শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২০, বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাস পেরিয়ে গেছে। দেশের নীতিনির্ধারকরা এখন আগামী নির্বাচনের অপেক্ষায়। অনেকে মনে করছেন, উপদেষ্টারা সেফ এক্সিটের পথ খুঁজছেন। কেউ কেউ এমন অভিযোগও করছেন যে তাদের আখের গোছানো নাকি শেষ। প্রতিদিন উপদেষ্টারা নিরাপদ প্রস্থান নিয়ে গণমাধ্যমে নানানরকম কথা বলছেন। পাল্টাপাল্টি অভিযোগের খেলা চলছে দেশে।

রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় যাওয়ার হিসাবনিকাশ করতে ব্যস্ত। পিআর, গণভোট, জুলাই সনদ ইত্যাদি জটিল অঙ্কের হিসাবনিকাশ চলছে রাজনীতির ভিতর-বাইরে। এর মধ্যে সাধারণ মানুষ কোথায়? জনগণ কেমন আছে? তাদের খবর নেওয়ার সময় কি আছে কারও?

দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি কিংবা সমাজ সবখানেই আজ এক অদ্ভুত অস্থিরতা। যার প্রভাব সরাসরি এসে পড়েছে সাধারণ মানুষের জীবনে। আয় নেই, কাজ নেই, ব্যবসাবাণিজ্য স্থবির, দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি, আর তার সঙ্গে সর্বত্র নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্ক-সব মিলে সাধারণ মানুষের জীবন যেন এক অবিরাম দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে।

একজন দিনমজুর সকালে ঘুম থেকে উঠে কাজের আশায় বের হন, কিন্তু ফেরেন খালি হাতে। একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী দোকানের ঝাঁপ খুলেও বসে থাকেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা। কেনাকাটা নেই, ক্রেতা নেই। একজন শিল্পোদ্যোক্তা অসহায়। বিনিয়োগের ন্যূনতম পরিবেশ নেই। শিল্পপতি, ব্যবসায়ীরা নানান ধরনের হয়রানির শিকার।

অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে রাখা হয়েছে মাসের পর মাস। তদন্তের নামে চলছে কালক্ষেপণ আর চরিত্রহননের কুৎসিত খেলা। এসব দেখে কেউ নতুন বিনিয়োগ করতে আগ্রহী নন। নতুন কর্মসংস্থান নেই। একজন স্নাতক যুবক প্রতিদিন চাকরির বিজ্ঞাপন খোঁজেন, কিন্তু মেলে না কোনো নিশ্চিত ভবিষ্যৎ। এ বাস্তবতা এখন একক কারও নয়, বরং লাখো মানুষের।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাম্প্রতিক তথ্যে দেখা যায়, কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর বড় অংশই এখন কোনো না কোনোভাবে বেকার বা আংশিক কর্মরত। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পরিসংখ্যানও আশাব্যঞ্জক নয়। গ্রামীণ অর্থনীতি, ক্ষুদ্র শিল্প, এমনকি শহরের ছোট ব্যবসা-সবখানেই মন্দা। রেমিট্যান্স বৃদ্ধি অর্থনীতিতে একমাত্র স্বস্তি। কিন্তু প্রবাসে কর্মসংস্থান কমে যাওয়ায় রেমিট্যান্স কত দিন এ রকম থাকবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। বাংলাদেশের জন্য ছোট হয়ে আসছে পৃথিবী। বহু দেশে ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। তরুণ সমাজ হতাশ হয়ে পড়ছে। এ হতাশা অনেকের জীবন থেকে বিশ্বাস, উদ্যম ও স্বপ্ন কেড়ে নিচ্ছে। একসময় যে মানুষটি প্রতিদিনের আয় দিয়ে সংসার চালাতেন, আজ তিনি ধারদেনার জালে জড়িয়ে পড়েছেন। পরিবারের ভরণপোষণ, সন্তানের পড়াশোনা, বয়স্ক পিতা-মাতার চিকিৎসা-সবকিছুই যেন অসম্ভব হয়ে উঠেছে। বাজারের আগুনে পুড়ছে মানুষ। জীবনযাত্রার ব্যয় এখন নাগালের বাইরে। চাল, ডাল, তেল, নুন, সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সব জিনিসের দাম দিনদিন বাড়ছেই। সরকারি প্রতিবেদন বলছে, মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে; কিন্তু বাস্তবে বাজারে গিয়ে যে কোনো মানুষ জানেন দামের সঙ্গে আয় মেলানো আজ অসম্ভব। মাসের শুরুতেই অনেকে ঋণ করে বাজার করেন, মাসের শেষ আসার আগেই হাত খালি। মধ্যবিত্ত শ্রেণি আজ নিম্নবিত্তে পরিণত হচ্ছে। আর নিম্নবিত্তের জীবন চলছে শোচনীয় অবস্থায়। দেশের বাজারে এখন পুঁজির অভাবের পাশাপাশি আস্থারও অভাব দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক জটিলতা ও নিরাপত্তাহীনতার কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা পিছিয়ে যাচ্ছেন। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হচ্ছে একের পর এক। গ্রামাঞ্চলের হাটবাজারেও একই অবস্থা। কেনাবেচা নেই, টাকার প্রবাহ নেই। একসময় যে দোকানদার প্রতিদিন পণ্য বিক্রি করে হাসিমুখে ফিরতেন, এখন তিনি সারা দিন বসে থেকেও বিক্রি না হওয়া পণ্যগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকেন।

অর্থনীতির এ স্থবিরতা শুধু সংখ্যার গল্প নয়; এটি হাজারো পরিবারের বেঁচে থাকার প্রশ্ন।

অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সঙ্গে যোগ হয়েছে সামাজিক নিরাপত্তাহীনতা। ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মবসন্ত্রাস-সবকিছুই বেড়েছে উদ্বেগজনক হারে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতেও সাধারণ মানুষ নিরাপদ বোধ করছে না। রাতে বাইরে বের হওয়া দূরের কথা, দিনের আলোতেও মানুষ আজ ভয়ে ভয়ে চলাফেরা করছে। অপরাধের শিকার হচ্ছে পথচারী, দোকানি, এমনকি শিক্ষার্থী পর্যন্ত। ১৪ মাসের বেশি সময় ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলছে নানান ধরনের অস্থিরতা। কখনো শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, কখনো শিক্ষকদের দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন, কখনো শিক্ষার্থীদের নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার উপক্রম। মবসন্ত্রাসের সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো সমাজে নতুন আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। যে সমাজে মানুষ নিজের বিচার নিজেই নিতে চায়, সেখানে আইনের প্রতি আস্থা হারিয়ে যায়। আর আইন ও ন্যায়বিচারের প্রতি এ অবিশ্বাসই সমাজে অরাজকতার বীজ বপন করে।

আমাদের সমাজে দারিদ্র্য এখন আর কেবল খাদ্যের অভাব নয়; এটি আত্মসম্মানের ক্ষয়, নিরাপত্তার অভাব এবং ভবিষ্যতের প্রতি গভীর অনিশ্চয়তা।

দুর্নীতি কমেনি, বরং প্রতিদিন নিত্যনতুন দুর্নীতির খবর আকাশে বাতাসে ভাসছে। মূলধারার গণমাধ্যম অজানা আতঙ্কে সেলফ সেন্সরশিপের চাদরে নিজেদের ঢেকে রেখেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনটা গুজব আর কোনটা সত্যি তা কে বলবে? দেশের মানুষ এখন আশাহত, হতাশ। অনেকে নিজেদের প্রতারিত মনে করছেন। শুধু দেশের জনগণ নয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপুলভাবে সমর্থন জানায়। বিশ্বনেতারা অভিনন্দনে সিক্ত করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। এত অভিনন্দন অতীতে কোনো সরকারপ্রধান পেয়েছেন কি না আমার জানা নেই। কিন্তু আন্তর্জাতিক মহলেও এখন বাংলাদেশ নিয়ে হতাশার সুর। সর্বশেষ হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদন তার প্রমাণ। পশ্চিমা অনেক দেশ বলতে শুরু করেছে, বাংলাদেশ আরেকটি সুযোগ নষ্ট করেছে। যখন রাষ্ট্র নীতি নির্ধারণে ব্যস্ত, রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতার সমীকরণে মত্ত তখন সাধারণ মানুষ দিশাহারা। এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে হেঁটে যাচ্ছে বাংলাদেশ। রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব নাগরিকের নিরাপত্তা, কর্মসংস্থান ও ন্যায্য জীবনযাত্রা নিশ্চিত করা। কিন্তু আজ এ তিন ক্ষেত্রেই ব্যর্থতার চিত্র প্রকট। নীতি ও বাস্তবতার ফারাক যত বাড়ছে, ততই সাধারণ মানুষের আস্থা কমছে।

রাষ্ট্র যদি মানুষের পাশে না দাঁড়ায়, তাহলে সমাজের স্থিতি নষ্ট হয়ে যায়। মানুষের ক্ষোভ, হতাশা ও অনিশ্চয়তা যখন চরমে পৌঁছায়, তখন তা সামাজিক অস্থিরতায় রূপ নেয়। এ পরিস্থিতি উত্তরণের একমাত্র উপায় জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা ধারণ করা। জনগণের কণ্ঠস্বর শোনা। আর জনগণের অনুভূতি উপলব্ধির প্রধানতম উপায় হলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। এ নির্বাচন উপলক্ষে রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা সরাসরি জনগণের সঙ্গে কথা বলেন, তাদের চাওয়াপাওয়া, আশানিরাশার কথা জানতে পারেন। বিজয়ী দল ক্ষমতায় গিয়ে জনগণের প্রত্যাশাপূরণে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাজ করতে পারে।

এ কারণেই বাংলাদেশের সামনে নির্বাচনের বিকল্প নেই। রাজনৈতিক দলগুলো কোনোভাবেই যেন নির্বাচন বানচালের ফাঁদে পা না দেয়। তাদের বিতর্ক, মতবিরোধ নিয়ে যাক জনগণের কাছে। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়া হোক জনগণের হাতে। জনগণই সিদ্ধান্ত নিক তারা কী চায়। নির্বাচন না হলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে জনগণ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর