শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪৮, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:৫২, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

২০১১-১২ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সওজ অধিদপ্তরের ৯০ শতাংশ কাজ পেয়েছিল। ওই সময় বিভিন্ন প্রকল্পে সওজ প্রায় ৮৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছিল। তার মধ্যে ৭৫ হাজার কোটি টাকার কাজ পায় ওই ১৫ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। অথচ অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে হাজারের ওপরে।

বারবারই ১৫টি প্রতিষ্ঠান একক ও যৌথভাবে কাজ পেত। সওজ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট শীর্ষ কর্মকর্তারা গণমাধ্যমকে জানান, এসব প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সম্পর্কের মাধ্যমে এবং নানা প্রভাবে কাজ বাগিয়ে নিত। ১৫ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক এমপি-মন্ত্রীর আশীর্বাদ ছাড়াও কমিশন দিয়ে কাজ নিত। সাবেক সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও তাঁর ঘনিষ্ঠজন, কাদেরের ঘনিষ্ঠ মন্ত্রী ও এমপি, সওজ অধিদপ্তরের প্রকৌশলীদের একটি চক্র এই দরপত্র বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করত।

২০১১ সালে ওবায়দুল কাদেরকে সড়কমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়ার পর থেকেই ফেনীর সাবেক এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারী, ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা, ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রী ইশরাতুন্নেছা কাদের ও নোয়াখালীর সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর প্রভাবে বলয় শক্ত হয়ে ওঠে সড়ক ভবনে। পছন্দের ঠিকাদারের যোগ্যতার সঙ্গে তাল রেখে দরপত্রের শর্তও দেওয়া হতো। এ জন্য গড়ে উঠেছিল প্রকৌশলী-ঠিকাদারদের চক্র। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, একটি প্রকল্পের কাজ পেতে ঠিকাদারদের কমপক্ষে ১৫ শতাংশ কমিশন দিতে হতো। এই কমিশন পেতেন তদবিরকারী রাজনীতিক ও প্রকৌশলীরা। এ ছাড়া এককালীন ঘুষও পেতেন তাঁরা।

সওজ সূত্রে জানা গেছে, বেশি কাজ পাওয়া ১৫ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হলো হাসান টেকনো বিল্ডার্স, রানা বিল্ডার্স, মোজাহার এন্টারপ্রাইজ, মো. মঈনউদ্দিনাল ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্স (এনডিই) লিমিটেড, তাহের ব্রাদার্স, মোহাম্মদ আমিনুল হক লিমিটেড, মাসুদ হাইটেক ইঞ্জিনিয়ার্স, স্পেক্ট্রা ইঞ্জিনিয়ার্স,ন (বাঁশি), ন্যাশ এমএস সালেহ আহমেদ, এমএম বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স, রিলায়েবল বিল্ডার্স, তমা কনস্ট্রাকশন, মাহফুজ খান লিমিটেড ও আবেদ মনসুর কনস্ট্রাকশন। কাজ পেতে অনিয়মের জেরে গত বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৪৫ প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়। তাতে শীর্ষ এই ১৫টির মধ্যে ১৩টি প্রতিষ্ঠান ছিল।

১৫ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান : ২০১১-১২ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত ১২ বছরে সড়কের কাজ পাওয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা হাসান টেকনো বিল্ডার্স পায় ১১ হাজার ১১৮ কোটি এবং রানা বিল্ডার্স পায় ১০ হাজার ৯১১ কোটি টাকার কাজ। হাসান টেকনোর স্বত্বাধিকারী নাজমুল হাসান এবং রানা বিল্ডার্সের স্বত্বাধিকারী মো. আলম সম্পর্কে মামা-ভাগ্নে। জালিয়াতির অভিযোগে এ দুই প্রতিষ্ঠানকেই কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। মো. আলমের ভাতিজা জুলফিকার হোসেনের প্রতিষ্ঠান মাসুদ হাইটেক চার হাজার ৩৮১ কোটি টাকার কাজ পেয়েছিল। জুলফিকারের সঙ্গে নারায়ণগঞ্জের সাবেক এমপি শামীম ওসমানের ঘনিষ্ঠতা ছিল। সাগর ইনফো বিল্ডার্স ৩৯টি কাজ পায়। এসব প্রতিষ্ঠান এনডিইর সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করে। ১৫ প্রতিষ্ঠানের একটি ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্স (এনডিই) ২০১৭ সাল থেকে সওজ অধিদপ্তরে কাজ বাগিয়ে নিতে শুরু করে। ছয় বছরেই এটি বাগিয়ে নেয় সাড়ে আট হাজার কোটি টাকার কাজ। সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের মাধ্যমে সড়ক ভবনে প্রভাব বিস্তার করেছিলেন প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ কর্মকর্তারা। সওজ অধিদপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ওবায়দুল কাদের আগেই সবুজ সংকেত দিয়ে রাখতেন, তাতেই কাজ পেত এনডিই। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকের আশীর্বাদ ছিল এনডিইর কর্ণধারদের ওপর।

সওজ সূত্র জানায়, জাল ও ভুয়া নথি জমা দিয়ে কাজ নেওয়ার তথ্য-প্রমাণ পেয়ে গত বছরের ৬ জুলাই ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করা হয় এনডিইকে। তখন তারা উচ্চ আদালতে যায়। আদালত নিষিদ্ধ করার ওপর স্থগিতাদেশ দেন। মোজাহার এন্টারপ্রাইজের মালিক কাজী মোজাহারুল ইসলাম বাগেরহাটের সাবেক এমপি শেখ হেলাল উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। এই ঘনিষ্ঠতায় পেতেন কাজ। মোজাহার এন্টারপ্রাইজ ছয় হাজার ৫৩১ কোটি টাকার কাজ করেছে। মঈনউদ্দিন (বাঁশি) লিমিটেড কাজ করেছে ছয় হাজার ৪৬৪ কোটি টাকার। মোহাম্মদ আমিনুল হক লিমিটেড পায় চার হাজার ৫৪৯ কোটি টাকার কাজ। এমএস সালেহ আহমেদ দুই হাজার ৯৫৯ কোটি টাকার কাজ পায়। প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী সালেহ আহমেদ ছিলেন ফেনীর সাবেক এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারীর ঘনিষ্ঠ। নেপথ্যে থেকে প্রতিষ্ঠানটি চালাতেন নিজাম হাজারী। রিলায়েবল বিল্ডার্সকে দুই হাজার ৩৪৪ কোটি টাকার কাজ দেওয়া হয়েছিল। প্রতিষ্ঠানের স্বত্ব্বাধিকারী শফিকুল আলম আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিমের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম ও সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল তমা কনস্ট্রাকশনের মালিক আতাউর রহমান ভূঁইয়ার। তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানের নামে দুই হাজার ৩০৯ কোটি টাকার কাজ বাগিয়ে নেন সহজেই। মাহফুজ খান লিমিটেড দুই হাজার ২৮১ কোটি টাকার পায়। এটির মালিক মাহফুজ খান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ঘনিষ্ঠ। আবেদ মনসুর কনস্ট্রাকশন ছয় বছরে এক হাজার ৯১৪ কোটি টাকার কাজ পায়। কাজ পেতে ওবায়দুল কাদেরের ভাগ্নে পরিচয় দিতেন আবেদ মনসুর। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘পিয়ন’ জাহাঙ্গীর আলমের তদবিরে জে এন্টারপ্রাইজ প্রায় ১৯৭ কোটি টাকার কাজ।

আওয়ামী লীগের ১৬ বছরের মধ্যে ১৩ বছর সড়কমন্ত্রী ছিলেন ওবায়দুল কাদের। তাঁর অধীনে থাকা সওজ অধিদপ্তরে ঠিকাদারি কাজ পেতে ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য হয়েছে অবাধে। এ বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) সর্বশেষ গবেষণায় বলেছে, নিজ দলের নেতা, ঠিকাদার ও প্রকৌশলীদের প্রকল্প ব্যয়ের ১০ থেকে ২০ শতাংশ দিতে হয়েছে কমিশন বাবদ। প্রকল্পের ব্যয়ে ঠিকাদারদের লাইসেন্স ভাড়া, কার্যাদেশ বাণিজ্য, স্থানীয় পর্যায়ে চাঁদাবাজিতে ৬ শতাংশ টাকার অনিয়ম হয়েছে। গবেষণা অনুযায়ী, সওজের বিভিন্ন প্রকল্পে ব্যয়ের ২৩ থেকে ৪০ শতাংশ দুর্নীতি হয়েছে। এই দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন কাজের তদবিরকারী, প্রকৌশলী ও ঠিকাদাররা।

গত ৯ অক্টোবর প্রকাশিত ‘সড়ক ও মহাসড়ক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক টিআইবির গবেষণা প্রতিবেদন বলছে, প্রকৌশলী-ঠিকাদারদের যোগসাজশে উন্নয়ন প্রকল্প ছক বা ডিপিপি তৈরি করা হতো কয়েক দিনে। ফরমায়েশি সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন প্রণয়ন করে তা ডিপিপির সঙ্গে জমা দেওয়া হতো। প্রকল্পের কাজ হাতে রাখতে সওজের বিভিন্ন পর্যায়ের কার্যালয়প্রধান নিজে ডিপিপি তৈরি করতেন। পরিকল্পনা কমিশনের প্রকল্প অনুমোদন সভায় ডিপিপির ওপর পর্যবেক্ষণ জানতে সওজ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুই থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ঠিকাদারদের চক্রও জড়িত ছিল।

ডিপিপি প্রণয়নে অনিয়ম-দুর্নীতির জন্য ২৫-৩০ শতাংশ বাড়তি ব্যয় প্রাক্কলন করা হতো। সওজের স্থানীয় দপ্তর ডিপিপি তৈরি করার সময় কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা ও ঠিকাদাররা নিজেদের লাভের অংশ নিশ্চিত করতেন। অনিয়ম-দুর্নীতি শুরু হতো ডিপিপি তৈরি থেকে। একাধিক ঠিকাদার নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে জানান, কোনো কোনো কাজ অতিরিক্ত হিসেবে ধরা আছে, যা করতে হবে না; কোন খাতে কত টাকা বাঁচানো যাবে; প্রকৌশলী ও ঠিকাদাররা আগেই জানতেন। প্রকল্পের অঙ্গভিত্তিক ব্যয় কত ধরতে হবে, তা প্রকৌশলী ও ঠিকাদাররা বসে ঠিক করতেন।

সরকারি ক্রয় আইন (পিপিএ) ২০০৬ এবং সরকারি বিধিমালা (পিপিআর) ২০০৮ অনুযায়ী, দরপত্রের মাধ্যমে ঠিকাদারদের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। টিআইবির সংশ্লিষ্ট গবেষকরা বলেছেন, কয়েকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হলেও দুর্নীতিতে যুক্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার উদাহরণ নেই। চুক্তি অনুযায়ী কাজ না করলেও সওজ কর্মকর্তাদের পক্ষে ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি।

অভিযুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অনেকেই কথা বলতে রাজি হননি। আবার কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান নিজেদের ওয়েবসাইটে তাদের বিরুদ্ধে আসা অভিযোগ মিথ্যা বলে তাদের বিবৃতি প্রকাশ করেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এনডিইর কর্ণধার রায়হান মোস্তাফিজ ও তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে পতিত সরকারের সাবেক চিফ হুইপ নুর-ই-আলম চৌধুরী লিটনের আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিল। ওই সম্পর্ক ব্যবহার করেও রায়হান কাজ বাগিয়ে নিতেন। এ ব্যাপারে এনডিইর পক্ষ থেকে ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, এ অভিযোগ মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

সওজ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান বিদেশে অবস্থান করছেন। তাঁর বদলে এই পদে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন সোয়েব আহমেদ। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, সরকারি আইন ও বিধি অনুসরণ করেই কাজ দেওয়া হয়েছিল বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। পরে যখন দেখা গেল তার মধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠান অনিয়ম করেছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তবে এর মধ্যে কোনো প্রতিষ্ঠান আবার উচ্চ আদালতেও গেছে। তিনি বলেন, যে ১৫ প্রতিষ্ঠান বেশি অর্থের কাজ পেয়েছে বলা হচ্ছে, তাদের বেশির ভাগই দেশীয় অর্থায়নের প্রকল্পে কাজ করেছিল।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
সাগরে লঘুচাপের শঙ্কা, তিন বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
সাগরে লঘুচাপের শঙ্কা, তিন বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ২৯ জুন
ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ২৯ জুন
দাপ্তরিক কাজে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার নিষিদ্ধ করল বিমান
দাপ্তরিক কাজে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার নিষিদ্ধ করল বিমান
অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প অনুমোদন থেকে বিরত থাকার আহ্বান সালেহউদ্দিন আহমেদের
অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প অনুমোদন থেকে বিরত থাকার আহ্বান সালেহউদ্দিন আহমেদের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে বাংলাদেশের আলোচনা অব্যাহত
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে বাংলাদেশের আলোচনা অব্যাহত
সর্বশেষ খবর
ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু
সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’
জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে
বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬
ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন