাঙ্গন প্রতিযোগিতা
বিশ্ব পরিবেশ দিবস ঘিরে বরগুনায় চিত্রাঙ্গন প্রতিযোগিতা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পদত্যাগ করলেন কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি
পদত্যাগ করলেন কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছাত্র আন্দোলনে হামলা: বগুড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
ছাত্র আন্দোলনে হামলা: বগুড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে ভারতীয় কূটনীতিককে দেশত্যাগের নির্দেশ পাকিস্তানের
‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে ভারতীয় কূটনীতিককে দেশত্যাগের নির্দেশ পাকিস্তানের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুপার লিগের দ্বিতীয় আসর শুরু ১০ জুলাই
গ্লোবাল সুপার লিগের দ্বিতীয় আসর শুরু ১০ জুলাই

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় শিশুদের আনন্দমেলায় শুভসংঘের পুরস্কার বিতরণ
গাইবান্ধায় শিশুদের আনন্দমেলায় শুভসংঘের পুরস্কার বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
চিরিরবন্দরে ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বৃষ্টিতে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় জনজীবন বিপর্যস্ত, নিহত ৪
ভারী বৃষ্টিতে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় জনজীবন বিপর্যস্ত, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পিএসএল খেলতে পাকিস্তানে রিশাদ
আবারও পিএসএল খেলতে পাকিস্তানে রিশাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারী বৃষ্টির কারণে অস্ট্রেলিয়ায় বন্যা, নিহত ২
ভারী বৃষ্টির কারণে অস্ট্রেলিয়ায় বন্যা, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিয়ারাকে নিয়ে অশ্লীল মন্তব্য রামগোপালের
কিয়ারাকে নিয়ে অশ্লীল মন্তব্য রামগোপালের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে ক্ষুদ্র নৃৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের আইনি সহায়তা সহজলভ্য করার লক্ষে কর্মশালা
ঠাকুরগাঁওয়ে ক্ষুদ্র নৃৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের আইনি সহায়তা সহজলভ্য করার লক্ষে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বস্তির জয় পেল আল-নাসর
স্বস্তির জয় পেল আল-নাসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি
ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের
রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল
পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী
দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় সেনা হটানোর পর প্রথমবার কুরস্ক পরিদর্শনে পুতিন
ইউক্রেনীয় সেনা হটানোর পর প্রথমবার কুরস্ক পরিদর্শনে পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭
ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের শপথ আটকে রাখার অভিযোগ ফারুকের
ইশরাকের শপথ আটকে রাখার অভিযোগ ফারুকের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি
ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ

ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা
ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা

শোবিজ

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম