শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি

জুবায়ের হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি

রাজধানীর শাহবাগে বাংলাদেশের প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা গত কয়েক দিন অবস্থান ও সড়ক অবরোধের মতো কর্মসূচি পালন করেছেন। এ আন্দোলন মূলত সরকারি চাকরি, পদোন্নতি এবং পেশাগত মর্যাদার ক্ষেত্রে বিদ্যমান বৈষম্যের প্রতিবাদে চলছে। বুয়েট, চুয়েট, কুয়েটসহ দেশের বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নিজেদের দাবিকে বাস্তবায়িত করতে তীব্র আন্দোলনে নেমেছেন। তাঁদের এ কর্মসূচি শুধু শিক্ষার্থীদের নয়, সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী ও শিক্ষকরাও সমর্থন বা উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। গত ২৭ আগস্ট রাজধানীর শাহবাগে শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় দিন অবস্থান নেন। ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা ১১টার দিকে শাহবাগের মূল সড়কে তাঁরা অবস্থান নেন। এতে শাহবাগ ও আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থীরা ব্যানার-ফেস্টুন হাতে আন্দোলনরত ছিলেন এবং দুপুরে সংবাদ ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আলটিমেটাম দেন।

এ আন্দোলনের পটভূমি মূলত দুপক্ষের মধ্যে বিদ্যমান বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পেশাগত জটিলতা। বিএসসি ইঞ্জিনিয়াররা উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করে বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। অন্যদিকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পলিটেকনিক থেকে তিন থেকে চার বছরের কোর্স শেষে ডিপ্লোমা ডিগ্রি পান। চাকরির বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে এ দুই ধরনের শিক্ষার্থীর জন্য পদ সংরক্ষণ ও পদোন্নতির সুযোগ ভিন্ন।

সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে দশম গ্রেডের উপসহকারী প্রকৌশলী পদে শুধু ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররাই আবেদন করতে পারেন। এরপর পদোন্নতির মাধ্যমে নবম গ্রেডে উন্নীত হন তাঁরা এবং এ পর্যায়ে ৩৩ শতাংশ কোটা সুবিধা পান। অন্যদিকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়াররা বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে নবম গ্রেডের চাকরিতে যোগ দিতে পারেন, তবে দশম গ্রেডে তাদের আবেদন করার সুযোগ নেই। এ বৈষম্যমূলক প্রক্রিয়া বিএসসি শিক্ষার্থীদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি করেছে।

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের তিন দফা দাবি হলো-

১. দশম গ্রেডের চাকরিতে স্নাতক প্রকৌশলীদেরও প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা।

২. নবম গ্রেডে পদোন্নতির ক্ষেত্রে কোনো পক্ষকে অযৌক্তিক সুবিধা বা কোটা না রাখা।

৩. ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের নামের আগে ‘প্রকৌশলী’ পদবি ব্যবহারসংক্রান্ত নিয়মের পুনর্মূল্যায়ন।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দাবি করছেন, দশম গ্রেডে শুধু ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের জন্য পদ সংরক্ষণের কারণে মেধাভিত্তিক নিয়োগের নীতি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। নবম গ্রেডে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের ৩৩ শতাংশ কোটা প্রকৌশল পেশায় ভারসাম্যহীনতা তৈরি করছে। অনেক শিক্ষার্থী চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারছেন না, যার ফলে তাঁরা দেশের বাইরে পেশাগত সুযোগ খুঁজতে বাধ্য হচ্ছেন। শিক্ষার্থীরা মনে করেন, মেধাভিত্তিক উন্মুক্ত পরীক্ষা বাধ্যতামূলক হওয়া উচিত এবং পদোন্নতির কোটাব্যবস্থা পুনর্বিবেচনা করা প্রয়োজন।

অন্যদিকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সাত দফা দাবি রয়েছে-

১. উপসহকারী প্রকৌশলী পদ কেবল পলিটেকনিক থেকে উত্তীর্ণদের জন্য সংরক্ষণ করা।

২. সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রকৌশল সংস্থা, বিভাগ ও বিদ্যুৎ-জ্বালানি কোম্পানিতে বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের অনুপাত ১:৫ নির্ধারণ।

৩. পদোন্নতি কোটা ৩৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করা।

৪. প্রশাসনিক পদে প্রশাসন ক্যাডারের মধ্য দিয়ে নিয়োগ নিশ্চিত করা।

৫. প্রকৌশলী পদে অন্য ক্যাডারে নিয়োগ বা পেশা পরিবর্তন বন্ধ করা।

৬. ডিপ্লোমা শিক্ষা মানোন্নয়নের জন্য আধুনিক কারিকুলাম প্রণয়ন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:১২ নির্ধারণ, ল্যাব ও ওয়ার্কশপ আধুনিকায়ন।

৭. ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি বৃদ্ধি ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে উচ্চশিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করা।

ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা বলছেন, তাঁদের জন্য নির্ধারিত দশম গ্রেডের চাকরির সুযোগ বাতিল করলে দেশের প্রায় ২০ লাখ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারের ভবিষ্যৎ ঝুঁঁকির মুখে পড়বে। তাঁদের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, পদোন্নতির সুযোগ সীমিত এবং নতুন পদ সৃষ্টির অভাব রয়েছে। তাই দশম গ্রেডের পদ সংরক্ষণ তাঁদের জন্য এক প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা। ২৭ আগস্টের ঘটনাবলি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের তীব্রতার বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। শাহবাগ ও কাকরাইলের সড়কে তাঁরা অবস্থান নেন, যার ফলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ মিছিল ও পদযাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে বাধ্য হয়, কিছু ক্ষেত্রে লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তবে উভয় পক্ষই মূলত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন এবং দাবির যথাযথ উপস্থাপন চাচ্ছে।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, সমস্যার মূল উৎস হলো পেশাগত মর্যাদা ও নিয়োগের ক্ষেত্রে বিভাজন এবং পদ সংরক্ষণের অনিয়ম। বহু বছর ধরে এ জটিলতা সমাধান করতে পারা যায়নি। ২০১৩ সালেও একই ধরনের পাল্টাপাল্টি আন্দোলন হয়েছিল। কোনো কিছুতে সমাধান না পাওয়ায় বর্তমান আন্দোলন তীব্র হয়েছে।

সমাধানের সম্ভাব্য পথ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা কিছু প্রস্তাব দিয়েছেন। সরকারি ও আধা সরকারি স্থাপনার মানবসম্পদ কাঠামোতে মেধাভিত্তিক উন্মুক্ত পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা। দশম গ্রেডের পদ সংরক্ষণে যৌক্তিকতা নিশ্চিত করা হলেও নবম গ্রেডের পদোন্নতি এবং কোটা পুনর্বিবেচনা করা প্রয়োজন। পাশাপাশি, বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পেশাগত দায়িত্ব সুনির্দিষ্টভাবে ভাগ করা যেতে পারে।

সরকার ইতোমধ্যেই একটি কমিটি গঠন করেছে, যা বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের দাবির যৌক্তিকতা পরীক্ষানিরীক্ষা করে প্রতিবেদন দেবে। এক মাসের মধ্যে সুপারিশসহ সরকারের কাছে প্রতিবেদন পেশ করার কথা রয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, কমিটি যদি উভয় পক্ষের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করে সমঝোতার ভিত্তিতে সুপারিশ করে, তবে সমস্যা স্থায়ীভাবে সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো শুধু পেশাগত অধিকার নয়, এটি দেশের প্রকৌশল ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা ও মানবসম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার একটি সুযোগ। শিক্ষার্থীরা মনে করছেন, বৈষম্যমূলক নিয়োগ ও কোটাব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটলে দেশের প্রকৌশল সেক্টরে মেধার মূল্যায়ন বৃদ্ধি পাবে এবং তরুণ প্রজন্মের জন্য উন্মুক্ত পেশাগত সুযোগ সৃষ্টি হবে।

পেশাগত মর্যাদা এবং নিয়োগে সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে, শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক ও পেশাজীবীরাও দাবি তুলেছেন। একজন শিক্ষক বলেছেন, ‘বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার যদি যোগ্য হয়, তাহলে কেন তাদের দশম গ্রেডের পরীক্ষা দেওয়া হবে না? মেধার ভিত্তিতেই সুযোগ পাওয়া উচিত।’ অন্য একজন শিক্ষক আরও যোগ করেছেন ‘চাকরির নিয়োগে মেধা বিবেচিত হওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একটি পদ শুধু কোনো এক পক্ষের জন্য সংরক্ষণ করা বৈষম্য।’

ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের দাবিও যুক্তিসংগত। তারা উল্লেখ করেন, দেশে ২০ লাখেরও বেশি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার আছেন, আর বিএসসি ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা মাত্র তিন-চার লাখ। যদি দশম গ্রেডের পদ বাতিল করা হয়, তাহলে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা চাকরির বাজারে চরম ঝুঁঁকির মধ্যে পড়বেন। তাঁদের মতে, পদোন্নতির কোটা কমে যাওয়ায় নতুন পদ সৃষ্টি না হলে কর্মসংস্থানের সুযোগ আরও সংকুচিত হবে। শাহবাগ ও কাকরাইলের মতো গুরুত্বপূর্ণ সড়কে আন্দোলনকারীদের অবস্থানের কারণে সাধারণ মানুষের ভোগান্তিও দেখা দিয়েছে। পুলিশ যানজট নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত ছিল, কিছু সময়ে লাঠিচার্জ ব্যবহার করতে হয়। তবে শিক্ষার্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি চালানোর চেষ্টা করেছেন।

এ পরিস্থিতিতে সমাধানের মূল পথ হলো উভয় পক্ষের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করে সুনির্দিষ্ট নীতি ও নিয়মাবলি প্রণয়ন। দশম গ্রেডে সংরক্ষিত পদ নিশ্চিত করা হলেও নবম গ্রেডে পদোন্নতির কোটাকে পুনর্বিবেচনা করা যেতে পারে। মেধাভিত্তিক পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা, শিক্ষার্থীদের দক্ষতা অনুযায়ী দায়িত্ব বণ্টন করা এবং পদোন্নতি ও নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা সমস্যার স্থায়ী সমাধান সম্ভব করবে। উভয় পক্ষের মধ্যে সংলাপ ও সমঝোতা গড়ে তোলাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু শিক্ষার্থী নয়, পেশাজীবী ও শিক্ষক সম্প্রদায়কেও এ সংলাপে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এতে বর্তমান আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে সমাপ্ত হতে পারে এবং ভবিষ্যতে অনুরূপ সংঘর্ষ এড়ানো সম্ভব হবে।

সংক্ষেপে বলা যায়, বাংলাদেশে প্রকৌশল পেশায় বিএসসি এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সমস্যা বহু বছরের পুরোনো। উভয় পক্ষের দাবিদাওয়ায় রয়েছে পদ সংরক্ষণ, পদোন্নতি, মেধাভিত্তিক নিয়োগ এবং পেশাগত মর্যাদার সুরক্ষা। সমস্যার স্থায়ী সমাধান আসতে পারে কেবল সরকারি পদক্ষেপ, যৌক্তিক নীতি প্রণয়ন, এবং উভয় পক্ষের মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে।

বর্তমান আন্দোলন যদি সঠিকভাবে সমাধান হয়, তবে দেশের প্রকৌশল ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। মেধাভিত্তিক নিয়োগ ও স্বচ্ছ পদোন্নতিব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা করবে। তদুপরি এ ধরনের সমাধান শিক্ষার্থীদের হতাশা কমাবে এবং পেশাগত সম্ভাবনা বাড়াবে। এ মুহূর্তে উভয় পক্ষই দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। বিএসসি শিক্ষার্থীরা দশম গ্রেডে প্রবেশাধিকার চাইছেন, ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা দশম গ্রেডের পদ সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে চান। বাস্তবিক সমাধান হবে উভয় পক্ষের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করে পদ সংরক্ষণ ও পদোন্নতির সুষমনীতি প্রণয়ন, যাতে দেশীয় প্রকৌশলব্যবস্থায় দক্ষতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত হয়।

 

লেখক : রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’
ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬২ দশমিক ৩৪ শতাংশ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিহিংসার রাজনীতির পরিবর্তে সহনশীলতার সংস্কৃতি ফেরাতে হবে : খসরু
প্রতিহিংসার রাজনীতির পরিবর্তে সহনশীলতার সংস্কৃতি ফেরাতে হবে : খসরু

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘‌‌টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কিছু ক্ষেত্রে অগ্রগতি উৎসাহব্যঞ্জক’
‘‌‌টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কিছু ক্ষেত্রে অগ্রগতি উৎসাহব্যঞ্জক’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে নৈশ প্রহরীর মৃত্যু, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
কুড়িগ্রামে নৈশ প্রহরীর মৃত্যু, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হানিফ ফ্লাইওভারে পুলিশের রেকারের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যুর অভিযোগ
হানিফ ফ্লাইওভারে পুলিশের রেকারের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যুর অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য নষ্ট হলে ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন হবে : সালাহউদ্দিন
জাতীয় ঐক্য নষ্ট হলে ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন হবে : সালাহউদ্দিন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি খরচায় লিগ্যাল এইডে ২৯,৬৭৩ শ্রমিককে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচায় লিগ্যাল এইডে ২৯,৬৭৩ শ্রমিককে আইনি সহায়তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬১

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে খানপুর হাসপাতালে বিএনপি নেতার ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে খানপুর হাসপাতালে বিএনপি নেতার ডেঙ্গু কিট প্রদান

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে হ্যান্ডকাপসহ পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হ্যান্ডকাপসহ পালানো আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের আগে গ্রাহক প্রতি সিমের সংখ্যা কমানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে গ্রাহক প্রতি সিমের সংখ্যা কমানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নির্মাণাধীন ভবনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রড মিস্ত্রির মৃত্যু, আহত ১
যাত্রাবাড়ীতে নির্মাণাধীন ভবনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রড মিস্ত্রির মৃত্যু, আহত ১

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিজের খাবার বাঁচিয়ে গাজাবাসীর পাশে বাংলাদেশি নারী পুলিশ সদস্যরা
নিজের খাবার বাঁচিয়ে গাজাবাসীর পাশে বাংলাদেশি নারী পুলিশ সদস্যরা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে গভীর নিম্নচাপ, সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নিতে পারে
সাগরে গভীর নিম্নচাপ, সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নিতে পারে

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টির কারণে ৩৫ মিনিট দেরিতে টস, ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ
বৃষ্টির কারণে ৩৫ মিনিট দেরিতে টস, ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী অপহরণের ৪ মাস পর আদালতে মামলা
স্কুলছাত্রী অপহরণের ৪ মাস পর আদালতে মামলা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু
মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত
সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার
ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে আক্কেলপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে আক্কেলপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রায়পুরায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা
রায়পুরায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত ‘রাঙ্গা বাহিনী’র প্রধান অস্ত্র-গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত ‘রাঙ্গা বাহিনী’র প্রধান অস্ত্র-গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা
ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম