শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৭, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৬:২৮, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দলীয়ভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়া হবে। ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতিও রয়েছে দলটি।

রবিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় রাজধানীর কাকরাইলের ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দলের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক এ ঘোষণা দেন। 

মাওলানা মামুনুল হক বলেন, জুলাই-আগস্টের রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটে। ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। বিগত ১৫ বছর ধরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে যারা সবচেয়ে বেশি জুলুম-নির্যাতনের শিকার হয়েছে, তাদের মধ্যে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস অন্যতম। আমাদের প্রায় সকল কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দীর্ঘ সময় কারাগারে বন্দি ছিলেন। ফ্যাসিবাদী রেজিমের প্রধান শেখ হাসিনা আমাদের সংগঠন ও নেতৃত্বকে সরাসরি টার্গেট করেছিলেন।

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, রাজপথে গড়ে ওঠা ঐতিহাসিক ঐক্যকে নস্যাৎ করা যাবে না। বর্তমানে যে রাজনৈতিক সমন্বয়ের ধারা চলছে, যেখানে কেউ কাউকে উৎখাত করছে না, দমন করছে না... এটা যেন বজায় থাকে। কেউ যদি আওয়ামী লীগের ঐতিহ্যে ফিরে গিয়ে দমন-উৎখাতের রাজনীতি করে, তাহলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবে এবং সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে। বাংলাদেশের ভেতর থেকেই বাংলাদেশের মানুষের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ পরিচালিত হবে— এটা নিশ্চিত করতে হবে। কোনো বিদেশি অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের ষড়যন্ত্র যেন আর ফিরে না আসে, সেই বিষয়ে আমাদের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে।

নির্বাচন প্রসঙ্গে খেলাফত মজলিসের আমির বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ইসলাম ও দেশের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে নির্বাচনী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। প্রয়োজনে ৩০০ আসনেই রিকশা প্রতীকে নির্বাচন করবে। আবার যদি বৃহত্তর জোট বা নির্বাচনী সমঝোতার মাধ্যমে ইসলাম ও দেশের স্বার্থ অধিকতর রক্ষা হয়— সেদিকেও দল পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত।

সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আমাদের দাবি, নির্বাচনী কাঠামোর যেসব বিষয় এখনো অমীমাংসিত, তা দ্রুত জাতির সামনে স্পষ্ট করতে হবে। সংসদের দ্বি-কক্ষীয় কাঠামোর বিষয়ে ঐকমত্য থাকলেও, উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষ কীভাবে গঠিত হবে সেই বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত প্রয়োজন।

পিআর সিস্টেম সম্পর্কে খেলাফত মজলিসের অবস্থান তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, আমরা আংশিক পিআর সিস্টেম চাই। বর্তমান ব্যবস্থায় সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের প্রকৃত প্রতিফলন ঘটে না। তাই ন্যায্য ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিনিধি নির্বাচনে আংশিক পিআর সিস্টেম নিম্নকক্ষে ও পূর্ণ পিআর সিস্টেম উচ্চকক্ষে চালু করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস বিশ্বাস করে— দেশের স্বার্থে একটি শক্তিশালী ও গঠনমূলক বিরোধী দল থাকা প্রয়োজন। বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না ইনশাআল্লাহ।

এক প্রশ্নের জবাবে মামুনুল হক বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ঐতিহ্যগতভাবে ইসলামী ঐক্যকামী শক্তি। প্রতিষ্ঠার পরপরই দল বৃহত্তর ইসলামী জোট গঠন করেছিল। আজও আমরা সেই ঐতিহ্য ধারণ করি।

স্থানীয় নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, স্থানীয় নির্বাচনও হতে হবে জাতীয় রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে।

সংবাদ সম্মেলনের আগে সকাল ১০টা থেকে একই মিলনায়তনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের পরিচিতি ও ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়। এতে সারা দেশ থেকে রিকশা প্রতীকে নির্বাচন করতে আগ্রহী তিন শতাধিক সম্ভাব্য প্রার্থী অংশগ্রহণ করেন। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ তাদের নির্বাচন, রাজনীতি ও দলীয় আদর্শ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।

সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন দলের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের অভিভাবক পরিষদের সদস্য মাওলানা আকরাম আলী, সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, মাওলানা আলী উসমান, মাওলানা মহিউদ্দিন রাব্বানী, মাওলানা শাহিনুর পাশা চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মুফতি শরাফত হোসাইন, মাওলানা তোফাজ্জল হোসাইন মিয়াজী ও মাওলানা শরিফ সাইদুর রহমানসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ।

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
মুরাদনগরের ঘটনা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার : কাজী মামুন
মুরাদনগরের ঘটনা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার : কাজী মামুন
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতেই ননইস্যুকে ইস্যু বানানোর পাঁয়তারা : প্রিন্স
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতেই ননইস্যুকে ইস্যু বানানোর পাঁয়তারা : প্রিন্স
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
‘ঐকমত্য কমিশনের সব প্রস্তাব মানার ধারণা থেকে বের হতে হবে’
‘ঐকমত্য কমিশনের সব প্রস্তাব মানার ধারণা থেকে বের হতে হবে’
যতই বাধা-বিপত্তি আসুক ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতে হবে : দুদু
যতই বাধা-বিপত্তি আসুক ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতে হবে : দুদু
শহীদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে : রিজভী
শহীদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি
সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনের রোডম্যাপসহ জবি ছাত্র অধিকারের  ৩ দফা দাবি
জকসু নির্বাচনের রোডম্যাপসহ জবি ছাত্র অধিকারের  ৩ দফা দাবি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে পুলিশে সোপর্দ
ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে পুলিশে সোপর্দ

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বড়াইগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার
বড়াইগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দর সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ
কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দর সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কোনো দোসর বিএনপির সদস্য হতে পারবে না : অধ্যাপক মামুন মাহমুদ
ফ্যাসিবাদের কোনো দোসর বিএনপির সদস্য হতে পারবে না : অধ্যাপক মামুন মাহমুদ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের আল্টিমেটামেপর জাবির ডিন নিগার সুলতানার পদত্যাগ
শিক্ষার্থীদের আল্টিমেটামেপর জাবির ডিন নিগার সুলতানার পদত্যাগ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বান্দরবানের থানচিতে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করেছে বিজিবি
বান্দরবানের থানচিতে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করেছে বিজিবি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোনাকোর সঙ্গে চুক্তির সময় কান্নায় ভেঙে পড়লেন পগবা
মোনাকোর সঙ্গে চুক্তির সময় কান্নায় ভেঙে পড়লেন পগবা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুরাদনগরের ঘটনা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার : কাজী মামুন
মুরাদনগরের ঘটনা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার : কাজী মামুন

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতেই ননইস্যুকে ইস্যু বানানোর পাঁয়তারা : প্রিন্স
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতেই ননইস্যুকে ইস্যু বানানোর পাঁয়তারা : প্রিন্স

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে নকলের দায়ে দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
চট্টগ্রামে নকলের দায়ে দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লটারিতে ঘোড়াঘাটের ৬ পয়েন্টে ওএমএস ডিলার নির্বাচিত
লটারিতে ঘোড়াঘাটের ৬ পয়েন্টে ওএমএস ডিলার নির্বাচিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবি সংস্কারে শিবিরের ৭ দফা: ৩৬ জুলাইয়ের মধ্যে চায় চাকসু নির্বাচন
চবি সংস্কারে শিবিরের ৭ দফা: ৩৬ জুলাইয়ের মধ্যে চায় চাকসু নির্বাচন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ক্লাবের নতুন প্রেসিডেন্ট শামীম হোসেন
ঢাকা ক্লাবের নতুন প্রেসিডেন্ট শামীম হোসেন

৪৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

কুয়াকাটায় মদপানে পর্যটকের মৃত্যু
কুয়াকাটায় মদপানে পর্যটকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাস্টমসের কমপ্লিট শাটডাউনে হিলি স্থলবন্দরের কার্যক্রম ব্যাহত
কাস্টমসের কমপ্লিট শাটডাউনে হিলি স্থলবন্দরের কার্যক্রম ব্যাহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে জোরালো পদক্ষেপ নিয়েছি : মেয়র
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে জোরালো পদক্ষেপ নিয়েছি : মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১ মিনিটে একশো বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন
১ মিনিটে একশো বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমার্ধেই বাহরাইনের জালে বাংলাদেশের ৫ গোল
প্রথমার্ধেই বাহরাইনের জালে বাংলাদেশের ৫ গোল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
মুরাদনগরে ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে ১৫টি বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট উদ্বোধন
সোনারগাঁয়ে প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে ১৫টি বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে বিএনপির সদস্য পদ নবায়ন ও সদস্য সংগ্রহ
শেরপুরে বিএনপির সদস্য পদ নবায়ন ও সদস্য সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণাকে জনস্বার্থে কাজে লাগানোর আহ্বান খাদ্য সচিবের
গবেষণাকে জনস্বার্থে কাজে লাগানোর আহ্বান খাদ্য সচিবের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে