শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

বিমসটেকের দায়িত্ব নিলেন ড. ইউনূস

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা তাঁর সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। নির্বাচনটি হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক। গতকাল থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বঙ্গোপসাগরীয় দেশগুলোর আঞ্চলিক সহযোগিতা জোট (বিমসটেক)-এর শীর্ষ সম্মেলনে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও টেকসই প্রবৃদ্ধি পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য বলিষ্ঠ ও সুদূরপ্রসারী সংস্কারের ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকার দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সুশাসন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ বিষয়গুলোই আমাদের পরিকল্পিত সংস্কারের মূল লক্ষ্য। প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন হলেই আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজন করব। ড. ইউনূস বলেন, সরকার ইতোমধ্যে বিচারব্যবস্থা, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, পুলিশ, দুর্নীতি দমন কমিশন ও সংবিধান সংস্কারের জন্য ছয়টি কমিশন গঠন করেছে। কমিশনগুলো তাদের সুপারিশ জমা দিয়েছে। সংস্কারের ব্যাপারে আমরা সাত সদস্যবিশিষ্ট একটি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছি। এ ছাড়া গণমাধ্যম, স্বাস্থ্য, শ্রম এবং নারী অধিকারসংক্রান্ত নীতিগত সুপারিশ দেওয়ার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার আরও চারটি কমিশন গঠন করেছে।

বাংলাদেশের জুলাই গণ অভ্যুত্থানের প্রসঙ্গ তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ১৯৭১ সালে লাখ লাখ সাধারণ নারী-পুরুষ, শিশু ও যুবক একটি নৃশংস সেনাবাহিনীর নয় মাসব্যাপী গণহত্যায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছিল। জনগণ একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, ন্যায়সংগত ও স্বাধীন সমাজের স্বপ্ন দেখেছিল। দুঃখজনকভাবে, গত ১৫ বছরে আমাদের জনগণ বিশেষ করে যুবসমাজ, ক্রমাগত তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা সংকুচিত হতে দেখেছে। ফলে তারা গণজাগরণের মাধ্যমে একটি নৃশংস স্বৈরাচারী শাসনের অবসান ঘটিয়েছে। কিন্তু স্বৈরাচারী শাসকের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে প্রায় ২ হাজার নিরীহ মানুষ, যাদের বেশির ভাগই তরুণ এবং ১১৮ শিশু প্রাণ হারিয়েছে। গণজাগরণে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতারা তাঁকে অনুরোধ করেছিলেন এ সংকটময় মুহূর্তে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিতে। জনগণের স্বার্থে এ দায়িত্ব গ্রহণে তিনি সম্মত হন। দেশ পুনর্গঠনের এ মুহূর্তে ধর্মবর্ণলিঙ্গনির্বিশেষে প্রতিটি নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করতে অবিচল কাজ চালিয়ে যাবেন বলে জানান প্রধান উপদেষ্টা।

প্রদত্ত ভাষণে অধ্যাপক ইউনূস বিমসটেকের জন্য চারটি অ্যাজেন্ডা প্রস্তাব করেন। তিনি যুবসমাজের শক্তি কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন। এ ছাড়া কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিশেষ করে এ অঞ্চলের বিশাল ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সংযোগ স্থাপনকারী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সম্পর্কিত ৪ আইআর সরঞ্জাম এবং অ্যাপ্লিকেশনগুলো নিয়ে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তাব করেন। তিনি এমন একটি ইকোসিস্টেম প্রতিষ্ঠারও প্রস্তাব করেন যেখানে সরকার ছাড়াও অন্য সংস্থাগুলো জনস্বাস্থ্য বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা জলবায়ু অভিযোজন-জরুরি অবস্থা এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিমসটেকের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করতে পারে।

অধ্যাপক ইউনূস মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুতি বন্ধ করতে রাখাইন রাজ্যে মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য একটি মানবিক চ্যানেল স্থাপনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, দীর্ঘস্থায়ী রোহিঙ্গাসংকটের মীমাংসা না হলে পুরো অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা তৈরির আশঙ্কা রয়েছে। তিনি বলেন, মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে স্থায়ীভাবে প্রত্যাবর্তনের জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে মিয়ানমারের আরও দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। বিমসটেককে আরও কার্যকর ও শক্তিশালী করার আহ্বান জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, বিমসটেক ২৮ বছরের সংস্থা হলেও এর প্রভাব এখনো সব সদস্য দেশে স্পষ্টভাবে অনুভূত হয়নি। কিছু দেশ দ্বিপক্ষীয়ভাবে অনেক কিছু অর্জন করেছে। তবে আঞ্চলিক অর্থনৈতিক একত্রীকরণ ও উন্নয়নের সুফল পেতে হলে যৌথ আঞ্চলিক উদ্যোগগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। বাংলাদেশ এ মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত। সংস্থাটিকে পুনর্জীবিত করতে আঞ্চলিক বাণিজ্য বৃদ্ধিসহ সম্মিলিত সব প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সদস্য দেশগুলোকে সহযোগিতার আহ্বান জানান তিনি।

বিমসটেকের দায়িত্ব নিলেন ড. ইউনূস : আগামী দুই বছরের জন্য বঙ্গোপসাগরীয় দেশগুলোর আঞ্চলিক সহযোগিতা জোট বিমসটেকের চেয়ারের দায়িত্ব পেয়েছে বাংলাদেশ। গতকাল বিকালে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে এ দায়িত্ব বুঝে নেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন। দায়িত্ব গ্রহণের পর ড. ইউনূস তাঁর বক্তব্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও কার্যকরী বিমসটেকের ওপর জোর দেন এবং আঞ্চলিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন এগিয়ে নিতে বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি আঞ্চলিক রাষ্ট্রগুলোর বিষয়ে বাংলাদেশের দৃষ্টিভঙ্গি ও অগ্রাধিকার উপস্থাপন করেন। বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা মুক্ত বাজার বা এফটিএ সংক্রান্ত বিমসটেক ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন এবং আঞ্চলিক যোগাযোগ সম্পর্কিত বিমসটেক মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা ও বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিজ ভূমিতে প্রত্যাবর্তনের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে মিয়ানমারকে সম্পৃক্ত করার জন্য বিমসটেকভুক্ত রাষ্ট্রগুলোকে আরও দৃশ্যমান ও সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। এ সময় বিমসটেক সদস্য রাষ্ট্রগুলোর নেতারা সর্বসম্মতিক্রমে ব্যাংকক ঘোষণাপত্র এবং বিমসটেক ব্যাংকক ভিশন গ্রহণ করেন। এ কৌশলগত রোডম্যাপের লক্ষ্য সংগঠনটিকে টেকসই উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক একীভূতকরণের দিকে পরিচালিত করা।

গতকাল শীর্ষ সম্মেলন শুরু হয় অংশগ্রহণকারী নেতাদের প্রতীকী গ্রুপ ছবির মাধ্যমে। এরপর থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী বিদায়ি বিমসটেক সভাপতি হিসেবে স্বাগত ভাষণ দেন। সম্মেলনে মিয়ানমার এবং থাইল্যান্ডে সাম্প্রতিক ভূমিকম্পে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এরপর, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্য বিমসটেক নেতারা আঞ্চলিক সহযোগিতার বিষয়ে তাদের দেশের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে বিবৃতি প্রদান করেন। গতকাল সকালে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ইউনূস থাই বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রাতরাশের বৈঠকে যোগ দেন। সেখানে বিমসটেক কাঠামোর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় এবং বহুপক্ষীয় অংশীদারি জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা
কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’
‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালের নাশতায় করা এই ভুলগুলোর জন্যই কি ওজন বেড়ে যাচ্ছে?
সকালের নাশতায় করা এই ভুলগুলোর জন্যই কি ওজন বেড়ে যাচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন
উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ
বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ১৫০ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা
কিশোরগঞ্জে ১৫০ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইম্বলডনের শেষ ষোলোয় সিনার ও আন্দ্রিভা
উইম্বলডনের শেষ ষোলোয় সিনার ও আন্দ্রিভা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত পুশইনের মাধ্যমে দেশে সন্ত্রাসীদের অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে: জাগপা
ভারত পুশইনের মাধ্যমে দেশে সন্ত্রাসীদের অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে: জাগপা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন
রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেনীতে অসহায় নারীকে সেলাই মেশিন উপহার
ফেনীতে অসহায় নারীকে সেলাই মেশিন উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, ৭ আসামি কারাগারে একজনের জবানবন্দি
কুমিল্লায় তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, ৭ আসামি কারাগারে একজনের জবানবন্দি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলকে জেতালেও বিপাকে এমবাপ্পে, ম্যাচ শেষে ডোপ টেস্টে জটিলতা
দলকে জেতালেও বিপাকে এমবাপ্পে, ম্যাচ শেষে ডোপ টেস্টে জটিলতা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো
আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়