শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

♦ ক্যাপাসিটি চার্জের সব অর্থই পাচার হয়েছে ♦ ব্যাংকে দেখা দিয়েছে ডলারসংকট ♦ ডলারে পরিশোধ করা হয়েছে ক্যাপাসিটি চার্জ
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

বাংলাদেশে গত ফ্যাসিস্ট সরকার ১৫ বছরে ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত শ্বেতপত্রের প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এই বিপুল পরিমাণ অর্থের মধ্যে একটি বড় অংশই পাচার হয়েছে বিদ্যুৎ খাত থেকে এবং ক্যাপাসিটি চার্জের নামে। ক্যাপাসিটি চার্জের সমুদয় অর্থই পাচার হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে তথ্য পাওয়া গেছে।

দুর্নীতি দমন কমিশন গতকাল বিদ্যুৎ খাতে লুটপাট তদন্তের ঘোষণা দিয়েছে। প্রাথমিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, অর্থ পাচারে সরাসরি জড়িত পতিত সরকারের সাতজন ঊর্ধ্বতন ব্যক্তি। এ ছাড়া বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমতি পাওয়া প্রায় সবাই অর্থ পাচারে জড়িত বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়া গেছে। অর্থ পাচারের মূল হোতা যে সাতজন, তারা সবাই সাবেক সরকারের ভিআইপি ছিলেন। এজন্য এদের বলা হয় সেভেন স্টার গ্রুপ। এরা মিলেমিশে লুণ্ঠিত অর্থ পাচার করে এখন নিরাপদে বিদেশে। এই সেভেন স্টার গ্রুপে আছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, শেখ রেহানার ছেলে রিদওয়ান মুজিব সিদ্দিকী, সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু, সাবেক মুখ্য সচিব ও এসডিজি বিষয়ক সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস এবং সামিটের মালিক আজিজ খান। বিদ্যুৎ খাতে যারা বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন তারা এদের কমিশন দিয়েই অর্থ পাচার করেছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক তিন গভর্নর অর্থ পাচারে জড়িত বলে জানা গেছে। অর্থ পাচারের সুবিধার জন্যই বাংলাদেশি মুদ্রার বদলে ডলারে ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করার ব্যবস্থা করা হয়।

বাংলাদেশে যে দীর্ঘদিন ধরে ডলার সংকট এবং ব্যাংকগুলো তীব্র তারল্য সংকটে ভুগছে তার প্রধান কারণ হলো অর্থ পাচার। বাংলাদেশ থেকে গত সাড়ে ১৫ বছরে বিপুল পরিমাণ পাচারের কারণে এখন ডলার সংকট দেখা দিয়েছে তীব্রভাবে। বিদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক রেমিট্যান্স আসার পরও ডলার সংকট কাটছে না বিদ্যুৎ খাতে। এই লাগামহীন লুটপাটের কারণে ক্যাপাসিটি চার্জ যেন এখন বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটা গলার ফাঁস হয়ে আছে। এভাবে অর্থ পাচারের কারণে একদিকে যেমন কিছু কিছু ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে গেছে, অন্যদিকে দেশজুড়ে দেখা দিয়েছে তীব্র ডলারসংকট। যারা সত্যিকারের ব্যবসায়ী তারাও ব্যবসার কাজের জন্য ডলার কিনতে পারছেন না। ব্যাংক এলসি খুলতে হিমশিম খাচ্ছে। ফলে পুরো অর্থনীতিতে সংকট সৃষ্টি হয়েছে। ক্যাপাসিটি চার্জের টানেল দিয়ে অর্থ পাচারের মাধ্যমে দেশে অর্থনীতি ফোকলা হয়ে গেছে। যা সামাল দিতে হচ্ছে বর্তমান সরকারকে।

এ বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, গত ১৫ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জের নামে বিদ্যুৎ খাতে সবচেয়ে বড় দুর্নীতি হয়েছে। বিশেষ আইনের কারণে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতা হয়নি। বিশেষ করে এই খাতে যে অনিয়মন ও দুর্নীতি হয়েছে, তা নতুন কিছু নয়। আমরা সবাই জানি, এসব অনিয়ম ও দুর্নীতির বিচার হতে হবে। বিদ্যুৎ বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা জানান, রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রগুলো একাধিকবার সরকারের কাছে বিক্রি করেছে মালিকরা। সেই সঙ্গে ক্যাপাসিটি চার্জের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে গুটিকয়েক কোম্পানি।

জানা গেছে, ২০০৮-০৯ থেকে ২০২১-২২ অর্থবছরের মধ্যে ১৪ বছরে রেন্টাল, কুইক রেন্টাল ও আইপিপি (ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসার) কেন্দ্রগুলোকে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে দেওয়া হয়েছে ৮৯ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা। গত জুলাইয়ে পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল, ১৪ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসাবে সরকার ৯০ হাজার কোটি টাকা গচ্চা দিয়েছে। পিডিবির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরের হিসাব যোগ করলে তা ১ লাখ কোটি টাকার বেশি হবে। যা পুরোটাই পাচার হয়েছে।

পিডিবির তথ্য বলছে, ২০০৮-০৯ অর্থবছর ক্যাপাসিটি চার্জের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা। এই অঙ্ক ২০০৯-১০ অর্থবছরে ১ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা, ২০১০-১১ অর্থবছরে ২ হাজার ৭৮৪ কোটি এবং ২০১১-১২ অর্থবছরে ৫ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়ায়। ২০১২-১৩ থেকে ২০১৭-১৮ অর্থবছর পর্যন্ত ক্যাপাসিটি চার্জ ৫ থেকে ৬ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ছিল। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়ায় পৌনে ৯ হাজার টাকা। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১১ হাজার কোটি টাকা, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১৩ হাজার কোটি টাকার বেশি এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ১৩ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরে এ খাতে ব্যয় এক লাফে ২৫ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পায়। ওই বছর ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হয়েছে ১৭ হাজার ১৫৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। অথচ এ সময় বেসরকারি তথা রেন্টাল ও আইপিপি (ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসার) কেন্দ্রগুলোর উৎপাদন সক্ষমতার ব্যবহার কমেছে। পরের দুই অর্থবছরে প্রায় একই পরিমাণ টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে বলে জানা গেছে। যা সবই ডলারে পরিশোধিত হয়েছে। এটাই হলো ডলার সংকটের প্রধান কারণ।

প্রাপ্ত তথ্য মতে, ওই সময়ে বিশেষ ঘনিষ্ঠ সামিটকে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে দেওয়া হয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৬২৩ কোটি টাকা, যা মোট ব্যয়ের প্রায় ১২ শতাংশ। সামিটের প্রধান পৃষ্টপোষক ছিলেন শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। জয়ের কারণেই বিদ্যুৎ খাতে ডন হয়ে ওঠে সামিট গ্রুপ। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক কোম্পানি অ্যাগ্রিকো ইন্টারন্যাশনাল। কোম্পানিটিকে দেওয়া হয়েছে ৭ হাজার ৯৩২ কোটি টাকা। অ্যাগ্রিকো ইন্টারন্যাশনাল আসলে রিদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির পৃষ্টপোষকতায় বাংলাদেশে বিদ্যুৎ খাতে লুট করে। অ্যাগ্রিকোর লুটের বেশির ভাগ টাকা পেতেন ববি। অ্যাগ্রিকোর বাংলাদেশে ছায়া এজেন্ট ছিল এস আলম। ৭ হাজার ৫২৩ কোটি টাকা পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে চীনা কোম্পানি এরদা পাওয়ার হোল্ডিংস। এরদা পাওয়ারের বাংলাদেশে অঘোষিত এজেন্ট ছিলেন আবুল কালাম আজাদ। চতুর্থ স্থানে থাকা দেশি কোম্পানি ইউনাইটেড গ্রুপকে দেওয়া হয়েছে ৬ হাজার ৫৭৫ কোটি টাকা। পঞ্চম স্থানে থাকা রুরাল পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডকে (আরপিসিএল) দেওয়া হয়েছে ৫ হাজার ১১৭ কোটি টাকা। ক্যাপাসিটি চার্জের নামে বাংলা ক্যাট গ্রুপ নিয়েছে ৫ হাজার ৬৭ কোটি টাকা। মাত্র তিন বছর আগে উৎপাদন শুরু হওয়া বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ বিনিযয়োগে গড়ে ওঠা পায়রা কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র পেয়েছে ৪ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা। অপর একটি গ্রুপকে ৪ হাজার ৫২৫ কোটি টাকা এবং খুলনা পাওয়ার কোম্পানিকে (কেপিসিএল) ৪ হাজার ৫৪ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এই কোম্পানির ৩৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সামিট গ্রুপের কাছে ও ৩৫ শতাংশ ইউনাইটেড গ্রুপের কাছে। বাকি ৩০ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে। ফলে খুলনা পাওয়ারের ক্যাপাসিটি চার্জের বড় অংশই গেছে সামিট ও ইউনাইটেডের কাছে।

দেশীয় কোম্পানি হোসাফ গ্রুপ ২ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা, মোহাম্মদী গ্রুপ ২ হাজার ৫৪৪ কোটি, ডরিন গ্রুপ ২ হাজার ১৮৩ কোটি ও ম্যাক্স গ্রুপকে ২ হাজার ১৫৪ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের এপিআর এনার্জিকে ২ হাজার ৮৭ কোটি এবং সিঙ্গাপুরের সেম্বকর্পকে ২ হাজার ৫৭ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। শাহজিবাজার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ১ হাজার ৯৬৮ কোটি টাকা, সিকদার গ্রুপ ১ হাজার ৮৪২ কোটি ও কনফিডেন্স গ্রুপকে ১ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক নিউ ইংল্যান্ড পাওয়ার কোম্পানির এনইপিসি কনসোর্টিয়ামের হরিপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিপরীতে ১ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা পেয়েছে। শ্রীলঙ্কান কোম্পানি লক্ষধনভি অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসকে ১ হাজার ৪০১ কোটি টাকা, সিনহা গ্রুপকে ১ হাজার ৩৯১ কোটি, আনলিমা গ্রুপকে ১ হাজার ২৭৪ কোটি, বারাকা গ্রুপকে ১ হাজার ২৪৭ কোটি, রিজেন্ট গ্রুপকে ১ হাজার ৩৭ কোটি এবং এনার্জিপ্যাককে ১ হাজার ২৭ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এই তালিকায় আরও কিছু বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে, যাদের ক্যাপাসিটি চার্জ আদায়ের পরিমাণ ১ হাজার কোটি টাকার কম।

এ ছাড়া ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করতে গিয়ে গত ৯ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হয়েছে প্রায় ১১ হাজার ১৫ কোটি টাকা। দেশটি থেকে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু হয় ২০১৩-১৪ অর্থবছর। সে বছর ক্যাপাসিটি চার্জ ছিল প্রায় ৫০১ কোটি টাকা। ২০১৪-১৫ অর্থবছর আমদানি বাড়ায় ক্যাপাসিটি চার্জ বেড়ে দাঁড়ায় ৯২২ কোটি টাকা। ২০১৫-১৬ অর্থবছর কিছুটা কমে দাঁড়ায় ৮৪০ কোটি টাকা। তবে ২০১৬-১৭ অর্থবছর ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৬৮ কোটি টাকা। ২০১৭-১৮ অর্থবছর বিদ্যুৎ আমদানি কিছুটা বাড়ে সঙ্গে বাড়ে ক্যাপাসিটি চার্জও। ওই অর্থবছর ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হয় ১ হাজার ৭৮ কোটি টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছর ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি আরও বৃদ্ধিতে চুক্তি হয়। এতে ক্যাপাসিটি চার্জ একলাফে বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৫৫৩ কোটি টাকা। ২০১৯-২০ অর্থবছর ক্যাপাসিটি চার্জ ছিল ১ হাজার ৪৯৩ কোটি টাকা, ২০২০-২১ অর্থবছর ১ হাজার ৮০৫ কোটি এবং ২০২১-২২ অর্থবছর ১ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা। আর ২০২১-২২, ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ অর্থবছর মিলে আমদানির বিপরীতে ৪ হাজার কোটি টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হয়েছে।

অন্যদিকে শুরুতে তিন বছর মেয়াদে রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হলেও দফায় দফায় বাড়ানো হয়েছে মেয়াদ। আবার একই কেন্দ্র সরকারের কাছে একাধিকবার বিক্রিরও অভিযোগ রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলেন, এসব কেন্দ্রের মোট বিনিয়োগের ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ বিনিয়োগকারী দেয়, বাকিটা ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে মেটানো হয়। পিডিবি তথা সরকার সুদসহ সেই ঋণ (চুক্তি অনুযায়ী) ৩ বছরে শোধ করে দেয়। পাশাপাশি ইক্যুইটি ইনভেস্টমেন্টের ওপর দেওয়া হয় মুনাফা (রিটার্ন অব ইক্যুইটি)। সরকার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ ব্যয় শোধ করে দিলেও বিদ্যুৎ কেন্দ্রটা ওই কোম্পানিরই রয়ে যায়। পরে মেয়াদ বাড়ানো হলেও একই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিপরীতে ফের নির্মাণব্যয় পরিশোধ করা হয়। তা আগের চেয়ে কিছুটা কম হয়। এভাবে রেন্টাল ও কুইক রেন্টালের মাধ্যমে লুটপাট করা হয়েছে। কুইক রেন্টালের লাইন্সেস পেয়ে যারা ব্যাংক ঋণ নিয়েছে তারা প্রায় সবাই ঋণখেলাপি। বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতির মাধ্যমে এভাবেই ধ্বংস করা হয়েছে দেশের অর্থনীতি।

এই বিভাগের আরও খবর
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
ভুয়া সংবাদ প্রত্যাহারের শীর্ষে প্রথম আলো
ভুয়া সংবাদ প্রত্যাহারের শীর্ষে প্রথম আলো
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
আমাদের নতুন সদস্য বাড়াতে হবে
আমাদের নতুন সদস্য বাড়াতে হবে
বড় হার, নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
বড় হার, নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার করতে হবে
নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার করতে হবে
সর্বশেষ খবর
টুঙ্গিপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর সংবাদ সম্মেলন
টুঙ্গিপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর সংবাদ সম্মেলন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর
কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

স্থবির চট্টগ্রাম বন্দর
স্থবির চট্টগ্রাম বন্দর

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উপজেলা পর্যায়ের ক্রিকেটারদের ডাটাবেজ থাকবে: বিসিবি সভাপতি
উপজেলা পর্যায়ের ক্রিকেটারদের ডাটাবেজ থাকবে: বিসিবি সভাপতি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের করোনা শনাক্ত

২২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর
কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইডিজিই’ প্রকল্পে প্রশিক্ষণ নিয়েছে ইবির ৯৭৮ শিক্ষার্থী
‘ইডিজিই’ প্রকল্পে প্রশিক্ষণ নিয়েছে ইবির ৯৭৮ শিক্ষার্থী

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত
জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাস্তার পাশ থেকে পলিথিনে মোড়ানো নারীকে জীবিত উদ্ধার
রাস্তার পাশ থেকে পলিথিনে মোড়ানো নারীকে জীবিত উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় সেতুর টোল আদায় বন্ধে মহাসড়ক অবরোধ, যানজট-ভোগান্তি
কুষ্টিয়ায় সেতুর টোল আদায় বন্ধে মহাসড়ক অবরোধ, যানজট-ভোগান্তি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বড্ড একা শাহরুখ, সঙ্গে শুধু নিজের ছায়া'
'বড্ড একা শাহরুখ, সঙ্গে শুধু নিজের ছায়া'

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৩
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৩

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুমিল্লায় অপহরণের শিকার মাদ্রাসা শিক্ষার্থী জামালপুরে উদ্ধার
কুমিল্লায় অপহরণের শিকার মাদ্রাসা শিক্ষার্থী জামালপুরে উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট কোনো বিশেষ দিবস পালন করা হবে না
৮ আগস্ট কোনো বিশেষ দিবস পালন করা হবে না

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইম্পেরিয়াল হাসপাতালে আগুন
চট্টগ্রামে ইম্পেরিয়াল হাসপাতালে আগুন

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলু সংরক্ষণে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
আলু সংরক্ষণে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে ‘ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রাম’-এর সমাপনী অনুষ্ঠান
ইবিতে ‘ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রাম’-এর সমাপনী অনুষ্ঠান

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরীকে অপহরণ করে ৫ মাস আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ
কিশোরীকে অপহরণ করে ৫ মাস আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেল সেই ১২ শিক্ষার্থী
জামালপুরে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেল সেই ১২ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতা পাইপগানসহ গ্রেফতার
নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতা পাইপগানসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামলা বাণিজ্য ও ভুয়া মামলা বন্ধে আইন সংশোধন হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
মামলা বাণিজ্য ও ভুয়া মামলা বন্ধে আইন সংশোধন হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস
ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফকিরাপুলে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি, শীর্ষ সন্ত্রাসী বাপ্পী গ্রেফতার
ফকিরাপুলে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি, শীর্ষ সন্ত্রাসী বাপ্পী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে