শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি

জুবায়ের হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি

রাজধানীর শাহবাগে বাংলাদেশের প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা গত কয়েক দিন অবস্থান ও সড়ক অবরোধের মতো কর্মসূচি পালন করেছেন। এ আন্দোলন মূলত সরকারি চাকরি, পদোন্নতি এবং পেশাগত মর্যাদার ক্ষেত্রে বিদ্যমান বৈষম্যের প্রতিবাদে চলছে। বুয়েট, চুয়েট, কুয়েটসহ দেশের বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নিজেদের দাবিকে বাস্তবায়িত করতে তীব্র আন্দোলনে নেমেছেন। তাঁদের এ কর্মসূচি শুধু শিক্ষার্থীদের নয়, সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী ও শিক্ষকরাও সমর্থন বা উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। গত ২৭ আগস্ট রাজধানীর শাহবাগে শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় দিন অবস্থান নেন। ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা ১১টার দিকে শাহবাগের মূল সড়কে তাঁরা অবস্থান নেন। এতে শাহবাগ ও আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থীরা ব্যানার-ফেস্টুন হাতে আন্দোলনরত ছিলেন এবং দুপুরে সংবাদ ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আলটিমেটাম দেন।

এ আন্দোলনের পটভূমি মূলত দুপক্ষের মধ্যে বিদ্যমান বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পেশাগত জটিলতা। বিএসসি ইঞ্জিনিয়াররা উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করে বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। অন্যদিকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পলিটেকনিক থেকে তিন থেকে চার বছরের কোর্স শেষে ডিপ্লোমা ডিগ্রি পান। চাকরির বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে এ দুই ধরনের শিক্ষার্থীর জন্য পদ সংরক্ষণ ও পদোন্নতির সুযোগ ভিন্ন।

সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে দশম গ্রেডের উপসহকারী প্রকৌশলী পদে শুধু ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররাই আবেদন করতে পারেন। এরপর পদোন্নতির মাধ্যমে নবম গ্রেডে উন্নীত হন তাঁরা এবং এ পর্যায়ে ৩৩ শতাংশ কোটা সুবিধা পান। অন্যদিকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়াররা বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে নবম গ্রেডের চাকরিতে যোগ দিতে পারেন, তবে দশম গ্রেডে তাদের আবেদন করার সুযোগ নেই। এ বৈষম্যমূলক প্রক্রিয়া বিএসসি শিক্ষার্থীদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি করেছে।

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের তিন দফা দাবি হলো-

১. দশম গ্রেডের চাকরিতে স্নাতক প্রকৌশলীদেরও প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা।

২. নবম গ্রেডে পদোন্নতির ক্ষেত্রে কোনো পক্ষকে অযৌক্তিক সুবিধা বা কোটা না রাখা।

৩. ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের নামের আগে ‘প্রকৌশলী’ পদবি ব্যবহারসংক্রান্ত নিয়মের পুনর্মূল্যায়ন।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দাবি করছেন, দশম গ্রেডে শুধু ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের জন্য পদ সংরক্ষণের কারণে মেধাভিত্তিক নিয়োগের নীতি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। নবম গ্রেডে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের ৩৩ শতাংশ কোটা প্রকৌশল পেশায় ভারসাম্যহীনতা তৈরি করছে। অনেক শিক্ষার্থী চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারছেন না, যার ফলে তাঁরা দেশের বাইরে পেশাগত সুযোগ খুঁজতে বাধ্য হচ্ছেন। শিক্ষার্থীরা মনে করেন, মেধাভিত্তিক উন্মুক্ত পরীক্ষা বাধ্যতামূলক হওয়া উচিত এবং পদোন্নতির কোটাব্যবস্থা পুনর্বিবেচনা করা প্রয়োজন।

অন্যদিকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সাত দফা দাবি রয়েছে-

১. উপসহকারী প্রকৌশলী পদ কেবল পলিটেকনিক থেকে উত্তীর্ণদের জন্য সংরক্ষণ করা।

২. সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রকৌশল সংস্থা, বিভাগ ও বিদ্যুৎ-জ্বালানি কোম্পানিতে বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের অনুপাত ১:৫ নির্ধারণ।

৩. পদোন্নতি কোটা ৩৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করা।

৪. প্রশাসনিক পদে প্রশাসন ক্যাডারের মধ্য দিয়ে নিয়োগ নিশ্চিত করা।

৫. প্রকৌশলী পদে অন্য ক্যাডারে নিয়োগ বা পেশা পরিবর্তন বন্ধ করা।

৬. ডিপ্লোমা শিক্ষা মানোন্নয়নের জন্য আধুনিক কারিকুলাম প্রণয়ন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:১২ নির্ধারণ, ল্যাব ও ওয়ার্কশপ আধুনিকায়ন।

৭. ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি বৃদ্ধি ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে উচ্চশিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করা।

ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা বলছেন, তাঁদের জন্য নির্ধারিত দশম গ্রেডের চাকরির সুযোগ বাতিল করলে দেশের প্রায় ২০ লাখ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারের ভবিষ্যৎ ঝুঁঁকির মুখে পড়বে। তাঁদের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, পদোন্নতির সুযোগ সীমিত এবং নতুন পদ সৃষ্টির অভাব রয়েছে। তাই দশম গ্রেডের পদ সংরক্ষণ তাঁদের জন্য এক প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা। ২৭ আগস্টের ঘটনাবলি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের তীব্রতার বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। শাহবাগ ও কাকরাইলের সড়কে তাঁরা অবস্থান নেন, যার ফলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ মিছিল ও পদযাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে বাধ্য হয়, কিছু ক্ষেত্রে লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তবে উভয় পক্ষই মূলত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন এবং দাবির যথাযথ উপস্থাপন চাচ্ছে।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, সমস্যার মূল উৎস হলো পেশাগত মর্যাদা ও নিয়োগের ক্ষেত্রে বিভাজন এবং পদ সংরক্ষণের অনিয়ম। বহু বছর ধরে এ জটিলতা সমাধান করতে পারা যায়নি। ২০১৩ সালেও একই ধরনের পাল্টাপাল্টি আন্দোলন হয়েছিল। কোনো কিছুতে সমাধান না পাওয়ায় বর্তমান আন্দোলন তীব্র হয়েছে।

সমাধানের সম্ভাব্য পথ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা কিছু প্রস্তাব দিয়েছেন। সরকারি ও আধা সরকারি স্থাপনার মানবসম্পদ কাঠামোতে মেধাভিত্তিক উন্মুক্ত পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা। দশম গ্রেডের পদ সংরক্ষণে যৌক্তিকতা নিশ্চিত করা হলেও নবম গ্রেডের পদোন্নতি এবং কোটা পুনর্বিবেচনা করা প্রয়োজন। পাশাপাশি, বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পেশাগত দায়িত্ব সুনির্দিষ্টভাবে ভাগ করা যেতে পারে।

সরকার ইতোমধ্যেই একটি কমিটি গঠন করেছে, যা বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের দাবির যৌক্তিকতা পরীক্ষানিরীক্ষা করে প্রতিবেদন দেবে। এক মাসের মধ্যে সুপারিশসহ সরকারের কাছে প্রতিবেদন পেশ করার কথা রয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, কমিটি যদি উভয় পক্ষের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করে সমঝোতার ভিত্তিতে সুপারিশ করে, তবে সমস্যা স্থায়ীভাবে সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো শুধু পেশাগত অধিকার নয়, এটি দেশের প্রকৌশল ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা ও মানবসম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার একটি সুযোগ। শিক্ষার্থীরা মনে করছেন, বৈষম্যমূলক নিয়োগ ও কোটাব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটলে দেশের প্রকৌশল সেক্টরে মেধার মূল্যায়ন বৃদ্ধি পাবে এবং তরুণ প্রজন্মের জন্য উন্মুক্ত পেশাগত সুযোগ সৃষ্টি হবে।

পেশাগত মর্যাদা এবং নিয়োগে সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে, শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক ও পেশাজীবীরাও দাবি তুলেছেন। একজন শিক্ষক বলেছেন, ‘বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার যদি যোগ্য হয়, তাহলে কেন তাদের দশম গ্রেডের পরীক্ষা দেওয়া হবে না? মেধার ভিত্তিতেই সুযোগ পাওয়া উচিত।’ অন্য একজন শিক্ষক আরও যোগ করেছেন ‘চাকরির নিয়োগে মেধা বিবেচিত হওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একটি পদ শুধু কোনো এক পক্ষের জন্য সংরক্ষণ করা বৈষম্য।’

ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের দাবিও যুক্তিসংগত। তারা উল্লেখ করেন, দেশে ২০ লাখেরও বেশি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার আছেন, আর বিএসসি ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা মাত্র তিন-চার লাখ। যদি দশম গ্রেডের পদ বাতিল করা হয়, তাহলে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা চাকরির বাজারে চরম ঝুঁঁকির মধ্যে পড়বেন। তাঁদের মতে, পদোন্নতির কোটা কমে যাওয়ায় নতুন পদ সৃষ্টি না হলে কর্মসংস্থানের সুযোগ আরও সংকুচিত হবে। শাহবাগ ও কাকরাইলের মতো গুরুত্বপূর্ণ সড়কে আন্দোলনকারীদের অবস্থানের কারণে সাধারণ মানুষের ভোগান্তিও দেখা দিয়েছে। পুলিশ যানজট নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত ছিল, কিছু সময়ে লাঠিচার্জ ব্যবহার করতে হয়। তবে শিক্ষার্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি চালানোর চেষ্টা করেছেন।

এ পরিস্থিতিতে সমাধানের মূল পথ হলো উভয় পক্ষের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করে সুনির্দিষ্ট নীতি ও নিয়মাবলি প্রণয়ন। দশম গ্রেডে সংরক্ষিত পদ নিশ্চিত করা হলেও নবম গ্রেডে পদোন্নতির কোটাকে পুনর্বিবেচনা করা যেতে পারে। মেধাভিত্তিক পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা, শিক্ষার্থীদের দক্ষতা অনুযায়ী দায়িত্ব বণ্টন করা এবং পদোন্নতি ও নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা সমস্যার স্থায়ী সমাধান সম্ভব করবে। উভয় পক্ষের মধ্যে সংলাপ ও সমঝোতা গড়ে তোলাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু শিক্ষার্থী নয়, পেশাজীবী ও শিক্ষক সম্প্রদায়কেও এ সংলাপে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এতে বর্তমান আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে সমাপ্ত হতে পারে এবং ভবিষ্যতে অনুরূপ সংঘর্ষ এড়ানো সম্ভব হবে।

সংক্ষেপে বলা যায়, বাংলাদেশে প্রকৌশল পেশায় বিএসসি এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সমস্যা বহু বছরের পুরোনো। উভয় পক্ষের দাবিদাওয়ায় রয়েছে পদ সংরক্ষণ, পদোন্নতি, মেধাভিত্তিক নিয়োগ এবং পেশাগত মর্যাদার সুরক্ষা। সমস্যার স্থায়ী সমাধান আসতে পারে কেবল সরকারি পদক্ষেপ, যৌক্তিক নীতি প্রণয়ন, এবং উভয় পক্ষের মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে।

বর্তমান আন্দোলন যদি সঠিকভাবে সমাধান হয়, তবে দেশের প্রকৌশল ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। মেধাভিত্তিক নিয়োগ ও স্বচ্ছ পদোন্নতিব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা করবে। তদুপরি এ ধরনের সমাধান শিক্ষার্থীদের হতাশা কমাবে এবং পেশাগত সম্ভাবনা বাড়াবে। এ মুহূর্তে উভয় পক্ষই দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। বিএসসি শিক্ষার্থীরা দশম গ্রেডে প্রবেশাধিকার চাইছেন, ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা দশম গ্রেডের পদ সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে চান। বাস্তবিক সমাধান হবে উভয় পক্ষের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করে পদ সংরক্ষণ ও পদোন্নতির সুষমনীতি প্রণয়ন, যাতে দেশীয় প্রকৌশলব্যবস্থায় দক্ষতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত হয়।

 

লেখক : রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
হাত অবশ করার প্রার্থনা
হাত অবশ করার প্রার্থনা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.)
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য
বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
মাদকের ট্রানজিট রুট
মাদকের ট্রানজিট রুট
বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ
বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ
সর্বশেষ খবর
মোংলায় ৩১ হাজার শিশু-কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা
মোংলায় ৩১ হাজার শিশু-কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন
মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

চারদিন পর লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
চারদিন পর লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৬ দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
৬ দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সিগঞ্জে দুই দিনে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে দুই দিনে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় বৈশ্বিক ঐক্য ও সহমর্মিতা জরুরি: রিজওয়ানা হাসান
জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় বৈশ্বিক ঐক্য ও সহমর্মিতা জরুরি: রিজওয়ানা হাসান

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনবান্ধব কর্মসূচির জন্য বিএনপিকে ডিএমপির ধন্যবাদ
জনবান্ধব কর্মসূচির জন্য বিএনপিকে ডিএমপির ধন্যবাদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় প্রশাসনের ১০ সিদ্ধান্ত
চবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় প্রশাসনের ১০ সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতি ভুলে যান, ব্যালট নির্বাচন পদ্ধতির পথে আসেন’
‘পিআর পদ্ধতি ভুলে যান, ব্যালট নির্বাচন পদ্ধতির পথে আসেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গোপালগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে স্ত্রীর পরকীয়ার অভিযোগে তরুণের আত্মহত্যা
বুড়িচংয়ে স্ত্রীর পরকীয়ার অভিযোগে তরুণের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের জার্সিতে অভিষেকের দুয়ারে সনি
ইংল্যান্ডের জার্সিতে অভিষেকের দুয়ারে সনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনি ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র চলছে: অমিত
নির্বাচনি ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র চলছে: অমিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন কর্নেল অলি ও রেদোয়ান আহমেদ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন কর্নেল অলি ও রেদোয়ান আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরে পুলিশের ওপর হামলা, অভিযানে গ্রেফতার ১০২
আদাবরে পুলিশের ওপর হামলা, অভিযানে গ্রেফতার ১০২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানের শীষের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আবার রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে: খোকন
ধানের শীষের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আবার রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে: খোকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল মেইলে ক্লিক করলেই ফেসবুক গায়েব
ভুল মেইলে ক্লিক করলেই ফেসবুক গায়েব

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারের মাঝে বিআরটিএ’র চেক বিতরণ
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারের মাঝে বিআরটিএ’র চেক বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা
হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা

মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ
মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে
কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর