শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫

নড়বড়ে সেতু ঘুমন্ত প্রশাসন

মীর আবদুল আলীম
প্রিন্ট ভার্সন
নড়বড়ে সেতু ঘুমন্ত প্রশাসন

সম্প্রতি একটি দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে : ‘ডেমরা-রূপগঞ্জ চনপাড়া নিষিদ্ধ সেতুতে ঝুঁকি নিলে যাত্রা নিরাপদ’ বাস্তবতা জানলে নিশ্চিত হেসে ফেলবেন- সেতুতে গাড়ি উঠলেই হেলেদুলে ওঠে, যেন আপনিই ভারসাম্য হারাবেন। যেখানে প্রতিটি পিলার প্রায় আলগা, রেলিং ভাঙা, রড বেরিয়ে গেছে। অথচ প্রশাসন নির্বিকার, চোখ বন্ধ করে বসে আছে। প্রতিদিন মানুষ পারাপার হচ্ছে ঝুঁকির মধ্যে সৃষ্টিকর্তার নাম জপে। এটি প্রশাসনের উদাসীনতা, দুর্নীতি ও অবহেলার এক জীবন্ত প্রতীক। যেখানে সংবাদপত্রের ‘দ্রুত সংস্কারের দাবি’ কেবল কাগজের পাতায় সীমাবদ্ধ। বাস্তবে মানুষ ঝুঁকির মধ্যে প্রতিদিন পারাপার হচ্ছে।

যদি একদিন এই সেতুটি হঠাৎ ভেঙে পড়ে, তবে কী হতে পারে তা অনুমান করা খুবই সহজ। অসংখ্য মানুষ প্রাণ হারাবে, গাড়ি ভর্তি যাত্রী ও পণ্য একসঙ্গে ধ্বংস হবে, কয়েক সেকেন্ডেই পরিণত হবে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায়। এরপর শুরু হবে আমাদের পরিচিত দৃশ্য- একটি শক্তপোক্ত তদন্ত কমিটি গঠন হবে, সংবাদপত্রে ছবি ছাপা হবে, কয়েক দিন আলোচনা চলবে, তারপর ধীরে ধীরে বিষয়টি ভুলে যাবে মানুষ। কিন্তু যারা তাদের প্রিয়জন হারাবে, তাদের কাছে এই দুর্ঘটনা শুধু একটি খবর নয়, বরং জীবনের স্থায়ী ক্ষত। সেদিন শুধু কংক্রিট বা লোহার বিম ভাঙবে না, ভেঙে যাবে শতাধিক পরিবারের স্বপ্ন, ছোট ছোট শিশুর ভবিষ্যৎ, মানুষের আস্থা। প্রশাসনের উদাসীনতা ও দীর্ঘদিনের দুর্নীতির মাশুল শেষ পর্যন্ত দিতে হবে সাধারণ মানুষকে তাদের প্রাণ দিয়ে। মৃত্যুর আগে কোনো সতর্কতা নেই, কিন্তু মৃত্যুর পরে তদন্ত হয়, ফাইল তৈরি হয়, দায় এড়িয়ে যাওয়া হয়। আমাদের ‘উন্নয়ন’-এর মিথ্যাচার আসলে এখানেই- কাগজকলমে রিপোর্টে অগ্রগতি আছে, বাস্তবে মানুষ কেবল অনিশ্চিত মৃত্যুর ঝুঁকিতে বসবাস করছে।

চনপাড়া সেতু রূপগঞ্জ ও ডেমরার মানুষের দৈনন্দিন জীবনের মূল প্রাণরেখা। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এটি ব্যবহার করে। শিক্ষার্থী স্কুলে যাচ্ছে, শ্রমিক কাজে যাচ্ছেন, ব্যবসায়ী পণ্য নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছেন। বিকল্প পথ দীর্ঘ, ব্যয়বহুল এবং সময়সাপেক্ষ। সেতু ছাড়া প্রতিদিনের যাতায়াত অনেকবার বিপর্যয়ে পড়তে পারে। সেতুটি বন্ধ হলে শুধু যাতায়াত নয়, স্থানীয় শিল্প, কৃষি, পণ্য পরিবহন সবই স্তব্ধ হয়ে যাবে। যানবাহন চলাচল সবই সেতুর ওপর নির্ভরশীল। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে আস্তে চলতে গিয়ে সেতুর ওপরে যানজট লেগেই থাকে। সেতু ভাঙলে শুধু কয়েক মিনিটের দুর্ঘটনায় অসংখ্য জান যে ক্ষতি হবে তা নয়, পুরো অঞ্চলের অর্থনৈতিক চাকা থমকে যাবে। এখানেই বোঝা যায়, এই সেতু কেবল যোগাযোগ নয়, এটি জীবনের সঙ্গে যুক্ত অর্থনৈতিক ও সামাজিক রক্তপ্রবাহ। ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টা সেতু বন্ধ থাকলেও মাসিক উৎপাদন ক্ষতি কোটি কোটি টাকা। স্থানীয় মানুষ জানে, ভাঙা সেতুতে পারাপার করা মানে অর্থ ও জীবন- দুটিরই ঝুঁকি। তবু এই সেতুতে মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলছে।

সম্প্রতি একটি দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছেসেতুর পিলারের ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা যেন মৃত্যু অপেক্ষা করছে শতবর্ষী বৃদ্ধের দাঁতের মতো। বালু নদের ওপর দাঁড়ানো চনপাড়া সেতুর চারটি গুরুত্বপূর্ণ পিলারের দুটি নৌযানের ধাক্কায় মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। আরও দুটি বহু বছর ধরে আলগা অবস্থায় রয়েছে, পিলারের নিচের মাটি সরে গেছে। বর্ষার মৌসুমে নদের স্রোত আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠে। স্থানীয়রা বলছে, ‘প্রতিদিন পারাপারের সময় মনে হয়, কোনো মুহূর্তেই সেতু ভেঙে যেতে পারে।’ এটি কেবল অবকাঠামোর সমস্যা নয়। এটি মানুষের জীবনের প্রতি প্রশাসনের উদাসীনতার নিখুঁত উদাহরণ।

প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, সেতুটি নব্বই দশকে নির্মিত। নির্মাণকালে নিম্নমানের রড ও কংক্রিট ব্যবহার করা হয়েছিল। পর্যাপ্ত তদারকি ছিল না। মাত্র ২৫-৩০ বছরে সেতু ভাঙনের মুখে। নির্মাণকাল থেকেই দুর্নীতি। আজ সাধারণ মানুষ সেই দুর্নীতির মাশুল দিচ্ছে। প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। নির্মাণত্রুটি ও দুর্নীতি একসঙ্গে মিলে একটি ‘মৃত্যুর ফাঁদ’ তৈরি করেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সেতুর প্রকৌশলগত ত্রুটি প্রতিদিন ৫০-৬০ ভাগ ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। প্রশাসন রিপোর্ট জমা দিয়ে সময় নষ্ট করছে। শ্রমিক, শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী, সবাই জানে ঝুঁকির কথা। একটি ভুল মুহূর্তে বিপর্যয়। মানুষ জেনে পারাপার করছে, মানসিক চাপ নিয়ে। আতঙ্ক দীর্ঘ মেয়াদে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এটি দৈনন্দিন জীবনের এক ধরনের জুয়া। স্থানীয়রা বলেন, ‘একদিন দুর্ঘটনা ঘটবেই, সেটিই আমাদের দৈনন্দিন চিন্তা।’ তবু প্রশাসন নিঃশব্দ কেন এই প্রশ্ন সবার।

স্থানীয়দের অভিজ্ঞতা, ভিডিও ফুটেজ ও রিপোর্ট সবই প্রমাণ দেয় যে ঝুঁকি দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু প্রশাসন এখনো বসে আছে। এই উদাসীনতা শুধু অবকাঠামোর নয়, মানুষের জীবনের ওপর চরম প্রভাব ফেলছে। উদাসীনতা মানুষের জীবনকে অমূল্য বলে বিবেচনা করে না। প্রতিদিন মানুষ ঝুঁকির মধ্যে চলাচল করছে, প্রশাসন অচল। নৌযান চলাচল, নদীর প্রবাহ, ট্রলার, গাড়ি সব মিলিয়ে পিলার ক্ষতিগ্রস্ত। প্রশাসন সমন্বয় করতে ব্যর্থ। ফলে সেতু যে কোনো মুহূর্তে ভেঙে যেতে পারে। প্রতিদিন নৌযান ও ট্রাকের সংঘাতের কারণে সেতুর অচল অংশ আরও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। স্থানীয় শিক্ষক মোতালেব মিয়া বলেন, ‘প্রশাসন শুধু একদিন বড় দুর্ঘটনা ঘটার জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা লাশ হব কবে সেই অপেক্ষা’ মানুষ জানে, এক ভুলে সেতু ভেঙে যেতে পারে। পরিবার, সন্তান, জীবিকার ভরসা সব ঝুঁকিতে। স্থানীয়রা বলছে, ‘প্রতিদিন মনে হয় আমরা মৃত্যুর সঙ্গে খেলছি।’

যে কোনো শিল্পাঞ্চলের জন্য একটি সেতু কেবল যাতায়াতের মাধ্যম নয়, এটি আসলে অর্থনীতির মূল শিরা। প্রতিদিন হাজার হাজার ছোটবড় পরিবহন এই সেতুর ওপর নির্ভর করে পণ্য সরবরাহ করে থাকে। যদি এই সেতু ভেঙে যায় বা অচল হয়ে পড়ে, তবে শিল্পাঞ্চলের উৎপাদন ও বিতরণব্যবস্থায় ভয়াবহ ব্যাঘাত ঘটবে। সময়মতো কাঁচামাল কারখানায় পৌঁছাবে না, আবার প্রস্তুত পণ্য বাজারে যেতে না পারলে মজুত জমে উঠবে। এর ফলে একদিকে উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হবে, অন্যদিকে পরিবহন খরচ দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে যাবে, কারণ বিকল্প দীর্ঘ পথে গাড়ি চালাতে হবে। প্রতিদিনের এ ক্ষতি জমতে জমতে কয়েক কোটি টাকায় দাঁড়াবে, যা সরাসরি জাতীয় অর্থনীতিকে ধাক্কা দেবে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে প্রতিশ্রুতির ভণ্ডামি নতুন কিছু নয়। প্রায় প্রতিটি নির্বাচনের আগে জনগণকে স্বপ্ন দেখানো হয়- ‘সেতু হবে, রাস্তা হবে, উন্নয়ন হবে।’ কিন্তু নির্বাচন শেষ হলেই সেই প্রতিশ্রুতি যেন বাতাসে মিলিয়ে যায়। সেতু সংস্কার বা নির্মাণের প্রতিশ্রুতিও তার ব্যতিক্রম নয়। ভোট চাওয়ার সময় প্রার্থীরা এই সেতুর ছবি নিয়ে প্রচারণা চালান, জনসভায় দাঁড়িয়ে আশ্বাস দেন ‘কিছুদিনের মধ্যেই কাজ শুরু হবে।’ কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, বছর ঘুরে যায়, অথচ কাজ শুরু হয় না। জনগণের চোখে এটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে রাজনীতি শুধু প্রচারণার ছবি আর পোস্টারে আটকে থাকে, মানুষের জীবন আর প্রয়োজনীয়তা পড়ে থাকে দ্বিতীয় সারিতে। এই উদাসীনতা শুধু হতাশাই বাড়াচ্ছে না, নাগরিকদের মধ্যে একধরনের ক্ষোভও জমাচ্ছে। মানুষ ভাবছে, প্রতিবার ভোটের আগে ব্যবহার করা হয়, কিন্তু ভোট হয়ে গেলে আর মনে রাখা হয় না। প্রশাসনের দায়িত্বশীল মহলও বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে না। ফলে প্রতিদিন হাজারো মানুষ ঝুঁকি নিয়ে ওই সেতু পার হচ্ছে, অথচ কোনো স্থায়ী সমাধান নেই। সরকারের অমনোযোগী ভূমিকা আসলে প্রতিটি নাগরিকের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে এক অদৃশ্য শাস্তি ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করা, অতিরিক্ত খরচ বহন করা এবং অনিশ্চয়তার সঙ্গে জীবনযাপন করা। রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির এই ভণ্ডামি দীর্ঘদিন চলতে থাকলে মানুষের আস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়বে, আর তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।

উন্নত দেশগুলোতে যখনই কোনো সেতুতে ফাটল বা ত্রুটি দেখা দেয়, তখন প্রশাসন সঙ্গে সঙ্গে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করে। বিশেষজ্ঞ দল এসে পরিস্থিতি পরীক্ষা করে, প্রয়োজনে সেতু পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়, যাতে একটি প্রাণও ঝুঁকির মধ্যে না পড়ে। সেতুর নিচ দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে বিকল্প রুট খুলে দেওয়া হয়, আর কয়েক দিনের মধ্যেই সংস্কারকাজ শুরু হয়। কারণ তাদের কাছে মানুষের জীবন অমূল্য, আর যে কোনো অবকাঠামো কেবল মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্যই বিদ্যমান। কিন্তু আমাদের দেশের চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখানে প্রথমে ‘ফাটল ধরা পড়েছে’ বলে একটি রিপোর্ট জমা হয়, তারপর হয় একের পর এক মিটিং, অথচ কার্যকর কোনো ব্যবস্থা দেখা যায় না। প্রশাসনের এই দীর্ঘসূত্রতা আসলে জীবনকে তুচ্ছ করে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করে।

পরিশেষে বলতে হয়, চনপাড়া সেতুটি শুধু একটি অবকাঠামো নয়, বরং আমাদের দেশের প্রশাসনিক বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি। এখানে মানুষের জীবন নয়, বরং কাগজ ও ফাইলের অগ্রাধিকার বেশি। সেতুটি প্রতিদিন হাজারো মানুষকে ঝুঁঁকি নিতে বাধ্য করছে, অথচ কোনো স্থায়ী সমাধান নেই। মৃত্যুর আগে কোনো সতর্কতা নেই, মৃত্যুর পরে হয় তদন্ত এটাই আমাদের দুর্ভাগ্য। আমরা প্রায়ই উন্নয়নের গল্প শুনি- বড় বড় বাজেট, বিশাল প্রকল্প, বিদেশি ঋণের চমক। কিন্তু বাস্তবে এসব উন্নয়ন মানুষের জীবনকে নিরাপদ করছে না। চনপাড়া সেতু আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে ‘উন্নয়ন’ শুধু কাগজকলমে সীমাবদ্ধ, মাঠপর্যায়ে মানুষ রয়ে যাচ্ছে ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে। এটি কেবল একটি সেতুর সংকট নয়, বরং গোটা প্রশাসনিক ব্যবস্থার দুর্বলতার নগ্ন প্রমাণ।

লেখক : কলামিস্ট

www.mirabdulalim.com

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ
এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের
রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ
চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক
ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন
চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা
এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ
আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

সিলেটে এইচএসসির ফলাফলে বিপর্যয়: একযুগের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন
সিলেটে এইচএসসির ফলাফলে বিপর্যয়: একযুগের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের সময়সীমা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের সময়সীমা বাড়াল পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রী নিবন্ধন না করায় ৬৬ এজেন্সিকে সতর্ক
হজযাত্রী নিবন্ধন না করায় ৬৬ এজেন্সিকে সতর্ক

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

টয়লেটে সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ছোট্ট রায়হানের মৃত্যু
টয়লেটে সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ছোট্ট রায়হানের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীবান্ধব বিচারবিভাগ প্রতিষ্ঠায় কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান : প্রধান বিচারপতি
নারীবান্ধব বিচারবিভাগ প্রতিষ্ঠায় কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান : প্রধান বিচারপতি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন তিন লিগে নাম লেখালেন সাকিব
নতুন তিন লিগে নাম লেখালেন সাকিব

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরসহ নানা দাবিতে অস্থিরতার পাঁয়তারা করছে একটি মহল : মির্জা ফখরুল
পিআরসহ নানা দাবিতে অস্থিরতার পাঁয়তারা করছে একটি মহল : মির্জা ফখরুল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপি কৃষকদের হাতকে শক্তিশালী করবে : তারেক রহমান
বিএনপি কৃষকদের হাতকে শক্তিশালী করবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-রাশিয়া তেল ক্রয় বিতর্ক, যুক্তরাষ্ট্রকে মস্কোর কড়া বার্তা
ভারত-রাশিয়া তেল ক্রয় বিতর্ক, যুক্তরাষ্ট্রকে মস্কোর কড়া বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভূমিকায় আইপিএলে ফিরছেন উইলিয়ামসন
নতুন ভূমিকায় আইপিএলে ফিরছেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা
শ্রীমঙ্গলে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যশোর বোর্ডে পাসের হার ৫০.২০ শতাংশ
যশোর বোর্ডে পাসের হার ৫০.২০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন
জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?
কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন