শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

সব অপরাধের ‘কাজি’ রূপগঞ্জের গাজী - চতুর্থ পর্ব
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

গোলাম দস্তগীর গাজী বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী ছিলেন ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত। তিনি রূপগঞ্জে ভয়ংকর সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যু হিসেবে পরিচিত হলেও মন্ত্রণালয়ে ছিলেন তার এপিএসের ‘পোষা বিড়াল’। মন্ত্রণালয়ে তিনি যখন যেতেন, তখন সারাক্ষণ পাশে বসে থাকতেন তার সহকারী একান্ত সচিব এমদাদুল হক। এমদাদুল হক তাকে মন্ত্রণালয়ে নিয়ে যেতেন, বসাতেন, এমনকি যে কোনো ফাইল স্বাক্ষরের আগে এমদাদ দেখে দিতেন। এমদাদের ক্লিয়ারেন্স ছাড়া কোনো ফাইল স্বাক্ষর করতেন না গোলাম দস্তগীর গাজী। মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ এবং নীতিনির্ধারণী বৈঠকগুলোতে মন্ত্রীর পাশে বসতেন এমদাদ। মন্ত্রী বসে ঝিমাতেন, কখনো ঘুমিয়ে পড়তেন। এমদাদই মন্ত্রীর ভূমিকা পালন করতেন এসব বৈঠকে। শেষে বলতেন ‘এপিএস সাহেব যেভাবে বলেছে, সেভাবেই করুন।’ এ নিয়ে আমলাদের মধ্যে ছিল দারুণ অস্বস্তি ও ক্ষোভ।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বদলি হয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিলেন আবদুল মান্নান। ’৮৬ ব্যাচের এই কর্মকর্তা ছিলেন একটু একরোখা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার অবস্থান ছিল শক্ত। এজন্যই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিবাজ মন্ত্রী জাহিদ মালেক তাকে সরিয়ে দেন। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিবাজ সচিব লোকমান হোসেনকে আনা হয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে। আর আবদুল মান্নানকে বদলি করা হয় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে। এই মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে যোগ দিয়ে মন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে গোলাম দস্তগীর গাজীর সঙ্গে করমর্দন করার পর পাশেই দেখলেন এমদাদ বসে আছেন। তিনি একটু বিব্রত হলেন। মন্ত্রীর সঙ্গে সচিব একান্ত সাক্ষাৎ করছেন। সেখানে এপিএস থাকেন কীভাবে? এরপর তিনি মন্ত্রীকে বললেন, ‘আমি একটু একান্তে কথা বলতে চাই।’ মন্ত্রী যেন এড়িয়ে গেলেন। শেষ পর্যন্ত সচিব মান্নান কোনো কথা না বলেই চলে এলেন। এরকমই ছিল গাজীর চরিত্র। ওই মন্ত্রণালয়ের সবাই জানতেন ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এমদাদই ছিলেন অঘোষিত মন্ত্রী। গাজীর ক্যাশিয়ার দাদা এমদাদ নামে তিনি রূপগঞ্জের সবার কাছে ছিলেন পরিচিত। এমদাদের কথা ছাড়া মন্ত্রণালয়ের কোনো কাজ হতো না। সব নিয়োগ, বদলি, বিভিন্ন বিভাগের মহাপরিচালক, প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ সব চূড়ান্ত করতেন এমদাদ। এমদাদ গাজীকে রীতিমতো বশীভূত করে রেখেছিলেন। গাজী রীতিমতো ভয় পেতেন এমদাদকে।

মন্ত্রীদের সহকারী একান্ত সচিব বা এপিএসরা হলেন তাদের নিত্যসহচর। মন্ত্রীদের সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করাই তাদের কাজ। মন্ত্রী কী খাবেন না খাবেন, কার সঙ্গে দেখা করবেন, কখন অনুষ্ঠানে যাবেন-সব বিষয়ে মন্ত্রীদের সন্তুষ্টিবিধানই ছিল এপিএসের প্রধান কাজ। এপিএসদের সম্পর্কে বলা হয় যে মন্ত্রীর ইশারা যিনি বোঝেন, তিনি হলেন এপিএস। কিন্তু গোলাম দস্তগীর গাজীর ক্ষেত্রে ব্যাপারটা ছিল ঠিক উল্টো। গোলাম দস্তগীর গাজী এপিএস কী চান না চান তা দেখতেন, অপেক্ষা করতেন এমদাদের ইশারার। এমদাদ যেভাবে ইশারা দিতেন, সেভাবেই করতেন। এমদাদ যদি তাকে বলতেন যে এই ফাইল স্বাক্ষর করা যাবে না, মন্ত্রী কোনো দিনই স্বাক্ষর করতেন না। এমদাদের অনুমতি ছাড়া কোনো সিদ্ধান্তই হতো না ২০১৮ থেকে ২০২৪ সালে। প্রশ্ন হলো এমদাদের এই বিপুল ক্ষমতার উৎস কী ছিল? কেন গাজীর মতো একজন ভয়ংকর সন্ত্রাসী এবং ভূমিদস্যু এপিএসের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিলেন?

অনুসন্ধানে দেখা যায়, এর প্রধান কারণ ছিল দুটি। এপিএস প্রথমত গাজীর অনেক গোপন তথ্য জানতেন। বিশেষ করে গাজীর নারী কেলেঙ্কারির বিষয়গুলো এমদাদ জানতেন। গাজীর সঙ্গে নীলা এবং আরও অনেক নারীর অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। আর এই সম্পর্কগুলোর মধ্যস্থতাকারী ছিলেন এমদাদ। এমদাদ এসব সম্পর্কের গোপন ভিডিও করে রেখেছিলেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। আর এসব ভিডিও এবং তথ্য দিয়ে গাজীকে রীতিমতো ব্ল্যাকমেল করতেন এমদাদ। এ কারণেই এমদাদের কথায় চলতেন গাজী। এমদাদের শত অপরাধ দেখেও না দেখার ভান করতেন। এই সুযোগ নিয়ে এমদাদ হয়ে উঠেছিলেন ভয়ংকর।

দ্বিতীয় কারণ ছিল গাজীর নির্বাচনি এলাকার সন্ত্রাসীদের নিয়ন্ত্রণ করতেন এমদাদ। এই সন্ত্রাসীদের জোরেই বারবার বিনা ভোটে এমপি হতেন গাজী। জমি দখল, সন্ত্রাস এবং মাদক কারবারের কাজে এই সন্ত্রাসীরাই ব্যবহৃত হতো। সে কারণেও এমদাদকে খুশি রাখতেন গাজী। একদিকে গাজীর লুণ্ঠন, অন্যদিকে এমদাদের অবাধ লুটপাট দুই মিলিয়ে এক ভয়ংকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং একই সঙ্গে রূপগঞ্জে। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় অপেক্ষাকৃত ছোট এবং গুরুত্বহীন এক মন্ত্রণালয়। এই ছোট্ট মন্ত্রণালয়ে গোলাম দস্তগীর গাজী দায়িত্ব গ্রহণ করে একের পর এক রাষ্ট্রায়ত্ত বিভিন্ন পাটকল, বস্ত্রকল পানির দামে বিকিয়ে দিয়েছেন। এসব পাটকল এবং বস্ত্রকলের সবচেয়ে লোভনীয় ব্যাপার ছিল জমি। ধরা যাক বন্ধ থাকা একটি পাটকলের জমির মূল্যই ১০০ কোটি টাকা। সে পাটকল গাজী-এমদাদের কারসাজিতে বিক্রি করা হয় ১০ কোটি টাকায়। যিনি কেনেন তিনি অনায়াসে ২০ থেকে ৩০ কোটি টাকা দিয়ে দিতেন মন্ত্রীর এপিএসকে। বিভিন্ন প্রকল্পের নামে টাকা আত্মসাৎ করেছেন গাজী অবাধে। এসবই হয়েছে এমদাদের পরিকল্পনায়। বাংলাদেশ জুটমিল করপোরেশনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কে নিয়োগ হবে, কে প্রকল্প পরিচালক হবে-সবই এমদাদের নির্দেশে হতো। বিভাগীয় প্রধান হওয়ার জন্য আগে এপিএস এমদাদের আস্থা অর্জন করতে হতো। বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা নিয়ে পুরোটাই আত্মসাৎ করেছেন গাজী-এমদাদ জুটি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, প্লাস্টিক বিকল্প প্রকল্পের কথা। এই প্রকল্পের প্রাথমিক গবেষণার জন্য ৫৭০ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছিল। পুরো টাকাই গাজী তুলে নিয়েছিলেন এবং কোনো কাজই হয়নি। মুখ্য গবেষককে জোর করে বাধ্য করা হয়েছে স্বাক্ষর প্রদানের জন্য এবং এই টাকা পুরোটাই গাজী কুক্ষিগত করেছেন। এরকম বহু প্রকল্পের উদাহরণ দেখা যায় যে প্রকল্পগুলো একনেকে পাস করানো হয়েছে। প্রকল্প কাগজে আছে কিন্তু বাস্তবে নাই।  ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত পুরো সময় এই মন্ত্রণালয়ে শুধু লুটপাটই হয়েছে, কোনো কাজ হয়নি। একদিকে পাটকল বিক্রি, অন্যদিকে বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের মাধ্যমে গাজী প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। এই টাকার সবই তদারকি করতেন এমদাদ। গাজী শুধু পুতুল ছিলেন মাত্র। মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি গাজীর নির্বাচনি এলাকাতেও মূর্তিমান আতঙ্ক ছিলেন এমদাদ। এলাকার চিহ্নিত দাগি অপরাধীদের নিয়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। এ সময় এমদাদ এলাকায় ঘুরতেন সশস্ত্র অবস্থায়। ভয়ংকর এমদাদ বাহিনীর ত্রাসের কারণে জিম্মি ছিল এলাকাবাসী। নিরীহ মানুষের জমি দখল, খুন, গুম, ধর্ষণসহ গুরুতর সব অপরাধ করে বেড়াতেন বাহিনীর সদস্যরা। রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কেউ কেউ আইনের আশ্রয় নিলেও কোনো লাভ হয়নি। উল্টো মামলা করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের রোষানলে পড়তে হয়েছে অভিযুক্তদের। গাজীর ছত্রছায়ায় রূপগঞ্জে এমদাদ গড়ে তোলেন নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী। এমদাদের বাহিনীতে ছিল জেঞ্জারম্যান শমসের আলীসহ দাগি সব সন্ত্রাসী। যাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ছিল অসংখ্য মামলা। জানা গেছে, রূপগঞ্জের চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র এলাকার হাসমত দয়ার ছেলে শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল। কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শমসেরের বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজি ও মাদকের একাধিক মামলা রয়েছে। রূপগঞ্জ থানায় হওয়া ১৩টি মামলার আসামি ছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকায় প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি, গুম, খুন, মাদক কারবারের নিয়ন্ত্রণ চলে যায় তার হাতে। চনপাড়ার বাসিন্দাদের মাদক, অস্ত্র কারবারসহ নানা অপকর্মে যুক্ত হতে বাধ্য করেন। এখন এসব সন্ত্রাসীরা আত্মগোপনে। মাছিমপুর এলাকার আফসার উদ্দিনের ছেলে তাওলাদ মেম্বার। এলাকায় নানা অপরাধকাণ্ড করে ত্রাস সৃষ্টিকারী। ‘এমদাদের লোক’ পরিচয়ে অপকর্ম করে বেড়িয়েছেন। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, ডাকাতি, হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর, অবৈধ অস্ত্র বহন এবং মাদকের দুটি মামলা রয়েছে (নম্বর ১১(১০)২২ ও ২২(৮)২৩)। সোনারগাঁ থানায় আছে আরও একটি মামলা এবং সাধারণ ডায়েরি (জিডি)। কিন্তু ৫ আগস্টে আওয়ামী লীগের পতনের পরও এসব মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। তবে এমদাদ বাহিনীর লোকজন এখনো পলাতক।

এই এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে শেখ ফরিদ মাসুমও নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। এলাকায় মাদক ও অবৈধ অস্ত্র কারবারি হিসেবে পরিচিত। বিভিন্ন সময় সরকারি ও সাধারণ মানুষের সম্পদ লুটপাটের বিস্তর অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। এসব অপরাধের পাশাপাশি চাঁদাবাজি ও হত্যার হুমকির দায়ে রূপগঞ্জ থানায় রয়েছে চারটি মামলা (নম্বর ৯৯(৫)১৮, ২৭(৬)১৬, ৪১(২)০৩ ও ৩৫(১০)০৬)। তিনি উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকেরও দায়িত্ব পালন করছিলেন। এই মামলার তদন্তের কোনো অগ্রগতি নেই।

পূর্ব কালাদী গ্রামের সুরুজ মিয়া মুন্সীর ছেলে মো. আলী হোসেন ওরফে আলী বান্দা এমদাদের ছত্রছায়ায় নানা অপকর্ম করেন। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা রয়েছে (নম্বর ৩৮(১২)২২)। এলাকার একাধিক মানুষ তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় ভূমি দখল, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ করেন।

রূপগঞ্জ উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নে আরেক আতঙ্কের নাম ছিল তোফায়েল আহমেদ আলমাছ। তার বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে মামলা রয়েছে। মুড়াপাড়ার শিল্পপতি রাসেল পার্কের স্বত্বাধিকারী রাসেল ভুঁইয়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার ফাঁসির আদেশ হয়। ফাঁসির আসামি হয়েও জেল থেকে ছাড়া পান তিনি। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সান্নিধ্য ও তদবির কাজে লাগিয়ে ২০১৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে মুড়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বনে যান তিনি। ৫ আগস্টের পর আলমাছ পলাতক। মাছিমপুরের মাদক ও অবৈধ অস্ত্র কারবারি, লুটপাট, চাঁদাবাজি, হত্যার হুমকি, ইয়াবা কারবারি মো. মামুন মিয়া। তার বিরুদ্ধেও রূপগঞ্জ থানায় আছে বেশ কিছু মামলা।

মাছিমপুরের মাদক, ইয়াবা ও অবৈধ অস্ত্র কারবারি, লুটপাট, চাঁদাবাজি, হত্যার হুমকিদাতা মোহাম্মদ রনি মিয়া। রূপগঞ্জ থানার এজাহারভুক্ত আসামি তিনি। এমদাদ বাহিনীর এই সদস্যও ৫ আগস্টের পর গা-ঢাকা দিয়েছেন।

এভাবেই গত বছরের ৫ আগস্টের আগে গোটা রূপগঞ্জে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল এমদাদ বাহিনী। আওয়ামী লীগের পতনের পর এখন এরা বেশির ভাগই পলাতক। এলাকাবাসী তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে। গাজীর ছত্রছায়ায় রূপগঞ্জে এমদাদ বাহিনীর ভয়ংকর স্মৃতি এখনো স্মরণ করে আতঙ্কে ওঠে এলাকাবাসী। এমদাদ শুধু রূপগঞ্জেই নন, তার স্থায়ী ঠিকানা সিরাজগঞ্জেও ছিলেন ত্রাস। তিনি সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) থেকে সংসদ নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বলে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য সংগ্রাম করছে জামায়াত
কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য সংগ্রাম করছে জামায়াত
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
সর্বশেষ খবর
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল
একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক