শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৯, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় হিজরত করার পর সর্বপ্রথম কাজ হিসেবে মসজিদে নববী নির্মাণ করেছিলেন। এই পদক্ষেপ থেকেই বোঝা যায়, একটি ইসলামী সমাজ গঠনের জন্য মসজিদ কতটা অপরিহার্য। এটি কেবল নামাজ আদায়ের জায়গা নয়, বরং একটি সমাজের আত্মা ও চেতনার উৎস।

এই প্রবন্ধে আমরা মসজিদের বহুমাত্রিক সামাজিক প্রভাব ও তার সমাজ বিনির্মাণে ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করব।

১. সামাজিক সহযোগিতা ও সংহতির কেন্দ্র

মুসলমানরা পাঁচবার একত্র হয়ে নামাজ পড়ে, যার মাধ্যমে তাদের মধ্যে আত্মিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কেউ যদি দুঃখে বা সমস্যায় পড়ে, তার পাশে দাঁড়ানোর জন্য প্রথমেই এগিয়ে আসে মসজিদের ভাইয়েরা। হাদিসে এসেছে, ‘মুমিনরা পারস্পরিক দয়া, মমতা ও সহানুভূতির দিক থেকে একটি দেহের মতো; যদি এর কোনো অঙ্গ ব্যথিত হয়, তাহলে সমস্ত দেহ নিদ্রাহীন ও জ্বরে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।’

(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৫৮৬)

২. পরিচয়, বন্ধন ও ভ্রাতৃত্বের মাধ্যম

প্রতিদিন মসজিদে একত্র হওয়ার ফলে এলাকার বাসিন্দারা একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হন।

এই পরিচয় ধীরে ধীরে বন্ধনে রূপ নেয়, আর সেই বন্ধন পরিণত হয় ভ্রাতৃত্বে। এই সম্পর্ক শুধুই দুনিয়াবি নয়, বরং তা ঈমানভিত্তিক, আল্লাহর জন্য ভালোবাসা। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই মুমিনরা পরস্পরের ভাই।’
(সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১০)

এই ভ্রাতৃত্বের ফলে সমাজে সহনশীলতা, সহানুভূতি ও একতা গড়ে ওঠে।

৩. সব শ্রেণি-পেশার মানুষের একত্র হওয়ার সুযোগ

মসজিদ ইসলামী সমাজে এমন এক প্রতিষ্ঠান, যেখানে ধনী-গরিব, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, বয়স্ক-তরুণ—সবাই সমানভাবে অংশ নেয়। এখানে কোনো বর্ণ, জাতি, অর্থ বা সামাজিক অবস্থানের পার্থক্য নেই। কাতারে দাঁড়ানোর মুহূর্তেই বিলুপ্ত হয় অহংকার, শ্রেণিবৈষম্য ও সামাজিক ভেদাভেদ। এভাবেই একটি সাম্যভিত্তিক সমাজ গঠনের তাগিদ অনুভূত হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘একজন আরবের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই অনারবের ওপর, আরব না হওয়ার কারণে কারো কোনো ছোটত্ব নেই, না সাদার ওপর কালোর, না কালোর ওপর সাদার, শ্রেষ্ঠতা কেবল তাকওয়ার ভিত্তিতে।’ (বায়হাকি, শোআবুল ঈমান, হাদিস : ৫১৩৭)

৪. বিপদে সহানুভূতির ছায়া

কোনো ব্যক্তি যখন বিপদে পড়ে, অসুস্থ হয়, মৃত্যু শোক, আর্থিক ক্ষতি বা একাকিত্বে ভোগে মসজিদের মুসল্লিরা তখন তার পাশে এসে দাঁড়ায়। কেউ অসুস্থ হলে খোঁজখবর নেওয়া, কেউ বিদেশে থাকলে তার পরিবারের খোঁজ রাখা—এ সব কিছুই একটি সুসংগঠিত মসজিদভিত্তিক সমাজে ঘটে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মুমিনদের দৃষ্টান্ত তাদের পারস্পরিক সম্প্রীতি, দয়ার্দ্রতা ও সহমর্মিতার দিক দিয়ে একটি মানবদেহের মতো। যখন তার একটি অঙ্গ অসুস্থ হয় তখন তার সমগ্র দেহ তাপ ও অনিদ্রা ডেকে আনে।’
(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৫৮৬)

৫. একাকিত্ব দূরীকরণ ও বৃহৎ পরিবারের অনুভূতি

কোনো ব্যক্তি যদি একা হয়, পরিবার না থাকে, তবু মসজিদ তাকে সামাজিক নিরাপত্তা দেয়। অন্য মুসল্লিরা তার খোঁজ নেয়, তার সঙ্গে কথা বলে, তাকে ভালোবাসে। মসজিদ তাকে একটি বৃহৎ পরিবারের সদস্যরূপে গ্রহণ করে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একজন কালো অথবা একজন যুবক মসজিদ ঝাড়ু দিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাকে কয়েক দিন না পেয়ে তার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন। লোকেরা তাঁকে জানালো, সে মারা গেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, তোমরা আমাকে জানাওনি কেন? বর্ণনাকারী বলেন, তারা যেন তার ব্যাপারটি তুচ্ছ মনে করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমরা আমাকে তার কবর দেখিয়ে দাও। তারা (কবরটি) দেখিয়ে দিলেন। তিনি ওই কবর সামনে রেখে জানাজার নামাজ আদায় করলেন। তারপর বললেন, ‘এ কবরগুলো তাদের জন্য অত্যন্ত অন্ধকার। আল্লাহ তাআলা আমার নামাজের কারণে তাদের জন্য কবরকে আলোকোজ্জ্বল করে দেবেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৯৫৬)

৬. সমাজে স্নেহ ও করুণার প্রসার

মসজিদ এমন একটি স্থান, যেখানে প্রতিযোগিতা হয় পরকালের জন্য, দুনিয়ার জন্য নয়। এখানে কেউ কারো প্রতিপক্ষ নয়, বরং সবাই আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য একসঙ্গে কাজ করে। ফলে অন্তরে স্নেহ, ক্ষমা, সহানুভূতি ও করুণার জন্ম হয়। এই মানসিকতা সমাজে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখে।

৭. জুমার মাধ্যমে বৃহত্তর সামাজিক সংহতি

জুমার নামাজে বিভিন্ন এলাকা থেকে মুসল্লিরা জামে মসজিদে একত্র হয়। খতিব ইসলামী ভ্রাতৃত্ব, সামাজিক দায়িত্ব ও মুসলিম উম্মাহর ঐক্যের ওপর বয়ান দেন। এতে সবার মধ্যে আল্লাহর জন্য ভালোবাসা ও একতা গড়ে ওঠে। জুমা নামাজ তাই শুধু ধর্মীয় অনুশীলন নয়, বরং একটি সামাজিক পুনর্মিলনী এবং মানসিক পুনর্গঠনের সুযোগ।

৮. ইসলাম থেকে বিচ্যুত সমাজে একতা ফিরিয়ে আনা

আধুনিক সমাজে পরিবারে বিচ্ছিন্নতা, আত্মকেন্দ্রিকতা ও অবিশ্বাস একটি চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এ বাস্তবতায় মসজিদ একটি বিকল্প সামাজিক কাঠামো উপহার দেয়, যেখানে মানুষ একে অপরের প্রতি দায়িত্বশীল ও আন্তরিক। ফলে সমাজের মানুষ আবার ঘনিষ্ঠ হয় এবং ইসলামী মূল্যবোধ ফিরে আসে।

৯. ধর্মীয় শিক্ষার কেন্দ্র

মসজিদে কেবল নামাজ নয়, বরং ইসলামী শিক্ষা, হাদিস, তাফসির, ফিকহ ও আখলাকের পাঠ হয়। এটি শিশুদের জন্য আদর্শ গড়ে তোলে এবং প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ইলম অর্জনের সুযোগ দেয়। এতে সমাজে নৈতিকতা ও দায়িত্ববোধ বৃদ্ধি পায়।

১০. নেতৃত্ব ও সমাজ সংস্কারের কেন্দ্র

ইতিহাসে দেখা যায়, ইসলামী সমাজে সমাজ সংস্কার, দাওয়াতি কার্যক্রম এবং রাজনৈতিক মতামত প্রকাশের প্রধান কেন্দ্র ছিল মসজিদ। রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবারা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত মসজিদেই নিতেন। এটি নেতৃত্ব গঠনের একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও কাজ করে।

মসজিদ কোনো ইট-কাঠের স্থাপনা নয়; এটি ইসলামী সমাজের হৃদস্পন্দন। মসজিদ আমাদের আত্মিক শক্তি, পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ব এবং সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধের কেন্দ্র। এর মাধ্যমে আমরা ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজ—সব কিছুতেই ইসলামের সৌন্দর্য প্রতিফলিত করতে পারি। তাই প্রত্যেক মুসলিমের উচিত মসজিদের সঙ্গে সম্পর্ক দৃঢ় করা এবং সমাজে এর ভূমিকা আরো জোরদার করা।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে মসজিদের প্রকৃত মর্যাদা অনুধাবন করে তা রক্ষা করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

(আল-ইমাম.ডটকম অবলম্বনে)

এই বিভাগের আরও খবর
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক