শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

ঢাকাই ছবির পোস্টারের সূচনা যেভাবে

প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকাই ছবির পোস্টারের সূচনা যেভাবে

একটি চলচ্চিত্রকে দর্শকের সামনে সুনিপুণভাবে উপস্থাপন করে সেই চলচ্চিত্রটির পোস্টার। আবার বলা যায় চলচ্চিত্রকে দর্শকদের কাছে আকর্ষণীয় করতে বড় ভূমিকা রাখে পোস্টার। যা দেখে প্রথমে দর্শক  চলচ্চিত্র দেখতে আগ্রহী হয়। কীভাবে এলো ঢাকাই ছবির পোস্টার, বিষয়টি গ্রন্থনা করেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

ঢাকাই ছবির পোস্টারের সূচনা

পঞ্চাশ এবং ষাট দশকে চলচ্চিত্রের পোস্টার কিছু হতো লিথো পদ্ধতিতে। প্রযুক্তিগত সুবিধার জন্য কিছু পোস্টার ইউরোপ থেকে ছাপিয়ে আনা হতো। বাংলাদেশের প্রথম সবাক ছবি ‘মুখ ও মুখোশ’-এর পোস্টারটি করেন সুভাষ দত্ত। পাকিস্তান পূর্বে সিনেমার পোস্টার ডিজাইনের জন্য দুটি প্রতিষ্ঠান ‘কামার্ট’ ও ‘এভারসিন পাবলিসিটিং’ বিশেষ অবদান রাখে। ভারত থেকে আসা অভিবাসী অবাঙালি মুসলমানদের হাত ধরে এ দেশে ব্যানার পেইন্টিংয়ের সূত্রপাত হলেও এদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন স্থানীয় সশিক্ষিত পেইন্টারদের অনেকে। এ জেড পাশা, সুশীল ব্যানার্জি, সুভাষ দত্ত, যতীন্দ্র কুমার সেন, সুলতান সরকার, দাউদ ওস্তাদ তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য। পঞ্চাশ দশকে ভাস্কর নিতুন কুণ্ডু, চলচ্চিত্র পরিচালক আজিজুর রহমানের মতো প্রথিতযশা শিল্পীরাও সিনেমার ব্যানার পেইন্টিংয়ে যুক্ত ছিলেন। 

 

প্রথম পোস্টারের গল্প

১৯৫৭ সালে এফডিসি প্রতিষ্ঠিত হলে চলচ্চিত্রের প্রচারে পোস্টারের বহুল ব্যবহার লক্ষ করা যায়। বাংলা ভাষায় নির্মিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সবাক চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ। এখন ইন্টারনেটে মুখ ও মুখোশের যে পোস্টার পাওয়া যায় তা মূলত মোস্তফা আজিজের স্কেচ ও ডিজাইন। এটি সিনেমার বইয়ের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৫৯ সালে উর্দু ভাষার চলচ্চিত্র জাগো হুয়া সাভেরা মুক্তি পায়। এ চলচ্চিত্রের দ্বারা প্রচার মাধ্যম হিসেবে পোস্টারের যাত্রা শুরু হয়।

 

প্রথম পোস্টার সূচনায় সুভাষ দত্ত

চলচ্চিত্রকার সুভাষ দত্ত ছিলেন ঢাকাই চলচ্চিত্রে পোস্টার শিল্পের সূচনাকারীদের একজন। প্রথম দিককার প্রায় সব চলচ্চিত্রের পোস্টারেই সুভাষ দত্তের ছোঁয়া থাকত। তিনি প্রথম জীবনে দিনাজপুরের লিলি টকিজে কাজ করতেন। সেখানে প্রদর্শিত কলকাতা-মুম্বাইয়ের বিভিন্ন চলচ্চিত্রের পোস্টার ও শো-কার্ডের কাজ করতেন। ১৯৫১ সালে মুম্বাই চলে যান। পামার্ট নামে একটা ফিল্ম পাবলিসিটি ফার্মে কাজ নেন। ১৯৫৩ সালে ঢাকায় চলে আসেন। চাকরি নেন এভারগ্রিন পাবলিসিটিতে। তার মাসিক বেতন ছিল ১১০ টাকা। ১৯৫৫ সালে আরও তিনজন অবাঙালির সঙ্গে মিলে কামার্ট নামে একটা পাবলিসিটি হাউস খোলেন। সুভাষ দত্ত মুখ ও মুখোশ ছাড়াও জাগো হুয়া সাভেরা, এ দেশ তোমার আমার, মাটির পাহাড়, আকাশ আর মাটি, রাজধানীর বুকে, রূপালী সৈকতে, নাজমাসহ তার নিজের পরিচালিত সব সিনেমার পোস্টার আঁকেন।

 

চলচ্চিত্রআরও যারা

আধুনিক ভাস্কর্যশিল্পী নিতুন কুণ্ডুুকে ঢাকায় নিয়ে আসেন সুভাষ দত্ত। তার জন্য এভারগ্রিন পাবলিসিটিতে চাকরি জোগাড় করে দেন। এভাবেই নিতুন কুণ্ডু চলচ্চিত্রের ব্যানার ও পোস্টার আঁকার মাধ্যমে ক্যারিয়ার শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে পোস্টার আঁকায় মুনশিয়ানা দেখে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন নিতুন কুণ্ডুকে আর্ট কলেজে ভর্তি করে নেন। চলচ্চিত্র পরিচালক আজিজুর রহমানের কর্মজীবনও শুরু হয়েছিল পোস্টার আঁকার মাধ্যমে। সত্তর ও আশি দশকে গিরিন দাস পোস্টার ডিজাইনে দ্যুতি ছড়িয়েছিলেন। গিরিন দাসের উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে আছে জোয়ার এলো, নয়নতারা, ময়নামতি, অমর প্রেম, বধূ বিদায়, সোনার তরী, আলতাবানু, বেদের মেয়ে জোসনা, পদ্মা নদীর মাঝি ইত্যাদি।

 

আরও অজানা কথা

পঞ্চশ থেকে নব্বই দশক পর্যন্ত বাংলাদেশে দুই ধরনের পোস্টার তৈরি হতো। একটি সম্পূর্ণ হাতে আঁকা, অন্যটি স্টিল ফটোগ্রাফির ছবি দিয়ে ব্যাকগ্রাউন্ডে হাতের কাজ করা। এগুলোকে ফিল্মের ​চলচ্চিত্র [Click and drag to move] ​ভাষায় রিটাচিং বলা হয়। স্টিল ক্যামেরা সহজলভ্য হওয়ায় হাতে আঁকা ছবির সংখ্যা কমতে থাকে। কারণ হাতে আঁকা পেনসিল স্কেচ বা রংতুলির কাজ সহজ ছিল না। ষাট দশকে সম্পূর্ণ হাতে আঁকা পোস্টারের মধ্যে চান্দা, জোয়ার এলো, বাঁশরি, বেদের মেয়ে জোসনা অন্যতম। ষাট ও সত্তর দশকে চলচ্চিত্র পোস্টারে রঙের ব্যবহারের ভিন্নতা দেখা দেয়। সাদা-কালো ছবি রঙিন করতে ট্রান্সপারেন্ট রং ব্যবহার করা হতো। এগুলোর মধ্যে পেলেকেনের বহুল ব্যবহার ছিল। এটা পাতার মতো দেখতে বিভিন্ন রং পাওয়া যেত। পরে তা পানিতে পাতলা করে ব্যবহার করা হতো। পোস্টারের ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরিতে জলরং এবং অনেক ক্ষেত্রে পোস্টার কালার ব্যবহার করা হতো। প্রিন্টিংয়ের জন্য লাল, নীল, বেগুনি-জাতীয় উজ্জ্বল রং ব্যবহার করা হতো। ১৯৭৩ সালে চলচ্চিত্র পোস্টার অফসেট প্রিন্টিংয়ে ছাপা হতে শুরু করে। চলচ্চিত্র পোস্টার মুদ্রণে কিছু প্রিন্টিং প্রেস ভূমিকা রেখেছিল ফাইন আর্টস ও উদয় প্রেস। কালার ফটোগ্রাফি আসার ফলে পোস্টার ডিজাইনে ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হয়। ২০১০ ডিজিটাল চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হয়। পোস্টারে আসে ভিন্নতা। কম্পিউটারে উন্নত সফটওয়্যার ব্যবহার করে পোস্টার ডিজাইন করা হয়।

 

শুরুতে যারা আঁকতেন

১৯৭১ সাল পর্যন্ত ২০৮টি চলচ্চিত্র মুক্তি পায়। এ সময়ে চলচ্চিত্রের পোস্টার আঁকতেন সুভাষ দত্ত, নিতুন কুণ্ডু, আজিজুর রহমান, আবদুল মালেক, মুর্তজা বশীর, কাইয়ুম চৌধুরী, হাশেম খান প্রমুখ। এ ছাড়া কমার্শিয়াল আর্টিস্টদের মধ্যে মঈন, দুলারা, লাদলা, রফিক, গিরিন দাস, গুলফাম, আনোয়ার, মোজাম্মেল, এমদাদ, বিদেশ কুমার ধর, হরিদাস অন্যতম। তারা সিনেমার পোস্টার ডিজাইন, ব্যানার আঁকা, টাইটেল কার্ড ও ফটোসেট নির্মাণ ইত্যাদি কাজ করতেন।

 

চলচ্চিত্রের পোস্টারের দিকপাল

ঢাকাই চলচ্চিত্রের পোস্টার শিল্পের আরেক দিকপাল বিদেশ কুমার ধর। তিনি বিকেডি পাবলিসিটির প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৬৫ সাল থেকে পোস্টার ডিজাইন করছেন। মামা পীতলরাম সুরের থেকে শেখেন তেলরঙের কাজ। জলরঙের কাজ শিখেছেন গিরিন দাসের থেকে। পুনম কি রাত নামের উর্দু ভাষার চলচ্চিত্রের পোস্টার ডিজাইনের মাধ্যমে ১৯৬৬ সালে এ পথে হাঁটেন। এরপর আলিবাবা, মণিহার, নয়নমণি, আনারকলিসহ বিখ্যাত ছবির পোস্টার ডিজাইন করেন। বর্তমানে জাজ মাল্টিমিডিয়ার পোস্টার করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সারিকার আত্মবিশ্লেষণ
সারিকার আত্মবিশ্লেষণ
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
চলচ্চিত্র ছাড়ছেন অনন্ত?
চলচ্চিত্র ছাড়ছেন অনন্ত?
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
অন্য রকম লুকে টয়া
অন্য রকম লুকে টয়া
জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান
গল্পে গানে নকীব খানের ৫০ বছর
গল্পে গানে নকীব খানের ৫০ বছর
শ্রীদেবী কেন বিব্রত হয়েছিলেন
শ্রীদেবী কেন বিব্রত হয়েছিলেন
নতুন রাগিণী তামান্না
নতুন রাগিণী তামান্না
ঢাকাই ছবি এখন উৎসবকেন্দ্রিক
ঢাকাই ছবি এখন উৎসবকেন্দ্রিক
ফুল আওর কাঁটে
ফুল আওর কাঁটে
সর্বশেষ খবর
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলপ্রপাতে রিলস বানাতে গিয়ে ভেসে গেলেন ইউটিউবার!
জলপ্রপাতে রিলস বানাতে গিয়ে ভেসে গেলেন ইউটিউবার!

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি
৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া
ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা
যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন

৪৯ রানে অলআউট নিগাররা
৪৯ রানে অলআউট নিগাররা

মাঠে ময়দানে