শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৬, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

জাতীয় নির্বাচন কেন সবার আগে দরকার

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় নির্বাচন কেন সবার আগে দরকার

আগামী নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে একধরনের মতবিরোধ এবং মতভিন্নতা ক্রমশ প্রকাশ্য হচ্ছে। কোন নির্বাচন আগে হবে- এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে মতপার্থক্য লক্ষ করা যাচ্ছে। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ন্যূনতম সংস্কার শেষে সবার আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি করেছে। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ চলতি মাসের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন। সেটা না হলে রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে বলে তিনি সতর্ক করেন। অন্যদিকে জামায়াতসহ কয়েকটি দল জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের দাবি করেছে। তারা নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা যাচাই করার জন্য এই প্রস্তাব দিয়েছে বলে দলের শীর্ষ নেতারা জানিয়েছেন। অন্যদিকে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আত্মপ্রকাশ করা জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র কায়েমের ঘোষণা দিয়েছে। দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন সংবিধান সংস্কারে সবার আগে গণপরিষদ নির্বাচন দাবি করেছেন। আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রদত্ত বক্তৃতায় তিনি এই দাবি করেন। নির্বাচন নিয়ে এই নানামুখী অবস্থান রাজনীতিতে নতুন সংকট সৃষ্টি করছে। এর ফলে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে যে ঐক্যবদ্ধ শক্তি লড়াই করেছিল তাদের মধ্যে বিভক্তি এবং ফাটল আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর ফলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের উত্তরণ এক নতুন সংকটে উপনীত হয়েছে।

বিএনপি স্পষ্টভাবে বলেছে, তারা প্রথমে জাতীয় নির্বাচন চায় এবং আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হবে বলে তারা প্রত্যাশা করে। সম্প্রতি দীর্ঘ সাত বছর পর বিএনপির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই বর্ধিত সভায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুজনই সংযুক্ত হন। তাঁরা দুজনই যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য আহ্বান জানান। এই বর্ধিত সভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনের চিন্তা থেকে সরে আসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সবার আগে যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি করেছেন। এটা স্পষ্ট যে বিএনপির মতামতের বাইরে গিয়ে যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন করা হয়, তাহলে সেটি রাজনীতিতে একটি উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি করবে। বিএনপি শক্তিশালী একটি রাজনৈতিক দল, দলটির জনপ্রিয়তাও প্রশ্নাতীত। এই সংকটকালে তাদের বিরুদ্ধে কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়াটা দেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে না।

অন্যদিকে জামায়াতসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল সবার আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবি করেছে। রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রথম বৈঠকে তারা এরকম দাবি করে। তবে নির্বাচন বিতর্ক তীব্র হয়েছে ২৮ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশের মাধ্যমে। জাতীয় নাগরিক পার্টি দ্বিতীয় রিপাবলিকের দাবি করেছে। অবশ্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গত দুই মাস থেকেই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রদানের দাবি জানিয়ে আসছে। এই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তারা সমাবেশের ডাক দেয়। পরে সরকারের আশ্বাসে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র দেওয়া হয়নি। এখন তাদের নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ পাওয়া ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’র পক্ষ থেকে তারা দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্রের দাবি উত্থাপন করেছে। বর্তমান সংবিধান বাতিল করে প্রথমে একটি গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করেছে এসসিপি।। তাদের এই দাবি রাজনৈতিক অঙ্গনে ধূম্রজাল সৃষ্টি করেছে।

রাজনৈতিক অঙ্গনে এ ধরনের মতপার্থক্য ও বিতর্ক অনভিপ্রেত নয়। বরং এ ধরনের মতপার্থক্যই গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। ভিন্ন ভিন্ন মত থাকবে, বিভিন্ন মতের পক্ষে নানা রকম যুক্তি থাকবে। এর মধ্যে যে যুক্তিটি গ্রহণযোগ্য হবে, দেশের জন্য মঙ্গল হবে সেই যুক্তিতে সবাই একমত হয়ে কাজ করবে, এটাই গণতন্ত্রের শক্তি এবং গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।

এখন আমরা দেখতে পারি যে সবার আগে যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয় তাহলে বাংলাদেশে যে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা তার লাভ হবে, না ক্ষতি হবে? আমরা যদি একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে স্থানীয় সরকার নির্বাচন সবার আগে হলে কতগুলো বড় ধরনের বিপদ আমাদের সামনে আসতে পারে।

সবার আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সবচেয়ে যে বিপদের আশঙ্কা রয়েছে, তা হলো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটবে। এমনিতেই স্বৈরাচারের পতনের পর দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো নয়। দেশে খুন, রাহাজানি, ছিনতাই, হত্যা, ধর্ষণ প্রতিনিয়ত ঘটছে। এরকম একটি বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে আমরা যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আগে করি তাহলে পরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে। স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলে ইউনিয়ন থেকে শুরু করে জেলা পর্যন্ত সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়বে পেশিশক্তির দাপট। বাংলাদেশের অতীত ইতিহাস বলে এ দেশের স্থানীয় সরকার নির্বাচন সব সময় সহিংসতায় ভরপুর হয়। এ নির্বাচনে প্রচুর প্রাণহানি ঘটে। এই ভঙ্গুর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে যেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এখন পর্যন্ত কার্যকর এবং সক্রিয় নয়, সেখানে প্রথমে স্থানীয় সরকার নির্বাচন সারা দেশে একটি অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। পরিস্থিতি সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। ফলে জাতীয় নির্বাচন ব্যাহত হতে পারে। এমনকি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং গণতন্ত্রের পথযাত্রাও হোঁচট খেতে পারে। দ্বিতীয়ত স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বাইরে প্রচুর একক প্রার্থীর স্বতন্ত্রভাবে দাঁড়ানোর সুযোগ পায়। এই নির্বাচন যতটুকু না দলীয় তার চেয়ে বেশি হলো স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রিয়তা যাচাই। এই নির্বাচন সারা দেশে নিয়ন্ত্রণহীন অরাজকতা সৃষ্টি করতে পারে।

দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল। কাজেই প্রথমে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের দোসররা, যারা এখনো ঘাপটি মেরে আছে বিভিন্ন স্থানে, তারা সুযোগ গ্রহণ করবে। এই সুযোগ নিয়ে তারা সারা দেশে আবার নতুন করে সংগঠিত হওয়ার সুযোগ পাবে। এর ফলে তাদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া দ্রুত হবে বলে অনেকে মনে করেন। যেহেতু এখন পর্যন্ত স্বৈরাচারের সব শিকড় সরকার উৎপাটন করতে পারেনি, বিশেষ করে মাঠপর্যায়ে তো নয়, কাজেই এই নির্বাচন হলে পতিত স্বৈরাচার আবার পুনর্বাসিত হবে। স্থানীয় পর্যায়ে তাদের শক্ত ভিত তৈরি হবে।

তৃতীয়ত স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হলে জুলাই বিপ্লবে যে ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক শক্তি, সেই ঐক্যে ফাটল ধরবে। বিভক্তি এবং হানাহানি হবে। রাজনীতিতে আবার সেই পেশিশক্তির অনুপ্রবেশ ঘটবে এবং একে অন্যকে নিঃশেষ করে দেওয়ার প্রবণতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠবে। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য একটি কথা সবাইকে মনে রাখা দরকার তা হলো কোনো অবস্থাতেই জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনকারী শক্তিতে ঐক্যে ফাটল ধরানো যাবে না। এ কথাটি প্রত্যেকেই বলছেন। বিশেষ করে বিএনপি, জামায়াত এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি প্রত্যেকেই একই আকাক্সক্ষা ব্যক্ত করেছেন। কিন্তু যে মুহূর্তে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সে মুহূর্তে এই ঐক্যে ফাটল ধরবেই। একে অন্যের সঙ্গে হানাহানি এবং কাদাছোড়াছুড়িতে লিপ্ত হবেই। এই সহিংসতা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি করবে। এর ফলে তৃতীয় শক্তির হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবে।

চতুর্থত আমাদের একটি নতুন নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে। এই নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত পরীক্ষিত নয়। এখন পর্যন্ত মাঠ প্রশাসন পুরোপুরি সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি। প্রশাসনে শুদ্ধি অভিযান সম্পন্ন হয়নি। এরকম পরিস্থিতিতে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো একটা ব্যাপক আয়োজন যদি অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে নির্বাচন কমিশন প্রথম ধাক্কাতেই এক ব্যর্থতার দায়িত্ব ঘাড়ে নেবে। এর ফলে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা এবং কর্মক্ষমতা প্রশ্নের মুখে পড়বে। এ রকম পরিস্থিতি কাম্য নয়। কারণ নির্বাচন কমিশন যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সক্ষমতার পরিচয় না দেয়, তাহলে পরবর্তী নির্বাচনে তাদের নিরপেক্ষতা এবং দক্ষতা, যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। এটি বাংলাদেশের মূল নির্বাচন অর্থাৎ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ফলে যে হানাহানি, কাদাছোড়াছুড়ি, অবৈধ অস্ত্রের প্রয়োগ এবং অন্যান্য বিশৃঙ্খল ঘটনা ঘটবে, সেখান থেকে দেশকে একটি স্বল্পতম সময়ের মধ্যে স্বস্তির পথে নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচন করা অসম্ভব এবং অবাস্তব ব্যাপার।

অনেকেই মনে করেন যে সবার আগে স্থানীয় সরকার হওয়া উচিত নির্বাচন কমিশনের একটি ‘টেস্ট কেস’ হিসেবে। কিন্তু মনে রাখতে হবে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনেক বেশি আক্রমণাত্মক, সহিংস এবং এই নির্বাচন সবচেয়ে দক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনেও সহিংসতাপূর্ণ হতে বাধ্য। তা ছাড়া কেউ কেউ যুক্তি দেখাচ্ছেন যে জনপ্রতিনিধি ছাড়া স্থানীয় সরকারগুলো অচল হয়ে যাচ্ছে। এ কথা সত্য যে সর্বত্র জনপ্রতিনিধি দরকার কিন্তু সবার আগে জনপ্রতিনিধি দরকার হলো রাষ্ট্র পরিচালনায়। জনগণ প্রজাতন্ত্রের মালিক। আর সে কারণেই  জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের রাষ্ট্রক্ষমতায় বসিয়েই কেবল একটি গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার গন্তব্যে পৌঁছা সম্ভব। অন্য কোনোভাবে নয়।

এবার আমরা একটু খতিয়ে দেখতে চাই সবার আগে গণপরিষদ নির্বাচন এবং দ্বিতীয় রিপাবলিকের সম্ভাব্যতা। আমাদের মনে রাখতে হবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার কোনো বিপ্লবী সরকার নয়। সংবিধানের আলোকে এবং সর্বোচ্চ আদালতের মতামত ও সম্মতির ভিত্তিতে গত বছরের ৮ আগস্ট এ সরকার গঠিত হয়। বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন প্রধান উপদেষ্টা এবং অন্য উপদেষ্টাদের শপথ পাঠ করান। কাজেই বর্তমান সংবিধানের আওতায় গঠিত এই সরকারের আর বিপ্লবী সরকারে রূপান্তরের কোনো সুযোগ নেই। তাই এখন দ্বিতীয় রিপাবলিক কায়েম করাও সম্ভব না। বর্তমান সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করাও সম্ভব না। তাহলে এ সরকার অথর্ব হয়ে যাবে। পতিত স্বৈরাচার জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে নিজেদের বৈধতা দাবি করার সুযোগ পাবে। তীব্র সাংবিধানিক সংকটের মুখে পড়বে দেশ। ৩১ ডিসেম্বর এ কারণেই জুলাই বিপ্লবের ঘোষণা থেকেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে পিছিয়ে আসতে হয়েছে। এ কারণেই রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবি নিয়েও তারা এগোতে পারেনি। সংবিধান সংশোধনের বা পরিবর্তনের একমাত্র জায়গা হলো জাতীয় সংসদ। জুলাই বিপ্লবের সাংবিধানিক স্বীকৃতির জন্য প্রয়োজন সবার আগে জাতীয় নির্বাচন।

৫ আগস্টের পর যদি সংবিধান না মেনে একটি বিপ্লবী সরকার গঠিত হতো, যদি বর্তমান সংবিধান না মেনে জনগণের শক্তিতে দেশ পরিচালিত হতো সে ক্ষেত্রে হয়তো দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র এবং নতুন সংবিধানের দাবি প্রাসঙ্গিক হতো। কিন্তু সেই সময় পেরিয়ে গেছে। এখন যা কিছু করার তা সংবিধান মেনেই করতে হবে। সংবিধানের আওতায় করতে হবে। এ জন্য জাতীয় নির্বাচন করতে হবে সবার আগে। সংবিধান সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য চাই জনপ্রতিনিধিদের নির্বাচিত জাতীয় সংসদ। কাজেই আমি মনে করি সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলো একত্রে বসে কোন নির্বাচন আগে হবে এবং কেন আগে হওয়া দরকার- এই নিয়ে মুক্ত আলোচনা করবে, উন্মুক্ত বিতর্ক করবে এবং একটি যুক্তিনির্ভর সমাধানের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। কারণ আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা ভালো নয়। আর সবাইকে মনে রাখতে হবে বাংলাদেশ সবার আগে।

 

লেখক :  নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: auditekarim@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
সামাজিক ব্যবসা
সামাজিক ব্যবসা
রপ্তানি খাতে ধাক্কা
রপ্তানি খাতে ধাক্কা
ফিলিস্তিনের নাবলুস নগরী
ফিলিস্তিনের নাবলুস নগরী
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
রেমিট্যান্সে আশার আলো
রেমিট্যান্সে আশার আলো
ভোটের আলোচনা
ভোটের আলোচনা
বিমসটেক সম্মেলন
বিমসটেক সম্মেলন
ডিজিটাল সংস্কৃতি : ভার্চুয়াল উৎসব
ডিজিটাল সংস্কৃতি : ভার্চুয়াল উৎসব
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
ব্যাংককে বৈঠক, ঢাকা-দিল্লিতে গুঞ্জন
ব্যাংককে বৈঠক, ঢাকা-দিল্লিতে গুঞ্জন
এই সময়ের রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ
এই সময়ের রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে রেল ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
কালীগঞ্জে রেল ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে প্রথম এইচ৫এন১ বার্ড ফ্লু রোগী শনাক্ত
মেক্সিকোতে প্রথম এইচ৫এন১ বার্ড ফ্লু রোগী শনাক্ত

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অষ্টমী স্নানে ব্রহ্মপুত্র নদে পুণ্যার্থীদের ঢল
অষ্টমী স্নানে ব্রহ্মপুত্র নদে পুণ্যার্থীদের ঢল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের শিকার জমজ দুই বোনকে আইনি সহায়তা প্রদানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ধর্ষণের শিকার জমজ দুই বোনকে আইনি সহায়তা প্রদানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীর ফেলে যাওয়া ১৮ ভরি স্বর্ণ ‍ফিরিয়ে দিলেন অটোরিকশাচালক
ব্যবসায়ীর ফেলে যাওয়া ১৮ ভরি স্বর্ণ ‍ফিরিয়ে দিলেন অটোরিকশাচালক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩২৯টি উপজেলায় হচ্ছে টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ
৩২৯টি উপজেলায় হচ্ছে টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডার্ক এনার্জি স্থির নয়! বিজ্ঞানীদের সামনে নতুন ধাঁধা
ডার্ক এনার্জি স্থির নয়! বিজ্ঞানীদের সামনে নতুন ধাঁধা

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছেড়েছেন ১ কোটি সিমধারী, ফিরেছেন ৪৪ লাখ
ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছেড়েছেন ১ কোটি সিমধারী, ফিরেছেন ৪৪ লাখ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?
ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

পতেঙ্গায় ১ কেজি স্বর্ণালংকারসহ আটক ৫
পতেঙ্গায় ১ কেজি স্বর্ণালংকারসহ আটক ৫

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‌‘শিক্ষার্থীরা পাস করে চাকরির জন্য নেতাদের পেছনে ঘুরতে হবে না’
‌‌‘শিক্ষার্থীরা পাস করে চাকরির জন্য নেতাদের পেছনে ঘুরতে হবে না’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী মাদকবিরোধী প্রচারণা শুরু
আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী মাদকবিরোধী প্রচারণা শুরু

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি নেতার বহিষ্কারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার বহিষ্কারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা-তিতাসে অষ্টমী গঙ্গাস্নানে উপচেপড়া ভিড়
মেঘনা-তিতাসে অষ্টমী গঙ্গাস্নানে উপচেপড়া ভিড়

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসবায় যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ
কসবায় যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে টাকা ধার না দেওয়ায় যুবক খুন
সিলেটে টাকা ধার না দেওয়ায় যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে জেলেদের জালে মিলল বৃদ্ধার লাশ
চট্টগ্রামে জেলেদের জালে মিলল বৃদ্ধার লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুন্সিগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত
মুন্সিগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশের গন্ধে ভারী মিয়ানমারের সাগাইংয়ের বাতাস
লাশের গন্ধে ভারী মিয়ানমারের সাগাইংয়ের বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাংকর আইল্যান্ড, যেখানে পাহাড় ও সমুদ্রের অসাধারণ মিতালি!
পাংকর আইল্যান্ড, যেখানে পাহাড় ও সমুদ্রের অসাধারণ মিতালি!

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এই মেয়েরাই সামনের দিনেও আমাদের পথ দেখাবে (ভিডিও)
এই মেয়েরাই সামনের দিনেও আমাদের পথ দেখাবে (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বাসায় ঢুকে ডাকাতি, বাধা দেওয়ায় আহত ৮
চট্টগ্রামে বাসায় ঢুকে ডাকাতি, বাধা দেওয়ায় আহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন
ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দেড় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণসহ গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে দেড় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে নৈশপ্রহরীদের বেঁধে রেখে ৪ দোকানে ডাকাতি
জয়পুরহাটে নৈশপ্রহরীদের বেঁধে রেখে ৪ দোকানে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থানা থেকে পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না তরুণের
থানা থেকে পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না তরুণের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রংপুরে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে বলিভিয়ার জাতীয় ফুল হেলিকোনিয়া
রংপুরে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে বলিভিয়ার জাতীয় ফুল হেলিকোনিয়া

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চুলা জ্বালানো নিয়ে সতর্ক করল তিতাস গ্যাস
চুলা জ্বালানো নিয়ে সতর্ক করল তিতাস গ্যাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদ্মা নদীতে বেড়াতে গিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
পদ্মা নদীতে বেড়াতে গিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার
পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে
ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি
আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব
ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প
৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন
ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প
‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম
নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’
‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা
সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে
প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার
লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া
মুজিব ছিলেন বেপরোয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট
চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ
হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক
দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও
ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ
মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না
দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না

নগর জীবন

‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি
‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত
দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা
রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা

নগর জীবন

হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!
আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ

নগর জীবন

নতুন জীবনের খোঁজে মাহি
নতুন জীবনের খোঁজে মাহি

শোবিজ

এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌথ পরিবারের গল্প
যৌথ পরিবারের গল্প

শনিবারের সকাল

আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো
আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো

শোবিজ

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার

প্রথম পৃষ্ঠা

জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো
জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব
অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব

শোবিজ

বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা
বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা

মাঠে ময়দানে

নিশোর মুখে শাকিববন্দনা
নিশোর মুখে শাকিববন্দনা

শোবিজ

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন
চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন

মাঠে ময়দানে

কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট
কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট

মাঠে ময়দানে