শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ২৩:৪০, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অচিন দেশে লালনসম্রাজ্ঞী

প্রিন্ট ভার্সন
অচিন দেশে লালনসম্রাজ্ঞী

‘খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়’- যার কণ্ঠে লালন সাঁইয়ের গান মানুষের মনকে ছুঁয়ে গেছে প্রায় ছয় দশক ধরে, যিনি হয়ে উঠেছিলেন লালনের গানের সমার্থক, সেই সংগীতশিল্পী হলেন ফরিদা পারভীন। তিনি ইহজগতে আর নেই। জাগতিক সব সম্পর্ক ছিন্ন করে পাড়ি দিয়েছেন অচিন দেশে। লোকসংগীতের বরেণ্য এ শিল্পী গত শনিবার রাত ১০টা ১৫ মিনিটে মারা যান। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।  দীর্ঘদিন ধরে তিনি নানা শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন। তাঁর জীবনের নানা চিত্র তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

যেভাবে লালন গানে...

বাংলাদেশের লালনসংগীতের সঙ্গে ফরিদা পারভীনের নাম অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িয়ে আছে। ১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর নাটোরের সিংড়া থানায় জন্ম নেওয়া ফরিদা পারভীন গানে গানে কাটিয়েছেন প্রায় ৬ দশক। ১৪ বছর বয়সে ১৯৬৮ সালে ফরিদা পারভীনের পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে কুষ্টিয়ার দোলপূর্ণিমার মহাসমাবেশে প্রথমবারের মতো লালনের গান পরিবেশন করেন। সেই গান ছিল- ‘সত্য বল সুপথে চল’। শ্রোতার আবেগ, উচ্ছ্বাস আর প্রশংসা তাঁকে বুঝিয়ে দিয়েছিল, এ পথেই তাঁর যাত্রা করতে হবে। শুরুতে অনীহা থাকলেও বাবার উৎসাহে গুরু মকছেদ আলী সাঁইয়ের কাছে লালনের গান শেখা শুরু করেন। এরপর খোদাবক্স সাঁই, করিম সাঁই, ব্রজেন দাসসহ গুরু পরম্পরার সাধকদের কাছে তালিম নিয়ে লালনের গানকে তিনি কণ্ঠে ধারণ করেন। তাঁর কণ্ঠে লালনের গান হয়ে ওঠে শুধু সংগীত নয়, এক অনন্য জীবনদর্শন। তিনি বলেছিলেন, শ্রোতাদের বলি, ‘আমি একটি গান গাইতে শিখেছি। এটাই ভালোভাবে গাইতে চাই।’ এ গানই আমার নতুন পথের দিশা হয়েছিল। এরপর ধীরে ধীরে বুঝতে শিখি, কী আছে লালনের গানে। তাঁর গানে মিশে থাকা আধ্যাত্মিক কথা ও দর্শন আমাকে ভাবিয়ে তোলে। একপর্যায়ে অনুভব করি, লালন তাঁর সৃষ্টির মধ্য দিয়ে অনবদ্য এক স্রষ্টা হয়ে উঠেছেন। এটা বোঝার পর লালনের গান ছাড়া অন্য কিছু ভাবতেই পারি না।’

 

লালন গানের অগ্রভাগের শিল্পী-

লালনের গান গেয়ে দেশ-বিদেশে খ্যাতি কুড়ানো যেসব শিল্পী আছেন তাঁদের সবার অগ্রভাগে অবস্থান করেন এ বরেণ্য প্রয়াত লালনসংগীত শিল্পী। যিনি লালনকন্যা হিসেবেই পরিচিত। বিবিসি জরিপে যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাংলা গান নির্বাচিত করেছে তার মধ্যেও আছে ফরিদা পারভীনের কণ্ঠে লালনের গান। ‘খাঁচার ভিতর অচিন পাখি’ নামের এ গানটি বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ ২০ গানের অন্যতম একটি হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। লালনসংগীত ছাড়াও আধুনিক ও দেশাত্মবোধক গানেও জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তিনি। শুরুতে নজরুল সংগীতশিল্পী হিসেবে যাত্রা করলেও পরে পল্লীগীতিতে তাঁর কণ্ঠ অসাধারণ দরদি হয়ে ওঠে। সেদিক থেকেও তিনি মূলত পল্লীগীতি শিল্পীই।

 

যেভাবে গানে হাতেখড়ি-

ফরিদা পারভীনের গানে হাতেখড়ি পাঁচ বছর বয়সে। রাজশাহী বেতারে নজরুলগীতির শিল্পী হিসেবে গান গাইতে শুরু করেন ১৯৬৮ সালে। এরপর ১৯৭৩ সালে তিনি কণ্ঠে তুলে নেন লালনের গান। লালন ফকিরের ‘সত্য বল সুপথে চল’ গান দিয়েই লালনের গানে তাঁর যাত্রা শুরু হয়। গুরু মকছেদ সাঁইয়ের অনুরোধে স্বাধীনতা পরবর্তী কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়াতে দোলপূর্ণিমার উৎসবে তিনি প্রথম এ গানটি করেন।

 

বিশ্বদরবারেও লালন নিয়ে-

শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বদরবারেও তিনি লালন সাঁইয়ের বাণী ও সুর প্রচারের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। জাপান, সুইডেন, ডেনমার্ক, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ আরও বহু দেশে লালনসংগীত পরিবেশন করেছেন তিনি। ‘লালনসম্রাজ্ঞী’ ফরিদা পারভীন। দেশ-বিদেশে তিনি ছড়িয়ে দিয়েছেন লালনের বাণী। তাঁর কণ্ঠে দেশ- বিদেশে প্রজন্মের পর প্রজন্ম লালনসংগীতে মুগ্ধ। সবখানেই তাঁর কণ্ঠে বেজেছে লালনের দর্শন। ফরিদা পারভীনের কণ্ঠে ‘খাঁচার ভিতর অচিন পাখি’ কিংবা ‘বাড়ির কাছে আরশিনগর’ শোনেননি এমন শ্রোতার সংখ্যা খুবই কম। তাঁর মতে, হৃদয়ের গভীর উপলব্ধি থেকে লালনচর্চার কোনো বিকল্প হতে পারে না।

 

ঘটনাবহুল জীবন...

ফরিদা পারভীনের রক্তে ছিল গান। দাদি গান করতেন, বাবার ছিল গানের প্রতি অনুরাগ। ১৯৬৮ সালে মাত্র ১৪ বছর বয়সে কিশোরী ফরিদা শুরু করেছিলেন পেশাদার সংগীতজীবন। সেই থেকে শুরু, গত শনিবার শেষ হলো তাঁর ৫৫ বছরের সংগীতজীবন। ফরিদা পারভীন ছোটবেলায় ছিলেন চঞ্চল প্রকৃতির। প্রায় সারাক্ষণ দৌড়ঝাঁপ আর খেলাধুলায় মেতে থাকতেন। দাদা ও নানাবাড়ির মাঝখানে ছিল এক নদ। আত্রাইয়ের সেই শাখা নদের নাম ছিল গুর। ওই নদ পার হয়ে তরুণী ফরিদা দাদার বাড়ি থেকে নানার বাড়ি যেতেন। নানার বাড়ির পাশে বিরাট এক বিল ছিল। শৈশবে খেলার সঙ্গী মামাতো ভাইবোনদের সঙ্গে মিলে সেই বিলে শাপলা তুলতে যেতেন। ফরিদার শৈশবের সময়টা তাঁর কেটেছে মাগুরায়। স্কুলজীবনের শুরুটাও সেখানে। সে সময় ওস্তাদ কমল চক্রবর্তীর কাছে তার সংগীতে হাতেখড়ি। বাবার চাকরির সুবাদে দেশের বিভিন্ন জেলায় থাকা হয়েছে তাঁর। পড়তে হয়েছে বেশ কয়েকটি স্কুলে। পরে দীর্ঘদিন কুষ্টিয়া শহরে ছিলেন ফরিদা। কুষ্টিয়ার মীর মশাররফ হোসেন বালিকা বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন তিনি। ১৯৭৪ সালে কুষ্টিয়া গার্লস কলেজ থেকে এইচএসসি এবং একই কলেজ থেকে স্নাতক। ওই শহরেই দীর্ঘদিন তিনি চর্চা করেছেন লালনগীতির। শৈশব থেকেই ফরিদা পারভীনের পছন্দ ছিল সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গান। ১৯৬৮ সালে ফরিদা পারভীন রাজশাহী বেতারে নজরুলশিল্পী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর লালনসংগীতের সঙ্গে তাঁর আত্মিক বন্ধন তৈরি হয়। তখন তিনি কুষ্টিয়ায়। সেখানে তাদের পারিবারিক বন্ধু ছিলেন মকছেদ আলী সাঁই।১৯৭৩ সালে ফরিদা পারভীন তাঁর কাছেই ‘সত্য বল সুপথে চল’ গানটি শিখে লালন সাঁইজির গানের তালিম নেন। মকছেদ আলী সাঁইয়ের মৃত্যুর পর খোদা বক্স সাঁই, ব্রজেন দাস, বেহাল সাঁই, ইয়াছিন সাঁই ও করিম সাঁইয়ের কাছে লালনসংগীত শেখেন তিনি। এরপর মগ্ন হন লালনসংগীতে।

 

পারিবারিক জীবন

ফরিদা পারভীনের প্রথম স্বামী প্রখ্যাত গীতিকার ও কণ্ঠশিল্পী আবু জাফর। সেই সংসারে তাদের তিন ছেলে ও এক মেয়ে। জিহান ফারিয়া, ইমাম নিমেরি উপল, ইমাম নাহিল সুমন ও ইমাম নোমানি রাব্বি। তাঁর দ্বিতীয় স্বামী বাঁশিশিল্পী গাজী আবদুল হাকিম।

 

যেভাবে লালনসম্রাজ্ঞী

লালন সাঁইজির গানের বাণী ও সুরকে জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে ফরিদা পারভীনের অবদান সর্বজনস্বীকৃত। তাঁর মতে, হৃদয়ের গভীর উপলব্ধি থেকে লালনচর্চার কোনো বিকল্প হতে পারে না। তিনি লালনের জীবন ও দর্শনকে গভীরভাবে আত্মস্থ করেছিলেন এবং তাঁর গানের মাধ্যমে সেই জীবন দর্শনকে মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন। লালনসংগীতের বাণী ও সুরের প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল ছিলেন এ লোক সংগীতশিল্পী। কখনোই লালনের গানগুলোর বিকৃতি ঘটাননি, বরং এর মৌলিকতা ও গভীরতা বজায় রেখেছেন, যাঁকে ‘লালনসম্রাজ্ঞী’ উপাধি অর্জনে ভূমিকা রাখে।

 

জনপ্রিয় যত গান

তাঁর জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে- ‘এই পদ্মা, এই মেঘনা’, ‘তোমরা ভুলেই গেছো মল্লিকাদির নাম’, ‘নিন্দার কাঁটা যদি না বিঁধিল গায়ে’, ‘খাঁচার ভিতর’, ‘বাড়ির কাছে আরশিনগর’ ইত্যাদি। তাঁর অ্যালবামের মধ্যে রয়েছে- ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত ‘অচিন পাখি’ নামে একটি লংপ্লে, ডন কোম্পানি থেকে ‘লালনগীতি’, সারগাম থেকে ‘লালনের গান’, দোয়েল প্রোডাক্টস থেকে ‘দেশাত্মবোধক/আধুনিক/ লালন’ মিলে একটা ক্যাসেট আরশিনগরের ব্যানারে লালনের গান ‘আমারে কি রাখবেন গুরু চরণে’, বেঙ্গল ফাউন্ডেশন থেকে ‘সময় গেলে সাধন হবে না’, আবুল উলাইয়ার পরিবেশনায় ‘আশা পূর্ণ হলো না’, ‘লাইভ কনসার্ট ইন জাপান’। তোমার মতো দয়াল বন্ধু আর পাব না সমুদ্রের কলেতে বসে, হিট সংস অব ফরিদা পারভীন : মিলেনিয়াম বহুদিন হলো ভেঙেছি ঘর’, ‘লাইভ কনসার্ট ইন ফ্রান্স’।

 

যত সম্মাননা

সংগীতে অবদানের জন্য ১৯৮৭ সালে ফরিদা পারভীন একুশে পদক লাভ করেন। ১৯৯৩ সালে ‘অন্ধ প্রেম’ সিনেমায় ‘নিন্দার কাঁটা’ গানটির জন্য শ্রেষ্ঠ সংগীতশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। তিনি ২০০৮ সালে জাপানের সম্মানসূচক ফুকুওয়াকা পুরস্কার লাভ করেন।

 

ফরিদা পারভীন প্রজেক্ট

২০০১ সালে ‘ফরিদা পারভীন প্রজেক্ট কমিটি’র উদ্যোগে তিনি জাপানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে লালনের গান পরিচয় করিয়ে দেন। পরে গড়ে তোলেন ‘ফরিদা পারভীন ট্রাস্ট’, যার লক্ষ্য ছিল লালনের গান সংরক্ষণ, স্বরলিপি তৈরি এবং বাদ্যযন্ত্রের আর্কাইভ তৈরি করা। তার উদ্যোগে গড়ে তোলা হয় অচিন পাখি স্কুল, যেখানে শিশুদের শেখানো হয় আধ্যাত্মিক শক্তির মর্ম ও গান।

 

হিন্দি ভাষায় শিল্পীর লালনসংগীত

২০১৭ সালে হিন্দি ভাষায় গাওয়া লালনসংগীত নিয়ে অ্যালবাম প্রকাশ করেন ফরিদা পারভীন। ডিভিডি আকারে প্রকাশ পাওয়া এ অ্যালবামে ছিল ফকির লালন সাঁইয়ের কালজয়ী ২০টি গান। অ্যালবামের নির্বাচিত গানগুলো হিন্দি ভাষায় অনুবাদ করেছেন ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও বাংলাদেশে নিযুক্ত তৎকালীন সাবেক হাইকমিশনার অধ্যাপক মুচকুন্দ দুবে। ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে মুচকুন্দ দুবের লেখা ‘লালন শাহ ফকির কি গীত’ বইয়ের সঙ্গে ফরিদা পারভীনের ডিভিডির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। এটি মূলত স্মারক অ্যালবাম, যা তৎকালীন ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির হাতে তুলে দেওয়া হয়। এর আগেও হিন্দি ভাষায় লালনসংগীত গেয়েছেন ফরিদা পারভীন। আশির দশকে হিন্দি ভাষায় গাওয়া লালনসংগীত নিয়ে একটি অ্যালবামও প্রকাশিত হয়েছিল।

 

সুইডেনের রানি অশ্রুসিক্ত হয়েছিলেন

ফরিদা পারভীনের সুইডেন সফরের একটি ঘটনা আজও অবিস্মরণীয় হয়ে আছে। যেখানে সেদেশের রানি তাঁর গান শুনে অশ্রুসিক্ত হয়েছিলেন। বলেছিলেন, ‘আমি কথাগুলো বুঝি না, কিন্তু তাঁর কণ্ঠে যে বেদনা আছে, তা আমার হৃদয় ছুঁয়ে গেছে।’ সংগীতজীবনে ফরিদা পারভীনের অনেক স্মরণীয় স্মৃতি আছে। সেরকম একটি ঘটনার কথা জীবদ্দশায় তিনি এভাবেই বলেছিলেন- ‘১৯৭৩ সাল। বিভিন্ন আখড়া থেকে বাউলশিল্পীদের ঢাকায় এনে লালনের গান রেকর্ডের পরিকল্পনা করেন ওস্তাদ মকছেদ আলী সাঁই। তিনি তৎকালীন রেডিওর ট্রান্সক্রিপশনে কর্মরত ছিলেন। তাঁর আমন্ত্রণে ঢাকায় রেডিওতে আসি। এ সময় স্টুডিওতে উপস্থিত ছিলেন আবদুল হামিদ চৌধুরী, কমল দাশগুপ্ত, সমর দাস, কাদের জমিলির মতো বিশিষ্ট সংগীতজ্ঞরা। খুব ভয় হয়েছিল। তাঁদের সামনে আমাকে গাইতে হলো। ১৫ মিনিটের একক সংগীতানুষ্ঠান করে তাঁদের প্রশংসা পেয়েছিলাম। এটিই আমার অন্যতম স্মরণীয় স্মৃতি।’

এই বিভাগের আরও খবর
ডি জে রাহাতের ই-পিয়ানোতে শুভ
ডি জে রাহাতের ই-পিয়ানোতে শুভ
বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
ঢাকাই ছবিতে বিদেশি শিল্পী কেন?
ঢাকাই ছবিতে বিদেশি শিল্পী কেন?
শিরোনামহীনের  কানাডা সফর
শিরোনামহীনের কানাডা সফর
রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান
ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
গানটি শাফিন নয় হাসানের জন্য তৈরি করা হয়
গানটি শাফিন নয় হাসানের জন্য তৈরি করা হয়
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
হেনস্তার শিকার দেবশ্রী
হেনস্তার শিকার দেবশ্রী
সর্বশেষ খবর
ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন
ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র
বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন
উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি
কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন
রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান
ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে
বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত
ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর
উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন
নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন
শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের
সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা
ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে