শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

ভালো মৃত্যুর উপায়

মাওলানা শাহ্ মো. শফিকুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
ভালো মৃত্যুর উপায়

মৃত্যু বড় যন্ত্রণাদায়ক সত্য। সবাইকেই একদিন এর স্বাদ নিতে হবে। এ দুনিয়ায় কেউ চিরদিন থাকবে না। যখন মালাকুল মওত এসে আমাদের নফস কবজ করবেন, তখন আমরা দুনিয়ার মানুষের চোখে মরা লাশ হয়ে যাব। দুনিয়ার এক টুকরো জিন্দেগিতে আমরা যা করেছি, কবরের জীবনে তার ফল পাওয়া শুরু হবে। ভালো করলে ভালো ফল। খারাপ করলে খারাপ ফল। আখেরাতের প্রথম মনজিল কবর। আর কবরের জীবনের সূচনা হয় মৃত্যুর মাধ্যমে। শুরু হয় ওপারের অনন্ত জীবন। মৃত্যু যে কোনো মুহূর্তেই আসতে পারে। 

এ সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘কেউ জানে না সে আগামীকাল কী উপার্জন করবে এবং কেউ জানে না তার মৃত্যু কোথায় ঘটবে।’ (সুরা লোকমান, আয়াত ৩৪)। আল্লামা ইবনে রজব (রহ.) এ আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, ‘মানুষসহ প্রতিটি প্রাণীর প্রতিটি মুহূর্তই যেন তার মৃত্যুর মুহূর্ত। এ জন্য রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘হে মানুষ! মৃত্যু আসার আগেই মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হও।’ (মুস্তাদরাক হাকেম, হাদিস নম্বর ৮৯৪৯)। কিছু মৃত্যু জগৎ আলোড়িত করে। প্রতিটি মানুষকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে যায়। আর কিছু মৃত্যু মানুষকে স্বস্তি দেয়। জুলুম-অত্যাচারের অবসান ঘটায়। একজন কবি লিখেছিলেন, ‘এমন জীবন তুমি করিবে গঠন/মরণে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভুবন।’ ভালো মৃত্যুর জন্য চাই পরিকল্পিত জীবন। আর এ জন্য প্রয়োজন আল্লাহর রহমত বা বিশেষ দয়া। রসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহতায়ালা কোনো বান্দার মঙ্গল চাইলে তাকে যোগ্য করে তোলেন।’ সাহাবায়ে কেরামগণ জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রসুল! কীসের যোগ্য?’ রসুল (সা.) বললেন, মৃত্যুর আগে বেশি বেশি নেক আমল করার তৌফিক দিয়ে ওই ব্যক্তিকে আল্লাহ জান্নাতের যোগ্য করে তোলেন।’ (তিরমিজি, হাদিস নম্বর ২১৪২)। 

অন্য হাদিসে রসুল (সা.) বলেন, ‘যখন আল্লাহতায়ালা কোনো বান্দার কল্যাণ চান, তখন তাকে শক্তি দেওয়া হয়। সাহাবিরা বললেন, কীসের শক্তি? জবাবে রসুল (সা.) বললেন, ‘বেশি বেশি নেক আমল করার শক্তি।’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নম্বর ১৭৮১৯)। মৃত্যু সম্পর্কে এক আরব কবি বলেছেন, ‘জীবন হলো কয়েকটি চোখের পলকের নাম।’ অর্থাৎ জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সময়কাল চোখের পলকের মতোই ক্ষুদ্র। তাই একজন বুদ্ধিমান মানুষের করণীয় হলো সময়ের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে ভালো মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। মৃত্যুর সবচেয়ে বড় প্রস্তুতি হলো নিজেকে ভালো কাজে নিয়োজিত করা এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখা। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমরা নেক আমলের দিকে দৌড়ে আস, ঘুটঘুটে অন্ধকার রাতের মতো ফেতনা নেমে আসার আগেই।’ (মুসলিম, হাদিস নম্বর ৩২৮)। মুমিন মাত্রই আল্লাহর প্রতি এ সুধারণা পোষণ করবে যে তিনি অবশ্যই মৃত্যুর সময় বান্দার কষ্ট কমিয়ে দেবেন। কারণ আল্লাহর প্রতি যে যেমন ধারণা করবে আল্লাহ তার সঙ্গে তেমন আচরণই করবেন। এক হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ বলেন, ‘আমার সম্পর্কে আমার বান্দার ধারণা মোতাবেক আমি আচরণ করি। আমি তার সঙ্গে থাকি।’ (বুখারি, হাদিস নম্বর ৭৪০৫)। অন্য হাদিসে জাবির (রা.) বলেন, ‘রসুলুল্লাহ (সা.)-এর মৃত্যুর তিন দিন আগে তাঁকে আমি এ কথা বলতে শুনেছি যে তোমাদের সবাই যেন আল্লাহর প্রতি উত্তম ধারণা পোষণরত অবস্থায় মারা যায়।’ (মুসলিম, হাদিস নম্বর ৭১২১)।

মৃত্যুকে অধিক পরিমাণে স্মরণ করার মাধ্যমেও ভালো মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া যায়। বেশি বেশি মৃত্যুর কথা স্মরণ করার বড় একটি উপকার হচ্ছে, অন্তর থেকে দুনিয়ার আসক্তি দূর হয় এবং পরকালের চিন্তা ও আমল বাড়ে। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সব ভোগ-উপভোগ বিনাশকারী মৃত্যুর কথা তোমরা বেশি বেশি স্মরণ কর।’ (তিরমিজি, হাদিস নম্বর ২৩০৭)। মৃত্যুর কথা স্মরণের আরেকটি উপায় হলো কবর জিয়ারত। কবর জিয়ারত মৃত্যু ও আখিরাতকে স্মরণ করিয়ে দেয়। অন্তরে কবরের শাস্তির ভয়াবহতা সম্পর্কে ধারণা সৃষ্টি করে। এর মাধ্যমে অন্যায় থেকে তওবা এবং মৃত্যুর প্রস্তুতি গ্রহণে সাহায্য হয়। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমি তোমাদের এর আগে কবর জিয়ারতে নিষেধ করেছিলাম, এখন থেকে কবর জিয়ারত কর। কেননা তা দুনিয়াবিমুখতা এনে দেয় এবং আখিরাতের স্মরণ করিয়ে দেয়।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বর ১৫৭১)।

কবর জিয়ারতের মাধ্যমে বান্দার মনে প্রথমেই কবরের চাপের কথা ভেসে ওঠে। আম্মাজান হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বর্ণনা করেন, রসুল (সা.) বলেছেন, ‘সবাইকেই কবর চাপ দেবে। কেউ যদি কবরের চাপ থেকে বাঁচতে পারত, তাহলে আমার প্রিয় সাহাবি সাদ ইবনে মুয়াজ বাঁচতে পারত।’ (মুসনাদে আহমাদ ও বায়হাাকি শরিফ)। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বর্ণনা করেন, ‘সাদকে কবরে রাখার পর রসুল (সা.) কয়েকবার সুবহানাল্লাহ, আল্লাহু আকবার পড়লেন। হুজুরের সঙ্গে সঙ্গে আমরাও তাসবিহ পড়লাম। রসুল (সা.) বললেন, ‘এই নেককার সাদের কবর সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছিল। তাসবিহ পড়ার পর আল্লাহ তাঁর কবর প্রশস্ত করে দিয়েছেন।’ (মুসনাদে আহমাদ ও তিবরানি শরিফ)। কবরের চাপের ব্যাপারে সাহাবি ও তাবেয়িরা সব সময় ভিত থাকতেন। মুজাহিদ (রহ.) বলেন, ‘আমরা রসুলের যত হাদিস শুনেছি সবচেয়ে ভয়ংকর ছিল কবরের চাপ দেওয়ার হাদিস। বিশেষ করে জলিলে কদর সাহাবি সাদও যখন কবরের চাপ থেকে বাঁচতে পারেননি তখন আমাদের মতো মানুষের কী উপায় হবে এ চিন্তায় আমরা সব সময় পেরেশান থাকতাম।’ (মুসান্নিফে আবদুর রাজ্জাক)। হে আল্লাহ! আপনি আমাদের ভালো মৃত্যুর প্রস্তুতি নেওয়ার তৌফিক দিন। আমিন।

লেখক : খতিব, আমলীগোলা জামে মসজিদ, লালবাগ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান
যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
একাধিক মসজিদের আজান শোনা গেলে যা করব
একাধিক মসজিদের আজান শোনা গেলে যা করব
সর্বশেষ খবর
এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক
এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪
সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন
ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়
ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫
জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর
১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট
গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু
ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন
ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু
ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড
ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’
‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পোশাককর্মী খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পোশাককর্মী খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের লম্বা ছুটিতে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের স্তূপ
ঈদের লম্বা ছুটিতে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের স্তূপ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ৬
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আইএমএফ বলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক দিকেই আছে’
‘আইএমএফ বলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক দিকেই আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পৃথিবীর ‘সবুজ ফুসফুস’ নজরদারি করবে মহাকাশযান
পৃথিবীর ‘সবুজ ফুসফুস’ নজরদারি করবে মহাকাশযান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল
ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন
আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা
আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?
স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি
‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল
আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো
ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি
দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল
তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ
ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা
ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি  তীর্থযাত্রী
ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি তীর্থযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি
ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’
বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম
ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম

নগর জীবন

বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা
এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু
ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু

নগর জীবন

আইএমইডিতে নতুন সচিব
আইএমইডিতে নতুন সচিব

নগর জীবন

শরীয়তপুরে বোমাবাজিতে গ্রেপ্তার ৮
শরীয়তপুরে বোমাবাজিতে গ্রেপ্তার ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

দলমতের ঊর্ধ্বে দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে কাজ করতে হবে
দলমতের ঊর্ধ্বে দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাঁদে ফেলে অপহরণ মুক্তিপণ আদায়
ফাঁদে ফেলে অপহরণ মুক্তিপণ আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা