শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

যেভাবে বাঁচবে সিনেমা হল

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে বাঁচবে সিনেমা হল

সিনেমা হলে দর্শক ফেরাতে প্রথমেই দরকার মানসম্মত ও সৃজনশীল চলচ্চিত্র। হালকা বিনোদনে ভরপুর বাণিজ্যিক সিনেমা মুক্তি পেলেও তা এখন আর হল ভরাতে পারে না। একসময় রুচিসম্মত পারিবারিক সিনেমা মুক্তি পেত, যা দেখতে দর্শক পরিবার নিয়ে হলে আসত। বাজে চিত্রায়ণ, খারাপ অভিনয়, উৎকট নাচ ও গানসমৃদ্ধ আইটেম গান প্রভৃতিই যেন এখন একটি বাণিজ্যিক সিনেমার প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তাই নিজে বা পরিবার অথবা বন্ধুবান্ধব নিয়ে সিনেমা হলে যাওয়া ছেড়ে দিয়েছে রুচিশীল দর্শক। এ ছাড়া বেশ কয়েকবছর ধরে সিনেমার স্ক্রিপ্টের ক্ষেত্রে রয়েছে সৃজনশীলতার অভাব। ভালো গল্প বলিয়েদের সংখ্যা কমতে কমতে এখন যেন তা তলানিতে। স্ক্রিপ্ট লেখকদের প্রযোজকরা ধরিয়ে দেন তামিল-তেলেগু সিনেমার কিছু দৃশ্য, বলাই হয় সেগুলো থেকে নকল করে স্ক্রিপ্ট বানাতে হবে। স্ক্রিপ্ট লেখকরাও জীবিকার তাগিদে এসব দিয়েই তৈরি করেন জগাখিচুড়ি টাইপের সিনেমা। যার না থাকে কোনো শুরু, না থাকে কোনো শেষ। দর্শক মাঝে মাঝে বুঝতেই পারেন না, তারা কী দেখছেন? কেন দেখছেন? নতুন করে নতুন কিছু যেন বলার নেই। এ গণ্ডি থেকে বের হতে হবে। আমাদের গল্প আমাদেরই বলতে হবে। অন্যের কিছু অনুকরণ করে হয়তো ক্ষণিকের জন্য চমক দেওয়া যায়।

তবে তা থেকে স্থায়ী প্রাপ্তির খাতার যোগফল শূন্যই রয়ে যায়। চলচ্চিত্রের কাহিনি যত জীবন ঘনিষ্ঠ হবে তা তত বেশি দর্শক টানবে। হচ্ছে উল্টো, এখন ঢাকাই বাংলা সিনেমা বাস্তবতা বিবর্জিত, অদ্ভুত এক ফ্যান্টাসির রাজ্যে বিচরণ করছে। শিল্পীর পোশাক বা লোকেশন দেখে বোঝার উপায় নেই সে কোন জনগোষ্ঠীর বা কোন সমাজ-সংস্কৃতির। জগাখিচুড়িতে এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক। পর্যাপ্ত ও মানসম্মত ছবির অভাবে নব্বই দশকের মধ্যভাগ থেকেই সিনেমা হল বন্ধ শুরু হয়েছে। সেই বন্ধের ধারা এখনো অব্যাহত। একই সঙ্গে সব সিনেমা হল আধুনিকায়ন না হওয়ায় সেখানে যেতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না দর্শক। ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত দেশে থাকা ১ হাজার ৪৩৫টি সিনেমা হলের স্থলে এখন আছে ৫০টির মতো। এসব কারণে চরম লোকসানে আছেন সিনেমা হল মালিকরা। এ অবস্থার উত্তরণ কীভাবে সম্ভব? সে কথাই বলেছেন সিনেমা হল মালিকরা।

 

সিনেমাসিনেমা হল আধুনিক সুযোগসুবিধায় গড়ে তুলতে হবে

কাজী শোয়েব রশীদ, [সাবেক সভাপতি, চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি]

সিনেমা হল টিকিয়ে রাখতে হলে সিনেমা হলের কাঠামো বদলে ফেলতে হবে। আধুনিক সুযোগসুবিধায় গড়ে তুলতে হবে। অন্যদিকে পর্যাপ্তসংখ্যক ও মানসম্মত ছবি নেই এ কারণে দর্শক সিনেমা হলবিমুখ। ফলে লোকসানের কবলে পড়ে আমাদের নাকাল হতে হচ্ছে প্রায় এক দশক ধরে। এভাবে লোকসান গুনে কি সিনেমা হল টিকিয়ে রাখা সম্ভব? বিশাল জায়গায় প্রায় হাজার আসনের সিনেমা হল রাখার আর কোনো অর্থ নেই। এখন যা করতে হবে তা হলো, সিনেমা হলগুলো ভেঙে সেখানে বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করতে হবে। সেই বাণিজ্যিক ভবনে থাকবে ২০০ থেকে ৩০০ আসনের একাধিক সিনেমা হল। কিন্তু সিনেপ্লেক্স নয়, কারণ সিনেপ্লেক্সে ব্যয় বেশি, টিকিটের দামও বেশি। তাই মালিকপক্ষ এবং দর্শক দুইয়ের জন্যই তা অনুকূল হবে না। শহর ও মফস্বলের সাধারণ দর্শক উচ্চমূল্যে টিকিট কিনে ছবি দেখতে পারবে না। সাধারণ দর্শক সিনেপ্লেক্সের বেশি দামের টিকিটে ছবি দেখবে না। সিনেমা হল ও সিনেপ্লেক্সের দর্শক আলাদা। সিনেপ্লেক্সে একশ্রেণির দর্শক সময় কাটাতে যায়। গ্রামগঞ্জে এখন যাত্রাপালা, মঞ্চনাটক, জারি, সারি গানের আসর, সার্কাস, পুতুলনাচ বলতে কিছু নেই। তাদের যদি সিনেমার মাধ্যমে বিনোদন দেওয়া না যায় তাহলে তো তারা নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়বে।

 

সিনেমাপর্যাপ্ত মানসম্মত ছবি চাই

মিয়া আলাউদ্দীন, [কর্মকর্তা, চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি]

সিনেমা হল বাঁচাতে আগে ছবির অভাব পূরণ করতে হবে। আর ছবি হতে হবে মানসম্মত এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ। এ ছাড়া সহজ শর্তে নির্দিষ্ট পরিমাণে বিদেশি ছবি আমদানি করতে দিতে হবে। যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা আবার সবার চাহিদা অনুযায়ী প্রণয়ন করতে হবে। সিনেমা হল সংস্কারে শর্তহীন ঋণ দিতে হবে। সিনেমা হলের বিদ্যুৎ বিল বাণিজ্যিক নয়, শিল্পনীতির আওতায় নিতে হবে। সিনেমা হলে প্রজেক্টর স্থাপন, সংস্কার ও সরকারের উদ্যোগে দেশের ৬৪টি জেলায় সিনেপ্লেক্স নির্মাণ করতে হবে।

 

সিনেমাউপমহাদেশীয় ছবি দরকার

ইফতেখার নওশাদ, [কর্ণধার, মধুমিতা সিনেমা]

পর্যাপ্ত পরিমাণে মানসম্মত দেশি ছবির ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে উপমহাদেশীয় ছবিও আমদানি করতে সরকারের অনুমতি দরকার। তাছাড়া সিনেমা হল সময়োপযোগী করে সাজাতে হবে। দরকার সিনেমা হল আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর করে গড়ে তোলা। একই সঙ্গে  থাকবে ফুডকোর্ট ও বাচ্চাদের খেলার স্থান। এভাবে পর্যাপ্ত ছবি ও সিনেমা হলের আধুনিকায়নের মাধ্যমে দর্শক ফিরিয়ে আনতে পারলে হল বাঁচবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আইজ অন এ তারার মেলা
আইজ অন এ তারার মেলা
সালমান খানের সিকান্দর
সালমান খানের সিকান্দর
ওটিটি
ওটিটি
ঈদে ৬ সিনেমা
ঈদে ৬ সিনেমা
গানে গানে ঈদ আনন্দ
গানে গানে ঈদ আনন্দ
ঈদ মাতাবে যত নাটক
ঈদ মাতাবে যত নাটক
ছোট পর্দার নির্বাচিত অনুষ্ঠান
ছোট পর্দার নির্বাচিত অনুষ্ঠান
ইত্যাদির মাধ্যমে দর্শকপ্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করি
ইত্যাদির মাধ্যমে দর্শকপ্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করি
অস্ট্রেলিয়ায় ছুটিতে সামান্থা
অস্ট্রেলিয়ায় ছুটিতে সামান্থা
এবার নির্মাতা অভিনেতা হৃতিক
এবার নির্মাতা অভিনেতা হৃতিক
ঈদে ওপার বাংলার তিন নায়িকা এপারে
ঈদে ওপার বাংলার তিন নায়িকা এপারে
ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি
ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক