শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

লাল রঙের ভয়ংকর চকলেট!

সারমিন ইসলাম রত্না
প্রিন্ট ভার্সন
লাল রঙের ভয়ংকর চকলেট!

তিন বন্ধু স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল। রাহাত, নিবিড় আর শফিক। তিনজনে ভীষণ দুষ্টু আর সাহসী। ওরা পথে যেতে যেতে দেখল, চকচকে লাল কাগজে মোড়ানো চকলেটের প্যাকেট পড়ে আছে। ওরা অবাক হয়ে একে অপরের দিকে তাকাল! রাহাত চকলেটের প্যাকেট তুলে নিল। শফিক বলল, এটা কি ঠিক হলো? নিবিড় মাথা দুলিয়ে বলল, অবশ্যই ঠিক হয়েছে। এখন আমরা ভাগাভাগি করে চকলেট খাব। শফিক বাধা দিয়ে বলল, এটা ঠিক হবে না। রাহাত ওর মুখে জোর করে চকলেট তুলে দিল। শফিক মজা পেয়ে খেতে শুরু করল। নিবিড় চোখেমুখে আনন্দ ফুটিয়ে বলল, এমন মজার চকলেট কিনতে হলে আমাদের অনেক টাকা খরচ হতো। রাহাত সম্মতি জানিয়ে বলল, নিশ্চয়ই। আমাদের ভাগ্য ভালো তাই পথেই কুড়িয়ে পেলাম। শফিক তখনো চুপচাপ। ও কী বলবে বুঝতে পারছে না। শুধু মনে হচ্ছে চকলেট মজা হলেও খাওয়া ঠিক হচ্ছে না।

হঠাৎ বাতাসটা কেমন ঠান্ডা হয়ে গেল। রাহাত আকাশের দিকে তাকাল। সন্ধ্যা হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে হবে।

নিবিড় বলল, গল্প করতে করতে এত সময় পেরিয়ে গেছে বুঝতেই পারিনি। শফিক ভয় পাওয়া গলায় বলল, শরীরটা কেমন ভারি ভারি লাগছে। রাহাত আর নিবিড় শফিকের দিকে তাকাতেই শিউরে উঠল! শফিকের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে সাদা শাড়ি পড়া একটি মেয়ে। বড় বড় টকটকে লাল চোখ। এলোমেলো চুল। ধারালো নখ আর ঠোঁটে ভয়ংকর হাসি। হি হি হি কোথায় পালাবে? আজ মজা দেখাব তোমাদের। তিন বন্ধুর অন্তরাত্মা কেঁপে উঠল! রাহাত ঢোক গিলল। শফিক চোখ বন্ধ করল। নিবিড় সাহস করে বলল, কিন্তু কেন? ভয়ংকর মেয়েটি হাসতে হাসতে বলল, হি হি হি। আবার প্রশ্ন করে কেন? হি হি হি। উত্তর দিচ্ছি। আমি গাছের ডালে বসে পা দোলাচ্ছিলাম। আমার হাতে চকলেটের প্যাকেট ছিল। হঠাৎ চকলেটের প্যাকেট পড়ে গেল। তোমরা তুলে নিলে। শুধু তাই নয়, মজা করে খেয়েও ফেললে। কথা বলতে বলতে মেয়েটির চোখমুখ বিকৃত হয়ে গেল। তা দেখে তিন বন্ধুর গলা শুকিয়ে গেল। মেয়েটি ধারালো নখ দেখিয়ে বলল, আমার চকলেট ফেরত দাও। তা না হলে খামচে দেব। আমার মতো ভয়ংকর বানিয়ে দেব তোমাদের। তখন মানুষরাজ্য ছেড়ে ভূতরাজ্যে বাস করতে হবে। রাহাত আর নিবিড় কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে বলল, আমরা জানতাম না ওটা তোমার। জানলে কখনো খেতাম না। শফিক বাধা দিয়ে বলল, আমি নিষেধ করেছিলাম। মেয়েটি কর্কশ কণ্ঠে চেঁচিয়ে উঠল। এত কিছু শুনতে চাই না। আমার চকলেট ফেরত দাও। রাহাত অনুনয় করে বলল, ভুল করেছি। ক্ষমা কর। নিবিড় হাত জোর করে বলল, খেয়ে ফেলা জিনিস তো আর ফিরিয়ে দিতে পারব না। কিন্তু এমন চকলেট এনে দেওয়ার চেষ্টা করব। শফিক কান্নাভেজা কণ্ঠে বলল, আমাদের ছেড়ে দাও। আমরা পালাব না কথা দিচ্ছি। মেয়েটি কী যেন ভাবল। তারপর চোখমুখ কঠিন করে বলল, মাত্র একদিন সময় দিলাম। মেয়েটি এই বলে অদৃশ্য হয়ে গেল। তিন বন্ধু ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটতে লাগল।

মধ্যরাত। সুনসান নীরবতা। রাহাত, নিবিড় আর শফিক ঘুমানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু ঘুমাতে পারছে না। ওদের মাথায় একটাই চিন্তা। এমন চকলেট কোথায় পাব? যদি না পাই তাহলে কী হবে? তিন বন্ধু ভিন্ন বাড়িতে থাকলেও ওদের মনের কথা যেন একে অপরের কাছে পৌঁছে যাচ্ছিল। হঠাৎ হাসির শব্দ! হি হি হি। নিবিড় হুরমুর করে উঠে বসল। ধরাস ধরাস করছে বুক। নিজেকে সামলে নিয়ে বাতি জ্বালাল। দেখল কেউই নেই। রাহাত ঘুমানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু চোখ বন্ধ করলেই ভয়ংকর সেই মেয়েটির মুখ ভেসে উঠছে। শেষ রাতের দিকে চোখ বুজে এলো রাহাতের। ধারালো পাঁচটি নখ রাহাতকে খামচে দিল। ওমনি হাত-পা ছুড়তে ছুড়তে রাহাত জেগে উঠল। চেঁচিয়ে বলল, কে? কে আমাকে খামচে দিল? কোনো উত্তর এলো না। রাহাত আপাদমস্ত কাঁথা মুড়ি দিয়ে বসে রইল। শফিক ওয়াশরুমের দরজা খুলে চিৎকার দিয়ে পিছিয়ে গেল। সন্ধ্যায় দেখা ভয়ংকর সেই মেয়েটা। ঝরনার নিচে দাঁড়িয়ে আছে। শফিক এক দৌড়ে ঘর থেকে বের হয়ে হাঁপাতে লাগল। তিন বন্ধু ভয়ংকর একটা রাত কাটাল।

পরদিন রাত জাগা চোখ নিয়ে ওরা স্কুলে উপস্থিত হলো। কিন্তু কেউই ক্লাসে মনোযোগ দিতে পারল না। স্কুল ছুটি হওয়ার পরপরই ওরা বেরিয়ে গেল। রাহাত চিন্তিত মুখে বলল, চকলেট খুঁজে পেতেই হবে। নিবিড় সম্মতি জানিয়ে বলল, তা তো অবশ্যই। বিষয়টা আব্বু-আম্মুর সঙ্গে শেয়ার করলে ভালো হতো। তাহলে বুদ্ধি পাওয়া যেত। শফিক বলল, যেহেতু শেয়ার করিনি। এখন নিজেদের বুদ্ধিতেই কাজ করতে হবে। ওরা এ দোকান, সে দোকান ঘুরতে লাগল। সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো। কিন্তু কোথাও লাল প্যাকেটের চকলেট পাওয়া গেল না।

ওরা হাঁটছে। ভয়ংকর সেই গন্তব্যের দিকে। ওরা জানে না কী হবে তারপর? তবু এগিয়ে যাচ্ছে। নিবিড় বলল, আমরা পালিয়ে যাব না। শফিক মাথা দুলিয়ে বলল, হ্যাঁ আমরা কথা দিয়েছিলাম। রাহাত আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলল, আমরা সৃষ্টির সেরা তা দেখিয়ে দিতে হবে। তিন বন্ধু কথা বলতে বলতে এসে দাঁড়াল বিশাল আকৃতির সেই গাছের নিচে। ঠিক তখনই খিলখিল হাসিতে কেঁপে উঠল চারপাশ। ভয়ংকর সেই মেয়ে সামনে এসে দাঁড়াল। চোখমুখ কঠিন করে জানতে চাইল, আমার চকলেট কোথায়? তিন বন্ধু একসঙ্গে উত্তর দিল, পাইনি। বহু খুঁজেছি। না পাওয়ার কারণ হচ্ছে আমরা চকলেটের নাম জানি না। মেয়েটি রাগান্বিত স্বরে বলল, জানতাম তোমরা পাবে না। তাহলে কেন এসেছো এখানে? ভয়ংকর পরিণতি দেখতে? রাহাত সাহস করে উত্তর দিল, হ্যাঁ, আমরা কথা দিয়েছিলাম। তাই ভাগ্যে যা আছে মেনে নেব। মেয়েটির ধারালো নখ লম্বা হতে শুরু করল। এমন সময় নিবিড় বলল, আমরা যদি পালিয়ে যেতাম তাহলে আমাদের ভীতু ভাবতে। শফিক গর্বের সঙ্গে বলল, আমরা সৃষ্টির সেরা তা কথা ও কাজে প্রমাণ করতে হবে। আমাদের ভয়ংকর বানিয়ে দিতে চাইলে বানিয়ে দাও। কিন্তু মনে রেখো, আমরাই জিতে যাব। মেয়েটি কর্কশ কণ্ঠে চেঁচিয়ে উঠল। না, না, যাও তোমাদের ছেড়ে দিলাম। তোমরা খুব সাহসী আর বুদ্ধিমান। তোমাদের মতো মানুষ, এই মানুষরাজ্যে প্রয়োজন আছে। তবে মনে রেখো, এই প্রথম ও শেষবার সুযোগ দিলাম। আর কখনো পথে কুড়িয়ে পাওয়া জিনিস খাবে না। হতে পারে ওটা কারো পছন্দের। হতে পারে ওটা কারো কষ্টের উপার্জিত টাকায় কেনা। হতে পারে ওটা খুবই ক্ষতিকর। তাই কুড়িয়ে পাওয়া জিনিস একদম খাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
বামন ও জুতোর কারিগর
বামন ও জুতোর কারিগর
মায়ের হাসি ভালোবাসি
মায়ের হাসি ভালোবাসি
যমজ বিজ্ঞানী
যমজ বিজ্ঞানী
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
চড়ুই পাখি
চড়ুই পাখি
খোকন ভাবে
খোকন ভাবে
রূপকথার দেশে
রূপকথার দেশে
ভূতের জ্বর
ভূতের জ্বর
কোলা ব্যাঙের বিয়ে
কোলা ব্যাঙের বিয়ে
টাপুরটুপুর বৃষ্টি
টাপুরটুপুর বৃষ্টি
হলদে কদম ফুল
হলদে কদম ফুল
সুন্দর লেখা
সুন্দর লেখা
সর্বশেষ খবর
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কিশোরগঞ্জে কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৩৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শহীদের স্বপ্ন পূরণে ঐক্যবদ্ধ আহ্বান
শহীদের স্বপ্ন পূরণে ঐক্যবদ্ধ আহ্বান

৪৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন
বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন

৪৬ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

গাছের ডাল পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গৌরনদীতে গাঁজাসহ আটক মাদক বিক্রেতার এক বছরের কারাদণ্ড
গৌরনদীতে গাঁজাসহ আটক মাদক বিক্রেতার এক বছরের কারাদণ্ড

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের
ডাকসু নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই মাসে দেশের সামগ্রিক পিএমআই সূচক বেড়ে ৬১.৫
জুলাই মাসে দেশের সামগ্রিক পিএমআই সূচক বেড়ে ৬১.৫

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমল লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমল লেনদেন

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
বগুড়ায় গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাস পুকুরে, প্রাণ গেল তিন মাসের শিশুর
বাস পুকুরে, প্রাণ গেল তিন মাসের শিশুর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার
২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচন দিয়ে সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছে : রিজভী
রমজানের আগে নির্বাচন দিয়ে সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছে : রিজভী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালতলীতে ৪ কেজি গাঁজাসহ আটক ২
তালতলীতে ৪ কেজি গাঁজাসহ আটক ২

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জাতীয় স্বার্থে সব দল এক জায়গায় বসার পরিবেশ সৃষ্টিতে কাজ করছে বিএনপি’
‘জাতীয় স্বার্থে সব দল এক জায়গায় বসার পরিবেশ সৃষ্টিতে কাজ করছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের প্যানেল ঘোষণা
ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দ্বিগুণ শুল্কে ভারতের শেয়ারবাজার ধস
ট্রাম্পের দ্বিগুণ শুল্কে ভারতের শেয়ারবাজার ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়াবে’
‘বিএনপি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়াবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিভারপুল থেকে আল হিলালে যোগ দিচ্ছেন স্ট্রাইকার নুনেজ
লিভারপুল থেকে আল হিলালে যোগ দিচ্ছেন স্ট্রাইকার নুনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ গঠনে ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে: রফিক শিকদার
দেশ গঠনে ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে: রফিক শিকদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাত-দিন বিছানায় শেকলে বন্দি অস্ট্রেলীয় নারী, পালালেন নাটকীয় উপায়ে
রাত-দিন বিছানায় শেকলে বন্দি অস্ট্রেলীয় নারী, পালালেন নাটকীয় উপায়ে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে নদীতে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর লাশ উদ্ধার
হবিগঞ্জে নদীতে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনের আগে দুর্নীতি দূর করব : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনের আগে দুর্নীতি দূর করব : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে হকারের ঘুষিতে প্রাণ গেল আরেক হকারের
নারায়ণগঞ্জে হকারের ঘুষিতে প্রাণ গেল আরেক হকারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে র‍্যাবের অভিযান, আটক ৪ দালাল
কক্সবাজারে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে র‍্যাবের অভিযান, আটক ৪ দালাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ
দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪০৮
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪০৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মেহেরপুরে চার মামলার রায়ে কারাদণ্ড
মেহেরপুরে চার মামলার রায়ে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের
ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'
'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা
যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম