শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শাবানা বললেন রত্নাকে ভুলতে চাই না

প্রিন্ট ভার্সন
শাবানা বললেন রত্নাকে ভুলতে চাই না

ঢাকাই চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেত্রী শাবানা নব্বইয়ের দশকের শেষভাগ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন এবং সেখানেই সপরিবার থিতু হয়েছেন। ঢাকাই চলচ্চিত্রের বিউটিকুইন খ্যাত এ অভিনেত্রী তাঁর অভিনয়জীবন ও চলচ্চিত্র জগৎ নিয়ে মাঝেমধ্যে খুবই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। বলেন জীবনের নানান অজানা অধ্যায়ের কথা। তেমনি তাঁর বলা কিছু কথা এখানে তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

অভিনেত্রী শাবানা বলেন, আমি যখন ছবিতে আসি ছবির জগৎটাই অন্যরকম ছিল। মাত্র ৯ বছর বয়সে আমি প্রথম পর্দায় আসি। ছবিটা ছিল ‘নতুন সুর’। তখন সময়টা ১৯৬২ সাল হবে। একটা শিশু চরিত্রে অভিনয় করি। কেমন করেছিলাম মনে নেই। তবে আগে থেকে কোনো কিছু জানাশোনা ছিল না। হঠাৎ করে সুযোগ পেয়ে যাই। আমার বাবা কোর্টে চাকরি করলেও বরাবরই তাঁর মধ্যে একটা শিল্পীসুলভ মন কাজ করত। এজন্যই মুসলমান মেয়েদের ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ হলেও বাবা আমাকে অভিনয় করতে দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে তো তিনি নিজেও পরিচালক হন। আমার ডাকনাম ছিল রত্না, ভালো নাম আফরোজা। এ দুটো নামের কোনোটাই শেষ পর্যন্ত থাকেনি। এখন আমি শাবানা। তবে সেই রত্নাকেও ভুলে থাকতে চাই না। রত্না প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা পায়নি বটে, তবে রত্না শিখেছিল জীবন থেকে। আর এজন্যই রত্নার শিক্ষা আজকের শাবানার ভিত্তি হিসেবে কাজ করছে। আমার নিজের কাছেই অবাক লাগে মায়ের আঁচলে মুখ মোছা রত্না কীভাবে আজকের শাবানায় রূপান্তরিত হলো। অভিনয় তখন আমার কাছে নেশায় পরিণত হতে চলেছে। ভালো লাগত। কেন লাগত বলতে পারব না। আমি অভিনয় সম্পর্কে কোনো শিক্ষা কারও কাছ থেকে পাইনি। আমার সব শিক্ষা আমার চারপাশের জগৎ থেকে আর বিভিন্ন পরিচালকের কাছ থেকে পেয়েছি। ‘নতুন সুর’ মুক্তি পাওয়ার পর আমি ‘তালাশে’ কাজ করি। এটা সম্ভবত ১৯৬৩ সাল হবে। তালাশে একটা ‘গ্রুপ ডান্সে’ অংশ নিয়েছিলাম। ওই সময় আমার নাম রত্নাই ছিল। এরপর এ সময় আরও কয়েকটি ছবিতে কাজ করি। এ চরিত্রগুলোও অনুল্লেখযোগ্য। ফিল্মের ভাষায় ‘এক্সট্রা’। এর জন্য অবশ্য আমার এখন খারাপ লাগে না। বরং গৌরব বোধ করি যে, একদম ছোট থেকে নিজের ক্ষমতাবলে আজ আমি এ অবস্থানে এসেছি। ১৯৬৩-৬৫ সালের দিকে আমি ক্রমশ ইন্ডাস্ট্রিতে নিজেকে প্রয়োজনীয় করে তোলার চেষ্টা করছিলাম। তখন বনবাসে রূপবান, ডাকবাবু ও ভাইয়া ছবিতে ‘সহনায়িকা’র সুযোগ পাই। সেই সময়ের প্রেক্ষিতে তখন এটা ছিল আমার জন্য বিরাট সুযোগ। আসলে তখন ইন্ডাস্ট্রিতে অভিনয়টা এখনকার মতো এত ব্যবসায়িক হয়নি। কাজ করলে শিল্পীমূল্যটা পাওয়া যেত। এখন হয়তো শিল্পীরা তখনের চেয়ে অনেক বেশি টাকা পান; কিন্তু সেই আন্তরিকতা আর সম্মান পাওয়া খুব কঠিন। আমার প্রথম পরিচালক এহতেশাম হলেও ইবনে মিজান আমাকে নায়িকা হিসেবে কাস্ট করেন তাঁর ছবি ‘জংলী মেয়ে’তে। ইবনে মিজানের সঙ্গে পরিচয় হয় ‘আবার বনবাসে রূপবান’ ছবিতে কাজ করার সময়। ওই সময় তিনি আমার কাজ দেখে সন্তুষ্ট হন এবং আশ্বাস দেন তার পরের কোনো এক ছবিতে নায়িকা করবেন। তবে এ ডাক যে এত তাড়াতাড়ি পাব ভাবতে পারিনি। সে সময় দাপুটে পরিচালক ছিলেন এহতেশাম, মোস্তাফিজ। এদের ছবিতে কাজ করা সৌভাগ্যের ব্যাপার ছিল।

‘জংলী মেয়ে’তে কাজ করার সময় একদিন ডাক পাই এহতেশামের ‘চকোরী’তে। তরুণী রত্নার কাছে এটা ছিল চাঁদ হাতে পাওয়া। আর এ ছবি থেকেই আমার নতুন সময়ের শুরু হয়। এহতেশাম আমার রত্না নাম পাল্টে নতুন নাম দেন শাবানা। আমি এখন শাবানা হলেও সেই রত্নাকেও ভুলিনি। আসলে ‘চকোরী’ ছিল আমার নতুন জীবনের প্রথম মাইলস্টোন। ছবিটি আশাতীত ব্যবসা করে। আগের সময়টা কষ্টকর হলেও মনে হয় না তাতে আমার কোনো ক্ষতি হয়েছে।

বাণিজ্যিক ছবিতে আমার রমরমা চাহিদা থাকলেও একশ্রেণির দর্শক ও নির্মাতা আমাকে এড়িয়ে চলতেন। আমার বিরুদ্ধে তাদের সমালোচনার অন্ত ছিল না, আমি বেঁটে, আমার কণ্ঠ ভালো না, আমার হাসি-কান্না আলাদা করা যায় না- ইত্যাদি। এসব সমালোচনার একটা মোক্ষম জবাব দেওয়ার সুযোগ খুঁজছিলাম। এটা এসে যায় ১৯৭৭ সালে ‘জননী’ ছবিতে জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর। এটা ছিল আমার প্রথম জাতীয় পুরস্কার। শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার।

খুব স্পষ্ট মনে আছে, ঘোষণা শুনে আমার চোখে পানি এসে পড়েছিল। এতদিনে আমার কাজের স্বীকৃতি পেলাম। অবশ্য কোনো শিল্পীর জন্য পুরস্কারটাই প্রধান হতে পারে না। তার জন্য বড় পুরস্কার দর্শকদের ভালোবাসা। সেই পুরস্কার আমি অনেক আগেই পেয়েছিলাম। তারপরও পুরস্কার শিল্পীকে অনুপ্রাণিত করে। কাজ করে যেতে উৎসাহ জোগায়। চলচ্চিত্রশিল্পের সেই আগের পরিবেশ এখন নেই। থাকার কথাও নয়। সময়ের সঙ্গে বদলে যায় সবকিছু। মাঝে মাঝে খুব খারাপ লাগে পুরোনো দিনের কথা মনে পড়ে। সে সময় ইন্ডাস্ট্রিতে সবাই একটা পরিবার হয়ে কাজ করত। সহশিল্পীদের মধ্যে ছিল আন্তরিকতা। ইউনিটের একজন অসুস্থ হলে সবাই তার খোঁজ দিত। পরিচালক ছিলেন পরিবারের বাবার মতো। খুঁটিনাটি সবকিছু তিনিই তদারক করতেন। আমরা কেউ অভিনয়ে খারাপ করলে পরিচালক নিজে সেই অংশ দেখিয়ে দিতেন। আমার অভিনয়জীবনে পরিচালকদের ভূমিকাটা প্রথম। অভিনয়ে আসার আগে আমার এ সম্পর্কে কোনো পড়াশোনা বা ব্যবহারিক জ্ঞান কিছুই ছিল না। আমি যা শিখেছি তার সবটুকুই শিখেছি বিভিন্ন পরিচালকের সঙ্গে কাজ করে। তারা আমাকে হাত ধরে শিখিয়েছেন। আর এক্ষেত্রে আমি এহতেশাম ও মরহুম মোস্তাফিজ ভাইয়ের কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব।

আমি মনে করি চলচ্চিত্রশিল্পীদের কার্যক্রম ইন্ডাস্ট্রিনির্ভর হওয়া উচিত। এর মাধ্যমেই তার চিন্তাভাবনা উপস্থাপন, সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে পারে। আমাদের দেশে পরিচালকরা ভিন্ন ধরনের ছবি করার সাহস করেন না। আমার মনে হয় না আমাদের দেশে মেধাবী শিল্পীর অভাব আছে, ভালো নির্মাতা আর পৃষ্ঠপোষক পেলে এখানেও শিল্পোত্তীর্ণ ছবি তৈরি হতে পারে। তবে ভালো ছবি তৈরির জন্য অবশ্যই সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা দরকার। শিল্পীদের মধ্যে সবচেয়ে জরুরিভাবে যে গুণটা থাকা দরকার বলে আমার মনে হয় তা হলো- সহনশীলতা ও পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া। আমরা যখন প্রথম এসেছি তখন চলচ্চিত্রে কাজ করা  ছিল দুঃসাহসের ব্যাপার। সমাজ বিচ্ছিন্নতার একটা ঝুঁঁকি নিয়ে কাজ করতে হতো। এখনকার মেয়েদের জন্য তো ফিল্মে আসা কোনো ব্যাপারই নয়। সবকিছু সহজ হয়ে গেছে। এখন যারা নতুন আসছে তাদের আমি সানন্দে স্বাগত জানাই।

এই বিভাগের আরও খবর
ঈদে চাষীর প্রত্যাশা
ঈদে চাষীর প্রত্যাশা
আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পেল ‘টগর’
আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পেল ‘টগর’
অনন্ত-বর্ষার ঈদের স্মৃতি
অনন্ত-বর্ষার ঈদের স্মৃতি
ঈদে অভিনেত্রীদের ‘তারকা আড্ডা’
ঈদে অভিনেত্রীদের ‘তারকা আড্ডা’
স্বাধীন দেশে কোরবানি ঈদের সিনেমা - রংবাজ
স্বাধীন দেশে কোরবানি ঈদের সিনেমা - রংবাজ
ছোটপর্দায় ঈদের যত নাটক
ছোটপর্দায় ঈদের যত নাটক
ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস
ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
ঈদের পাঁচফোড়ন
ঈদের পাঁচফোড়ন
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
সর্বশেষ খবর
মুকসুদপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা
মুকসুদপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শসার দামে সেঞ্চুরি
শসার দামে সেঞ্চুরি

৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘কেউ জানে না আমি  প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’
‘কেউ জানে না আমি প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে সবুজ বিপ্লব : বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
লালপুরে সবুজ বিপ্লব : বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কেন তাকে সভাপতির পদ থেকে সরানো হলো জানালেন ফারুক
কেন তাকে সভাপতির পদ থেকে সরানো হলো জানালেন ফারুক

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেটে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী কর্মসংস্থান নিয়ে বিশদ পরিকল্পনা নেই : জাগপা
বাজেটে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী কর্মসংস্থান নিয়ে বিশদ পরিকল্পনা নেই : জাগপা

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘স্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘স্বাস্থ্যকর’

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্মদিন
আজ গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্মদিন

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

একদিনে সর্বোচ্চ অভিবাসী আটক, যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ছে আতঙ্ক
একদিনে সর্বোচ্চ অভিবাসী আটক, যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ছে আতঙ্ক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায় : ডিএসসিসি
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায় : ডিএসসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদ উদযাপন ঘিরে নানা কর্মসূচি বিএনপির
ঈদ উদযাপন ঘিরে নানা কর্মসূচি বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা
আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনে বিষ মিশ্রিত মাছ ও হরিণ শিকারের ফাঁদসহ নৌকা জব্দ
সুন্দরবনে বিষ মিশ্রিত মাছ ও হরিণ শিকারের ফাঁদসহ নৌকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া সড়কে যাত্রীদের স্বাগত জানাচ্ছে কৃষ্ণচূড়া
দৌলতদিয়া সড়কে যাত্রীদের স্বাগত জানাচ্ছে কৃষ্ণচূড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় ঈদুল আজহা শুক্রবার
কানাডায় ঈদুল আজহা শুক্রবার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউএনডিপির আইনের শাসন সম্মেলনে বক্তব্য রাখবেন প্রধান বিচারপতি
ইউএনডিপির আইনের শাসন সম্মেলনে বক্তব্য রাখবেন প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু
টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমে শিক্ষা হয়েছে, আর ভুল করতে চান না অনন্যা
প্রেমে শিক্ষা হয়েছে, আর ভুল করতে চান না অনন্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবেশসম্মতভাবে কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতার আহ্বান পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের
পরিবেশসম্মতভাবে কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতার আহ্বান পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিএনপির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে বিএনপির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আওয়ামী লীগের ‘লুটপাটের’ বাজেটের সঙ্গে এই বাজেটের পার্থক্য নেই'
'আওয়ামী লীগের ‘লুটপাটের’ বাজেটের সঙ্গে এই বাজেটের পার্থক্য নেই'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ২০০ কোটি টাকার সরকারি জমি দখলমুক্ত
কক্সবাজারে ২০০ কোটি টাকার সরকারি জমি দখলমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কি এবং কেন, বিশ্ব প্রতিক্রিয়া কি?
ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কি এবং কেন, বিশ্ব প্রতিক্রিয়া কি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ
হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…
জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি
গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত
শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রায় রিল বানাতে গিয়ে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ৬ কিশোরীর
আগ্রায় রিল বানাতে গিয়ে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ৬ কিশোরীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি
প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি
ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ
পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু
আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ
ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাল ক্লুনির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র?
আমাল ক্লুনির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না
সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি : পুলিশের সেই এসআই ক্লোজড
৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি : পুলিশের সেই এসআই ক্লোজড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ যদি বিএনপিকে চায়, তাহলে আপনাদের গাঁ জ্বালা কেন: খোকন
জনগণ যদি বিএনপিকে চায়, তাহলে আপনাদের গাঁ জ্বালা কেন: খোকন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনে বজ্রঝড়ের আভাস, যেসব অঞ্চলে হতে পারে বন্যা
জুনে বজ্রঝড়ের আভাস, যেসব অঞ্চলে হতে পারে বন্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৭ সাল থেকে মাধ্যমিকে নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষা উপদেষ্টা
২০২৭ সাল থেকে মাধ্যমিকে নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
১০০ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির নতুন আর্থিক ও তহবিল পরিচালনা নীতিমালা প্রকাশ
এনসিপির নতুন আর্থিক ও তহবিল পরিচালনা নীতিমালা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?

প্রথম পৃষ্ঠা

বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত

পেছনের পৃষ্ঠা

নাকাল চামড়াশিল্প
নাকাল চামড়াশিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরমুখো জনস্রোত
ঘরমুখো জনস্রোত

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা
নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি
দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি
ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি

নগর জীবন

ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে ভোটের হাওয়া
ঈদে ভোটের হাওয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার

নগর জীবন

সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!
সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!

খবর

ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি
নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি

পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ
তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ

নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন
ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন

পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা
ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা

মাঠে ময়দানে

ট্রাক বিকল ১০ কিলোমিটার যানজট মহাসড়কে
ট্রাক বিকল ১০ কিলোমিটার যানজট মহাসড়কে

দেশগ্রাম