শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

গত প্রায় ১০ মাসে সরকারের অর্থনৈতিক প্রবণতা শুধু ঋণমুখী। যেখান থেকে পারছে সরকার ঋণ করার চেষ্টা করছে। আর এই ঋণ করতে গিয়ে বিভিন্ন স্বার্থের জালে জড়িয়ে যাচ্ছে দেশ।
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

ঋণ করে ঘি খাও- চার্বাকের এই দর্শন আধুনিক অর্থনীতিতে অচল। ঋণের পরিণাম যে কত ভয়াবহ হয় তা সবাই জানে। ঋণ করে ঘি খাওয়ার দিন এখন আর নেই। বরং ঋণে জর্জরিত একজন ব্যক্তি বা একটি রাষ্ট্র সর্বস্ব হারায়। তার উন্নয়ন অগ্রগতির সব পথ বন্ধ হয়ে যায়। বাংলাদেশ কি সেই পথেই যাচ্ছে? আগামী ২ জুন অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ ২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট পেশ করবেন। মাত্র ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশা করে এই বাজেট হচ্ছে পুরোপুরি ঋণনির্ভর। বাজেটের আকারও কমানো হয়েছে। আসন্ন বাজেটে বেসরকারি খাতকে উজ্জীবিত করার কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নেই। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর ঋণের লাগাম টেনে ধরার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু গত প্রায় ১০ মাসের সরকারের অর্থনৈতিক প্রবণতা শুধু ঋণমুখী। যেখান থেকে পারছে সরকার ঋণ করার চেষ্টা করছে। আর এই ঋণ করতে গিয়ে বিভিন্ন স্বার্থের জালে জড়িয়ে যাচ্ছে দেশ। সর্বশেষ হিসাব  অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট ঋণের পরিমাণ ১০৩ বিলিয়ন ডলার। জনশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের যে জনসংখ্যা জনপ্রতি মানুষের ঋণের পরিমাণ প্রায় ৭০০ ডলার। অর্থাৎ প্রায় ১ লাখ টাকার কাছাকাছি ঋণ প্রতিটি মানুষের। আজ যে শিশু জন্মগ্রহণ করবে, তার কাঁধে ১ লাখ টাকার ঋণের বোঝা আমরা চাপিয়ে দিচ্ছি। বাংলাদেশের জিডিপির ৪৫ শতাংশই এখন ঋণনির্ভর। অর্থনীতিবিদরা বলে থাকেন যে, একটি দেশের জিডিপির যখন ৪০ শতাংশের বেশি ঋণনির্ভর হয়, তখন সেটি অর্থনীতির জন্য খারাপ। ঋণ করে সরকারকে চলতে হচ্ছে, দায়দেনা মেটাতে হচ্ছে। বাজেট প্রণয়নের জন্য তীব্র অর্থ সংকটে থাকা সরকার বিভিন্ন জায়গা থেকে ঋণ আদায়ের চেষ্টা করছে। এই চেষ্টা করতে গিয়ে বেশ কিছু শর্তে আত্মসমর্পণ করেছে সরকার। এটিই হলো ঋণ গ্রহণের বিপদ। যখন আপনি ঋণ গ্রহণ করবেন তখন ঋণদাতার শর্তগুলো আপনাকে মানতেই হবে। আর এই কারণেই ঋণের জালে জড়িয়ে পড়ার চেয়ে দেশের অর্থনীতিকে স্বনিভর করা জরুরি। আর সেটা করার একমাত্র উপায় হলো বেসরকারি খাতকে বিকশিত করা। কিন্তু এই সরকার গত ১০ মাসে বাংলাদেশের উৎপাদন বৃদ্ধি, বেসরকারি খাতকে চাঙা করা ইত্যাদির দিকে মনোযোগী না হয়ে বিদেশিদের কাছে ধরনা দিয়েছেন। তাদের কাছ থেকে ঋণ আদায়ের জন্য চেষ্টা করছেন। ঋণ দিয়ে দেশ চালানো এক আত্মঘাতী নীতি গ্রহণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এই নীতি গ্রহণ করতে গিয়ে অর্থনীতি আরও পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। আমরা যদি গত ১০ মাসের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যে খুব একটা আশার আলো দেখা যায়নি, বরং রপ্তানিতে বড় ধরনের ধাক্কার শঙ্কা তৈরি করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে, সেটি যদি কার্যকর হয়, তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতি একটি বড় ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়বে। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারণে ভারত বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যেগুলো সরাসরি আমাদের অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। যেমন ভারতের ওপর দিয়ে গার্মেন্টস রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেভেন সিস্টারসে ভারত বাংলাদেশের পণ্য আমদানি বন্ধ করেছে। সামনের দিনগুলোতে যদি আমরা কূটনৈতিক সম্পর্ক স্বাভাবিক না করতে পারি তাহলে এই সমস্যাগুলো বাড়তে থাকবে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় চালিকাশক্তি হলো বেসরকারি খাত। মূলত আমাদের বেসরকারি খাতের ওপর ভর করেই অর্থনীতি সচল থাকে, অর্থনীতির এগিয়ে যায়। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বেসরকারি খাতকে বুলডোজার দিয়ে পিষ্ট করার প্রবণতা মেতে উঠেছে কেউ কেউ। ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে বেসরকারি খাত। হত্যা মামলা, হয়রানি, শিল্প-কারখানা ধ্বংস করা, ব্যবসায়ীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ সর্বাত্মক যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে। ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাসহ যারা অর্থনীতির সঙ্গে বিভিন্নভাবে সম্পৃক্ত, তারা এখন সবচেয়ে বেশি সমস্যায় আছে। ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশে সরকারি হিসাব অনুযায়ী ৭৭৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৫ হাজার হত্যা মামলাসহ বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা হয়েছে। সেসব আসামির মধ্যে ৩৫ হাজার ৭৭৩ জন হলেন ব্যবসায়ী। অর্থাৎ বাংলাদেশে এমন এক ব্যবসায়ী খুঁজে পাওয়া যাবে না, যার বিরুদ্ধে কোনো হত্যা মামলা, হত্যাচেষ্টা মামলা বা অন্য কোনো মামলা নেই। শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীরা রীতিমতো আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যে নেমে এসেছে এক অনিশ্চয়তা। বাংলাদেশে ৫ আগস্টের পর থেকে নতুন কোনো অভ্যন্তরীণ শিল্প উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। যারা বিভিন্ন শিল্প উদ্যোগ বা ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন, তারাও এখন অপেক্ষা করছেন, পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করছেন, আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। লক্ষণীয় ব্যাপার এই সময় বিএফআইইউর হিসাব অনুযায়ী সাড়ে ৬ হাজার ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজারই হলেন ব্যবসায়ী। ব্যবসায়ীদের যদি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়, তাহলে তারা ব্যবসা করবেন কীভাবে? ব্যবসায়ীরা আক্রান্ত হলে শুধু তারা আক্রান্ত হন না। তাদের সঙ্গে কোটি কোটি শ্রমিক কর্মচারী আক্রান্ত হন। ৫ আগস্টের পর থেকে গত ১০ মাসে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে। ছোট, বড়, মাঝারি এসব প্রতিষ্ঠানে কয়েক লাখ কর্মচারী কাজ করতেন। তারা এখন কর্মহীন। তাদের এই কর্মহীনতার মাশুল দিতে হচ্ছে অর্থনীতিতে। বেসরকারি খাতকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার এবং অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতকে আরও বেশি নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত করার কোনো উদ্যোগ গত ১০ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার গ্রহণ করেনি। বাজেটেও এই আতঙ্কের অবস্থা থেকে উত্তরণের কোনো রূপরেখা নেই।

বেসরকারি খাতকে শত্রু বানানো হচ্ছে। বেসরকারি খাতের মধ্যে কারা ফ্যাসিস্টের দালাল, কারা বিগত সরকারের সুবিধাভোগী ইত্যাদি খোঁজা হচ্ছে। সরকারের যারা বিভিন্ন দায়িত্বে আছেন তারা খুব ভালোমতোই জানেন, যারা ব্যবসা করেন তাদের সবসময় সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ থাকতে হয়। সরকারের ঘনিষ্ঠ না থাকলে এদেশে কোনো কিছুই করা যায় না। বিশেষ করে গত ১৫ বছর ব্যবসায়ীরা কী পরিস্থিতিতে ব্যবসা-বাণিজ্য করেছেন তা সবাই জানেন। এ দেশে মন্ত্রী, উপদেষ্টাদের না ধরলে একটা গ্যাসের লাইন পাওয়া যায় না। একটা ট্রেড লাইসেন্স করতেও তদবির লাগে। ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সরকারের সঙ্গে যদি তারা সম্পর্ক রাখেন তাহলে কি তারা ফ্যাসিস্ট দালাল হবে? একজন ব্যবসায়ী তার নিজের স্বার্থে কিছু করেন না। তিনি কাজ করেন তার কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য। তিনি কাজ করেন সাধারণ মানুষের জন্য, দেশের জন্য।

বিশ্বের যে দেশগুলো উন্নত হয়েছে, তারা বেসরকারি খাতকে আস্থায় নিয়ে বেসরকারি খাতের সঙ্গে একটি সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ৫ আগস্টের পর আমরা সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র লক্ষ্য করছি। এরকম একটি পরিস্থিতির মধ্যে দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে এটা স্বাভাবিক। সরকার বেসরকারি খাতকে রীতিমতো পঙ্গু করে ঋণের জন্য বিভিন্ন জায়গায় ধরনা দিচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা। আইএমএফ তো আছেই, বিশ্বব্যাংক, এডিপি, চীন, জাপানের কাছে টাকার জন্য হাত পাতছে সরকার। ঋণ পেতে আত্মসমর্পণ করতে হচ্ছে। এই সরকার দায়িত্ব গ্রহণের শুরুতে বিভিন্ন মহল থেকে ব্যাপক ঋণ দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল যে টাকা কোনো সমস্যা হবে না। ড. ইউনূস ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তিনি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাদ দিয়ে সরাসরি যেন দ্রুতগতিতে অর্থ ছাড় দেওয়া হয়। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার এই আহ্বানেও খুব একটা সাড়া দেওয়া হয়নি। বরং আইএমএফের ঋণ আটকে দেওয়া হয়েছিল। আমরা কিস্তির টাকা সময়মতো পাইনি। এরপর অর্থ উপদেষ্টা নিজেই ছুটে যান আইএমএফের কাছে। আইএমএফের শর্ত মানতে তিনি বাধ্য হন। এই শর্তের মধ্যে একটি অন্যতম শর্ত ছিল ডলার বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া। এই সিদ্ধান্তটি আত্মঘাতী। এমনি বেসরকারি খাতের বারটা বাজার অবস্থা। তার মধ্যে ডলার ছেড়ে দেওয়ার ফলে এটার প্রভাব আস্তে আস্তে বাজারে পড়তে শুরু করেছে। খোলা বাজারে ডলারের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে।

আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী এনবিআরকে বিলুপ্ত করে দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। সেটি নিয়েও এখন চলছে উত্তেজনা। এক ধরনের টানাপোড়েনে সরকার এনবিআরের দাবির মুখে সেখান থেকে সাময়িকভাবে সরে এসেছে। কিন্তু আইএমএফের টাকা পেতে গেলে এটা সরকারকে করতে হবে। আমরা যদি বিদেশি ঋণের জন্য ভিক্ষায় নামি তাহলে হয়তো টাকা পাব ঠিকই, কিন্তু আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারব না। জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন পূরণ হবে না। কারণ তারা যে সব শর্ত দেবে, সেই শর্তগুলো হবে অধিকাংশ গণবিরোধী এবং জনগণের ওপর সেগুলো নানা রকম চাপ সৃষ্টি করবে। নতুন নতুন করের বোঝায় পিষ্ট করবে জনগণকে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সবচেয়ে সহজ উপায় হলো বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে সাহস দেওয়া, তাদের পাশে দাঁড়ানো। অবিলম্বে ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে যাবতীয় হয়রানি বন্ধ করা উচিত। হত্যা মামলাসহ বিভিন্ন ভিত্তিহীন মামলা প্রত্যাহার করতে হবে অনতিবিলম্বে। ব্যবসায়ীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ, দুদকে ডেকে মিডিয়া ট্রায়াল বন্ধ করতে হবে দেশের স্বার্থে। কারও ব্যক্তিগত এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য অর্থনীতিকে ধ্বংস করা উচিত হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আজ কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আজ কার্যকর
তিন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের খুঁজছে পিবিআই
তিন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের খুঁজছে পিবিআই
আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর
আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে
এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে
এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
সর্বশেষ খবর
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান : অজ্ঞাত ৬ মরদেহ দাফনের জন্য হস্তান্তর
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান : অজ্ঞাত ৬ মরদেহ দাফনের জন্য হস্তান্তর

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে সিডনি ও মেলবোর্নে নানা আয়োজন
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে সিডনি ও মেলবোর্নে নানা আয়োজন

৪ মিনিট আগে | পরবাস

রামগড়ে দুর্গম স্কুলে বিজিবির শিক্ষা উপকরণ ও ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
রামগড়ে দুর্গম স্কুলে বিজিবির শিক্ষা উপকরণ ও ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা
যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন
মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের
প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?
পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম
বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান
মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার বাতাস আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!
ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা
পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড
বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা
মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুলের যত্নে অ্যালোভেরা
চুলের যত্নে অ্যালোভেরা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত
নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম