শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫

সংস্কারে বিপদমুক্ত ব্যাংক খাত, ধুঁকছে দুর্বল আর্থিক প্রতিষ্ঠান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সংস্কারে বিপদমুক্ত ব্যাংক খাত, ধুঁকছে দুর্বল আর্থিক প্রতিষ্ঠান

গত এক বছরে বহু আর্থিক সূচকের পরিবর্তন হয়েছে। স্থিতিশীলতা ফিরতে শুরু করেছে অর্থনীতিতে। তবে এখনো সংকট কাটেনি পুরোপুরি। কারণ বেসরকারি খাত বা করপোরেট গ্রাহকদের রক্তক্ষরণ এখনো বন্ধ হয়নি।

অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্ণ হলেও ব্যাংক থেকে টাকা ফেরত পাওয়ার ক্ষেত্রে সাধারণ গ্রাহকের ভোগান্তি কাটেনি। নানা সংস্কার ও তারল্য সহায়তার পরও অনেক ব্যাংক এখনো গ্রাহকের জমা অর্থ সম্পূর্ণ ফেরত দিতে ব্যর্থ হচ্ছে।

রপ্তানি আয় ও প্রবাস আয়ের প্রবৃদ্ধির ওপর ভর করে দেশের বৈদেশিক লেনদেন ভারসাম্য বা ব্যালান্স অব পেমেন্টস (বিওপি) পরিস্থিতির উন্নতি ঘটেছে। প্রায় সাড়ে চার বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে কোনো ব্যাংক থেকে ডলার না কিনেই।

সর্বশেষ তথ্য মতে, দেশের গ্রস রিজার্ভ আবারও ২২ বিলিয়ন থেকে ৩০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। ২০২৪ সালের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই আর্থিক খাতকে স্থিতিশীল করতে নানা পদক্ষেপ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। 

দুর্বল ব্যাংকগুলোর ১৪টি পর্ষদ বিলুপ্ত করা হয়, প্রায় ৫২ হাজার কোটি টাকা নতুন করে ছাপিয়ে ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়। ছোট অঙ্কের আমানতকারীরা কিছু অর্থ তুলতে পারলেও বড় অঙ্কের সঞ্চয় ফেরত পাওয়া অনেকের জন্য এখনো দুঃস্বপ্ন হয়ে আছে। কিছু দুর্বল ব্যাংক মাসে নির্ধারিত পাঁচ হাজার টাকাও দিতে পারছে না, আর গ্রাহকদের ধৈর্য ধরার পরামর্শ দিচ্ছেন শাখা ব্যবস্থাপকরা।

এস আলম গ্রুপের প্রভাবমুক্ত হয়েছে ব্যাংক খাত :

ব্যাংক খাত অবশেষে এস আলম গ্রুপের দীর্ঘদিনের প্রভাব থেকে মুক্ত হয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে গ্রুপটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবার দেশের ব্যাংক কম্পানি আইন ভেঙে সাতটি ব্যাংক ও দুটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বড় অঙ্কের শেয়ার দখলে নিয়েছিল। নিয়ন্ত্রক সংস্থার শিথিলতার সুযোগে এস আলম গ্রুপ নজিরবিহীনভাবে ব্যাংক খাতে প্রভাব বিস্তার করেছিল।

সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড পিস স্টাডিজের নির্বাহী পরিচালক ড. মিজানুর রহমান বলেন, এস আলমের দখলমুক্তি এ দেশের ব্যাংক খাতের জন্য নিঃসন্দেহে ভালো উদ্যোগ। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এরই মধ্যে পাচার বন্ধ হয়েছে।

আইএমএফের ঋণের জন্য পরিবর্তন : 

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণের জন্য বহু পরিবর্তন হয়েছে আর্থিক খাতে। পাশাপাশি ব্যাংকঋণের নীতি সুদহার ও খেলাপি ঋণের নীতিমালাও পরিবর্তন করা হয়েছে আইএমএফের ঋণের জন্য। দেশের ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণের হার এক লাফে পাঁচ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করেছে।

তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের গলা টিপে হত্যা করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। গত সেপ্টেম্বর থেকে তিন মাস কিস্তি পরিশোধ না করতে পারলে খেলাপি করার শর্ত দেওয়া হয়েছে। কিন্তু দেশে ব্যবসার স্বাভাবিক পরিবেশ নেই। ব্যবসায়ীরা আয় না করলে ব্যাংকের কিস্তি দেবেন কিভাবে? মন্দা অর্থনীতির বাজারে ব্যাংকঋণ পরিশোধ করা খুবই কঠিন হয়ে গেছে। এ কারণেই মূলত দেশের ঋণখেলাপি বেড়েছে।’

ব্যাংক সংস্কারের উদ্যোগ : 

সরকার পরিবর্তনের পর থেকেই শুরু হয়েছে ব্যাংক খাতের সংস্কার। এর মধ্যে ১৪ ব্যাংকের পর্ষদ বদল, দেড় হাজারের বেশি অ্যাকাউন্ট জব্দ, এক লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ স্থগিত, তিনটি টাস্কফোর্স গঠন, ৫০ কোটি টাকার ওপরে অনিচ্ছাকৃত খেলাপিদের নীতি সহায়তা কমিটি গঠন ও সহায়তা প্রদান অন্যতম। তা ছাড়া দুর্বল ব্যাংক একীভূত করার জন্য অধ্যাদেশের মাধ্যমে ব্যাংক রেজল্যুশন অ্যাক্ট জারি করেছে সরকার। এরই মধ্যে পাঁচটি ব্যাংক মার্জ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর পরের ধাপে আরো ১০টি ব্যাংক নিয়ে কাজ করার কথা রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের।

রেমিট্যান্স-প্রবাহে নতুন রেকর্ড : 

রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর প্রবাসীদের মধ্যে রেমিট্যান্স পাঠানোর আগ্রহ বেড়ে যায়। জুলাইয়ে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাস আয় এসেছে তিন হাজার ৩২ কোটি ডলার, দেশের ইতিহাসে যা সর্বোচ্চ। আগে ক্রমাগত কমতে থাকা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বর্তমানে ৩০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। ডলার সংকট কাটতে শুরু করেছে। ব্যবসায়ীরা আগের চেয়ে সহজে এলসি খুলতে পারছেন।

গবেষণাপ্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের গবেষণা পরিচালক হেলাল আহমেদ জনি বলেন, ‘দেশের রিজার্ভ বৃদ্ধির একটি অন্যতম কারণ প্রবাস আয়। সরকার পরিবর্তনের পর থেকে দেশের রেমিট্যান্স বাড়ছে। এটা দেশের জন্য সবচেয়ে বেশি লাভজনক।’

ব্যাংকে বাড়ছে আমানত, ফিরছে আস্থা : 

শেখ হাসিনার আমলে অনিয়মে নষ্ট হওয়া ব্যাংকব্যবস্থায় ফের আস্থা ফিরে আসছে। মে মাস পর্যন্ত দেশের ব্যাংক খাতে মোট আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৩২ হাজার ৬৫ কোটি টাকা, এক বছরে আমানতের প্রবৃদ্ধি ৭.৭৩ শতাংশ।

পাচারের অর্থ ফেরানোর উদ্যোগ : 

পাচারের অর্থ ফেরাতে প্রায় ২০০টি দেশে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। সূত্র আরো জানায়, আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা জোট এগমন্টের সঙ্গে যুক্ত ১৭৭টি দেশ ছাড়াও একাধিক দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি রয়েছে বিএফআইইউয়ের। এর মধ্যে জবাব মিলেছে ২৭টির। দেশের পাচারকারীদের জন্য গঠন করা হয়েছে ১১টি জয়েন্ট ইনভেস্টিগেশন টিম। তাদের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশিদের প্রায় ৪০০ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের সম্পদ জব্দ করেছে যুক্তরাজ্য। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় অংশ জড়িত সাইফুজ্জামান জাভেদ ও সালমান এফ রহমান পরিবারে, যাদের ফ্রিজ আদেশ ও অনুসন্ধান চলমান আছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘বিভিন্ন দেশে পাচারকারীদের তথ্য চাওয়া, ব্যাংক থেকে তথ্য সংগ্রহ ও রিপোর্টিং করছে টাস্কফোর্স। এখানে সরাসরি সহযোগিতা করছেন যুক্তরাজ্যের এক্সপার্টরা। আমাদের দেশের লোকদের ট্রেনিং দিচ্ছে তারা। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। তাদের কাজ শেষ হলে দেশ ও বিদেশের আদালতে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে মামলার দিকে যাবে বাংলাদেশ।’

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অবস্থা : 

ব্যাংকবহির্ভূত কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান এখন মৃতপ্রায়। তারা অনেক দিন ধরে আমানতকারীর অর্থ ফেরত দিতে পারছে না। পাচ্ছে না নতুন আমানতও। এমন পরিস্থিতিতে এই খাতকে বাঁচাতে প্রথম ধাপে ২০টি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান একীভূত করার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আমানতকারীর জমানো টাকা ফেরত দিতে না পারা, উচ্চ খেলাপি ঋণ ও মূলধন ঘাটতি—এ তিন সূচকের ভিত্তিতে এসব প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করা হয়েছে।

বীমা খাতের শোচনীয় অবস্থা : 

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি বীমা খাতের উন্নয়নও ঘটে থাকে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও এ কথা সত্য যে বিগত ১৫ বছরে বীমা খাতের তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়নি। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৫ সালের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে নন-লাইফ ৪৬ কম্পানির কাছে মোট দাবি দাঁড়ায় তিন হাজার ৪৪৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা। কিন্তু পরিশোধ করা হয়েছে মাত্র ২৯৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা, যা মোট দাবির ৯ শতাংশ। অর্থাৎ বাকি ৯০ শতাংশ দাবিই অনিষ্পন্ন রয়ে গেছে।

ঋণ প্রবৃদ্ধি ও আস্থার সংকট : 

গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর থেকেই ঋণ প্রবৃদ্ধি ধাপে ধাপে কমেছে। ২০২৪ সালের জুলাইয়ে তা ছিল ১০.১৩ শতাংশ, যা জুনে নেমেছে ৬.৪০ শতাংশে। বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী বলেন, বর্তমান সরকার ব্যবসায়ীদের আস্থায় নিতে পারেনি, ফলে বেসরকারি খাত ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি পিছিয়ে আছে। তবে নির্বাচনের ঘোষণা কিছুটা আশার সঞ্চার করেছে।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর
বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
তিন দেশ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
তিন দেশ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
অবসরে এনবিআরের সদস্য কাজী মোস্তাফিজুর
অবসরে এনবিআরের সদস্য কাজী মোস্তাফিজুর
দুর্গাপূজার ছুটিতেও চলবে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম
দুর্গাপূজার ছুটিতেও চলবে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম
পাচার হওয়া কিছু অর্থ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফিরবে: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া কিছু অর্থ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ফিরবে: অর্থ উপদেষ্টা
২০২৬ অর্থবছরে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির
২০২৬ অর্থবছরে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস
মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে
৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়ায় ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার
কলম্বিয়ায় ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বিরতির পর ভারত-চীনের মধ্যে আবারও সরাসরি ফ্লাইট চালু
দীর্ঘ বিরতির পর ভারত-চীনের মধ্যে আবারও সরাসরি ফ্লাইট চালু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার পথে সুমুদ ফ্লোটিলা আটক, বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ-ক্ষোভ
গাজার পথে সুমুদ ফ্লোটিলা আটক, বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ-ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রদেশে দুর্গাপ্রতিমা বিসর্জনের সময় ট্রলি লেকে পড়ে নিহত ১১
মধ্যপ্রদেশে দুর্গাপ্রতিমা বিসর্জনের সময় ট্রলি লেকে পড়ে নিহত ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিপাইন ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতের আশঙ্কায় উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যার সতর্কবার্তা
ফিলিপাইন ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতের আশঙ্কায় উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যার সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আরও ১০-২০ রান বেশি হলে ফল ভিন্ন হতেও পারত’
‘আরও ১০-২০ রান বেশি হলে ফল ভিন্ন হতেও পারত’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো গাজার দিকে এগোচ্ছে সুমুদ ফ্লোটিলার ‘দ্য ম্যারিনেট’ জাহাজ
এখনো গাজার দিকে এগোচ্ছে সুমুদ ফ্লোটিলার ‘দ্য ম্যারিনেট’ জাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রখ্যাত শিম্পাঞ্জি বিশেষজ্ঞ জেন গুডঅল মারা গেছেন
প্রখ্যাত শিম্পাঞ্জি বিশেষজ্ঞ জেন গুডঅল মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবচরে রেললাইনের পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
শিবচরে রেললাইনের পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়
পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক
দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিজয়া দশমী, দেবী দুর্গার বিসর্জন
আজ বিজয়া দশমী, দেবী দুর্গার বিসর্জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা