শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

ওপরে হইচই ভিতরে কী

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ওপরে হইচই ভিতরে কী

ওপরে হইচইয়ের শেষ নেই, বরঞ্চ বাড়ছেই। সহিংসতা ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। রাজনীতিতে পরস্পরকে আক্রমণের ব্যাপারে কোনো প্রকার আলস্য দেখাচ্ছে না। সামাজিক বিপর্যয়ে বিধ্বস্ত হচ্ছে জনপদ। আবার উন্নতি যে হয়নি, তা-ও নয়। গাড়ির সংখ্যা ও মান বেড়েছে। দালানগুলো উঁচু হয়েছে, বিলাসের প্লাবণ। দেশের দারিদ্র্যকে নির্মমভাবে উপহাস করছে।

ওপরে তো এসব দেখছি, কিন্তু ভিতরের সত্যটা কী? সেটাও আমাদের জানা। মানুষ লাঞ্ছিত ও অপমানিত হচ্ছে। প্রশ্ন শোনা যাচ্ছে, আমাদের এই রাষ্ট্র কি ব্যর্থ, এ কি অকার্যকর? প্রশ্নের জবাবটা নির্ভর করছে-কোন দৃষ্টিকোণ থেকে আপনি দেখছেন তার ওপর। শাসকশ্রেণির নাকি জনগণের? আমাদের এই রাষ্ট্রের শাসকশ্রেণির দৃষ্টিতে দেখলে রাষ্ট্র ব্যর্থ নয়, অকার্যকরও নয়। তবে জনগণের দৃষ্টিতে দেখলে ব্যাপারটা অন্য রকম মনে হবে।

কিন্তু কোন রকম? ব্যর্থ, নাকি অকার্যকর? না, কোনোটাই নয়, বরঞ্চ বলতে হবে, এই রাষ্ট্রের ভূমিকা শত্রুতার। শত্রুতা করছে সে জনগণের স্বার্থের সঙ্গে। শত্রুতার ওই কাজে এই রাষ্ট্র সম্পূর্ণ সফল এবং অত্যন্ত দক্ষ। হ্যাঁ, এমনটা তার করার কথা ছিল না। জনগণই এই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছে, শাসকশ্রেণির স্বার্থ দেখার জন্য নয়, জনগণের স্বার্থ দেখভাল করার জন্যই।

আসলে শাসকশ্রেণি বলতে আলাদা একটা শ্রেণি থাকবে, এ কথাটাই জনগণ ভাবেনি। তারা যুদ্ধ করেছে একাত্তরে, সংগ্রাম করেছে তারও অনেক আগে থেকে। রাষ্ট্রকে ছোটবড় কিংবা কেবল স্বাধীন করার জন্য নয়, রাষ্ট্রকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের মুক্তি অর্জনের জন্যই। সে মুক্তি তো আসেইনি, উল্টো মানুষের ভাগ্যে জুটেছে লাঞ্ছনা ও অপমান।

ওপরে হইচইয়ের শেষ নেই, বরঞ্চ বাড়ছেই। সহিংসতা ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছেযে প্রশ্নটির মীমাংসা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ভিতর দিয়ে হয়ে গিয়েছিল বলে আমরা আশা করেছিলাম, সেটা হলো নতুন রাষ্ট্রের মালিকানার প্রশ্ন। রাষ্ট্র যে জনগণের হবে, এ নিয়ে সেদিন সংশয় দেখা দেয়নি। সংবিধানে লেখা হয়েছিল সে মীমাংসার কথা। কিন্তু তারপর রাষ্ট্র ফিরে গেছে তার আগের অবস্থায়। ক্ষমতা চলে গেছে নতুনভাবে পুষ্ট একটি শাসকশ্রেণির হাতে, যারা বিভিন্ন নামে (এমনকি পোশাকেও) রাষ্ট্র শাসন করছে, শাসনের অধিকার নিয়ে হইচই বাধাচ্ছে নিজেদের মধ্যে, লিপ্ত রয়েছে গৃহবিবাদে এবং উৎপীড়িত ও অপমানিত করছে মানুষকে। রাষ্ট্র যে তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেনি সেটা শাসনতন্ত্রের মূলনীতিতে যে মর্মান্তিক পরিবর্তন আনা হয়েছে, তার দিকে তাকালেই পরিষ্কার হয়ে যায়। সেখানে ধর্মনিরপেক্ষতা নেই এবং সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার বিতাড়িত হয়েছে। গণতন্ত্রের কথা সংবিধানে এখনো আছে, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে তার কোনো নিদর্শন দীর্ঘদিন ধরেই চোখে পড়ে না। সন্ত্রাসপীড়িত এবং উৎপীড়িত ও অপমানিত মানুষের জীবনে সত্য হচ্ছে নিরাপত্তাহীনতা, আস্থাহীনতা ও বিচ্ছিন্নতা; যে তিনটি অনুভব পরস্পরসংলগ্ন বটে। নিরাপত্তাহীনতা কাকে বলে তার চরম দৃষ্টান্ত ছিল একাত্তরের যুদ্ধের সময়। ন্যায়বিচার বলতে দেশে তখন কিছুই ছিল না। কারণ দেশ ছিল হানাদারদের দখলে। কিন্তু আমাদের সামনে এখন তো আর একাত্তর নেই, এখন তো আমরা স্বাধীন। তবু মানুষ তো নিরাপদে নেই।

আমাদের এই রাষ্ট্র যে নাগরিকদের নিরাপত্তা দেওয়াতে আগ্রহী হবে না, তার লক্ষণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই দেখতে পাওয়া গিয়েছিল, যখন পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হলো না এবং তাদের স্থানীয় সহযোগী অনেককে ক্ষমা করে দেওয়া হলো। সাধারণ মানুষ মুখ ফুটে বলুক না বলুক তারা বুঝল, অত বড় অপরাধ যখন ক্ষমা পেয়ে গেল, তখন অন্য অপরাধীদের যে যথার্থ বিচার হবে, এমন আশা করা অসংগত। শাসকশ্রেণির চোখে রাজাকাররা তখন শত্রু ছিল না, কেননা রাজাকাররা তখন অপরাধী এবং শাসকদের সঙ্গে সহযোগিতায় উন্মুখ। শত্রু হচ্ছে বামপন্থিরা। বিশেষ করে তথাকথিত উগ্র বামপন্থিরা, যারা তাদের অবস্থানগত কারণে শাসকশ্রেণির সঙ্গে বিরোধিতায় লিপ্ত ছিল। তাই দেখা গেল রাজাকারদের যখন ক্ষমা করে দেওয়া হচ্ছে।

তখন সেই একই নিঃশ্বাসে বলা হচ্ছে নকশালপন্থিদের দেখামাত্র গুলি করে মেরে ফেলো। রাজাকাররা সেই যে অব্যাহতি পেয়ে গেল তারপর তারা কীভাবে নিজেদের সামাজিক ও রাজনৈতিক শক্তিকে সংহত করেছে, সেটা তো আমরা চোখের সামনেই দেখতে পাচ্ছি। বিএনপি ওই অপরাধীদের আপন করে নেয়, আওয়ামী লীগও একসময় তাদের প্রশ্রয় দিয়েছে। এটাই অবশ্য স্বাভাবিক, কেননা দীর্ঘদিন ধরে পালাক্রমে ওই দুই দলই আমাদের শাসকশ্রেণির প্রধান অংশ ছিল। এবং মুখে যা-ই বলুক আমাদের শাসকশ্রেণির কোনো অংশই প্রকৃত অর্থে মৌলবাদীবিরোধী নয়।

এই রাষ্ট্রে বৈষম্য আছে। বৈষম্য থাকলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব। ওই বৈষম্য দূর করার জন্যই রাষ্ট্রীয় মূলনীতিতে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের কথা এসেছিল। সেসব কথা এখন আর নেই, যাতে বোঝা যায়, বৈষম্যকে মেনে নেওয়া হয়েছিল। এ রাষ্ট্রে রয়েছে অনেক ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, তাদেরও সাংবিধানিকভাবে স্বীকার করে নেওয়া হয়নি এবং বাস্তব ক্ষেত্রে দুর্বল সংখ্যালঘু হিসেবে তারা নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

ইতিহাস নির্মাতারা যা ভুলে যান তা হলো, পাকিস্তানি হানাদারদের আক্রমণ যখন শুরু হয় তখন মানুষ কোনো ঘোষণার জন্য কান খাড়া করে বসে থাকেনি। আক্রমণের মুখে যে যেভাবে পেরেছে রুখে দাঁড়িয়েছে, স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। এবং খেয়াল করেন না এই সত্যও, স্বাধীনতার যে সংগ্রাম সেটা ২৫ মার্চ মধ্যরাতে শুরু হয়নি, সে রাতের পর থেকে সেটা একটা সশস্ত্র অভ্যুত্থানের রূপ নিয়েছিল বটে, কিন্তু উনসত্তরেই মানুষ অভ্যুত্থান করেছে, সত্তরের নির্বাচনে ৬ দফা নয়, এক দফার পক্ষেই ভোট দিয়েছে। এবং তারও আগে রাষ্ট্র ভাষা আন্দোলনের শুরু থেকে ধাপে ধাপে গণতান্ত্রিক ও প্রতিরোধী সংগ্রামের ভিতর দিয়ে স্বাধীনতার জন্য আকাক্সক্ষাটা তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠেছে। প্রকাশ্যে সেই ১৯৫৬-তে মওলানা ভাসানী স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার কথা বলেছিলেন, যখন ওই রকমের বক্তব্য অন্য কেউ উপস্থিত করার কথা ভাবেননি, বলতে সাহস করা তো দূরের কথা।

২০২৪-এর অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছিল আপামর জনগণ কিন্তু ‘কৃতিত্ব’ নিয়েছে কতিপয় মেটিকুলাস ডিজাইন বাস্তবায়নকারী নেতা। এতে তাদের মুনাফা আসছে। লড়াইটা আদর্শের নয়, লড়াইটা স্থূল বস্তুগত স্বার্থের হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কিছুদিন আগে আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় ছিল, তখনো একই লড়াই আমরা দেখেছি। তখন তৎপর ছিল শাসকশ্রেণির একাংশ। তারা সবকিছুতেই শেখ মুজিব এবং তাঁর পরিবারকে টেনে নিয়ে এসে নিজেদের বড় করার তালে ছিল। হ্যাঁ, মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগই নেতৃত্ব দিয়েছে, সেটা প্রতিষ্ঠিত সত্য; কিন্তু তাই বলে জনগণের যে কোনো ভূমিকা ছিল না, তা তো নয়। উল্টোটাই বরঞ্চ সত্য। এ দেশে যত তাৎপর্যপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবর্তন ঘটেছে, তার প্রত্যেকটির পেছনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল। তারা ভোট দিয়েছে, আন্দোলন করেছে এবং শেষ পর্যন্ত যুদ্ধও করেছে। কিন্তু তাদের ভূমিকা প্রায় কেউই স্বীকার করেনি।

স্বাধীনতাযুদ্ধে নিজেদের ভূমিকা নিয়ে বিতর্ককারী শাসকশ্রেণির দলের মধ্যে আশ্চর্য মিল এখানে, সবাই মনে করে যা করার তারাই করেছে; জনগণ ছিল না, জনগণ অংশ নেয়নি, দুঃখ ভোগ করেনি, লড়াই করেনি সামনাসামনি, প্রাণ দেয়নি হাজারে হাজারে। অভিন্ন ঘটনা ২০২৪-এর অভ্যুত্থানের ক্ষেত্রেও দৃষ্টান্ত পাওয়া যাচ্ছে। ইতিহাসের আসল বিকৃতি যে জনগণের এবং তাদের পক্ষের রাজনৈতিক শক্তির (তারা যতই বিক্ষিপ্ত হোক) অস্বীকৃতির, সেই জ্ঞান বিবদমান বুর্জোয়া দলের রাজনীতিকদের তো নেই-ই, অধিকাংশ বুদ্ধিজীবীরও নেই। আমাদের শাসকশ্রেণি জনগণ থেকে কতটা যে বিচ্ছিন্ন, এসব ঘটনার মধ্য দিয়ে তারই একটি পরিমাপ সম্ভবপর।

 

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
আপনা মাঝে শক্তি ধর
আপনা মাঝে শক্তি ধর
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
সর্বশেষ খবর
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হুথির ছয় ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হুথির ছয় ড্রোন হামলা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আরাফাত রহমান কোকোর জন্মবার্ষিকীতে শিক্ষার্থীদের মাঝে খাবার বিতরণ
আরাফাত রহমান কোকোর জন্মবার্ষিকীতে শিক্ষার্থীদের মাঝে খাবার বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউই জার্সিতে ১৭ ম্যাচ খেলা ব্রুস খেলবেন স্কটল্যান্ড দলে
কিউই জার্সিতে ১৭ ম্যাচ খেলা ব্রুস খেলবেন স্কটল্যান্ড দলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার বাতাস আজ 'মাঝারি' মানের, বায়ুদূষণে বিশ্বে ৫৩
ঢাকার বাতাস আজ 'মাঝারি' মানের, বায়ুদূষণে বিশ্বে ৫৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউকেএম থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন ড. ইউনূস
ইউকেএম থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক নেকড়ে দিবস আজ
আন্তর্জাতিক নেকড়ে দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রোমান সম্রাটের অগ্নিপরীক্ষায় আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফা (রা.)
রোমান সম্রাটের অগ্নিপরীক্ষায় আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফা (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী গবেষক ও জ্ঞানতাপস ড. সিরাজুল হক
ইসলামী গবেষক ও জ্ঞানতাপস ড. সিরাজুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সে.মি. ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সে.মি. ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা
সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি
মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল
সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী
ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত
রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!
পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর
নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর

মাঠে ময়দানে