শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

উম্মে আহমাদ ফারজানা
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

যারা পবিত্র কোরআনের পাঠক, যারা কোরআনকে হৃদয় দিয়ে অনুধাবন করতে চায়, তাদের জন্য এ বিষয়টি গভীরভাবে উপলব্ধি করা জরুরি যে কোরআনের কোনো আয়াতের ব্যাখ্যা করতে হলে প্রথমে যেতে হবে কোরআনের কাছেই, তারপর রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিস, অতঃপর সাহাবি-তাবেয়িদের বক্তব্য।

আল্লামা ইবনে তাইমিয়া লিখেছেন, ‘তাফসিরের সর্বোত্তম পদ্ধতি হলো, তাফসিরুল কোরআন বিল কোরআন বা কোরআন দিয়ে কোরআনের ব্যাখ্যা করা। যে বিষয়টি কোরআনের এক জায়গায় অস্পষ্ট, অন্য জায়গায় তার বিশদ বিবরণ আছে; কোথাও সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলেও অন্যত্র সেটি ব্যাখ্যা করা হয়েছে বিস্তারিতভাবে। এই পদ্ধতিতে যদি সমাধান না হয়, তাহলে যেতে হবে হাদিসের কাছে।

কেননা হাদিস কোরআনের ব্যাখ্যা বলে দেয়, মর্ম নির্দিষ্ট করে দেয় এবং প্রায়োগিক জায়গা ঠিক করে দেয়। ইমাম শাফেয়ি (রহ.) তো এ পর্যন্ত বলেছেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) যে বিধান দিয়েছেন, তা কোরআন থেকেই দিয়েছেন।’ (উসুলে তাফসির, পৃ. ৯২)

কোরআনুল কারিমের আয়াতগুলো পরস্পর সাদৃশ্যপূর্ণ। এক আয়াত অন্য আয়াতের সমর্থন করে; ব্যাখ্যা করে।

এ বিষয়টি শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি (রহ.)-এর ভাষায় এভাবে এসেছে, ‘কোরআনের একটি আয়াতের সঙ্গে অন্য আয়াতের মিল আছে; এক আয়াত অন্য আয়াতের সত্যায়নকারী। আর কোরআনের মূল ব্যাখ্যাকার বা মুফাসসির হলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)। (ইজালাতুল খাফা, প্রথম অধ্যায়, দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ)

এ জন্য কোরআনুল কারিমের প্রতিটি আয়াতের সে মর্ম গ্রহণ করা জরুরি, যে মর্ম অন্য আয়াত ও হাদিস সমর্থন করে। এটি একটি অকাট্য ও অলঙ্ঘনীয় নীতি।

একে যদি কেউ এড়িয়ে যেতে চায়, সে বিভ্রান্তির শিকার হবে; সত্য থেকে বিচ্যুত হবে।

বিষয়টি পরিষ্কার হওয়ার জন্য আমরা একটি উদাহরণ উল্লেখ করছি, কোরআনুল কারিমে ইহুদিদের সম্পর্কে বলা হয়েছে—‘আর তাদের ওপর আরোপ করে দেওয়া হলো লাঞ্ছনা ও মুখাপেক্ষিতা।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৬১)

অর্থাৎ তারা পৃথিবীতে সর্বদা লাঞ্ছিত ও অপদস্থ হবে।

কিন্তু বর্তমান বিশ্ব বাস্তবতায় দেখা যাচ্ছে, ইহুদিরা শক্তিশালী অবস্থানে আছে। তারা নিজস্ব দেশ গঠন করেছে।

অর্থবিত্ত, প্রযুক্তি, সমরাস্ত্র ও বিজ্ঞানচর্চা ও আধুনিকতায় বিশ্বের বুকে গুরুত্বপূর্ণ আসনে সমাসীন আছে।
তাহলে প্রশ্ন জাগে—পবিত্র কোরআনে ইহুদিদের সম্পর্কে যে লাঞ্ছনা ও অপদস্থের ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছিল, তা কি সব যুগের জন্য প্রযোজ্য নয়?

এই প্রশ্ন মূলত তৈরি হয়েছে আয়াতটির ব্যাখ্যায় কোরআনের অন্য আয়াতের দিকে লক্ষ না করার কারণে। অন্য আয়াতে এসেছে, ‘ওদের ওপর লাঞ্ছনা আরোপ করে দেওয়া হয়েছে, ওরা যেখানেই থাকুক; তবে আল্লাহর পক্ষ থেকে অনুকম্পা অথবা মানুষের আশ্রয় গ্রহণ করলে (ভিন্ন কথা)। আর ওরা আল্লাহর ক্রোধ নিয়ে ফিরেছে এবং ওদের ওপর আরোপ করে দেওয়া হয়েছে মুখাপেক্ষিতা। তা এ জন্য যে ওরা আল্লাহর আয়াতসমূহ অস্বীকার করে চলত এবং নবীদের অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তা এ জন্যও যে ওরা নাফরমানি করত এবং সীমা লঙ্ঘন করে থাকত।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ১১২)

স্পষ্টভাবেই দেখা যাচ্ছে, এ আয়াতে বলা হয়েছে ইহুদিদের লাঞ্ছনা থেকে বাঁচার দুটি পথ আছে—

১. ইসলাম কবুল করে নেওয়া।

২. অন্য কারো আশ্রয় গ্রহণ ও অভিভাবকত্ব মেনে নেওয়া।

অর্থাৎ অন্যের সহায়তা ও আশ্রয় ছাড়া তারা দুনিয়াতে জাতীয়ভাবে সম্মান ও মর্যাদা কখনো অর্জন করতে পারবে না। আর এটা সবার জানা-ইহুদি রাষ্ট্রটির নিজস্ব কোনো ভিত্তি নেই। এর সবটুকু ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্যবাদী পশ্চিমা ও তাদের দোসরগোষ্ঠীর অনুগ্রহ ও অনুকম্পার ফল!

মূল কথা হলো, সুরা আলে ইমরানের এই বিশ্লেষণের পর সুরা বাকারার ওই আয়াতের বিষয়ে অস্পষ্টতা থাকার কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু যারাই সেদিকে লক্ষ করেনি, তারাই বিভ্রান্তির শিকার হয়েছে।

সুতরাং বোঝা গেল, পবিত্র কোরআনের এক আয়াত অন্য আয়াতের ব্যাখ্যা করে। তাই কোরআনের তাফসির বা ব্যাখ্যা করার ক্ষেত্রে এই দিকটি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় রাখতে হবে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

'পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কালো টাকার ছড়াছড়ি বন্ধ হবে'
'পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কালো টাকার ছড়াছড়ি বন্ধ হবে'

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একক কনসার্ট নিয়ে আসছেন বাপ্পা মজুমদার
একক কনসার্ট নিয়ে আসছেন বাপ্পা মজুমদার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ
সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের ধাক্কায় নারী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় নারী নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাংনী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশ গ্রেপ্তার
গাংনী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশ গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ
চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন
মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ
পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো
গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত
পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার
মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক
মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার
মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার
হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম