শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

মো. আবুসালেহ সেকেন্দার
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

নদীয়া নগর ও বঙ্গরাজ্য বিজেতা মুহাম্মদ বখতিয়ার আলখলজি ঘোর ও গরমসির রাজ্যের খলজি সম্প্রদায়ের লোক ছিলেন। তবকাত নাসিরি গ্রন্থের ভাষায় তিনি একজন কর্মঠ, দ্রুত গতিসম্পন্ন, সাহসী, দুঃসাহসী, বিজ্ঞ ও দক্ষ ব্যক্তি ছিলেন। তার ওইসব গুণপনা তাকে অল্প সময়ে খ্যাতির শিখরে নিয়ে যায়। তবে তার শেষজীবন সুখের ছিল না। তিনি যত তড়িৎগতিতে সাফল্য লাভ করেন, তত দ্রুতগতিতে তার পতন হয়। নদীয়া বিজয়ের মাত্র দুই বছরের মধ্যে তিনি নায়ক থেকে খলনায়কে পরিণত হন। তার ক্ষিপ্রতা ও তড়িৎগতিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ যেমন তার জয়ের অন্যতম কারণ ছিল, তেমনি তার উপযুক্ত গুণপনাই তাকে পতনের দিকে নিয়ে যায়। কিন্তু বঙ্গ বিজয়ের আগে যে গুণপনা তার সাফল্যের কারণ ছিল তা হঠাৎ করে কেন তাকে ব্যর্থতার দিকে নিয়ে গেল; ওই কারণ অনুসন্ধান করলে বিশ্বাসঘাতকতার কাহিনি সামনে আসে। তার উপযুক্ত সব গুণপনা থাকা সত্ত্বেও তিনি বিশ্বাসঘাতকতার কাছে হেরে যান। তার শক্তিশালী সামরিক বাহিনী ধ্বংস হয়ে যায়। তিনি জনপ্রিয় শাসক থেকে ঘৃণিত-পতিত ব্যক্তিতে পরিণত হন।

বাংলা অঞ্চল ছিল বিশ্বাসঘাতকদের স্বর্গভূমি। মহারাজা লক্ষণ সেন নিজেও বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন। তার দুর্নীতিপরায়ণ সভাসদদের ষড়যন্ত্রে বখতিয়ার খলজির কাছে তিনি পরাজিত হন। ফলে বখতিয়ার খলজির পক্ষে সহজে তার রাজ্যের অধিকাংশ এলাকা দখল করা সম্ভব হয়। নদীয়া অধিকারের পর বখতিয়ার খলজি বঙ্গ ও সকনত রাজ্যের জমি তার অধিকারে নেন। ওই রাজ্যদ্বয় তার শাসনভুক্ত করে তিনি নদীয়া নগর ধ্বংস ও লখনৌতিতে রাজধানী স্থাপন করেন। ১২০৫ সালে বখতিয়ার খলজি লখনৌতি অধিকার করে রাজধানী স্থাপন করার পর লখনৌতি থেকে তিব্বতে সামরিক অভিযানে যান। ওই অভিযানের পুরো ঘটনা বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে যে, তিনি বিশ্বাসঘাতকতায় পড়ে সর্বস্বান্ত হন। মাত্র শতাধিক সৈন্য নিয়ে কোনোমতে বেঁচে লখনৌতিতে ফেরেন। তিব্বত অভিযানের সময় তিনি যে ১০ হাজার অশ্বারোহী সৈন্যের বহর তৈরি করেছিলেন তা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। ফলে একদা খ্যাতিমান সেনাপতি হলেও বখতিয়ার খলজি শেষজীবনে ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দারে পরিণত হন।

তিনি কামরূপ হয়ে তিব্বত অভিযানে যান। ওই সময়ের পাল বংশের শাসক বিদ্যাদেবের বংশধর রাজা পৃথু কামরূপ শাসন করছিলেন। রাজা পৃথু বখতিয়ার খলজির তিব্বত অভিযানের খবর পেয়ে তার কাছে দূত প্রেরণ করেন। ওই দূত বখতিয়ার খলজিকে কামরূপের রাজা পৃথুর বার্তা পৌঁছে দেন। ওই বার্তায় কামরূপের রাজা পৃথু বখতিয়ার খলজিকে ওই বছর তিব্বত অভিযানে না যাওয়ার অনুরোধ করেন। যদি এ বছর তিব্বত অভিযানে না গিয়ে আগামী বছর যান তবে তিনি বখতিয়ার খলজির সঙ্গে ওই অভিযানে যাবেন; বখতিয়ার খলজি কামরূপের রাজা ওই অনুরোধ আমলে না নিয়ে তার সহচর আলী মেচের সহায়তায় তিব্বত অভিযানে যান। ফলে কামরূপের রাজা রুষ্ট হন। তবে তিনি বাইরে তা প্রকাশ করেননি। তিনি প্রকাশ্যে বখতিয়ার খলজির প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাব বজায় রাখেন। কামরূপের রাজা পৃথুর ওই দুমুখো নীতি বখতিয়ার খলজিকে ফাঁদে ফেলে। তিনি কামরূপের রাজার বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাবে আস্থা রাখায় তার পতন হয়। ব্যর্থ তিব্বত অভিযান শেষে তিনি যখন কামরূপ হয়ে লখনৌতিতে ফিরছিলেন তখন কামরূপে তার পুরো সেনাবাহিনী ধ্বংস হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে কামরূপের রাজার বিশ্বাসঘাতকতার সঙ্গে তার একজন তুর্কি আমির ও একজন খলজি আমিরের বিশ্বাসঘাতকতারও দায় ছিল। কামরূপের গোহাটিতে অবস্থিত প্রাচীন সিলহাকো সেতু সামরিক দিক দিয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। সেনাপতি বখতিয়ার খলজি ওই সেতুর সামরিক গুরুত্ব উপলব্ধি করে তার একজন তুর্কি ও একজন খলজি আমিরকে পাহারায় নিযুক্ত করেন। বখতিয়ার খলজি কামরূপ ছেড়ে তিব্বতের পথে রওনা হওয়ার পর ওই দুজন আমির নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে ওই সেতুর পাহারা ছেড়ে চলে যান। ওই সুযোগে কামরূপের রাজা পৃথুর সৈন্যরা ওই সেতুটি ধ্বংস করে। সিলহাকো সেতুর সর্বশেষ পরিস্থিতি বখতিয়ার খলজির জানা ছিল না। রাজা পৃথুর কাছে কামরূপে আকস্মিক পরাজয়ে বখতিয়ার খলজি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। তার মানসিক অবস্থা এতটা খারাপ হয় যে তিনি রোগাক্রান্ত হয়ে শয্যাশায়ী হন। তার দুঃসাহসী ও দুর্ধর্ষ আমির আলী মর্দান বখতিয়ার খলজির অসুস্থতার খবর শুনে ছুটে আসেন। বখতিয়ার খলজি আলী মর্দানকে নারকোটি অঞ্চলের জায়গিরদার নিযুক্ত করেছিলেন। বখতিয়ার খলজির তখনো দু-চারজন যে শুভাকাক্সক্ষী ছিলেন তারা আলী মর্দানের ওই ছুটে আসাকে তার নিয়োগকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতার প্রকাশ হিসেবে দেখেছিলেন। কিন্তু আলী মর্দানের মনে ভিন্ন বাসনা ছিল। তিনি বখতিয়ার খলজির অসুস্থতার সুযোগে তার কাছে গিয়ে তার মুখের চাদর সরিয়ে প্রথমে নিশ্চিত হন তিনি বখতিয়ার খলজি কি না, তারপর আকস্মিক ছুরিকাঘাতে তাকে হত্যা করেন। বখতিয়ার খলজির আলী মর্দানকে জায়গিরদার নিযুক্তির প্রতিদান দেন তাকে হত্যা করে।

♦ লেখক : সহকারী অধ্যাপক ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

 

এই বিভাগের আরও খবর
বন্যা ও নদীভাঙন
বন্যা ও নদীভাঙন
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব
ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব
আল্লাহর প্রতি ইমান এনে শ্রেষ্ঠ মানুষ হওয়া যায়
আল্লাহর প্রতি ইমান এনে শ্রেষ্ঠ মানুষ হওয়া যায়
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন
যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত
চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম
মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন
চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!
ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ
ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি
জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই
ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা
লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠি নার্সিং কলেজে ভর্তি-মাইগ্রেশনে দুর্নীতির অভিযোগ
ঝালকাঠি নার্সিং কলেজে ভর্তি-মাইগ্রেশনে দুর্নীতির অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর
অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ
৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টের ৫ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৮১.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ৫ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৮১.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির নেতা গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই একত্রিত থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন
সবাই একত্রিত থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন

খবর

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

দুই নারীসহ তিন লাশ উদ্ধার
দুই নারীসহ তিন লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থিদের অবমাননা
ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থিদের অবমাননা

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে
৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউয়ের আদেশ আজ
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউয়ের আদেশ আজ

নগর জীবন

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস
কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস

দেশগ্রাম

শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন
শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

বন্যা ও নদীভাঙন
বন্যা ও নদীভাঙন

সম্পাদকীয়

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব
ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব

সম্পাদকীয়

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি আতঙ্কে এলাকাবাসী
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি আতঙ্কে এলাকাবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

আগা খান গোল্ড কাপ চ্যাম্পিয়ন ব্রাদার্স ইউনিয়ন
আগা খান গোল্ড কাপ চ্যাম্পিয়ন ব্রাদার্স ইউনিয়ন

মাঠে ময়দানে

তিন হত্যা মামলায় দণ্ড ১১ জনের
তিন হত্যা মামলায় দণ্ড ১১ জনের

দেশগ্রাম

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

আল্লাহর প্রতি ইমান এনে শ্রেষ্ঠ মানুষ হওয়া যায়
আল্লাহর প্রতি ইমান এনে শ্রেষ্ঠ মানুষ হওয়া যায়

সম্পাদকীয়