শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫০, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

সমস্যা ও সম্ভাবনা

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

মাহবুবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

ইসলামের প্রাথমিক যুগ থেকেই শিক্ষা ছিল সমাজ গঠনের মৌলিক অনুষঙ্গ। নবী করিম (সা.)-এর প্রেরিত শিক্ষাব্যবস্থায় ‘ইলম’ (জ্ঞান) ছিল সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ বিষয়। কোরআনের প্রথম অবতীর্ণ আয়াতই ছিল ইকরা অর্থাৎ পড়ো। রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কায় দারুল আরকাম ও মদিনায় আসহাবে সুফফার মাধ্যমে সংগঠিতভাবে শিক্ষা বিস্তারের সূচনা করেন।

পরবর্তীকালে খুলাফায়ে রাশিদিন ও উমাইয়া, আব্বাসীয় যুগে বহু মাদরাসা, কুতুবখানা, গবেষণাকেন্দ্র গড়ে ওঠে—যেমন বায়তুল হিকমা। এখানকার পাঠক্রমে ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়াও গণিত, দর্শন, রসায়ন, চিকিৎসা, জ্যোতির্বিজ্ঞান ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত ছিল।

প্রাথমিক যুগ : কোরআনের প্রথম নির্দেশ ‘ইকরা’

ইসলামে শিক্ষার সূচনা হয় নবুয়তের সূচনাকাল থেকেই। আল্লাহ তাআলা যখন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর ওহি অবতীর্ণ করেন, তখন প্রথম আয়াত ছিল—‘পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা : আলাক, আয়াত : ১)

এই আয়াতে শিক্ষা ও জ্ঞানের গুরুত্ব সুস্পষ্টভাবে প্রকাশ পেয়েছে। কোরআনে ‘ইলম’, ‘আক্‌ল’, ‘হিকমাহ’ ইত্যাদি শব্দ শতাধিকবার ব্যবহৃত হয়েছে, যা ইসলামে জ্ঞানের মাহাত্ম্য তুলে ধরে।

রাসুল (সা.)-এর যুগে শিক্ষা কার্যক্রম : ক. মক্কা পর্ব; প্রথম দারস (শিক্ষাকেন্দ্র) ছিল দারুল আরকাম, যেখানে সাহাবাদের গোপনে কোরআনের শিক্ষা দেওয়া হতো। এই সময়ে ইসলামী শিক্ষার মূল কেন্দ্র ছিল তাওহিদ, রিসালাত, আখিরাত ও নৈতিকতা।

খ. মদিনা পর্ব : মদিনায় হিজরতের পর ইসলামী শিক্ষার একটি সংগঠিত ভিত্তি গড়ে ওঠে। মসজিদে নববী হয়ে ওঠে জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র। আসহাবে সুফফা নামের একটি আবাসিক শিক্ষাগোষ্ঠী গড়ে ওঠে, যেখানে নবীজি নিজে শিক্ষা দিতেন। নারীদের শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে তিনি আলাদা সাপ্তাহিক দারস চালু করেন।

লিখিত রেকর্ডের গুরুত্ব : নবী (সা.) শিক্ষিত সাহাবাদের দিয়ে কোরআনের আয়াত লিখিয়ে রাখতেন।

তিনি বন্দি কাফিরদেরও মুক্তির বিনিময়ে মুসলিমদের লেখাপড়া শেখাতে বলেছিলেন, যা সে যুগের জন্য একটি বৈপ্লবিক দৃষ্টিভঙ্গি।
খুলাফায়ে রাশেদার যুগ : চার খলিফার যুগে ইসলামী শিক্ষাকে প্রশাসনিক ও সম্প্রসারণমূলক কাঠামোয় রূপ দেওয়া হয়। মসজিদকেন্দ্রিক শিক্ষা অব্যাহত থাকে। ফিকহ, হাদিস ও তাফসির চর্চা ও সংকলনের সূচনা হয়। নবীজি ও সাহাবিদের আদর্শে গড়ে ওঠা শিক্ষাব্যবস্থা সামাজিক ন্যায়বিচার, জবাবদিহি ও ধর্মীয় মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখে।

উমাইয়া ও আব্বাসীয় যুগ : ইসলামী শিক্ষার স্বর্ণযুগ : ক. মাদরাসা ও জ্ঞানকেন্দ্র স্থাপন। এ সময় ইসলামী সভ্যতা বিস্তৃত হয় স্পেন থেকে চীন পর্যন্ত। স্থাপন হয় বিখ্যাত জ্ঞানকেন্দ্র বায়তুল হিকমা (House of Wisdom), যেখানে আরবি, গ্রিক, পারস্য ও ভারতীয় গ্রন্থ অনূদিত হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় বহু মাদরাসা, যেমন—নিজামিয়া মাদরাসা (Nizamiyya of Baghdad), যা আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বসূরি হিসেবে বিবেচিত।

শাস্ত্রানুগ ও প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সমন্বয় : ফিকহ, হাদিস, তাফসির, কালাম, তাসাউফের পাশাপাশি গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান, চিকিৎসা, রসায়ন পড়ানো হতো। বিখ্যাত মুসলিম পণ্ডিত যেমন—ইবনে সিনা (Avicenna), আল-খাওয়ারিজমি, আল-ফারাবি, ইবনে হায়সাম বিজ্ঞান ও দার্শনিক শিক্ষাকে বিকশিত করেন। শিক্ষার সেক্যুলার ও ধর্মীয় বিভাজন ছিল না। ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থায় ‘দ্বিন’ ও ‘দুনিয়া’কে আলাদা করা হতো না। চিকিৎসা, বিজ্ঞান, রাজনীতি—সবই ছিল ইবাদতের একটি অংশ, যদি তা মানবকল্যাণে ব্যবহৃত হতো।


ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তরের পটভূমি

বিশ্বজুড়ে ঔপনিবেশিক শক্তির প্রভাব এবং পাশ্চাত্য শিক্ষার আগ্রাসনে ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা ধীরে ধীরে মূলস্রোত থেকে ছিটকে পড়ে। ঔপনিবেশিকরা ইসলামী জ্ঞান ও গবেষণাকে অপ্রাসঙ্গিক এবং ‘অপেশাদার’ হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করে। ফলে মাদরাসাগুলো দিনে দিনে কেবল ধর্মীয় জ্ঞানকেন্দ্রিক হয়ে পড়ে এবং আধুনিক ও কর্মমুখী জ্ঞান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

অন্যদিকে, পাশ্চাত্য শিক্ষায় ধর্মহীনতা, বস্তুবাদ এবং মানবকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রভাব বেড়ে চলে। এর ফলে মুসলিম সমাজে দুটি শিক্ষা ধারার মধ্যে একটি বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি হয়—একটি আধুনিক ও কর্মমুখী, কিন্তু নৈতিক ও আধ্যাত্মিকতাহীন; অন্যটি নৈতিক ও ধর্মীয়, কিন্তু বাস্তব জীবন ও কর্মক্ষেত্রে অপ্রাসঙ্গিক।


আধুনিক রূপান্তরের প্রয়োজনীয়তা

১. শিক্ষা ও বাস্তব জীবনের সংযোগ : বর্তমানে বেশির ভাগ মাদরাসা শিক্ষার্থীরা মূলধারার পেশাগত ক্ষেত্রে প্রবেশ করতে ব্যর্থ হয়, কারণ তাদের পাঠ্যক্রমে কর্মমুখী ও যুগোপযোগী বিষয় অনুপস্থিত। এটি একদিকে বেকারত্ব বাড়ায়, অন্যদিকে ইসলামী শিক্ষার প্রতি আগ্রহও কমিয়ে দেয়।

২. প্রযুক্তির প্রসার ও ইসলামিক শিক্ষা : বর্তমান যুগ তথ্য-প্রযুক্তি নির্ভর। অনলাইন কোর্স, ভার্চুয়াল লাইব্রেরি ও ডিজিটাল ক্লাসরুম এখন শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। ইসলামী শিক্ষাকে যদি এই আধুনিক প্ল্যাটফর্মে উপস্থাপন না করা হয়, তবে তা প্রাসঙ্গিকতা হারাবে।

৩. বিশ্বায়নের যুগে আন্তর্ধর্মীয় সংলাপ : আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত মুসলিমরা যখন ইসলামের মূল দর্শন ও মূল্যবোধ সম্পর্কে অজ্ঞ থাকে, তখন তারা ইসলাম সম্পর্কে ভুল ব্যাখ্যা বা ভুল অনুশীলনে জড়িয়ে পড়ে। ফলে ইসলাম সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রতিষ্ঠায় আধুনিক ভাষা ও বিশ্লেষণ পদ্ধতির মাধ্যমে ইসলামী শিক্ষা উপস্থাপন জরুরি।

৪. ইসলামিক জ্ঞানে গবেষণার প্রয়োজনীয়তা : আধুনিক বিশ্বব্যবস্থা ক্রমেই নতুন নতুন সমস্যার জন্ম দিচ্ছে। যেমন—Bioethics, AI, Climate change, Banking ethics ইত্যাদি। এসব প্রশ্নে ইসলামের আলোকিত দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরতে হলে গবেষণানির্ভর ইসলামী চিন্তাবিদ দরকার।


ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তরে সমস্যাবলি

১. পাঠ্যক্রমের বিভাজন : মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থায় এখনো অনেক ক্ষেত্রে উপনিবেশিক যুগের পাঠ্যক্রম চালু রয়েছে। সাধারণ ও মাদরাসা শিক্ষার মধ্যে সমন্বয়হীনতা শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করছে এবং একটি দ্বৈত শিক্ষা পদ্ধতির সৃষ্টি করছে।

২. প্রযুক্তির স্বল্প ব্যবহার : অনেক মাদরাসায় এখনো বিদ্যুৎ বা ইন্টারনেট সুবিধা নেই, আধুনিক শ্রেণিকক্ষ নেই, মাল্টিমিডিয়া ব্যবস্থার ব্যবহার নেই। এতে শিক্ষার্থীরা সময়োপযোগী দক্ষতা অর্জনে ব্যর্থ হয়।

৩. প্রশিক্ষিত শিক্ষকের অভাব : মাদরাসার শিক্ষকদের অনেকে ইসলামী বিষয়ে দক্ষ হলেও আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতি, শিক্ষাতত্ত্ব, শ্রেণিকক্ষ পরিচালনা, প্রযুক্তি ব্যবহার সম্পর্কে অজ্ঞ।

৪. চাকরির বাজারে অযোগ্যতা : অনেক ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা সরকারি বা বেসরকারি চাকরিতে আবেদন করতে পারে না, কারণ তারা জাতীয় বা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বীকৃত নয়। ৫. গবেষণার অনগ্রসরতা : অনেক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা নেই বললেই চলে। যেগুলো আছে, সেগুলোও মূলত পুনরাবৃত্তিমূলক, তাত্ত্বিক এবং সমসাময়িক সমস্যার সঙ্গে সংযোগহীন।


আধুনিক রূপান্তরের ইতিবাচক দিক ও উদাহরণ

১. মালয়েশিয়া ও তুরস্কের ইসলামী

বিশ্ববিদ্যালয় : মালয়েশিয়ার International Islamic University Malaysia (IIUM) এবং তুরস্কের Istanbul Sabahattin Zaim Universit উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানে আধুনিক বিজ্ঞান, ব্যবসা, আইন, মেডিক্যাল শিক্ষা ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করা হয়।

২. অনলাইন ইসলামিক শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম : Bayyinah TV, Al-Madina Institute, Qalam Institute, Yaqeen Institute প্রভৃতি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ইসলামী জ্ঞানকে নতুনভাবে উপস্থাপন করছে। তরুণরা এই মাধ্যমে সহজেই ইসলামী শিক্ষায় যুক্ত হচ্ছে।

৩. পাঠ্যক্রমে সমন্বয়ের চেষ্টা : বাংলাদেশে দাখিল ও আলিম স্তরে বিজ্ঞান, তথ্য-প্রযুক্তি ও ইংরেজি অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে একটি যুগোপযোগী পাঠ্যক্রমের প্রাথমিক রূপ গড়ে উঠেছে।


ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা ও রূপান্তরের দিকনির্দেশনা

১. দ্বৈত শিক্ষাব্যবস্থার অবসান : একটি সমন্বিত ইসলামিক কারিকুলাম গঠন করে, যেখানে কোরআন, হাদিস, ফিকহসহ বিজ্ঞান, গণিত, অর্থনীতি, দর্শন থাকবে।

২. ইসলামিক চিন্তায় গবেষণার অগ্রগতি :AI, Bioethics, Islamic Economics, Environmental Ethics ইত্যাদি বিষয়ে ইসলামী গবেষণাকে উৎসাহিত করতে হবে। ইসলামী চিন্তাবিদরা সমসাময়িক সমস্যার সঠিক জবাব দিতে পারবেন।

৩. শিক্ষক উন্নয়ন প্রশিক্ষণ : মাদরাসার শিক্ষকদের আধুনিক প্রশিক্ষণ, ICT স্কিল, পাঠদান কৌশল বিষয়ে নির্বিচারে প্রশিক্ষণ দিতে হবে।

৪. ফতোয়া, হালাল বিনিয়োগ, শরিয়া পরামর্শে পেশাগত চাহিদা তৈরি : বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে ইসলামী স্কলারদের প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। একাডেমিকভাবে দক্ষ ইসলামী শিক্ষার্থীরা এসব ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতে পারেন।

সুপারিশ : ১. মাদরাসা ও সাধারণ শিক্ষার সমন্বয় সাধনে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগ বাড়ানো। ২. ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রযুক্তিনির্ভর পাঠদান, গবেষণা ও আন্তর্জাতিক সংযোগ স্থাপন। ৩. আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে ইসলামী মূল্যবোধ সমন্বয়ে একাডেমিক রোডম্যাপ প্রণয়ন। ৪. জাতীয় পর্যায়ে ইসলামিক স্কলারদের নিয়ে গবেষণা তহবিল গঠন। ৫. ইসলামী শিক্ষাকে গ্লোবাল ভাষায় উপস্থাপন করতে ইংরেজি ও অনলাইন পোর্টাল প্রসার।

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা একটি সুপ্রাচীন, মৌলিক ও মূল্যবোধভিত্তিক ব্যবস্থা। আধুনিক বিশ্বের চাহিদা অনুযায়ী এ ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী না করলে তা প্রাসঙ্গিকতা হারাবে এবং মুসলিম সমাজ নেতৃত্বহীন হয়ে পড়বে। তবে সমস্যা থাকা সত্ত্বেও রূপান্তরের জন্য সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত। প্রয়োজন সময়োপযোগী চিন্তাচেতনা, গবেষণাধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি এবং একটি ঐক্যবদ্ধ ও গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম—যেখানে ইসলামী শিক্ষা আবার সমাজের মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠবে।

লেখক : পিএইচডি গবেষক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রভাষক, রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সোমবার
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সোমবার
সর্বশেষ খবর
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

২৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চীনের তরুণদের মাঝে সাড়া ফেলেছে দায়িত্ববিহীন 'বন্ধুত্বের বিয়ে'
চীনের তরুণদের মাঝে সাড়া ফেলেছে দায়িত্ববিহীন 'বন্ধুত্বের বিয়ে'

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ