শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

আমাদের উৎসব আমাদের ধর্ম

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের উৎসব আমাদের ধর্ম

অবশেষে বদলে গেল মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম। গত শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানাল শোভাযাত্রার নতুন নাম হবে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা। নাম বদল নিয়ে কেউ কেউ নানারকম কথা বলছেন, কিন্তু এতে বর্ষবরণ উৎসবের কোনো ছন্দপতন হবে না বলেই আমার বিশ্বাস। পয়লা বৈশাখ বাঙালির প্রধান উৎসব। বর্ষবরণের আবহে বাঙালিরা উৎসবে মাতে। বাংলাদেশের জনগণের প্রধান উৎসবগুলোর মধ্যে পয়লা বৈশাখ একটি। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের যে কোনো জাতিগোষ্ঠীই বর্ষবরণ উৎসব করে। খ্রিস্টীয় নববর্ষ বিশ্বজুড়ে পালিত হয় উৎসবে। আরবি নববর্ষ মুসলিম দেশগুলো ঘটা করে পালন করে। কিছু বছর ধরে চীনা নববর্ষ পালিত হচ্ছে বিপুল সমারোহে। জাতিগোষ্ঠীর এই উৎসব আবহমান, স্বতঃস্ফূর্ত। এবার পয়লা বৈশাখ নিয়ে নানা প্রশ্ন এবং অনভিপ্রেত বিতর্ক তৈরি করার চেষ্টা চলছে। যদিও অন্তর্র্বর্তী সরকার অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে। পয়লা বৈশাখকে রাজনৈতিক আবরণ থেকে মুক্ত করে জনগণের উৎসবে পরিণত করার যে আয়োজন চলছে, তা প্রশংসার দাবিদার। বিগত সরকার সংকীর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থ উদ্ধারের জন্য পয়লা বৈশাখকে ব্যবহার করেছিল। আমাদের মনে রাখতে হবে, পয়লা বৈশাখ উৎসব কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলের নয়, বিশেষ গোষ্ঠীর নয়। এটি বাঙালির উৎসব। কিন্তু বিগত সময়ে এ উৎসবকে কুক্ষিগত করা হয়েছে এবং ধর্মবিরোধী উৎসব হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। যে কারণে ধর্মপ্রাণদের মধ্যে এ ধরনের উৎসব সম্পর্কে একটি নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি হয়েছে।

বাংলাদেশ হাজার বছরের ঐতিহ্য লালিত একটি দেশ। এ দেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যেমন মুসলমান তেমনি বাঙালি। আমরা বাঙালি জাতি ভাষার জন্য রক্ত দিয়েছি, ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন করেছি। এ দেশের স্বাধীনতার মূলমন্ত্রের একটি ছিল সব ধর্মের সহাবস্থান। বাংলার বৌদ্ধ, বাংলার হিন্দু, বাংলার খ্রিস্টান, বাংলার মুসলমান আমরা সবাই বাঙালি- এ চেতনাই ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম মূলমন্ত্র। বাঙালিরা কখনোই ধর্মীয় উগ্রবাদকে লালন করে না বা ধর্মের নামে হানাহানি, সহিংসতা পছন্দ করে না। এ অঞ্চলের ঐতিহ্য হলো প্রত্যেক ধর্মের মানুষ তাদের নিজ ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করে। ঈদ উৎসবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানরা মুসলিম বাড়িতে যান। সেমাই-পায়েস খান, উৎসবের আনন্দ মিলেমিশে উদযাপন করেন। ঠিক তেমনিভাবে দুর্গাপূজা বা ক্রিসমাসে মুসলমানরাও হিন্দু ও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। এটি বাংলাদেশের ঐতিহ্য। এ দেশের মুসলমানরা কখনোই ধর্মান্ধ নন। তারা অন্য ধর্মের প্রতি ঘৃণা, ক্রোধ ও ক্ষোভ প্রকাশ করার সংস্কৃতিকে লালন করেন না। কিন্তু গত ১৫ বছর একটি অসাম্প্রদায়িক চেতনার নামে ধর্মহীনতার একটি সংস্কৃতিকে বিকশিত করার চেষ্টা করা হয়েছিল। ইসলাম ধর্মকে খাটো করে অসাম্প্রদায়িক চেতনার নামে এক ধরনের প্রতারণা করা হয়েছে জাতির সঙ্গে। এ কারণেই একটি গোষ্ঠী বাঙালির উৎসবকে ধর্মের মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করে। এটি কখনোই করা উচিত হবে না। অতীতে যে ভুলগুলো হয়েছে সেই ভুলের যেন পুনরাবৃত্তি আমরা না করি সেটি আমাদের বুঝতে হবে। বাঙালিদের একটি নিজস্ব সাংস্কৃতিক চেতনা রয়েছে। কিন্তু সেই সাংস্কৃতিক চেতনায় কখনোই ধর্ম উপেক্ষিত নয়, বরং ধর্মের সঙ্গে সংস্কৃতির একটি সুনিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু কোনো কোনো বুদ্ধিজীবী ধর্মকে বাংলাদেশের সংস্কৃতির প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা করে। এটি অত্যন্ত নিন্দনীয় একটি কাজ। এ জায়গা থেকে আমাদের সরে আসতে হবে। বাংলাদেশের ৮০ শতাংশের বেশি মানুষ মুসলমান। কাজেই আমাদের কোনো সংস্কৃতির মধ্যেই ধর্মকে উপেক্ষা করতে পারি না। ধর্মের সঙ্গে সংস্কৃতির বিরোধ তৈরি করতে পারি না। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা লক্ষ্য করছি যে, পয়লা বৈশাখকে ঘিরে কোনো কোনো মহল বিভিন্ন রকমের বক্তব্য রাখছে। তবে আশার কথা, বাংলাদেশের প্রধান ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলো পয়লা বৈশাখ নিয়ে কোনো নেতিবাচক অবস্থান গ্রহণ করেনি। বরং সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় পয়লা বৈশাখ উদযাপনের ক্ষেত্রে একটি অংশগ্রহণমূলক নীতি গ্রহণ করেছে এবং সব গোষ্ঠীকে যুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। সেটি সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। প্রতি বছর পয়লা বৈশাখের দুটি উৎসব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান, অন্যটি মঙ্গল শোভাযাত্রা। বর্ষবরণ অনুষ্ঠান পাকিস্তান আমলেও হয়েছে। সদ্য প্রয়াত সন্জীদা খাতুনের নেতৃত্বে ছায়ানটের এই বর্ষবরণ বাঙালি সংস্কৃতি উৎসবে একটি বড় অনুষঙ্গ। ষাটের দশকে আইয়ুব খানের রবীন্দ্রবিরোধী অবস্থানের বিপরীতে ছায়ানট ছিল সাংস্কৃতিক লড়াইয়ের প্রেরণা। সেই থেকে এখনো ছায়ানট আমাদের গৌরব। প্রতি বছর ছায়ানটের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা বর্ষবরণ শুরু করি। কিন্তু ২০১০ সাল থেকে আমরা দেখলাম রবীন্দ্রশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে দিয়ে সুরের ধারা সৃষ্টি করে ছায়ানটের বিকল্প তৈরির চেষ্টা হলো। বন্যাকে দেওয়া হলো সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা। সংস্কৃতি বিভাজনের এই চেষ্টা ছিল নিন্দনীয়। তার বিপরীতে নতুন বাংলাদেশে সংস্কৃতির ঐক্য দরকার। বর্ষবরণের এই ভোরের উৎসবে আমরা দেখেছি যে, বিভিন্ন গোত্রের, বর্ণের মানুষ সেখানে জড়ো হন। কোনো ধর্মীয় ভেদাভেদ সেখানে থাকে না। বর্ষবরণ যেমন কোনো ধর্মবিরোধী উৎসব নয়, তেমনি কোনো বিশেষ গোষ্ঠীরও উৎসব নয়। এটি সবার আনন্দ উপলক্ষ্য। সেভাবেই যেন এই উৎসবটি হয়। তাই বর্ষবরণ উৎসবটিকে রাজনীতি এবং সব ধরনের বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে। আমাদের এ উৎসব এবং আমাদের সংস্কৃতিকে আমাদেরই লালন করতে হবে। এটি আমাদের বাঙালি চেতনার একটি বড় অনুষঙ্গ। ছায়ানটের উৎসবের সঙ্গে কখনোই ধর্মের কোনো বিরোধ নেই। বরং লক্ষ্য করা যায় যে, ধর্মপ্রাণ মুসলমানরাও এ উৎসবে যোগ দেন, প্রাণভরে অনুষ্ঠান উপভোগ করেন এবং বাংলা নতুন বছরকে বরণ করে নেন।

দ্বিতীয় যে উৎসবটি সাম্প্রতিক সময়ে বিতর্ক হচ্ছে তা হলো মঙ্গল শোভাযাত্রা। মঙ্গল শোভাযাত্রা জাতিসংঘের ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে। এটির মূল উদ্যোক্তা, আয়োজক মূলত চারুকলা বিভাগ। এই শোভাযাত্রার মাধ্যমে নববর্ষের একটি চেতনাকে লালন করা হয়। সেই চেতনা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করে তরুণ-তরুণীরা বর্ষবরণের উৎসব করে। শোভাযাত্রার উৎসবটি নিয়ে অতীতে কখনোই বিতর্ক লক্ষ্য করা যায়নি। কিন্তু অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা হলো সাবেক সরকার সবকিছু দলীয়করণ এবং নিজেদের কুক্ষিগত করতে গিয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রাকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চেয়েছে। আর এ ব্যবহারের কারণেই মঙ্গল শোভাযাত্রা নানাভাবে প্রশ্নবিদ্ধ এবং বিতর্কিত হয়েছে। মঙ্গল শোভাযাত্রার মধ্যে অতীতে কখনো কোনো রাজনৈতিক আবহ আনা হতো না। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার আসার পর এর মধ্যে রাজনীতি ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগের অভিপ্রায় অনুযায়ী মঙ্গল শোভাযাত্রার থিম ঠিক করা হতো। এটি সাবেক সরকারের সমস্যা বা যারা অতি উৎসাহী, চাটুকারদের সমস্যা। এটি মঙ্গল শোভাযাত্রার সমস্যা নয়। এবারে যে শোভাযাত্রার মূল বিষয় নির্বাচিত করা হয়েছে তা অত্যন্ত ভালো। ছায়ানটের উৎসবের সঙ্গে যেমন কোনো ধর্মের বিরোধ নেই, তেমনি আনন্দ শোভাযাত্রার সঙ্গে ধর্মের বিরোধ থাকার কোনো কারণ নেই। কারণ এটি নতুন বর্ষবরণের একটি স্বতঃস্ফূর্ত প্রাণের উৎসব। তবে বিভিন্ন সময়ে এ উৎসব হয়ে উঠেছে প্রতিবাদের ভাষা। যেমন নব্বইয়ে স্বৈরাচারী পতনের পর ওই উৎসব ছিল স্বৈরাচারের পতন উদযাপনের উৎসব। ঠিক তেমনই এবার যেমন ফ্যাসিবাদের পরাজয়ের পর প্রথম পয়লা বৈশাখ হচ্ছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে জনগণের বিজয় উৎসব। কাজেই এ উৎসবকে আমাদের অবগাহন করতেই হবে। আমরা এবার দেখেছি ঈদ উৎসবে এক ধরনের বৈচিত্র্য আনা হয়েছিল। আমাদের পুরোনো দিনের সংস্কৃতিকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা ছিল ঈদ আয়োজনে। এক্ষেত্রে অবশ্য স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ধন্যবাদ পেতেই পারেন। কারণ তরুণদের জন্য তিনি ঈদকে উৎসবমুখর করেছিলেন। এ আয়োজনের মধ্য দিয়ে কিছু কিছু মহল এর সমালোচনা করেছে। কিন্তু আমার মনে হয় যে, এ সমালোচনা করা উচিত নয়। প্রত্যেকটি বিষয়ের সঙ্গে ধর্মকে গুলিয়ে ফেলা উচিত নয়, তেমনি যে কোনো সংস্কৃতির কর্মকাণ্ডকে ধর্মের প্রতিপক্ষ বানানো ঠিক নয়। দুটি পাশাপাশি অবস্থান চলবে। সংস্কৃতি এবং ধর্ম রেললাইনে দুটি ধারার মতো। আমাদের সংস্কৃতিতে প্রচুর ধর্মীয় উপাদান আমরা গ্রহণ করেছি। বিশেষ করে এ অঞ্চলে ইসলামের জাগরণের পর আমাদের সংস্কৃতির মধ্যে ইসলামের প্রভাব অনস্বীকার্য।

ধর্ম কখনোই আমাদের বাঙালি সংস্কৃতির প্রতিপক্ষ নয়। আমাদেরকে মনে রাখতে হবে যে, ধর্মকে যারা সংস্কৃতির প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা করে, তারা আসলে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এক সাম্প্রদায়িক ধর্মান্ধ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করে, যেটি কখনোই কাম্য নয়। এ দেশের মুসলমানরা যেমন পয়লা বৈশাখ উদযাপন করে তেমনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে। ধর্ম যার যার- এ চেতনায় এই বাঙালি জাতিই বিকশিত হয়েছে, বেড়ে উঠেছে। কাজেই আমাদের ধর্ম ও সংস্কৃতি এ দুটি সত্তা গুলিয়ে ফেললে চলবে না। দুটি সত্তার মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক রাখতে হবে। অতীতে আমরা দেখেছি যে, প্রগতিশীলতার চর্চার নাম ধর্মহীনতার সংস্কৃতিতে উসকে দেওয়া হয়েছে। এটি যেমন অগ্রহণযোগ্য, তেমনি ধর্মকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে সংস্কৃতিকে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করাও অগ্রহণযোগ্য। দুটোর মধ্যে আমাদের ভারসাম্য বজায় রাখা দরকার। আর এ ভারসাম্যই এ দেশের শক্তি, আমাদের ঐতিহ্য।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
সাময়িক স্বস্তি এলেও শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি
সাময়িক স্বস্তি এলেও শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি
ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি বাতিলসহ ২০ দফা দাবি
ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি বাতিলসহ ২০ দফা দাবি
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ প্রক্রিয়া ত্রুটিপূর্ণ
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ প্রক্রিয়া ত্রুটিপূর্ণ
ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে প্রভাব পড়বে না
ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে প্রভাব পড়বে না
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত
বিচার বিভাগে আস্থা ফিরে পাবে জনগণ
বিচার বিভাগে আস্থা ফিরে পাবে জনগণ
ডিসেম্বর-জুনের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতির তাগিদ
ডিসেম্বর-জুনের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতির তাগিদ
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ
ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি আগুনে পুড়ল
ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি আগুনে পুড়ল
বিএনপি ১৬ এপ্রিল কী বার্তা দেবে
বিএনপি ১৬ এপ্রিল কী বার্তা দেবে
মার্চ ফর গাজায় প্রকম্পিত ঢাকা
মার্চ ফর গাজায় প্রকম্পিত ঢাকা
সর্বশেষ খবর
গাজায় যুদ্ধবিরতি ভাঙার পর নিহতের সংখ্যা ১৫৬০ ছাড়াল
গাজায় যুদ্ধবিরতি ভাঙার পর নিহতের সংখ্যা ১৫৬০ ছাড়াল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ এপ্রিল)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা
কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাওবার বহুবিধ উপকারিতা
তাওবার বহুবিধ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুশ্চিন্তা দূর করার কয়েকটি আমল
দুশ্চিন্তা দূর করার কয়েকটি আমল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে আমলের ওজন সবচেয়ে বেশি
যে আমলের ওজন সবচেয়ে বেশি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বরিশালে তুচ্ছ ঘটনায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
বরিশালে তুচ্ছ ঘটনায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলে শামির লজ্জার রেকর্ড
আইপিএলে শামির লজ্জার রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে নিউক্যাসল কোচ এডি হাউ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে নিউক্যাসল কোচ এডি হাউ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় লড়াইয়ে বায়ার্নকে রুখে দিল ডর্টমুন্ড
নাটকীয় লড়াইয়ে বায়ার্নকে রুখে দিল ডর্টমুন্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা দুই ম্যাচে রোনালদোর জোড়া গোল, জয় পেল আল নাসর
টানা দুই ম্যাচে রোনালদোর জোড়া গোল, জয় পেল আল নাসর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিটনের বদলে করাচি কিংসে অজি ব্যাটার ম্যাকডারমট
লিটনের বদলে করাচি কিংসে অজি ব্যাটার ম্যাকডারমট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবল বাতাসে : চীনে ৮ শতাধিক ফ্লাইট বাতিল, ট্রেন চলাচল বন্ধ
প্রবল বাতাসে : চীনে ৮ শতাধিক ফ্লাইট বাতিল, ট্রেন চলাচল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পহেলা বৈশাখে বন্ধ থাকবে ঢাকার যেসব সড়ক
পহেলা বৈশাখে বন্ধ থাকবে ঢাকার যেসব সড়ক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন
চাঁদপুরে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা বাগানে ফাগুয়া উৎসব
চা বাগানে ফাগুয়া উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে যে কারণে গুড় খাবেন
হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে যে কারণে গুড় খাবেন

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুদ্ধবিরতি ভাঙার পর গাজায় ৫০০ শিশু হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি ভাঙার পর গাজায় ৫০০ শিশু হত্যা করেছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ‘রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য ও নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক
রংপুরে ‘রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য ও নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আদালতের মালখানা থেকে চুরি হওয়া স্বর্ণালংকার ও টাকা উদ্ধার
নাটোরে আদালতের মালখানা থেকে চুরি হওয়া স্বর্ণালংকার ও টাকা উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিষেক ঝরে ৪৯২ রানের ম্যাচ জিতলো হায়দরাবাদ
অভিষেক ঝরে ৪৯২ রানের ম্যাচ জিতলো হায়দরাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চারুকলায় ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি করা হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য
চারুকলায় ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি করা হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউএনওর বদলি ঠেকাতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
ইউএনওর বদলি ঠেকাতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শামসু ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
শামসু ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গরমে যে পানীয়গুলো পান করা উচিত নয়
গরমে যে পানীয়গুলো পান করা উচিত নয়

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পিছিয়ে থেকেও ৫-২ গোলের জয় ম্যানসিটির
পিছিয়ে থেকেও ৫-২ গোলের জয় ম্যানসিটির

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং
পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র
মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড
নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?
সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি
১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর
কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের
ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত
পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে প্রথম দফা ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা সমাপ্ত : আগামী সপ্তাহে ফের বৈঠক
ওমানে প্রথম দফা ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা সমাপ্ত : আগামী সপ্তাহে ফের বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ ফর গাজায় প্রকম্পিত ঢাকা
মার্চ ফর গাজায় প্রকম্পিত ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি ১৬ এপ্রিল কী বার্তা দেবে
বিএনপি ১৬ এপ্রিল কী বার্তা দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে বেসরকারি বিনিয়োগ
কমছে বেসরকারি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমার মা ভাবিরা
নাটক-সিনেমার মা ভাবিরা

শোবিজ

পিলার আছে সেতুর খবর নেই
পিলার আছে সেতুর খবর নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির অভাবে চরম ভোগান্তি
পানির অভাবে চরম ভোগান্তি

নগর জীবন

ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে প্রভাব পড়বে না
ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে প্রভাব পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি বাতিলসহ ২০ দফা দাবি
ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি বাতিলসহ ২০ দফা দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের উৎসব আমাদের ধর্ম
আমাদের উৎসব আমাদের ধর্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে আছে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গন
থমকে আছে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গন

মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বর-জুনের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতির তাগিদ
ডিসেম্বর-জুনের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতির তাগিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তপ্ত রোদে দাঁড়িয়ে বাবা হত্যার বিচার চাইল দুই শিশু
তপ্ত রোদে দাঁড়িয়ে বাবা হত্যার বিচার চাইল দুই শিশু

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি আগুনে পুড়ল
ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি আগুনে পুড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

পূর্ব-পশ্চিম

বিনা ভোটে জয়ী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা
বিনা ভোটে জয়ী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ প্রক্রিয়া ত্রুটিপূর্ণ
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ প্রক্রিয়া ত্রুটিপূর্ণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়

সম্পাদকীয়

বাংলা নববর্ষের ভাবনা
বাংলা নববর্ষের ভাবনা

সম্পাদকীয়

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

মায়ামিতেই থাকছেন মেসি!
মায়ামিতেই থাকছেন মেসি!

মাঠে ময়দানে

চালের দামে অস্বস্তি
চালের দামে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

ইনজুরিতে পিএসএল না খেলেই ফিরছেন লিটন
ইনজুরিতে পিএসএল না খেলেই ফিরছেন লিটন

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

৯ বছর পর আবাহনীকে হারাল মোহামেডান
৯ বছর পর আবাহনীকে হারাল মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

নাজমুলদের অনুশীলন আজ শুরু
নাজমুলদের অনুশীলন আজ শুরু

মাঠে ময়দানে