শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৬, বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১৩:২৮, বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫

২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে

আবারও ঋণ খেলাপি হয়ে যাওয়া ব্যবসায়ীদের ঋণ পুনর্গঠনের সুযোগ দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিশেষ ক্ষমতায় ব্যবসায়ীদের এই সুযোগ দেয়া হচ্ছে। এই সিদ্ধান্তের আওতায় ইতোমধ্যে প্রায় ২৮০ প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছে আরও এক হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠানের ঋণ পুনর্গঠনের আবেদন।

প্রচলিত নীতিমালা অনুযায়ী, খেলাপি প্রতিষ্ঠানগুলো এসব ঋণের বিপরীতে চাহিদামতো টাকা জমা দিয়ে নবায়ন করতে পারছে না। এ জন্য বিশেষ সুবিধার আওতায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে দেওয়া হচ্ছে ঋণ পুনর্গঠনের সুযোগ। যাদের ঋণের স্থিতি ৫০ কোটি টাকার বেশি, শুধু তাদের এই সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। এই সুবিধা দিতে চলতি বছরের শুরুতে একটি বাছাই কমিটি গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংক যেসব প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাদের অনেকের ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের শাসনামলে বন্ধ ছিল। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) শীর্ষ পর্যায় থেকে মাঠপর্যায়ের নেতাদের ব্যবসা রয়েছে এই তালিকায়। আবার কারও কারও ব্যবসা খারাপ হয়েছে করোনাভাইরাস, ডলার-সংকটের সময়। আবার সুবিধা পাওয়া কারও কারও বিরুদ্ধে ঋণ অনিয়মে জড়িত থাকার অভিযোগও রয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, এবার ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা পাওয়া কিছু প্রতিষ্ঠান এর আগেও বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া এ ধরনের সুবিধা পেয়েছে। তবে এ পর্যন্ত ঠিক কী পরিমাণ ঋণ পুনর্গঠনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত কার্যকর তখনই হবে, যখন গ্রাহক নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা জমা দেওয়ার পর ব্যাংক তা কার্যকর করবে। তবে যাঁরা নির্বাচন করবেন, তাঁরা ইতিমধ্যে ঋণ নবায়ন করে ফেলছেন বলে জানা গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান গণমাধ্যমকে বলেন, ২৮০টি প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ নীতিসহায়তা দিতে ব্যাংকগুলোকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাস, ডলারের মূল্যবৃদ্ধি ও রাজনৈতিক কারণে যেসব প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদের এই সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। আরও আবেদন যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি ফিরবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, এনার্জিপ্যাক গ্রুপের চারটি প্রতিষ্ঠানের প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনর্গঠনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ২৮টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে থাকা ঋণ নিয়মিত করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে গ্রুপটি।

এ বিষয়ে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হ‌ুমায়ূন রশীদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস, ডলার-সংকট ও সরকারের বিল বকেয়া থাকায় আমাদের ঋণ খারাপ হয়ে যায়। ছয় বছর ধরে সরকার আমাদের বিল আটকে রেখেছিল। এখন বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ পুনর্গঠনের বিশেষ সুযোগ দিয়েছে।’

হূমায়ূন রশীদ আরও বলেন, ‘আমরা নেপালে ট্রান্সফরমার রপ্তানি করেছি। বড় অঙ্কের ক্রয়াদেশ পেয়েছি। ডলারের অস্থিরতা কমে আসায় এখন ব্যবসা ভালো হওয়ার লক্ষণ দেখছি।’

এনার্জিপ্যাক ছাড়া এনায়েতুর রহমান বাপ্পীর মালিকানাধীন বিল্ডট্রেড গ্রুপ ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রায় চার হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পাশাপাশি তাঁর মালিকানায় থাকা ভার্গো মিডিয়ার (চ্যানেল নাইন) ঋণও পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে। বিল্ডট্রেডের ঋণ এবি ব্যাংকে ও ভার্গো মিডিয়ার ঋণ রূপালী ব্যাংকে।

এ ছাড়া ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা পেয়েছে বিএনপির কোষাধ্যক্ষ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাতের সৌরভ গ্রুপ, রাজশাহীর এরশাদ গ্রুপ, হবিগঞ্জে অবস্থিত ব্যবসায়ী আরিফুর রহমানের মালিকানাধীন ব্লু প্ল্যানেট গ্রুপের প্রতিষ্ঠান প্যালেস রিসোর্ট, স্কাই ক্যাপিটাল ও বদর স্পিনিং মিলস। সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের তালিকায় আরও আছে ওয়েস্টার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং, বেঙ্গল গ্রুপের প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল প্লাস্টিক, আবদুল মোনেম গ্রুপ, ওরিয়ন গ্রুপ, দেশবন্ধু গ্রুপ, ওপেক্স সিনহা ও তানাকা গ্রুপ।

গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সরকার বদলের সময় আগুনে পুড়ে যাওয়া গাজী গ্রুপের ঋণও পুনর্গঠনের সুবিধা পেয়েছে। এই তালিকায় আরও রয়েছে জিয়া পরিবারের মালিকানায় থাকা ড্যান্ডি ডাইং লিমিটেড, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আসলাম চৌধুরীর রাইজিং স্টিল, সিলেট বিএনপির নেতা খন্দকার আবদুল মুক্তাদিরের সাবাব ফেব্রিকস, গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের ওয়ান ডেনিম, ইলেকট্রনিক খাতের পণ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ফেয়ার ইলেকট্রনিকস, ইফাদ গ্রুপ, এমবিয়েন্ট স্টিল (বিডি), জিপিএইচ ইস্পাত, প্রাইম গ্রুপ, আনোয়ার গ্রুপ, সিল্কওয়েজ গ্রুপ, তানাকা গ্রুপ, ডায়মন্ড স্পিনিং মিলস, মীম গ্রুপ (আলেমা টেক্সটাইল), এসএমএ গ্রুপ (এএ নিট স্পিন), বিইউসি অ্যাগ্রো, ব্লিং লেদার প্রোডাক্টস, অ্যাপেক্স ওয়েভিং ও অঙ্কুর স্পেশালাইজড কোল্ডস্টোরেজ। তবে সংশ্লিষ্ট গ্রুপগুলোর সব প্রতিষ্ঠানই খেলাপি হয়েছে এমন নয়। কোনো কোনো গ্রুপের কিছু প্রতিষ্ঠান খেলাপি হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানকে ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা দিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণদাতা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

প্রচলিত নিয়মে কোনো ঋণ খেলাপি হলে গড়ে সর্বনিম্ন সাড়ে ৪ শতাংশ এককালীন জমা দিয়ে ওই ঋণ নবায়ন করা যায়। নবায়ন করা ঋণ পরিশোধে এক বছর পর্যন্ত বিরতি (গ্রেস পিরিয়ড) ও সাত বছর পর্যন্ত ঋণ পরিশোধের সুবিধা পাওয়া যায়।

তবে বিশেষ ক্ষমতায় দেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের এবারের ঋণ পুনর্গঠন সুবিধার আওতায় খেলাপি প্রতিষ্ঠানের ঋণ পরিশোধে ৫ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত সময় দেওয়া হচ্ছে। আর মাত্র ১ শতাংশ এককালীন জমা বা ডাউন পেমেন্টে দেওয়া হচ্ছে ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা। সেই সঙ্গে আছে ঋণ পরিশোধে তিন বছরে বিরতির সুযোগ।

ব্যাংক-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনের বিশেষ সুবিধা দেওয়ায় অনেক ভালো ব্যবসায়ীও ঋণের কিস্তি পরিশোধে অনিয়মিত হয়ে পড়েছেন। তাতে ব্যাংকগুলোর তারল্য ব্যবস্থাপনায় অসামঞ্জস্য তৈরি হয়েছে। বাড়ছে ঋণের সুদহার। আবার ব্যাংকারদের কেউ কেউ বলছেন, যাঁরা পুনর্গঠনের সুবিধা পাচ্ছেন, তাঁদের অনেকের ঋণ দীর্ঘদিন ধরে খেলাপি হয়ে আছে। এসব গ্রাহক থেকে বছরের পর বছর কোনো টাকা আদায় করা যাচ্ছিল না। এখন পুনর্গঠনের আওতায় ব্যাংক এককালীন জমা বাবদ কিছু অর্থ পাচ্ছে, যা অনেক ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতির উন্নতিতে ভূমিকা রাখছে। এ ছাড়া দীর্ঘদিন পর অনেক গ্রাহকের সঙ্গে ব্যাংকের যোগাযোগের সূত্রপাত ঘটছে।

এ বিষয়ে ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) কোষাধ্যক্ষ ও ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শেখ মোহাম্মদ মারুফ গণমাধ্যমকে বলেন, গাজী গ্রুপের মতো প্রতিষ্ঠান যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদের এ ধরনের সুবিধা দেওয়াটা যৌক্তিক। তবে করোনাভাইরাস ও ডলারের মূল্যবৃদ্ধির মতো পুরোনো ইস্যুতে যাদের এই সুবিধা দেওয়া হচ্ছে, সেটি প্রয়োজন ছিল না। এ ছাড়া ঋণ পরিশোধে ১৫ বছর পর্যন্ত সময় দেওয়া ঠিক হচ্ছে না। এতে ব্যাংকের তারল্য ব্যবস্থাপনায় সমস্যা হতে পারে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, এর আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণ দেখিয়ে ২০১৫ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বেসরকারি খাতবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঋণ পুনর্গঠনের বিশেষ সুবিধা দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। তখন ১১টি শিল্প গ্রুপকে ১৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। ওই সময় সুবিধা পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ছিল বেক্সিমকো গ্রুপ, ওরিয়ন গ্রুপ, যমুনা গ্রুপ, সিকদার গ্রুপ, কেয়া গ্রুপ, এননটেক্স, রতনপুর গ্রুপ, এসএ গ্রুপ, বিআর স্পিনিং, রাইজিং গ্রুপ ও আবদুল মোনেম। এসব প্রতিষ্ঠানের কয়েকটি এবারও ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা পেয়েছে এরই মধ্যে।

এদিকে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিতরণ করা ব্যাংকঋণের একটি বড় অংশ এখন খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ক্ষমতাচ্যুত দলটির শীর্ষ নেতাদের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীদের অনেকেরই ঋণ খারাপ হয়ে যাচ্ছে। আবার দেশের অর্থনীতিতে বর্তমান মন্দাবস্থার কারণেও বহু ব্যবসায়ীর ঋণ খারাপ হতে শুরু করেছে। এ ছাড়া নতুন নীতিমালার কারণেও খেলাপি ঋণ বাড়ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সর্বশেষ গত জুন শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩০ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা, যা বিতরণ করা মোট ঋণের প্রায় ২৭ শতাংশ। অর্থাৎ ব্যাংক খাতের বিতরণ করা মোট ঋণের এক-চতুর্থাংশের বেশি এখন খেলাপি হয়ে গেছে। গত মার্চ শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা। তখন খেলাপি ঋণের হার ছিল ২৪ দশমিক ১৩ শতাংশ। এ ছাড়া ২০২৪ সালের জুনে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা, যা গত জুনে বেড়ে হয়েছে ৫ লাখ ৩০ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩ লাখ ১৯ হাজার ৩৭ কোটি টাকা।

ব্যাংকাররা বলছেন, বিশেষ ব্যবস্থায় ঋণ পুনর্গঠনের ফলে খেলাপি ঋণ কিছুটা কমবে। তবে ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি না ফিরলে এসব ঋণ আবার খারাপ হয়ে যাবে। তাই ব্যবসার স্বাভাবিক পরিবেশ ও গতি ফিরিয়ে আনাটা এখন জরুরি।

এ বিষয়ে এবিবির সাবেক চেয়ারম্যান ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, আগে রাজনৈতিক বিবেচনায় এ ধরনের সুবিধা দেওয়া হতো। এবার যৌক্তিক কারণে দেওয়া হচ্ছে। তাতে সবাই আবেদন করতে পারছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক নানা ধরনের নিরীক্ষা, যাচাই-বাছাই ও পরিদর্শনের পর ঋণ পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত দিচ্ছে। সেই সিদ্ধান্ত কার্যকরের চূড়ান্ত ভার ব্যাংকের হাতে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে, এটা ভালো। তবে মেয়াদ বেশি হওয়ায় টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তা থেকেই যাচ্ছে।

সূত্র: প্রথম আলো

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
চালের বাড়তি দামের কারণে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে : গভর্নর
চালের বাড়তি দামের কারণে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে : গভর্নর
রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৬৩ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ
রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৬৩ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ
‘চলতি অর্থবছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে ৫.৭ শতাংশ’
‘চলতি অর্থবছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে ৫.৭ শতাংশ’
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে ১১তম ইয়ার্ন, ফেব্রিক এন্ড এক্সেসরিজ শো
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে ১১তম ইয়ার্ন, ফেব্রিক এন্ড এক্সেসরিজ শো
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ
কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
সর্বশেষ খবর
কাঁকড়ার নৌকায় চাঁদাবাজি, পুলিশে দেওয়া চাঁদাবাজকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ
কাঁকড়ার নৌকায় চাঁদাবাজি, পুলিশে দেওয়া চাঁদাবাজকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ

৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার দায় স্বীকার স্বামীর
কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার দায় স্বীকার স্বামীর

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় অসহায় শামসুন্নাহারের পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
নেত্রকোনায় অসহায় শামসুন্নাহারের পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান
ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন মির্জা ফখরুল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোবিপ্রবিতে রোভার স্কাউটের উদ্যোগে পোল মাংকি ব্রিজ নির্মাণ
গোবিপ্রবিতে রোভার স্কাউটের উদ্যোগে পোল মাংকি ব্রিজ নির্মাণ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪
টাঙ্গাইলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধমক দিয়ে নির্বাচনের অভিযাত্রা দমিয়ে রাখা যাবে না : জাহিদ হোসেন
ধমক দিয়ে নির্বাচনের অভিযাত্রা দমিয়ে রাখা যাবে না : জাহিদ হোসেন

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দেশজুড়ে দোয়া মাহফিল কর্মসূচি করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দেশজুড়ে দোয়া মাহফিল কর্মসূচি করবে বিএনপি

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ভাঙ্গায় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটিভিতে ‘সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ফ্যাসিবাদের বিদায়’ শীর্ষক বিশেষ টক শো
বিটিভিতে ‘সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ফ্যাসিবাদের বিদায়’ শীর্ষক বিশেষ টক শো

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাম্বেল নিয়ে সহজ কিছু ব্যায়াম
ডাম্বেল নিয়ে সহজ কিছু ব্যায়াম

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগ ও কৃষক লীগ নেতার পদত্যাগ
টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগ ও কৃষক লীগ নেতার পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে পৌর আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মানিকগঞ্জে পৌর আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়করণের দাবিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মহাসমাবেশ
জাতীয়করণের দাবিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মহাসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে এক হাজার ৩২১ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস
কক্সবাজারে এক হাজার ৩২১ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
সিদ্ধিরগঞ্জে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের স্ত্রীও কারাগারে
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের স্ত্রীও কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল আগামী ২৪ আগস্ট
কানাডায় ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল আগামী ২৪ আগস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে
২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাকিতে সিগারেট না দেওয়ায় দোকানির কান কামড়ে ছিঁড়ে দিল যুবক
বাকিতে সিগারেট না দেওয়ায় দোকানির কান কামড়ে ছিঁড়ে দিল যুবক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে