শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সফরে এখন লন্ডনে অবস্থান করছেন। লন্ডনে তাঁর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি রয়েছে। সেখানে তিনি মর্যাদাপূর্ণ হারমনি পদক গ্রহণ করবেন রাজা চার্লসের কাছ থেকে। এ ছাড়াও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্টারমারের সঙ্গে তাঁর সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক ঘিরে আগ্রহ তৈরি হয়েছে এ দেশের মানুষের। অনেকেই মনে করছেন, এই বৈঠক হবে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পথযাত্রার নব সূচনা। এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে বর্তমানে রাজনীতিতে যে অনিশ্চয়তা এবং একটি অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে তার অবসান হতে পারে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। উল্লেখ্য, ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ই প্রথম লন্ডনে তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সাক্ষাতের বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। সরকারের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, ১৩ জুন এই সাক্ষাৎ হতে পারে। গতরাতে (মঙ্গলবার) বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও এই বৈঠকের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়। বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আসন্ন এই বৈঠক বর্তমান পরিস্থিতি ‘টার্নিং পয়েন্ট’ হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দলের যে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের এখতিয়ার দিয়েছে স্থায়ী কমিটি।

বিএনপি বাংলাদেশে এ মুহূর্তে সবচেয়ে জনপ্রিয় দলই শুধু নয়, সবচেয়ে সংগঠিত রাজনৈতিক দলও বটে। গণতন্ত্র রক্ষায় দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে দলটি এখন বাংলাদেশের গণতন্ত্রের একটি প্রাণশক্তিতে পরিণত হয়েছে। অন্যদিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের নতুন কাণ্ডারি। তাঁর হাত ধরেই বাংলাদেশে গণতন্ত্র কাঙ্ক্ষিত বন্দরে পৌঁছে যাবে বলে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা। কিন্তু গত ১০ মাসে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। ড. ইউনূস যখন দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন তখন দেশের শতকরা ৯০ ভাগ মানুষ তাঁর নেতৃত্ব সমর্থন করেছিলেন। কিন্তু সেই জনসমর্থন এখন কমেছে। বিবিসির জরিপ অনুযায়ী এখন ৫০ শতাংশের কিছু কম মানুষ ড. ইউনূসকে সমর্থন করছেন। কিন্তু তারপরও ড. ইউনূসের প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর এখনো আস্থা এবং বিশ্বাস রয়েছে। তিনি বাংলাদেশকে গণতন্ত্রের সোনালি বন্দরে নিয়ে যেতে পারবেন বলেই সবার বিশ্বাস। আর এরকম একটি বাস্তবতায় দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার এই বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে দেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ এবং পথযাত্রার একটি সুনির্দিষ্ট পথরেখা পাওয়া যাবে বলে অনেকে আশা করছেন।

বিএনপিসহ দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক দল আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চাইছে। অন্যদিকে প্রধান উপদেষ্টা ঈদের আগের দিন জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে আকস্মিকভাবে আগামী এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন। তাঁর এই ঘোষণা রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল তাঁর এই সিদ্ধান্তকে একতরফা এবং বিশেষ গোষ্ঠীকে খুশি করার জন্যই দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে। এরকম এক বাস্তবতায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব তৈরি হয়েছে। বিএনপির একাধিক নেতা প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেছেন। তাঁর নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের পরপরই স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ভাষণের কিছু শব্দচয়নকে ভব্যতা সীমার বাইরে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর এরকম টানাপোড়েন দেশের গণতন্ত্রের জন্য অশনিসংকেত। দেশের বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠী বিএনপিকে সমর্থন করে। তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলটি এখন কেবল জনপ্রিয়ই নয়, এ মুহূর্তে দেশের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। এরকম একটি রাজনৈতিক দলের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে পাশ কাটিয়ে যখন প্রধান উপদেষ্টা একটি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন তখন তা রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক সৃষ্টি করবেই। অনেকেই মনে করছেন এরকম একতরফা নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বিশেষ দুটি রাজনৈতিক দলের প্রতি পক্ষপাত দেখিয়েছেন। এই বাস্তবতায় যখন রাজনীতিতে একটি অনিশ্চয়তা, ঠিক সে সময় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এখন পর্যন্ত আমরা জানি না এই বৈঠকের আলোচ্যসূচি কী হতে যাচ্ছে বা কী হতে পারে। এই বৈঠকের ফলাফল কী হবে সেটিও এখন অনুমান করা কঠিন। তবে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই ব্যক্তি, একসঙ্গে মিলিত হয়ে কথা বলছেন, এটি গণতন্ত্রের জন্য একটি শুভ সংকেত। দেশবাসী প্রত্যাশা করে, এটি যদি সৌজন্য সাক্ষাৎও হয় তাহলে এই সৌজন্য সাক্ষাতের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র উত্তরণ নিয়ে যে ভুল বোঝাবোঝি তৈরি হয়েছে তার অবসান ঘটবে। বাংলাদেশ একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রত্যাবর্তন করবে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিশ্বখ্যাত ব্যক্তিত্ব। তিনি শান্তিতে নোবেলজয়ী এবং তাঁর বিচক্ষণতা, দক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। কিন্তু তাঁর উপদেষ্টামণ্ডলীর অনেকেই তাঁকে বিভ্রান্ত করতে চাইছেন বলে কোনো কোনো মহল অভিযোগ করেছে। বিশেষ করে ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা একটি মহল দেশে নির্বাচন না করে দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা করছে বলেও কেউ কেউ অভিযোগ করেন। এরকম অবস্থার কারণে ড. ইউনূসের সরকার বিশেষগোষ্ঠী এবং স্বার্থের কাছে বশ্যতা স্বীকার করছেন বলে কারও কারও ধারণা। কেউ কেউ মনে করেন, ড. ইউনূসকে অনেকে ভুল পথে পরিচালনা করার প্ররোচনা দিচ্ছে। এ জন্য তাঁর দরকার সঠিক পরামর্শ এবং সাহচর্য। সে ক্ষেত্রে তারেক রহমানের সঙ্গে ড. ইউনূসের এই বৈঠক দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর ভুল বোঝাবুঝির অবসানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে অনেকে মনে করেন। এর ফলে ড. মুহাম্মদ ইউনূস হয়তো রাজনৈতিক অঙ্গনের সত্যিকারের অবস্থানটি বুঝতে পারবেন এবং সে অনুযায়ী তিনি কর্ম-পরিকল্পনা সংশোধন করবেন। কারণ তারেক রহমান সারা দেশের মানুষের সঙ্গে প্রতিনিয়ত কথা বলেন। তিনি দেশের প্রকৃতচিত্র প্রধান উপদেষ্টার কাছে তুলে ধরতে পারবেন। অন্যদিকে প্রধান উপদেষ্টাও তাঁর সীমাবদ্ধতা ও সমস্যা খোলা মনে বলবেন বলে জনগণ প্রত্যাশা করে। এতে দেশের সংকট উত্তরণের পথ খুঁজে পাওয়া যাবে।

আমরা জানি, এপ্রিল মাসে প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণাই চূড়ান্ত নয়। কারণ এর আগেও তিনি বলেছিলেন, ডিসেম্বর থেকে জুন মাসে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ডিসেম্বর থেকে জুনের নির্বাচন তিনি যেহেতু এপ্রিলে নিয়ে আসতে পেরেছেন সেহেতু এটি যে নভেম্বর বা ডিসেম্বরে নিয়ে আসা যাবে না তেমনটি নয়। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সবকিছুই সম্ভব। আমরা আশা করি, উভয় পক্ষ এখানে দেশের গণতন্ত্রের উত্তরণের পথ নিয়ে আলোচনা করবেন। কারণ দেশের সাধারণ মানুষ গত ১০ মাসে আসলে ভালো নেই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি ঘটেছে। দেশের ব্যবসাবাণিজ্য নেই বললেই চলে। ব্যবসায়ীরা রীতিমতো আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। তারা ব্যবসাবাণিজ্য সবকিছু বন্ধ করে চুপচাপ বসে আছেন। অর্থনীতি এখন শুধু রেমিট্যান্সনির্ভর। প্রবাসী আয়ও সামনের দিনগুলোতে সংকটে পড়তে পারে বলে অনেকে অনুমান করছেন। কারণ বৈদেশিক কর্মসংস্থানের সুযোগগুলো সংকুচিত হচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের ভিসা সুবিধা বন্ধ হয়ে গেছে। কথায় কথায় নানা রকম অবস্থান কর্মসূচি, দাবি-দাওয়া নিয়ে অস্থিরতা দেশকে একটি অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা যখন লন্ডনে তখন তাঁর সরকারি বাসভবন যমুনা এবং সচিবালয় সংলগ্ন এলাকাগুলোতে সভাসমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে, এই ছুটির মধ্যে কেন? এর কারণ হলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে সিদ্ধান্ত নিয়ে এক ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। সেজন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ই একমাত্র দায়ী। এ ছাড়াও সচিবালয়ের কর্মচারীরা ঈদের ছুটি পর্যন্ত আন্দোলনে ছিলেন। ঈদের পর এসব আন্দোলন এবং দাবি-দাওয়া বাড়তেই থাকবে। সর্বত্র এক ধরনের অস্থিরতা চলছে। এখান থেকে উত্তরণের জন্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। আবার নির্বাচনের আগে জুলাই গণহত্যার দৃশ্যমান বিচার পতিত ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঠেকানো এবং রাষ্ট্র-সংস্কার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কতগুলো বিষয়। সরকার কোনো বিষয়েই সফল হবে না, যদি বিএনপিসহ দেশের রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ না রাখতে পারে। তাদের আস্থায় না নিতে পারে। আর এ কারণেই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারেক রহমান এ মুহূর্তে বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ রাজনৈতিক দলের অবিসংবাদিত নেতা। তিনি বিএনপিকে রীতিমতো ধ্বংসস্তূপ থেকে নতুন করে গড়েছেন। কাজেই তাঁর অভিজ্ঞতা, তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতা এবং ড. ইউনূসের প্রজ্ঞা দুটিকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ একটি নতুন পথের সন্ধান করতে পারে। বৈঠকটি নানা কারণে সে জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আশা করব, বাংলাদেশের কাণ্ডারি এ দুজন দেশকে পথ দেখাবেন এবং তাঁরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের নবযাত্রার পথ-নির্দেশক হবেন।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
যেভাবে ই-পেপার সাবস্ক্রিপশন করবেন
যেভাবে ই-পেপার সাবস্ক্রিপশন করবেন
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল
বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
পরিপূর্ণ গণতন্ত্র আনতে হবে
পরিপূর্ণ গণতন্ত্র আনতে হবে
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
সর্বশেষ খবর
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান

এই মাত্র | রাজনীতি

আগস্টের ৫ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৮১.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ৫ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৮১.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির নেতা গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির নেতা গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে ৪৭ হাজার কেন্দ্রে থাকবে বডি-ওর্ন ক্যামেরা
জাতীয় নির্বাচনে ৪৭ হাজার কেন্দ্রে থাকবে বডি-ওর্ন ক্যামেরা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডাচ দূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডাচ দূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে সূচকের সঙ্গে কমল লেনদেন
শেয়ারবাজারে সূচকের সঙ্গে কমল লেনদেন

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে জুলাই বর্ষপূর্তি উপলক্ষে শহীদদের
স্মরণে ফলজ বৃক্ষ ও টিফিন বিতরণ
কুড়িগ্রামে জুলাই বর্ষপূর্তি উপলক্ষে শহীদদের স্মরণে ফলজ বৃক্ষ ও টিফিন বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লান্তি দূর করতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার
ক্লান্তি দূর করতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আখাউড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
আখাউড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে জরিমানা
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চরফ্যাশনে দুই ভাই হত্যা: তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড
চরফ্যাশনে দুই ভাই হত্যা: তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে দুদকের অভিযান
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে দুই বাসের সংঘর্ষে ২৯ শিক্ষার্থী আহত
চট্টগ্রামে দুই বাসের সংঘর্ষে ২৯ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষিণ ফ্রান্সে ভয়াবহ দাবানলে এক জনের মৃত্যু, হাজারো মানুষ গৃহহীন
দক্ষিণ ফ্রান্সে ভয়াবহ দাবানলে এক জনের মৃত্যু, হাজারো মানুষ গৃহহীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগে নির্বাচনের ঘোষণা জাতিকে আশার আলো দেখিয়েছে: কাদের গনি চৌধুরী
রমজানের আগে নির্বাচনের ঘোষণা জাতিকে আশার আলো দেখিয়েছে: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানে আহত ৩৪ জন এখনো থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন : উপদেষ্টা
গণঅভ্যুত্থানে আহত ৩৪ জন এখনো থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন : উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড ট্রান্সফার ফিতে টটেনহ্যাম ছেড়ে মেসিদের লিগে সন
রেকর্ড ট্রান্সফার ফিতে টটেনহ্যাম ছেড়ে মেসিদের লিগে সন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ নারী আটক
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ নারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্কুলে আগুন, আতঙ্কে নামতে গিয়ে আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্কুলে আগুন, আতঙ্কে নামতে গিয়ে আহত ৩০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে দেড় কোটি টাকার চোরাই মালামাল জব্দ
শেরপুরে দেড় কোটি টাকার চোরাই মালামাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সফলতা ৩৬ দিনের নয়, ১৭ বছরের আন্দোলনের ফসল : মির্জা আব্বাস
এই সফলতা ৩৬ দিনের নয়, ১৭ বছরের আন্দোলনের ফসল : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপ উদ্ধারের ঝুঁকি পূর্ণ পথের বাঁকে বাঁকে
সাপ উদ্ধারের ঝুঁকি পূর্ণ পথের বাঁকে বাঁকে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই আন্দোলনে নিখোঁজ মুন্নার পরিবারের পাশে বিএনপি
জুলাই আন্দোলনে নিখোঁজ মুন্নার পরিবারের পাশে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ও যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ-গণজমায়েত নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ-গণজমায়েত নিষিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বিএনপির বিজয় র‌্যালি
গাইবান্ধায় বিএনপির বিজয় র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী
জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও
দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা
প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ আনন্দ মিছিল
নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ আনন্দ মিছিল

নগর জীবন

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে
ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে

নগর জীবন

নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা
জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা

মাঠে ময়দানে

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন
৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন
রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন

শোবিজ

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’
‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’

মাঠে ময়দানে

প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল
প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল

মাঠে ময়দানে

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর