জেলার সাঁথিয়া ও বেড়া উপজেলার একটি পৌরসভা ও চারটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত পাবনা-১ আসনে প্রার্থী হতে চান সাবেক দুই প্রতিমন্ত্রী, টকশো ব্যক্তিত্ব, চিকিৎসক ও ব্যারিস্টার। এর মধ্যে বিএনপির মনোয়নপ্রত্যাশী রয়েছেন অন্তত আটজন। তারা হলেন- দেশবরেণ্য সাংবাদিক ও টকশো ব্যক্তিত্ব এম এ আজিজ, সাঁথিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ভিপি শামসুর রহমান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের, সাঁথিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক খায়রুন্নাহার খানম মিরু, সদস্যসচিব মো. সালাহ উদ্দিন খান, তাঁতীদলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি হাজি ইউনুস আলী, সাবেক ছাত্রনেতা ডা. মীর মো. শফিকুল ইসলাম ও যুবদলের কেন্দ্রীয় সদস্য মাসুদুল হক মাসুদ প্রমুখ। এ আসনে জামায়াতের প্রার্থী মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হলে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী গণফোরাম নেতা অধ্যাপক আবু সাইয়িদ। তবে কোন দলের পক্ষ থেকে অংশ নেবেন সে বিষয়ে এখনো কিছুই জানা যায়নি। মাঠে দেখা নেই নবগঠিত এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বা অন্য দলের কোনো প্রার্থীর। বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাংবাদিক এম এ আজিজ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখে এলাকার উন্নয়নের পাশাপাশি সব অন্যায় ও অপরাধমুক্ত সমাজ গড়ে তোলাই আমার লক্ষ্য। প্রচারণাকালে এলাকায় ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন দেশবরেণ্য এ গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।
কেন্দ্রীয় যুবদলের সদস্য মাসুদুল হক মাসুদ বলেন, দল যাকেই মনোনয়ন দেবে বিএনপির প্রতিটি নেতা-কর্মী তার পক্ষে কাজ করে আসনটি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। আমি দুঃসময়েও যেভাবে কাজ করছি, এখনো সেভাবেই কাজ করে যাচ্ছি। জামায়াতের প্রার্থী ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন বলেন, এলাকায় জামায়াতের ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। বিজয়ী হলে তার বাবার অসম্পূর্ণ কাজগুলো সমাপ্ত করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন।