শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রকমারি ফলফসলের বাংলাদেশ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
রকমারি ফলফসলের বাংলাদেশ

স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ মূলত কৃষিনির্ভর অর্থনীতির দেশ ছিল। পরে শিল্প ও বাণিজ্যের বিস্তারে অর্থনীতির চাকা ঘুরতে শুরু করলেও মানুষের জীবনের প্রধান অবলম্বন খাদ্যের জোগান আজও কৃষকের ঘামে ভিজে আসে। গত ৫০ বছরে কৃষি ও কৃষকের চেহারা আমূল বদলে গেছে। আশির দশকে যখন বাংলাদেশ টেলিভিশনের কৃষি অনুষ্ঠান নির্মাণে যুক্ত হলাম, তখন থেকেই খুব কাছ থেকে কৃষির এই পরিবর্তনের সাক্ষী আমি। খাবারের প্লেটেই বোঝা যায় এই পরিবর্তন। আশি দশকের গ্রামের গৃহস্থের খাবার বলতে ছিল ভাত, এক কোণে সামান্য পিঁয়াজ আর একটি কাঁচা মরিচ। ধান-পাট ছাড়া কৃষকের আর কোনো আবাদ ছিল না। উঠোনের লাউ বা শিম গাছই রান্নার সবজির ভরসা। দিনে যতটুকু সবজি দরকার, তার সিকিভাগও মিটত না। মাছ চাষের কথা বললে অনেকে অবাক হয়ে তাকাতেন, ‘মাছ আবার চাষ হয় নাকি? মাছ তো বিলঝিলেই মেলে!’ অথচ বাড়ির সামনের পুকুরটি থাকত পরিত্যক্ত, কেবল গোসল বা কাপড় ধোয়ার কাজে। সেই সময় থেকেই টেলিভিশনে সবজি চাষ, মাছ চাষ, মুরগি পালন নিয়ে নিরন্তর কথা বলে গেছি। টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ প্রচারিত হওয়ার পর শিক্ষিত তরুণরা নেমে পড়েন মাছ চাষে, আর তাদের হাত ধরেই দেশে মাছ চাষে বিপ্লব ঘটে। উঠোনের সবজি চলে আসে ফসলের মাঠে। ফলে মানুষের প্লেটে ভাতের অংশ কমে, সেখানে যুক্ত হয় সবজি, মাছ, ডিম কিংবা মুরগির মাংস। ধীরে ধীরে খাদ্যাভ্যাসে আসে ফলও। অর্থাৎ কেবল পেট ভরানোর চিন্তা থেকে মানুষ এখন পুষ্টির কথাও ভাবছে। কিন্তু প্রশ্ন রয়ে যায়, ধান চাষ কি কৃষকের কাছ থেকে গুরুত্ব হারাচ্ছে?

মানিকগঞ্জের জয়মন্টপে গিয়ে দেখলাম মাঠের পর মাঠে আমন ধানের পাশে পেঁপে, পটোল, ঝিঙা, আগাম শিমের আবাদ। কৃষক আবু বক্কর সিদ্দিক সাত বিঘা জমিতে চাষ করেছেন পেঁপে। সার সার গাছে ফল ঝুলছে, গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত। তিনি জানালেন, আগে এ জমিতে ধান চাষ করতেন, কিন্তু লাভ হতো না। পেঁপেতে খরচের তুলনায় লাভ নিশ্চিত। শরিফুল ইসলাম, হাফিজ উদ্দিন, রানা হোসেন, হাসেম আলীসহ অনেকেই এখন আর ধান চাষ করেন না, চাল কিনে খান। একই চিত্র সাভারেও। ধানের জমিতে এখন শাকসবজির আবাদ। চাষ হচ্ছে ফুলের। সারা দেশেই এরকম প্রবণতা। কৃষক জানেন ধান নয়, উচ্চমূল্যের ফলফসলই তার ভালো আয়ের পথ। পেঁপে, পেয়ারা, ড্রাগন ফল, মাল্টা, তরমুজ কিংবা ফুল চাষে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। প্রশ্ন জাগে, তাহলে আগামী দিনে ভাতের জোগান আসবে কোথা থেকে?

বাংলাদেশের কৃষি পাল্টে গেছে। স্বাধীনতার পর যেখানে ৮৫ শতাংশ মানুষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল ছিল, সেখানে এখন সে হার ৪০ শতাংশের কাছাকাছি। ১৯৭২-৭৩ সালে জিডিপিতে কৃষির অবদান ছিল ৫৮ শতাংশ, ২০১৯-২০ সালে এসে তা নেমে আসে ১৩ শতাংশে। তবু সামগ্রিক উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ছয় গুণ।

পরিসংখ্যান বলছে, দেশের আবাদি জমি ৮৫ লাখ হেক্টরের বেশি। এর মধ্যে এক ফসলি, দুই ফসলি, তিন ফসলি জমির ব্যবহারে এসেছে বৈচিত্র্য। তিন মৌসুমে ধান, বছরজুড়ে সবজি-ফল, সাথি ফসল, অন্তঃফসল, মিশ্র ফসল; সবকিছু মিলিয়ে জমির সর্বোত্তম ব্যবহার এখন চোখে পড়ে। যেখানে আগে চাষাবাদের কল্পনাই ছিল না, সেখানে এখন ড্রাগন ফল বা পেয়ারাবাগান। বরেন্দ্রের অনুর্বর জমিতে, দক্ষিণের জলমগ্ন এলাকায়, এমনকি ঘরের উঠোনেও চলছে মাছ চাষ।

বাগেরহাটের মোল্লাহাটের কথা অনেক শুনিয়েছি আপনাদের। সে এলাকার মানুষ না খেয়ে দিনাতিপাত করত। বছরের কয়েক মাস খেতে হতো ঢ্যাপের চালের ভাত। সেই এলাকাটি এখন থেকে ৩০ বছর আগেই চিংড়ি চাষে সাফল্যের জন্য খুলনার কুয়েত হিসেবে পরিচিতি অর্জন করে। এখন সেটি দক্ষিণের অন্যতম সমৃদ্ধ ও ধনী মানুষের এলাকা। দক্ষিণাঞ্চলের যশোরের কথা যদি বলি। গদখালি-পানিসারা গ্রামের মানুষ কৃষির কোনো ভবিষ্যৎ খুঁজে পেত না। এখন ওই এলাকাটি পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের নেদারল্যান্ডসে। ফুলের এই স্বর্গরাজ্যকে ঘিরে আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকার আবাদি খেত চলে গেছে ফুল চাষে। এক টুকরো জমি এখন সোনার চেয়ে দামি। বাণিজ্যিক কৃষির যুগে কৃষক জেনে গেছে তাকে টিকে থাকতে হলে আর্থিক লাভের জায়গায় আপস করার সুযোগ নেই। দেশের হাওড়ে ফলছে সোনা ফসল। চরাঞ্চলে সবজি চাষের বিপ্লব ঘটে গেছে। দক্ষিণের জলমগ্ন এলাকাগুলোতে এখন কৃষি, মাছ চাষসহ বছরব্যাপী উৎপাদনমুখী করতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।

একসময় বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে বারবার বলেছি ধান ও পাট চাষই একমাত্র কৃষি নয়। কৃষি সামনে ফলফসলের আবাদ। কৃষি মানে উচ্চমূল্যের ফসল করে আর্থিক উন্নতি করার ব্যাপার। কৃষি মানে মাছ চাষ করে জীবনকে ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াস। কৃষি মানে পোলট্রি খামার গড়ে নিজের ভাগ্য উন্নয়নের পাশাপাশি বহু মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া। সেই গল্পগুলো এখন বাস্তবতা। এখন কৃষক বোঝে কৃষি মানে শুধু বেঁচে থাকার প্রয়াস নয়। কৃষি মানে বাণিজ্য। কৃষি মানে উন্নয়ন। কৃষি মানে পরিবর্তন। কৃষি মানে নিজ হাতে নিজের জীবনকে ওপরে তুলে ধরা। তাই কৃষি করতে গিয়ে আটঘাট বেঁধে নামে সবাই। সবখানে শুধু টাকার কৃষি। তাহলে খাদ্যের কৃষির কী হবে? প্রশ্নটি সহজ করে বললে, আমাদের প্রধান খাদ্য ধান আবাদ এখন যেখানে এসেছে, এখান থেকে আর কতদূর যেতে পারবে?

স্বাধীনতার পর ১৯৭১-৭২ সালে ধানের মোট আবাদ ছিল ১ কোটি ৫১ লাখ হেক্টর, উৎপাদন মাত্র ৯৭ লাখ টন। ৪০ বছর পর আবাদ কমে দাঁড়াল প্রায় ১ কোটি ১৫ লাখ হেক্টরে, কিন্তু উৎপাদন বেড়ে দাঁড়াল সাড়ে তিন কোটি টনের বেশি। অর্থাৎ জমি কমলেও ফলন প্রায় আড়াই গুণ বেড়েছে। ২০১৯-২০ সালে উৎপাদন দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪ কোটি টনে। আধুনিক জাত, উন্নত চাষাবাদ কৌশল ও গবেষণা-প্রচেষ্টার সমন্বয়েই এ সাফল্য সম্ভব হয়েছে।

এদিকে সবজি ও ফল উৎপাদনও আশ্চর্যজনক হারে বেড়েছে। গত ১৫ বছরে সবজি উৎপাদন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ফল চাষে এসেছে বিপ্লব। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে পুষ্টি নিরাপত্তার বিষয়টি। মাছ চাষেও বাংলাদেশ এখন বিশ্বে সাফল্যের দৃষ্টান্ত। একসময়কার পতিত জমি, পুকুর-দিঘি, নদীনালা, বিল-বাঁওড় সব জায়গায়ই মাছ চাষ হচ্ছে। তিন দশকে মাছ উৎপাদন বেড়েছে ২৫ গুণ। বিশ্বে স্বাদু পানির উন্মুক্ত জলাশয় থেকে মাছ আহরণে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। তবে এ সাফল্যের মাঝেও প্রশ্ন রয়ে গেছে, আমরা কি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার পাশাপাশি আমদানির ওপর নির্ভরশীল হচ্ছি না? ২০২০-২১ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য খোলা হয়েছে প্রায় ৮৭ কোটি ডলারের এলসি। খাদ্যে স্বয়ম্ভরতার দাবি তুললেও আমদানির এ প্রবণতা আমাদের নিরাপত্তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

একই কৃষি, কখনো খাদ্যের উপলক্ষ্য, কখনো বাণিজ্যের। কখনো রপ্তানির উপলক্ষ্য, কখনো কর্মসংস্থানের। কখনো ব্যক্তি সাফল্যের, কখনো সামাজিক দায়বদ্ধতার, কখনো এটি শিল্পকারখানার মতো চুলচেরা হিসেবে উৎপাদনমুখী, কখনো প্রতিটি পদক্ষেপে ঝুঁঁকিপূর্ণ এক অনিশ্চয়তার ক্ষেত্র।

এ সামগ্রিক চিন্তায় কৃষি উৎপাদন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও বাণিজ্যের দৌড়ে উদ্যোক্তা কৃষকের আর্থিক উন্নতি এবং সবশেষে দরিদ্র ভূমিহীন কৃষকের টিকে থাকার বিষয়গুলোতে আমরা সুষম দৃষ্টি রাখতে পারছি কি না, আজকের দিনে বড় প্রশ্ন। তবু আশার জায়গা আছে। আমাদের মাটি অনন্য, উর্বর। এখানে বীজ বপন করলে ফসল হয়, স্বপ্ন দেখলে বাস্তব রূপ নেয়। তাই আমাদের কৃষিকে সমন্বিতভাবে এগোতে হবে ধানের নিরাপত্তা, পুষ্টির নিশ্চয়তা এবং বাণিজ্যিক কৃষির বিকাশ সব একসঙ্গে নিয়ে।

অতএব কৃষির এই দীর্ঘ যাত্রাপথে আমরা দেখতে পাই সংগ্রাম, পরিবর্তন আর সাফল্যের এক অনন্য ইতিহাস। কৃষকই বাংলাদেশের মাটির প্রাণ, তাদের হাতেই ধরা থাকে খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টি এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ভবিষ্যৎ। কৃষি এখন বহুমুখী সম্ভাবনার ক্ষেত্র, যেখানে ফলন বাড়ানোর পাশাপাশি বৈচিত্র্য, উদ্ভাবন ও বাণিজ্যিক মূল্য যোগ হচ্ছে প্রতিনিয়ত। তবে এ পথচলায় ভারসাম্য রক্ষা করাই বড় চ্যালেঞ্জ। ধান, মাছ, সবজি, ফল কিংবা ফুল; সবকিছুর মধ্যেই টিকে থাকতে হবে টেকসই উৎপাদনের ধারণা। খাদ্যের নিশ্চয়তা, কৃষকের আয়, বাজারব্যবস্থাপনা, পরিবেশসহ সবকিছুর সমন্বয় ঘটিয়ে সামনে এগোতে হবে। আমরা যদি কৃষিকে উন্নয়ন, রপ্তানি, কর্মসংস্থান ও আত্মমর্যাদার হাতিয়ার হিসেবে দেখি, তবে কৃষি হবে আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। বাংলাদেশের কৃষি আজ স্বপ্নের দুয়ারে দাঁড়িয়ে। আমাদের কৃষক জানেন ‘কৃষি মানেই উন্নয়ন, কৃষি মানেই পরিবর্তন।’ এখন প্রয়োজন নীতি, গবেষণা, প্রযুক্তি ও বাজারব্যবস্থাপনার সঠিক সমন্বয়। তাহলেই কৃষির ভবিষ্যৎ হবে টেকসই, আর কৃষকের স্বপ্ন হবে বাংলাদেশ নামের এ সবুজ ভূখণ্ডে সবচেয়ে বড় বাস্তবতা।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে ছিনতাই
ট্রেনে ছিনতাই
মাদক আগ্রাসন
মাদক আগ্রাসন
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
স্বপ্নে প্রিয় নবী (সা.)
স্বপ্নে প্রিয় নবী (সা.)
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
গাজায় বর্বরতা
গাজায় বর্বরতা
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমার থেকে পণ্যের বিনিময়ে মাদক পাচারের সময় আটক ৩
মিয়ানমার থেকে পণ্যের বিনিময়ে মাদক পাচারের সময় আটক ৩

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এমএসএমই উদ্যোক্তাদের পণ্য রফতানির বাধা দূরীকরণে উদ্যোগ নেবে সরকার
এমএসএমই উদ্যোক্তাদের পণ্য রফতানির বাধা দূরীকরণে উদ্যোগ নেবে সরকার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫১ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভোটাধিকার রক্ষার লড়াইয়ে অবিচল থাকবে বিএনপি : ফারুক
জনগণের ভোটাধিকার রক্ষার লড়াইয়ে অবিচল থাকবে বিএনপি : ফারুক

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাংবাদিকতার বড় চ্যালেঞ্জ মিথ্যার সঙ্গে লড়াই করা: কাদের গনি চৌধুরী
সাংবাদিকতার বড় চ্যালেঞ্জ মিথ্যার সঙ্গে লড়াই করা: কাদের গনি চৌধুরী

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল
প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যদ্বাণীতে এআই মানুষের চেয়ে এগিয়ে
ভবিষ্যদ্বাণীতে এআই মানুষের চেয়ে এগিয়ে

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খুলনায় উচ্ছেদ অভিযানকালে পুলিশের সাথে সংঘর্ষ, আহত ২০
খুলনায় উচ্ছেদ অভিযানকালে পুলিশের সাথে সংঘর্ষ, আহত ২০

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় কালকিনিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা
স্কুল শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় কালকিনিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চুনারুঘাটে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
চুনারুঘাটে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব
পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, ভারী বৃষ্টির সতর্কতা
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, ভারী বৃষ্টির সতর্কতা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এনডিসি ৩.০ বাস্তবায়নে ১১৬ দশমিক ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রয়োজন: উপদেষ্টা
এনডিসি ৩.০ বাস্তবায়নে ১১৬ দশমিক ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রয়োজন: উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে পারাবত এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন বিকল, ৩ ঘণ্টা পর সিলেটের সঙ্গে রেল যোগাযোগ শুরু
হবিগঞ্জে পারাবত এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন বিকল, ৩ ঘণ্টা পর সিলেটের সঙ্গে রেল যোগাযোগ শুরু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নতুন যুগের সূচনা
মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নতুন যুগের সূচনা

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নোয়াখালী হাসপাতালে দালালচক্রের বিরুদ্ধে অভিযান, ৭ জনকে দণ্ড
নোয়াখালী হাসপাতালে দালালচক্রের বিরুদ্ধে অভিযান, ৭ জনকে দণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্কুলছাত্রী ধর্ষণ মামলায় তরুণের যাবজ্জীবন
চুয়াডাঙ্গায় স্কুলছাত্রী ধর্ষণ মামলায় তরুণের যাবজ্জীবন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় ৪০ শতাংশ সুযোগের দাবিতে মানববন্ধন
৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় ৪০ শতাংশ সুযোগের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে নাতির হাতে প্রাণ গেল নানির
যাত্রাবাড়ীতে নাতির হাতে প্রাণ গেল নানির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ৪০
মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় স্ত্রীকে গলা ও পা কেটে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় স্ত্রীকে গলা ও পা কেটে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা কোটায় একাদশে ভর্তি স্থগিত
শিক্ষা কোটায় একাদশে ভর্তি স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশিয়ানীতে বাসচাপায় পথচারী নিহত
কাশিয়ানীতে বাসচাপায় পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ডেঙ্গু আক্রান্ত দেড়শ’ ছাড়াল
সিলেটে ডেঙ্গু আক্রান্ত দেড়শ’ ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় ৭ দিন ধরে নিখোঁজ বালি ঘাটের হিসাবরক্ষক
কুষ্টিয়ায় ৭ দিন ধরে নিখোঁজ বালি ঘাটের হিসাবরক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক ডিভাইডারে বৃক্ষরোপণ জেলা স্কাউটসের
ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক ডিভাইডারে বৃক্ষরোপণ জেলা স্কাউটসের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবিন গার্গের কফিনে স্তব্ধ জনস্রোত
জুবিন গার্গের কফিনে স্তব্ধ জনস্রোত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প
বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার
চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা
বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়
হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাতে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ রাতে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিনি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
তিনি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ
সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই স্মৃতি জাদুঘরে থাকবে ১৬ বছরের দুঃশাসনের চিত্র
জুলাই স্মৃতি জাদুঘরে থাকবে ১৬ বছরের দুঃশাসনের চিত্র

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালে জাতিসংঘে ভোট, নিন্দা রাশিয়ার
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালে জাতিসংঘে ভোট, নিন্দা রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য
রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাসের জন্য হাহাকার
গ্যাসের জন্য হাহাকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কের ঝড় থামছেই না
বিতর্কের ঝড় থামছেই না

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে তোলা হচ্ছে ঘুষের টাকা
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে তোলা হচ্ছে ঘুষের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা
ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন সেনাপ্রধানের
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁকো দিয়ে ব্রিজে উঠে চলাচল করেন পথচারী
সাঁকো দিয়ে ব্রিজে উঠে চলাচল করেন পথচারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই

নগর জীবন

চুরির অভিযোগে যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন
চুরির অভিযোগে যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

লঙ্কানদের হারিয়ে সুপার ফোর শুরু লিটনদের
লঙ্কানদের হারিয়ে সুপার ফোর শুরু লিটনদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের বিচার হবে যে প্রক্রিয়ায়
তিন নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের বিচার হবে যে প্রক্রিয়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার ভিত্তিতে পিআর ইস্যুর সমাধান
সমঝোতার ভিত্তিতে পিআর ইস্যুর সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের মধুর প্রতিশোধ
লিটনদের মধুর প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা
জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা

মাঠে ময়দানে

বারী সিদ্দিকীর গানের রচয়িতা বিতর্ক - ‘শুয়া চান পাখি’
বারী সিদ্দিকীর গানের রচয়িতা বিতর্ক - ‘শুয়া চান পাখি’

শোবিজ

ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা
ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

বাঁচার একমাত্র পথ হচ্ছে ইসলাম
বাঁচার একমাত্র পথ হচ্ছে ইসলাম

খবর

সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা
সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা

দেশগ্রাম

জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা
জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা

মাঠে ময়দানে

হাত না মেলানোর পরের লড়াই!
হাত না মেলানোর পরের লড়াই!

মাঠে ময়দানে

শেষ চারে বাংলাদেশ
শেষ চারে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

গণপরিষদ সামনে রেখে নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এনসিপি
গণপরিষদ সামনে রেখে নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ
চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ

মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট
সারের কৃত্রিম সংকট

দেশগ্রাম

কবে টাকা ফেরত পাবেন পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহকরা
কবে টাকা ফেরত পাবেন পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে

দেশগ্রাম

পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন
পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন

দেশগ্রাম