শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৫, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

দুর্নীতির পদ্ম - ১
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

পুরো নাম আ হ ম মুস্তফা কামাল। সবাই তাকে ডাকে লোটাস কামাল বলে। কিন্তু এই লোটাস সৌন্দর্য ছড়ায় না, ছড়ায় দুর্নীতি। এই পদ্ম মানুষকে আনন্দ দেয় না, জনগণের সম্পদ লুণ্ঠন করে। এই পদ্মে চোখ জুড়ায় না, আতঙ্ক ছড়ায়। লোটাস কামাল শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ এক স্বীকৃত লুটেরা। আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলে তিনি পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। ছিলেন অর্থমন্ত্রী। অর্থমন্ত্রী হিসেবে পাঁচ বছরে (১৮২৬ দিন) মাত্র ৭২ দিন অফিস  করে অনন্য বিশ্ব রেকর্ড করেছেন। বলা হতো তার ‘ডিমেনসিয়া’ হয়েছে। অর্থাৎ নিকট অতীতের সবকিছু ভুলে যেতেন। সবকিছু ভুলে গেলেও ‘টাকা’ ভুলে যাননি। ভুলে যাননি ‘দুর্নীতি’। শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি থেকে, ব্যাংক লুট, জনশক্তি রপ্তানিতে প্রতারণা থেকে টেন্ডার জালিয়াতি- কোন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না সাবেক এই অর্থমন্ত্রী! বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দেশের অর্থনীতির যারা বারোটা বাজিয়েছে তাদের অন্যতম হলেন লোটাস কামাল। সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ সাত দেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। বাংলাদেশে তার হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ। কিন্তু এই লুটেরা এখন ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। লুটের টাকায় সপরিবারে অবস্থান করছেন দুবাইতে। তবে মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য, কানাডা এবং কাতার, সৌদি আরব এবং দুটি দ্বীপ রাষ্ট্রে রয়েছে তার বিপুল সম্পদ।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দুবাইতে অন্তত ১৮টি নিবন্ধিত কোম্পানি রয়েছে লোটাস কামাল এবং তার পরিবারের। ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইউ ট্যাক্স অবসেরভেটরি (ইউ ট্যাক্স) চলতি বছরের ১৬ মে প্রকাশিত তথ্যে জানিয়েছে, ২০২২ সালে দুবাইয়ে আবাসন খাতে ৫৩২ জন বাংলাদেশি প্রপার্টি মালিকানা অফ প্ল্যান অর্থাৎ (উন্নয়ন বা নির্মাণ শেষের আগেই কিনে নেওয়া) প্রপার্টির মালিকানার হিসাব পাওয়া গেছে। এই তালিকায় লোটাস কামাল ও তার পরিবারের নাম রয়েছে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের নিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর ব্যাপারে অনুসন্ধান করে পাওয়া যায় বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য। দেখা যায়, সেখানে অরবিটাল ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি কোম্পানি নিবন্ধিত হয়েছে নির্মাণ সংস্থা হিসেবে। অরবিটাল ইন্টারন্যাশনালের অন্যতম মালিক দেখানো হয়েছে কাশমেরি কামালকে। এই অরবিটাল ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশেও নিবন্ধিত, তবে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কাজ ছিল জনশক্তি রপ্তানি করা। এখন দুবাইতে অরবিটাল ইন্টারন্যাশনাল একটি নিবন্ধিত কোম্পানি হয়ে সেখানে কনস্ট্রাকশন এবং আবাসন খাতে কাজ করছে। এই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কাগজপত্র অনুসন্ধান করে দেখা যায়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিভিন্ন এলাকায় তারা ছয়টি আবাসন প্রকল্পের কাজ একযোগে শুরু করেছে। এই ছয়টি আবাসন প্রকল্পের আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ লোটাস কামালের স্ত্রী কাশমেরি কামাল এই টাকাগুলো বিদেশে পাচার করে সেখানে নতুন করে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান করছেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিভিন্ন এলাকায় কাশমেরি কামাল, নাফিসা কামাল এবং লোটাস কামালের নামে অন্তত ১৮টি বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে। দুবাইয়ের অভিজাত ব্যয়বহুল পামবিচ এলাকায় নাফিসা কামালের একটি ব্যক্তিগত বাংলো বাড়ি রয়েছে, ঠিক পাশেই কাশমেরি কামালেরও একটি বাংলো বাড়ি রয়েছে। সেই বাংলো বাড়িটি বর্তমানে ভাড়া দেওয়া হয়েছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, নাফিসা কামাল সেখানে এনকে স্পোর্টস (নাফিসা কামাল স্পোর্টস) নামে একটি কোম্পানি তৈরি করেছেন। যে কোম্পানির কাজ হলো বিভিন্ন খেলাধুলা-সংক্রান্ত চ্যারিটি এবং ইভেন্ট আয়োজন করা। সেই ইভেন্ট কোম্পানির অন্যতম একজন পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বাংলাদেশের সাবেক ক্রিকেটার অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের নাম রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগের পরিমাণ বাংলাদেশি টাকায় ৭৫০ কোটি টাকা বলে জানা গেছে। দুবাইতে যে ১৮টি বাড়ি রয়েছে তার মধ্যে আ হ ম মুস্তফা কামালের বাড়ি এবং ফ্ল্যাট রয়েছে তিনটি। কাশমেরি কামালের বাড়ির সংখ্যা রয়েছে ৯টি এবং তার মেয়ে নাফিসা কামালের বাড়ির সংখ্যা রয়েছে ৪টি। এ ছাড়াও তার অন্যান্য আত্মীয়স্বজনের নামে বাকি বাড়ি নিবন্ধিত। সব বাড়ির হিসাব যদি করা যায় তাহলে দেখা যাবে যে, এসব বাড়ির মূল্য বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৯৩৭ কোটি। এই টাকা অবৈধভাবে লোটাস কামাল দুবাই পাচার করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাস করে এমন ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, লোটাস কামাল দুবাইয়ের পার্মানেন্ট রেসিডেন্স কার্ডধারী। তিনি সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করা এবং ব্যবসা করার অধিকার রাখেন।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০১১ সালে লোটাস কামাল দুবাইতে স্থায়ী বসবাসের জন্য স্থায়ী পারমিট গ্রহণ করেন। উল্লেখ্য, ২০১০ সালের শেয়ার কেলেঙ্কারিতে লোটাস কামাল হাজার হাজার কোটি টাকা অর্থ আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ আছে। এই অর্থ দিয়েই তিনি দুবাইতে তার সাম্রাজ্য করা শুরু করেছেন বলে জানা যায়। অন্যদিকে তার কাশমেরি কামাল সংযুক্ত আরব আমিরাতের স্থায়ী নাগরিক। নাফিসা কামালও সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন।

নাফিসা কামালের এনকে স্পোর্টস ছাড়া আরও চারটি নিবন্ধিত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সন্ধান পাওয়া গেছে। তার মধ্যে ফ্যাশন হাউস বলে একটি প্রতিষ্ঠান আছে, যেখানে নাফিসা কামাল পাকিস্তান, ভারত এবং বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ডিজাইন পোশাক আমদানি করেন এবং সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্রি করেন। ফ্যাশন হাউজ সংযুক্ত আরব আমিরাতে একক মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিবন্ধিত। দুবাই ও শারজাহ শহরে নাফিসা কামালের এই ফ্যাশন ডিজাইনের ছয়টি আউটলেট রয়েছে। এসব আউটলেটের মাধ্যমে আমদানিকৃত দামি বিলাসী পোশাক বিক্রি করা হয়। সম্প্রতি নাফিসা কামাল সেখানে একটি কসমেটিকস কোম্পানি খুলছেন। এই কসমেটিকস কোম্পানি বিশ্বের অন্যান্য দামি ব্র্যান্ডের সঙ্গে সংযুক্ত হবে। জানা গেছে, চলতি বছরের ডিসেম্বর নাগাদ এটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে। শারজাহতে এই কসমেটিক ফ্যাক্টরির জন্য জমি ক্রয় করা হয়েছে বলেও সংযুক্ত আরব আমিরাতের জয়েন্ট ইনভেস্টমেন্টের তথ্যে জানা যায়। অর্থাৎ সংযুক্ত আরব আমিরাতে একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত এখন লোটাস কামাল এবং তার পরিবার। তবে শুধু সংযুক্ত আরব আমিরাতেই লোটাস কামালের অবৈধ সম্পত্তির ঠিকানা নয়। মধ্যপ্রাচ্যের আরও কয়েকটি দেশেও তার অবৈধ পাচার করা অর্থের বিনিয়োগ আছে।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত কাতারে বিশ্বকাপের সময় লোটাস কামালের মেয়ে নাফিসা কামাল সেখানে বিনিয়োগ করেছেন। এই বিনিয়োগের সূত্র ধরে তিনি কাতারে এখন একজন নিবন্ধিত ব্যবসায়ী। যিনি কাতারে যে কোনো অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। কাতারের স্টক এক্সচেঞ্জে নাফিসা কামালের বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগের সন্ধান পাওয়া গেছে। তবে তিনি ঠিক কত বিনিয়োগ করেছেন সেই তথ্য পাওয়া যায়নি। এ ছাড়াও নাফিসা কামাল এবং কাশমেরি কামাল সৌদি আরবেও একটি শপিং মল তৈরির জন্য অনুমতি চেয়েছেন। ২০২৪ সালের ১৮ অক্টোবর সৌদি ফরেন ইনভেস্টমেন্ট ডিপার্টমেন্টে এই আবেদন করা হয়। তবে এখন পর্যন্ত এই শপিং মল তৈরি করার অনুমতি পাওয়া যায়নি। সৌদি আরবের দুটি ফুটবল ক্লাবের শেয়ার কেনার জন্য নাফিসা কামাল আবেদন করেছেন। এসব শেয়ার কিনতে গেলে ন্যূনতম বাংলাদেশি মুদ্রা ৫০০ কোটি টাকার জামানত প্রয়োজন হয়। নাফিসা কামাল আল নাহিয়ান ক্লাবসহ আরেকটি ক্লাবের শেয়ারের জন্য আবেদন করেছেন বলে আল নাহিয়ান ক্লাব সূত্রে জানা গেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০১০ সাল থেকেই লোটাস কামাল বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচার করা শুরু করেন এবং দুবাই কেন্দ্রিক একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। দুবাই ঠিকানা দিয়েই লোটাস কামাল লন্ডনে একটি বাড়ি কিনেছেন। যেখানে তার ছোট মেয়ে অবস্থান করছেন। এ ছাড়াও লন্ডনে তার ছোট মেয়ের নামে ব্যবসা রয়েছে। দুবাই ঠিকানা ব্যবহার করেই লোটাস কামাল সুইস ব্যাংকেও টাকা জমা রেখেছেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। তবে সুইস ব্যাংক তার গ্রাহকদের নাম প্রকাশ করে না বলে এখন পর্যন্ত এ সম্পর্কে কোনো বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি।

প্রশান্ত মহাসাগরের ছোট দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুর নাগরিকত্ব নিয়েছেন আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ বিষয়ে তদন্তে জানা গেছে, লোটাস কামাল আসলে তার আসল নাম আবু হেনা মোহাম্মদ মুস্তফা কামাল ব্যবহার করে দেশটির পাসপোর্ট নিয়েছেন। ভানুয়াতুতে নাগরিকত্ব কেনার মাধ্যমে লোটাস কামাল এখন ১৩০টি দেশে ভিসামুক্ত ভ্রমণ করতে পারবেন, এটি একটি সুযোগ যা বিশ্বের বহু বিতর্কিত ব্যবসায়ী ও রাজনীতিকরা লাভ করছেন। ভানুয়াতুর পাসপোর্টধারীদের জন্য এই সুবিধা আকর্ষণীয়, কারণ দেশটি আয়কর, করপোরেট কর বা সম্পদ কর না নেওয়ার কারণে অর্থ পাচারের জন্য একটি নিরাপদ গন্তব্য হিসেবে পরিচিত।

ভানুয়াতু সরকার ‘গোল্ডেন পাসপোর্ট’ নামে একটি স্কিমের আওতায় নাগরিকত্ব বিক্রি করে, যার মাধ্যমে ১ লাখ ৩০ হাজার ডলারের বিনিময়ে নাগরিকত্ব প্রাপ্তি সম্ভব। এই প্রক্রিয়া এক মাসের মধ্যে সম্পন্ন হয়ে যায় এবং সরাসরি দেশটিতে না গিয়েও নাগরিকত্ব পাওয়া যায়, যেটি লোটাস কামাল কাজে লাগিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে
নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
সর্বশেষ খবর
নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়
নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন
গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল
পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল
প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস ও কাঁকড়াসহ আটক ৮
সুন্দরবনে হরিণের মাংস ও কাঁকড়াসহ আটক ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির
টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির

মাঠে ময়দানে

আজ ১৫ আগস্ট
আজ ১৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা