শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শাবানা বললেন রত্নাকে ভুলতে চাই না

প্রিন্ট ভার্সন
শাবানা বললেন রত্নাকে ভুলতে চাই না

ঢাকাই চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেত্রী শাবানা নব্বইয়ের দশকের শেষভাগ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন এবং সেখানেই সপরিবার থিতু হয়েছেন। ঢাকাই চলচ্চিত্রের বিউটিকুইন খ্যাত এ অভিনেত্রী তাঁর অভিনয়জীবন ও চলচ্চিত্র জগৎ নিয়ে মাঝেমধ্যে খুবই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। বলেন জীবনের নানান অজানা অধ্যায়ের কথা। তেমনি তাঁর বলা কিছু কথা এখানে তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

অভিনেত্রী শাবানা বলেন, আমি যখন ছবিতে আসি ছবির জগৎটাই অন্যরকম ছিল। মাত্র ৯ বছর বয়সে আমি প্রথম পর্দায় আসি। ছবিটা ছিল ‘নতুন সুর’। তখন সময়টা ১৯৬২ সাল হবে। একটা শিশু চরিত্রে অভিনয় করি। কেমন করেছিলাম মনে নেই। তবে আগে থেকে কোনো কিছু জানাশোনা ছিল না। হঠাৎ করে সুযোগ পেয়ে যাই। আমার বাবা কোর্টে চাকরি করলেও বরাবরই তাঁর মধ্যে একটা শিল্পীসুলভ মন কাজ করত। এজন্যই মুসলমান মেয়েদের ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ হলেও বাবা আমাকে অভিনয় করতে দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে তো তিনি নিজেও পরিচালক হন। আমার ডাকনাম ছিল রত্না, ভালো নাম আফরোজা। এ দুটো নামের কোনোটাই শেষ পর্যন্ত থাকেনি। এখন আমি শাবানা। তবে সেই রত্নাকেও ভুলে থাকতে চাই না। রত্না প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা পায়নি বটে, তবে রত্না শিখেছিল জীবন থেকে। আর এজন্যই রত্নার শিক্ষা আজকের শাবানার ভিত্তি হিসেবে কাজ করছে। আমার নিজের কাছেই অবাক লাগে মায়ের আঁচলে মুখ মোছা রত্না কীভাবে আজকের শাবানায় রূপান্তরিত হলো। অভিনয় তখন আমার কাছে নেশায় পরিণত হতে চলেছে। ভালো লাগত। কেন লাগত বলতে পারব না। আমি অভিনয় সম্পর্কে কোনো শিক্ষা কারও কাছ থেকে পাইনি। আমার সব শিক্ষা আমার চারপাশের জগৎ থেকে আর বিভিন্ন পরিচালকের কাছ থেকে পেয়েছি। ‘নতুন সুর’ মুক্তি পাওয়ার পর আমি ‘তালাশে’ কাজ করি। এটা সম্ভবত ১৯৬৩ সাল হবে। তালাশে একটা ‘গ্রুপ ডান্সে’ অংশ নিয়েছিলাম। ওই সময় আমার নাম রত্নাই ছিল। এরপর এ সময় আরও কয়েকটি ছবিতে কাজ করি। এ চরিত্রগুলোও অনুল্লেখযোগ্য। ফিল্মের ভাষায় ‘এক্সট্রা’। এর জন্য অবশ্য আমার এখন খারাপ লাগে না। বরং গৌরব বোধ করি যে, একদম ছোট থেকে নিজের ক্ষমতাবলে আজ আমি এ অবস্থানে এসেছি। ১৯৬৩-৬৫ সালের দিকে আমি ক্রমশ ইন্ডাস্ট্রিতে নিজেকে প্রয়োজনীয় করে তোলার চেষ্টা করছিলাম। তখন বনবাসে রূপবান, ডাকবাবু ও ভাইয়া ছবিতে ‘সহনায়িকা’র সুযোগ পাই। সেই সময়ের প্রেক্ষিতে তখন এটা ছিল আমার জন্য বিরাট সুযোগ। আসলে তখন ইন্ডাস্ট্রিতে অভিনয়টা এখনকার মতো এত ব্যবসায়িক হয়নি। কাজ করলে শিল্পীমূল্যটা পাওয়া যেত। এখন হয়তো শিল্পীরা তখনের চেয়ে অনেক বেশি টাকা পান; কিন্তু সেই আন্তরিকতা আর সম্মান পাওয়া খুব কঠিন। আমার প্রথম পরিচালক এহতেশাম হলেও ইবনে মিজান আমাকে নায়িকা হিসেবে কাস্ট করেন তাঁর ছবি ‘জংলী মেয়ে’তে। ইবনে মিজানের সঙ্গে পরিচয় হয় ‘আবার বনবাসে রূপবান’ ছবিতে কাজ করার সময়। ওই সময় তিনি আমার কাজ দেখে সন্তুষ্ট হন এবং আশ্বাস দেন তার পরের কোনো এক ছবিতে নায়িকা করবেন। তবে এ ডাক যে এত তাড়াতাড়ি পাব ভাবতে পারিনি। সে সময় দাপুটে পরিচালক ছিলেন এহতেশাম, মোস্তাফিজ। এদের ছবিতে কাজ করা সৌভাগ্যের ব্যাপার ছিল।

‘জংলী মেয়ে’তে কাজ করার সময় একদিন ডাক পাই এহতেশামের ‘চকোরী’তে। তরুণী রত্নার কাছে এটা ছিল চাঁদ হাতে পাওয়া। আর এ ছবি থেকেই আমার নতুন সময়ের শুরু হয়। এহতেশাম আমার রত্না নাম পাল্টে নতুন নাম দেন শাবানা। আমি এখন শাবানা হলেও সেই রত্নাকেও ভুলিনি। আসলে ‘চকোরী’ ছিল আমার নতুন জীবনের প্রথম মাইলস্টোন। ছবিটি আশাতীত ব্যবসা করে। আগের সময়টা কষ্টকর হলেও মনে হয় না তাতে আমার কোনো ক্ষতি হয়েছে।

বাণিজ্যিক ছবিতে আমার রমরমা চাহিদা থাকলেও একশ্রেণির দর্শক ও নির্মাতা আমাকে এড়িয়ে চলতেন। আমার বিরুদ্ধে তাদের সমালোচনার অন্ত ছিল না, আমি বেঁটে, আমার কণ্ঠ ভালো না, আমার হাসি-কান্না আলাদা করা যায় না- ইত্যাদি। এসব সমালোচনার একটা মোক্ষম জবাব দেওয়ার সুযোগ খুঁজছিলাম। এটা এসে যায় ১৯৭৭ সালে ‘জননী’ ছবিতে জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার পর। এটা ছিল আমার প্রথম জাতীয় পুরস্কার। শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার।

খুব স্পষ্ট মনে আছে, ঘোষণা শুনে আমার চোখে পানি এসে পড়েছিল। এতদিনে আমার কাজের স্বীকৃতি পেলাম। অবশ্য কোনো শিল্পীর জন্য পুরস্কারটাই প্রধান হতে পারে না। তার জন্য বড় পুরস্কার দর্শকদের ভালোবাসা। সেই পুরস্কার আমি অনেক আগেই পেয়েছিলাম। তারপরও পুরস্কার শিল্পীকে অনুপ্রাণিত করে। কাজ করে যেতে উৎসাহ জোগায়। চলচ্চিত্রশিল্পের সেই আগের পরিবেশ এখন নেই। থাকার কথাও নয়। সময়ের সঙ্গে বদলে যায় সবকিছু। মাঝে মাঝে খুব খারাপ লাগে পুরোনো দিনের কথা মনে পড়ে। সে সময় ইন্ডাস্ট্রিতে সবাই একটা পরিবার হয়ে কাজ করত। সহশিল্পীদের মধ্যে ছিল আন্তরিকতা। ইউনিটের একজন অসুস্থ হলে সবাই তার খোঁজ দিত। পরিচালক ছিলেন পরিবারের বাবার মতো। খুঁটিনাটি সবকিছু তিনিই তদারক করতেন। আমরা কেউ অভিনয়ে খারাপ করলে পরিচালক নিজে সেই অংশ দেখিয়ে দিতেন। আমার অভিনয়জীবনে পরিচালকদের ভূমিকাটা প্রথম। অভিনয়ে আসার আগে আমার এ সম্পর্কে কোনো পড়াশোনা বা ব্যবহারিক জ্ঞান কিছুই ছিল না। আমি যা শিখেছি তার সবটুকুই শিখেছি বিভিন্ন পরিচালকের সঙ্গে কাজ করে। তারা আমাকে হাত ধরে শিখিয়েছেন। আর এক্ষেত্রে আমি এহতেশাম ও মরহুম মোস্তাফিজ ভাইয়ের কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব।

আমি মনে করি চলচ্চিত্রশিল্পীদের কার্যক্রম ইন্ডাস্ট্রিনির্ভর হওয়া উচিত। এর মাধ্যমেই তার চিন্তাভাবনা উপস্থাপন, সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে পারে। আমাদের দেশে পরিচালকরা ভিন্ন ধরনের ছবি করার সাহস করেন না। আমার মনে হয় না আমাদের দেশে মেধাবী শিল্পীর অভাব আছে, ভালো নির্মাতা আর পৃষ্ঠপোষক পেলে এখানেও শিল্পোত্তীর্ণ ছবি তৈরি হতে পারে। তবে ভালো ছবি তৈরির জন্য অবশ্যই সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা দরকার। শিল্পীদের মধ্যে সবচেয়ে জরুরিভাবে যে গুণটা থাকা দরকার বলে আমার মনে হয় তা হলো- সহনশীলতা ও পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া। আমরা যখন প্রথম এসেছি তখন চলচ্চিত্রে কাজ করা  ছিল দুঃসাহসের ব্যাপার। সমাজ বিচ্ছিন্নতার একটা ঝুঁঁকি নিয়ে কাজ করতে হতো। এখনকার মেয়েদের জন্য তো ফিল্মে আসা কোনো ব্যাপারই নয়। সবকিছু সহজ হয়ে গেছে। এখন যারা নতুন আসছে তাদের আমি সানন্দে স্বাগত জানাই।

এই বিভাগের আরও খবর
শতাব্দী রায়ের ভিন্ন ধারণা
শতাব্দী রায়ের ভিন্ন ধারণা
কম্প্রোমাইজ করেননি শ্বেতা
কম্প্রোমাইজ করেননি শ্বেতা
মূল্যায়ন নিয়ে কখনো ভাবি না
মূল্যায়ন নিয়ে কখনো ভাবি না
লিজার স্বপ্নের জায়গা
লিজার স্বপ্নের জায়গা
প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন
তারকাদের অন্যরকম যত গল্প
তারকাদের অন্যরকম যত গল্প
মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম
সত্যিকারের ডুবুরি বাসার
সত্যিকারের ডুবুরি বাসার
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
‘হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ, চেতনায় নজরুল’
‘হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ, চেতনায় নজরুল’
সর্বশেষ খবর
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ
রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড
ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ
এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে ব্রিজ থেকে নদীতে ঝাঁপ, কলেজ ছাত্রী নিখোঁজ
শ্রীপুরে ব্রিজ থেকে নদীতে ঝাঁপ, কলেজ ছাত্রী নিখোঁজ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাসের মানে ফের অবনতি
ঢাকার বাতাসের মানে ফের অবনতি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চোটে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শেষ ৩ অজি ক্রিকেটারের
চোটে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শেষ ৩ অজি ক্রিকেটারের

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের
বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু
বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু

৫১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা, যুবক আটক
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজ ও ওমরাহ মেলা শুরু আজ
হজ ও ওমরাহ মেলা শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘুম থেকে উঠে যে কাজগুলো করা মোটেও উচিত নয়
ঘুম থেকে উঠে যে কাজগুলো করা মোটেও উচিত নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে টটেনহ্যামকে হারিয়ে সুপার কাপ জিতল পিএসজি
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে টটেনহ্যামকে হারিয়ে সুপার কাপ জিতল পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুরগির খামারের পাশে মিলল অটোরিকশাচালকের লাশ
মুরগির খামারের পাশে মিলল অটোরিকশাচালকের লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ইয়াবাসহ দুই যুবক গ্রেফতার
বরগুনায় ইয়াবাসহ দুই যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস ফাঁকি দিয়ে দেয়াল টপকাতেই হাতে ঢুকল রড
ক্লাস ফাঁকি দিয়ে দেয়াল টপকাতেই হাতে ঢুকল রড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বসতঘর থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে বসতঘর থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বিষাক্ত মদপানে দুইজনের মৃত্যু
কুমিল্লায় বিষাক্ত মদপানে দুইজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে
২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা