শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

বুধবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বহুল আলোচিত বৈঠকটি শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণমাধ্যমকে বলেছেন, বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেননি। তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন। এতে বিএনপি সন্তুষ্ট নয়। একই দিনে জামায়াত সফররত মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনাকালে বলেছে, তারাও জুনে নির্বাচন চান না। তারা আগামী রোজার আগে অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে। তবে মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জরুরি সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। এনসিপি কৌশলগত কারণে এখন নির্বাচনের পক্ষে নয়। তারা দল গোছাচ্ছে। বুধবার প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ। শুধু এনসিপিকে সুবিধা দেওয়ার জন্য নির্বাচন পেছানো জনগণের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেসব মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে তার মধ্যে ফ্যাসিবাদের হত্যা-দুর্নীতির বিচার অন্যতম। যারাই নির্বাচনে জয়ী হোক এ বিচার তাদের করতেই হবে। সংস্কারেও অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। এটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। সংস্কার ও বিচারের কথা বলে নির্বাচন বিলম্ব নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

সাধারণ মানুষ মনে করে নির্বাচন যখনই হোক তার একটি পথনকশা ঘোষণায় বাধা কোথায়? অনির্দিষ্ট ও অন্তহীন মেয়াদে কোনো সরকারই থাকতে পারে না। এ দেশের সংবিধান অনুযায়ী একটি নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ পাঁচ বছর। তাই অনির্বাচিত সরকার কতদিন থাকবে, সে ব্যাপারে এখনই একটি রাজনৈতিক সমঝোতা দরকার। তা না হলে বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক সংকট আসন্ন। অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করার ক্ষেত্রে যত বেশি বিলম্ব করবে ততই রাজনৈতিক সংকট গভীর হবে। শুধু নির্বাচন নয়, সংস্কারেরও একটি রূপপরিকল্পনা অবিলম্বে ঘোষণা করা উচিত। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ডিসেম্বরের পর নির্বাচন হলে দেশের পরিস্থিতি খারাপ হবে এবং সেটি সামাল দেওয়া যাবে না। তার কথা বিবেচনার দাবি রাখে। নির্বাচনকেন্দ্রিক রাজনীতিতে সংকট ক্রমে ঘনীভূত হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, নির্বাচন কবে হওয়া উচিত এবং নির্বাচনে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করার ক্ষেত্রে সরকারের আড়ষ্টতা কেন? সরকার কেন একটি সময়সূচি বলে দিচ্ছে না?

প্রধান উপদেষ্টা একটি কথা সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে চান। এ অবস্থান থেকে তিনি সরে আসেননি। সুনির্দিষ্ট নির্বাচনের তারিখ কখন ঘোষণা করবেন, তা নির্ভর করছে সংস্কারের ওপর। তিনি এও বলেছেন, যদি কম সংস্কার হয় তাহলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। আর যদি সংস্কার বেশি হয় তাহলে জুনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন হবে। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য খুব সুস্পষ্ট। আগামী জুনের পর তিনি একটি নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান। এ নিয়ে তিনি কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব বা ফাঁকফোকড় রাখেননি। কিন্তু সুনির্দিষ্ট সময়ভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা না থাকায় এ নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হচ্ছে। এ ভুল বোঝাবুঝি রাজনৈতিক অঙ্গনকে করছে বিভক্ত। বাড়ছে বিভক্তি ও সংঘাতের শঙ্কা। কিন্তু আমরা সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই।

প্রধান উপদেষ্টা একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব। তিনি নোবেল লরিয়েট। দেশে বিদেশে তাঁর আলাদা ইমেজ-সুনাম রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। কাজেই তিনি সবাইকে নিয়ে এ অচলাবস্থা দূর করতে পারেন সহজেই। ধরা যাক, নির্বাচন শেষ পর্যন্ত জুনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, সেভাবেই নির্বাচনের রোডম্যাপ তৈরি করা যেতে পারে। নির্বাচন কমিশন জুনকে ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারে। নির্বাচনের জন্য আনুষ্ঠানিক ভোটার তালিকা প্রকাশ, সীমানা নির্ধারণ, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি মিলিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করতে পারে। আবার আমরা যদি ধরে নিই নির্বাচন ডিসেম্বরে হবে, তাহলে ডিসেম্বর ধরে সরকার সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে পারে। সরকার দুটি রোডম্যাপ সামনে নিয়ে কাজ করতে পারে। একটি ডিসেম্বরে, আরেকটি জুনে। এ রোডম্যাপ মানে যে তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হবে এমন কোনো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার বিষয় নয়। বরং এ রোডম্যাপ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অবিশ্বাস এবং আশঙ্কা তৈরি হয়েছে তা দূর করবে। রাজনৈতিক দলগুলো আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করবে কোন রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আমরা লক্ষ করেছি বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের যে একটি দূরত্বের আবহ তৈরি হয়েছিল, তা কেটে গেছে। সম্প্রতি জামায়াতের আমির লন্ডনে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি বৈঠকে ব্রাসেলসে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে লন্ডনে যান এবং তারেক রহমানের বাসভবনে গিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এটি একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ হতে পারে, কিন্তু এর রাজনৈতিক তাৎপর্য অনেক। যদিও জামায়াতের আমির এ নিয়ে বিস্তারিত বলেননি। তবে দীর্ঘদিনের মিত্র দুটি দলের শীর্ষ নেতাদের এ আনুষ্ঠানিক সৌজন্য সাক্ষাৎ রাজনীতিতে একটা নতুন মেরুকরণ সৃষ্টি করবে বলেই অনেকে মনে করছেন। বিশেষ করে জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে দূরত্বের কারণে অনেকে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ নিয়ে শঙ্কিত ছিলেন তা দূর হয়েছে। বিএনপি এবং জামায়াতের দূরত্ব যে কমে গেছে তার প্রমাণ আমরা পাই বুধবার মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে জামায়াত প্রায় বিএনপির ভাষায় কথা বলেছে। তারা বলেছে, রোজার আগেই অর্থাৎ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চান। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে খুব একটা পার্থক্য নেই। তার মানে বিএনপি এবং জামায়াত প্রায় অভিন্ন সুরেই এখন কথা বলছে। রাজনীতিতে মতপার্থক্য, ভিন্নমত থাকবেই। তা দূর করার একমাত্র পথ হলো আলোচনা, সমঝোতা। বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে তা হচ্ছে। এটা আশার কথা। বাকি থাকল এনসিপি। এনসিপি এখন পর্যন্ত রাজনৈতিক নিবন্ধন গ্রহণ করেনি। তাদের সারা দেশে সাংগঠনিক কার্যক্রমও বিস্তৃত হয়নি। আগামী নির্বাচনে এনসিপির কর্মকৌশল কী হবে তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। সারা দেশে সাংগঠনিক তৎপরতা বিস্তৃত করার জন্য এনসিপির কার্যক্রম চলছে। তবে সে কার্যক্রমে এখন পর্যন্ত হাওয়া লাগেনি। এখন প্রশ্ন হলো, শুধু এনসিপির জন্য কি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে? বিএনপির সঙ্গে যেমন প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়েছে তেমন নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে একটা বৈঠক হতে পারে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রোডম্যাপ তৈরি করতে পারে। সিঙ্গাপুর থেকে ফিরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা আলোচনার মাধ্যমে সব সংকটের সমাধান করব। নির্বাচন নিয়ে যে সমস্যা তৈরি হয়েছে তার একটা সমাধান করতে পারব বলে আশাবাদী। কাজেই গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে আলাপ-আলোচনা এবং সমঝোতার কোনো বিকল্প নেই। সে ধারায় নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা পাওয়া উচিত অবিলম্বে।

সরকার কেন নির্বাচনের ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান ঘোষণা করছে না তা নিয়ে জনমনে ক্রমে নানা প্রশ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। জুনেও যদি নির্বাচন হয় তাহলে সুনির্দিষ্ট করে বলা দরকার নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি কীভাবে নেওয়া হবে, ধাপগুলো কী হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত এ বিষয়গুলো জাতির সামনে স্পষ্ট না করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এ নিয়ে সন্দেহ-অবিশ্বাস বাড়তে থাকবে। কারণ আমরা ঘরপোড়া গরু। এর আগে অনির্বাচিত সরকার জগদ্দল পাথরের মতো জাতির বুকের ওপর চেপে ছিল। আমরা সে রকম অবস্থার পুনরাবৃত্তি আবার চাই না। আমরা লক্ষ করছি যে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা কিছু কথাবার্তা বলছেন, যাতে সন্দেহ এবং অবিশ্বাসগুলো দানা বাঁধছে। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, জনগণ তাদের পাঁচ বছর দেখতে চায়। পরে তিনি বলছেন, এটি তার বক্তব্য নয়, জনগণের বক্তব্য। কোন জনগণের বক্তব্য? সিংহভাগ জনগণ কী মনে করে সেটি ভেবে দেখার বিষয়। বেশ কিছু উপদেষ্টা এক-এগারোর উপদেষ্টাদের মতো রাজনৈতিক দলগুলোকে আক্রমণ করা, তাদের ওপর দোষ চাপানোর এক ধরনের সংস্কৃতি চালু করতে চাইছেন। এ ধরনের বক্তব্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সন্দেহ তৈরি করেছে। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রপাগল। তারা নির্বাচন চায়। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের প্রতি দলমতনির্বিশেষে সব মানুষের আস্থা আছে। কিন্তু ড. ইউনূসের সঙ্গে যেসব ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী কাজ করছেন তারা কতটুকু নির্বাচনমুখী সে নিয়ে কারও কারও মনে প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষ করে বাংলাদেশে সব সময় একটি সুশীল গোষ্ঠী থাকে, যারা নির্বাচনবিরোধী। যারা দেশে বিরাজনীতিকরণ চায়। যারা দীর্ঘদিন অনির্বাচিতভাবে ক্ষমতায় থাকতে চায়। এরা অন্তর্বর্তী সরকারকে ভুল পথে পরিচালিত করছে কি না তা-ও ভেবে দেখা দরকার।

দেশের পরিস্থিতি ভালো না। বিভিন্ন রকম দাবিদাওয়া নিয়ে রাজপথে প্রতিনিয়ত নানা ঘটনা ঘটছে। সারা দেশে কথায় কথায় দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ঘটছে। আন্তর্জাতিক পরিম লে বাংলাদেশ সম্পর্কে নানা রকম বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। এসব থেকে মুক্তির জন্য আমাদের গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে যেতেই হবে। গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই। আর এ কারণেই নির্বাচনে যেতেই হবে। সবচেয়ে বড় কথা সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে সেনাপ্রধান বলেছেন, ১৮ মাস অর্থাৎ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করে তারা ব্যারাকে ফিরতে চান। দীর্ঘদিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজ সেবাবাহিনীকে দিয়ে করানো ঠিক নয়। সেনাবাহিনীও দীর্ঘদিন এ ধরনের দায়িত্ব পালনে ইচ্ছুক নয়। এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিতে হবে। এ সরকারকে দলমতনির্বিশেষে সবাই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিল শুধু একটি কারণে। তারা একটি গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ করে দেবে। বাংলাদেশের মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য ক্ষুধার্ত, তৃষ্ণার্ত। দীর্ঘদিন ধরে তারা ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত। এখন অন্তর্বর্তী সরকারের কেউ যদি ভুল পথে পরিচালিত করে দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চায়, সেটি মানুষ মেনে নেবে না। মানুষ এটা প্রতিহত করবে। বিএনপিও এখন পর্যন্ত দায়িত্বশীল আচরণ করছে। তবে বিএনপির ভিতর নির্বাচনের চাপ বাড়ছে। জনগণও নির্বাচনে আগ্রহী। এজন্য অবিলম্বে সব রাজনৈতিক দল নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করা উচিত। এ বৈঠকের মাধ্যমে আমাদের নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ধাপগুলো নির্ধারণ এবং সম্ভাব্য সময়সূচি কী তা ঘোষণা করতে হবে। তাহলে জাতি অত্যন্ত অনিশ্চয়তা থেকে মুক্ত হবে। বারবার আমরা অনির্বাচিত ব্যক্তিদের ধোঁকায় পড়েছি। এবার তেমন কিছু ঘটবে না বলেই জাতি প্রত্যাশা করে। আর সে প্রত্যাশা পূরণের জন্য নির্বাচনের সময়সীমা যখনই হোক না কেন তার একটি সুনির্দিষ্ট সময় নির্ঘণ্ট প্রকাশ অত্যন্ত জরুরি। আশা করি অন্তর্বর্তী সরকার অবিশ্বাসের দেয়াল ওঠার আগেই বিশ্বাসের হাত সম্প্রসারণ করবে। আলাপ-আলোচনা এবং সমঝোতার মাধ্যমে সব রাজনৈতিক দল গণতন্ত্রের উত্তরণের পথে সম্মিলিতভাবে অংশ নেবে।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
সম্পর্ক পুনরুজ্জীবিত করার অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে
সম্পর্ক পুনরুজ্জীবিত করার অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
ফখরুলের সঙ্গে থাইল্যান্ডের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
ফখরুলের সঙ্গে থাইল্যান্ডের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
কঠোর কর্মসূচির হুমকি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
কঠোর কর্মসূচির হুমকি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে গ্রামীণ খেলা ও পুরস্কার বিতরণ
নোয়াখালীতে গ্রামীণ খেলা ও পুরস্কার বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগকে মিছিল করতে না দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগকে মিছিল করতে না দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আসুন, গুজবে কান না দিই’
‘আসুন, গুজবে কান না দিই’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ আহত কমপক্ষে ২০
ভাঙ্গায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ আহত কমপক্ষে ২০

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের নবযাত্রা
কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের নবযাত্রা

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে সমন্বয়ক ও ছাত্র অধিকার পরিষদের দুই নেতার উপর হামলা
গোপালগঞ্জে সমন্বয়ক ও ছাত্র অধিকার পরিষদের দুই নেতার উপর হামলা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পথসভা ও মানববন্ধন করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পথসভা ও মানববন্ধন করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রান্নার আগুন থেকে নৌকাডুবি, কঙ্গোয় নিহত ১৪৮
রান্নার আগুন থেকে নৌকাডুবি, কঙ্গোয় নিহত ১৪৮

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ী-সাইনবোর্ড মহাসড়কে ডিএসসিসির বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান
যাত্রাবাড়ী-সাইনবোর্ড মহাসড়কে ডিএসসিসির বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাইয়ে এনসিপির তদন্ত কমিটি গঠন
নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাইয়ে এনসিপির তদন্ত কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানে ৭ ডলার চুরির শাস্তি ৮৪ হাজার ডলার
জাপানে ৭ ডলার চুরির শাস্তি ৮৪ হাজার ডলার

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পিএসএলে পাকিস্তানি তারকার চমক
পিএসএলে পাকিস্তানি তারকার চমক

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাইজেরিয়ায় সহিংসতায় ১৭ জন নিহত
নাইজেরিয়ায় সহিংসতায় ১৭ জন নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর শিশুটির মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর শিশুটির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ ঘণ্টা পর খাল থেকে ভেসে উঠল নিখোঁজ শিশুটির মরদেহ
১৩ ঘণ্টা পর খাল থেকে ভেসে উঠল নিখোঁজ শিশুটির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কেশবপুরে শুভসংঘের মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কেশবপুরে শুভসংঘের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু, আসন প্রতি লড়ছে ৫১ ভর্তিচ্ছু
রাবিতে 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু, আসন প্রতি লড়ছে ৫১ ভর্তিচ্ছু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেদের মধ্যে ফুটবলে সেরা কে, যা বললেন মেসি
ছেলেদের মধ্যে ফুটবলে সেরা কে, যা বললেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’
‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি