শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০০, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৪:৩৩, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫

অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়া-তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়া-তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া ১০ বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে তাকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে এই মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস পেয়েছেন। 

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।
 
আদালতে আপিলের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, বদরুদ্দোজা বাদল, রুহুল কুদ্দুস কাজল ও আইনজীবী কায়সার কামাল। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী জাকির হোসেন ভূইয়া ও মাকসুদ উল্লাহ। কাজী সালিমুল হক কামালের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান।  

রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদুর রউফ ও অনীক আর হক। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।

রায়ের পর জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, যে মামলায় কিছুই ছিলো না। সেই মামলায় হাইকোর্ট বিভাগ ৫ বছর থেকে ১০ বছর করেছেন। এটা খুবই দুঃখজনক। সেই মামলার মধ্যে কোনো সারবত্তাই ছিলো না। অর্থাৎ বিচার ব্যবস্থা বলে কিছু ছিল না। ফ্যাসিস্ট সরকার যেভাবে বলতো সেভাবে রায় হতো। আজকে মনে হয়েছে বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে কাজ করেছে। রায়ে আদালত বলেছেন, আপিল ইজ অ্যালাউ (আপিল মঞ্জুর)। আরও বলেছেন, বিচারিক আদোলতের যে রায় দেওয়া হয়েছে, হাইকোর্ট বিভাগের যে রায় দেওয়া হয়েছে সেগুলো বাতিল করে দেওয়া হলো। এবং আরও বলেছেন, যারা আপিল করতে পারেননি, তারেক রহমানসহ সকলকে খালাস দিয়েছেন। এই প্রসিকিউশন ছিলো ম্যালিসাস। একটা বিদ্বেষমূলক এবং প্রতিহিংসামূলক। কার বিরুদ্ধে প্রতিহিংসা? পুরো জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে। সারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসা।

দুদকের আইনজীবী আসিফ হাসান জানান, মোট চারটা আপিল ছিলো। চারটাই মঞ্জুর করেছেন। হাইকোর্ট ডিভিশন এবং বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করেছেন এবং সাথে সাথে যারা আপিল করতে পারেননি, তাদেরকেও (খালাস দিয়েছেন)। যেহেতু পুরো মামলাটাই বলেছেন-ম্যালিসাস প্রসিকিউশন(বিদ্বেষপূর্ণ কার্যধারা)। তাই তারাও এ সুবিধা পেয়ে খালাস পেলেন। দুইজনের মধ্যে একজন তারেক জিয়া। আরেকজন কামাল সিদ্দিকী। রায়টি দুদককে জানাবো। তারপর দুদক সিদ্ধান্ত নিবে।

এর আগে গত বছরের ১১ নভেম্বর খালেদা জিয়াকে আপিলের অনুমতি দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া সাজার রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেছিলেন আপিল বিভাগ। পরে খালেদা জিয়া আপিল করেন।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি বকশীবাজারে কারা অধিদপ্তরের প্যারেড গ্রাউন্ডে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন।

একইসঙ্গে খালেদা জিয়ার ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান, মাগুরার সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমানকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেন আদালত।

পরে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় ওই বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া আপিল করেন। একই বছরের ২৮ মার্চ খালেদার সাজা বৃদ্ধি চেয়ে দুদকের করা আবেদনে রুল দেন হাইকোর্ট।

সাজা বৃদ্ধিতে দুদকের আবেদনে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদা জিয়ার সাজা পাঁচ বছর থেকে বাড়িয়ে ১০ বছর করেন।

আর পাঁচ বছরের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে খালেদা জিয়া এবং ১০ বছরের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে মাগুরার সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) কাজী সালিমুল হক কামাল ওরফে কাজী কামাল ও ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদের আপিল খারিজ করেন আদালত।

২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রশাসনিক ভবনের ৭ নম্বর কক্ষে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান আরেকটি রায় দেন।  

রায়ে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন। একইসঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই সাজা হয় মামলার অপর তিন আসামিরও।

এরপর একই বছরের ১৮ নভেম্বর ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। পরে শুনানি শেষে হাইকোর্ট গত নভেম্বরে আপিল মঞ্জুর করে তিনিসহ সবার সাজা বাতিল করে দেন।  

যদিও এ দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দণ্ড মওকুফ করেছিলেন রাষ্ট্রপতি।

এ বিষয়ে খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের দাবি, বিএনপি চেয়ারপারসনের দণ্ড মওকুফ করা হয়েছে। তারপরও আপিল শুনানি কেন? আমরা বলেছি, তিনি (খালেদা জিয়া) আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। রাষ্ট্রপতি মওকুফ করেছেন। সেখানে ক্ষমার কথা আছে। খালেদা জিয়া ক্ষমার প্রতি বিশ্বাসী নন। তিনি অপরাধ করেননি। ক্ষমাও চাননি। তাই তিনি আইনিভাবে মোকাবিলা করতে আইনজীবীদের নির্দেশ দিয়েছেন।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
এ সরকারের আমলেই বিচার বিভাগের সব সংস্কারের চেষ্টা করা হবে : আইন উপদেষ্টা
এ সরকারের আমলেই বিচার বিভাগের সব সংস্কারের চেষ্টা করা হবে : আইন উপদেষ্টা
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পাঁচদিন পর্যন্ত টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন পর্যন্ত টানা বৃষ্টির আভাস
নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
দূষণবিরোধী অভিযানে ৬৪৮ ইটভাটা বন্ধ
দূষণবিরোধী অভিযানে ৬৪৮ ইটভাটা বন্ধ
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক আহত
লক্ষ্মীপুরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক আহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বাসচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছুরিকাঘাতে শ্রমিক খুন
ছুরিকাঘাতে শ্রমিক খুন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত
পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ সরকারের আমলেই বিচার বিভাগের সব সংস্কারের চেষ্টা করা হবে : আইন উপদেষ্টা
এ সরকারের আমলেই বিচার বিভাগের সব সংস্কারের চেষ্টা করা হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় নারীর লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় নারীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ২১ বিলিয়ন ইউরো সহায়তার প্রতিশ্রুতি ইউরোপের
ইউক্রেনকে ২১ বিলিয়ন ইউরো সহায়তার প্রতিশ্রুতি ইউরোপের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের
ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড
নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেশবপুর শাখার বন্ধুদের পরিচিতি সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
কেশবপুর শাখার বন্ধুদের পরিচিতি সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভুল ইনজেকশনে যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতাল বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
ভুল ইনজেকশনে যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতাল বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চারুকলায় ফ্যাসিবাদের মুখোশে আগুন রহস্যজনক নয়, পরিকল্পিত : ঢাবি সাদা দল
চারুকলায় ফ্যাসিবাদের মুখোশে আগুন রহস্যজনক নয়, পরিকল্পিত : ঢাবি সাদা দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন ফসলি জমিতে ময়লার ভাগাড়, হুমকিতে স্বাস্থ্য-পরিবেশ
তিন ফসলি জমিতে ময়লার ভাগাড়, হুমকিতে স্বাস্থ্য-পরিবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি
১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন পর্যন্ত টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন পর্যন্ত টানা বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরমুজ লাল না হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুইজনকে কুপিয়ে জখম
তরমুজ লাল না হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুইজনকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাপুয়া নিউ গিনি
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাপুয়া নিউ গিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার নির্বাচন: বাংলাদেশি অভিবাসীদের সহযোগিতার আশ্বাস
কানাডার নির্বাচন: বাংলাদেশি অভিবাসীদের সহযোগিতার আশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
নড়াইলে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্জেন্টিনার জন্য ১২ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ বিশ্বব্যাংকের
আর্জেন্টিনার জন্য ১২ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ বিশ্বব্যাংকের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্দুলপুর জংশনের কাছে চাকা ফেটে ট্রেন ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
আব্দুলপুর জংশনের কাছে চাকা ফেটে ট্রেন ইঞ্জিন লাইনচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি
১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি
সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?
সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শাহরুখ থাকতে আমি আর কে! গানগুলো ও নিজেই গেয়েছে’
‘শাহরুখ থাকতে আমি আর কে! গানগুলো ও নিজেই গেয়েছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমার কাছে বিয়ে এখন অনেক দূরের ব্যাপার: তৃপ্তি দিমরি
আমার কাছে বিয়ে এখন অনেক দূরের ব্যাপার: তৃপ্তি দিমরি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল

পেছনের পৃষ্ঠা

একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে
ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা

পেছনের পৃষ্ঠা

শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!
শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা